এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • Hackers - Heroes of the Computer Revolution

    Arijit
    বইপত্তর | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ | ১১৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:০৭407665
  • ওপেন সোর্স বা ফ্রী সফটওয়্যার নিয়ে অনেক লেখাতেই এই বইটার নাম পাওয়া যায়। লেখক - স্টিভেন লেভি, একজন আমেরিকান জার্নালিস্ট (Wired-এর সাথে যুক্ত)। ১৯৮৪-র বই, হ্যাকার কালচার নিয়ে।

    সেই হ্যাকারদের নিয়ে, যে হ্যাকার শব্দটার মানে এখন কিছু পাগল যারা বিভিন্ন কোম্পানির ওয়েবসাইট বা ডেটার বারোটা বাজিয়ে দেয় - প্রতিহিংসাবশত: বা জাস্ট এমনিই। কিন্তু হ্যাকার মানে একসময় তা ছিলো না। হ্যাকারতন্ত্রের ডেফিনেশন লেভি-র নিজের ভাষায় এরকম -

    # Access to computers—and anything which might teach you something about the way the world works—should be unlimited and total.
    # Always yield to the Hands-on Imperative!
    # All information should be free.
    # Mistrust authority—promote decentralization.
    # Hackers should be judged by their hacking, not bogus criteria such as degrees, age, race or position.
    # You can create art and beauty on a computer.
    # Computers can change your life for the better.


    আশ্চর্য নয় যে ফ্রী সফটওয়্যারের অরিজিনাল প্রবক্তাদের সাথে এই প্রিন্সিপলগুলো মিলে যাবে।

    প্রোজেক্ট গুটেনবার্গের সাইটে বইটার প্রথম দুটো চ্যাপটার পাওয়া যাবে।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:১০407669
  • বাকি ডিটেইলস -

    Hackers: Heroes of the Computer Revolution
    By Steven Levy, Steven Levy

    Publisher: Penguin (Non-Classics)
    Number Of Pages: 464
    Publication Date: 2001-01
    ISBN-10 / ASIN: 0141000511
    ISBN-13 / EAN: 9780141000510
    Binding: Paperback

  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:২৩407670
  • বা, অনেক খুঁজলে নেটে গোটা বইটাও পেয়ে যেতে পারেন। যেমন আমি পেলুম। শুরু করেছিলুম প্রোজেক্ট গুটেনবার্গের চ্যাপটার দুটো দিয়ে - এখন পুরো বইটা আরেক জায়গা থেকে পেয়ে গেছি।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:৩৩407671
  • ভূমিকাটা অ্যাজ ইট ইজ তুলে দিই, তাহলে লেখকের মনোভাবটা বুঝতে সুবিধা হবে -

    I was first drawn to writing about hackers those computer programmers and designers who regard computing as the most important thing in the world because they were such fascinating people. Though some in the field used the term "hacker" as a form of derision, implying that hackers were either nerdy social outcasts or "unprofessional" programmers who wrote dirty, "nonstandard" computer code, I found them quite different. Beneath their often unimposing exteriors, they were adventurers, visionaries, risk-takers, artists ... and the ones who most clearly saw why the computer was a truly revolutionary tool. Among themselves, they knew how far one could go by immersion into the deep concentration of the hacking mind-set: one could go infinitely far. I came to understand why true hackers consider the term an appellation of honor rather than a pejorative.

    As I talked to these digital explorers, ranging from those who tamed multimilliondollar machines in the 1950s to contemporary young wizards who mastered computers in their suburban bedrooms, I found a common element, a common philosophy which seemed tied to the elegantly flowing logic of the computer itself.

    It was a philosophy of sharing, openness, decentralization, and getting your hands on machines at any cost to improve the machines, and to improve the world. This Hacker Ethic is their gift to us: something with value even to those of us with no interest at all in computers.

    It is an ethic seldom codified, but embodied instead in the behavior of hackers themselves. I would like to introduce you to these people who not only saw but lived the magic in the computer, and worked to liberate the magic so it could benefit us all. The people include the true hackers of the MIT artificial intelligence lab in the fifties and sixties; the populist, less sequestered hardware hackers in California in the seventies; and the young game hackers who made their mark in the personal computer age of the eighties.

    This is in no way a formal history of the computer era, or of the particular arenas I focus upon. Indeed, many of the people you will meet here are not the most famous names (certainly not the most wealthy) in the annals of computing.

    Instead, these are the backroom geniuses who understood the machine at its most profound levels, and presented us with a new kind of life-style and a new kind of hero.

    Hackers like Richard Greenblatt, Bill Gosper, Lee Felsenstein, and John Harris are the spirit and soul of computing itself. I believe their story their vision, their intimacy with the machine itself, their experiences inside their peculiar world, and their sometimes dramatic, sometimes absurd "interfaces" with the outside world is the real story of the computer revolution.

  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:৩৫407672
  • মানে হ্যাকিং (যা ছিলো বা যা অরিজিনাল) কোনো ধ্বংসাত্মক কাজ নয়, RAW-এর ওয়েবসাইটে অ্যাটাক নয় - বরং It was a philosophy of sharing, openness, decentralization, and getting your hands on machines at any cost to improve the machines, and to improve the world. This Hacker Ethic is their gift to us: something with value even to those of us with no interest at all in computers.

  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৪:৫০407673
  • কিছু চরিত্র - উইজার্ডস অ্যাণ্ড দেয়ার মেশিনস:

    Altair 8800 - বিখ্যাত মাইক্রোকম্পিউটার - যেটা নিয়ে কাজ করতে করতে হার্ডওয়্যার হ্যাকারা ক্রমশ: একজোট হয়। এই কিটটা তৈরী করতে করতে হাতে খড়ি হয় হ্যাকিং-এ। আর তার পর ভাবতে হয় যে এটা দিয়ে কি কি করা সম্ভব।

    Bill Gates - হাভার্ড ড্রপ-আউট cocky wizard - Altair BASIC লিখেছিলেন , আর হ্যাকারা সেটাকে কপি করাতে ক্ষেপে যান।

    Steven Jobs - দাড়িওয়ালা ভিসনারি, নন-হ্যাকিং যুবক, যিনি Wozniak-এর Apple II কে তুলে নিয়ে অনেক হুইলিং ডিলিং করে একটা মাল্টিমিলিয়ন ডলার কোম্পানি বানান।

    Peter Samson - এমআইটি হ্যাকার, একদম প্রথম দিকের - পছন্দের জিনিস ছিলো ট্রেন, TX-0, গানবাজনা, পার্লামেন্টারি প্রসিডিওর, ফক্কুরি আর হ্যাকিং।

    Richard Stallman - লাস্ট অব দ্য হ্যাকারস, যিনি আজও হ্যাকিং প্রিন্সিপলগুলোকে ডিফেন্ড করে চলেছেন। ততদিন এমআইটিতে ছিলেন যতদিন অবধি চীনে খাবার খেতে যাওয়ার সময় একজন সঙ্গী পাওয়া যেত।

    Stephen "Woz" Wozniak - দিলদরিয়া, টেকনিক্যালি অসম্ভব দু:সাহসী হ্যাকার, সান হোসে অঞ্চলের, Apple কম্পিউটার এঁরই তৈরী - নিজের এবং নিজের বন্ধুদের বিনোদনের জন্যে।

    আরো অনেক আছে - এগুলো সিলেক্টেড কয়েকটা নাম।
  • Bhuto | 203.9.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:৪৮407674
  • মারত্মক সাবজেক্ট। দাঁড়াও,একটু পড়াশুনা করে নিয়ে আসছি।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৮:৩৪407675
  • গল্পের বই বলা যায় কি? সম্ভবত: না। কিন্তু ডাল-বোরিং-টেকনিক্যাল বইও নয়। গল্পের বইয়ের মতই। নইলে কঠিন ফিলোজফিকাল কোশ্চেন না তুলে কোনো এক পিটার স্যামসনকে নিয়ে শুরু হবে কেন - "JUST why Peter Samson was wandering around in Building 26 in the middle of the night is a matter that he would find difficult to explain.'

    মাঝরাত্তিরে দুটোর সময় এমআইটির ক্যাম্পাসে পিটার স্যামসন ঘুরে বেড়াচ্ছে - লক্ষ্য কোনোভাবে যদি ওই ২৬ নম্বর বিল্ডিংএর বেসমেন্টে EAM রুমে ঢোকা যায়। EAM রুম - অর্থাৎ ইলেক্ট্রনিক অ্যাকাউন্টিং মেশিনারির ঘর - এমন একটা ঘর যেখানে অনেক মেশিন আছে যেগুলো কম্পিউটারের মতন।

    মনে রাখতে হবে এটা ১৯৫৯-এর গল্প - তখন সাধারণ লোক তো কোন ছাড়, তাবড় অ্যাকাডেমিকরাও সকলে কম্পিউটারের নাম শোনেনি, দেখা তো দূরের কথা। এমআইটির ক্যাম্পাসে ঘুরতে এসে স্যামসন দেখেছিলো - আর তার ফলেই তার এমআইটিতে ভর্তি হওয়া - লোকাল ভাষায় "কেমব্রিজ আর্চিন' (সী আর্চিন-এর আদলে) যারা ওই কেমব্রিজ ক্যাম্পাসে চলে আসে গ্র্যাভিটির মতন এক অদৃশ্য টানে।
  • Blank | 59.93.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৫০407676
  • হ্যাকার ম্যানিফেস্টোর কয়েক লাইন,
    This is our world now... the world of the electron and the switch, the
    beauty of the baud. We make use of a service already existing without paying
    for what could be dirt-cheap if it wasn't run by profiteering gluttons, and
    you call us criminals. We explore... and you call us criminals. We seek
    after knowledge... and you call us criminals. We exist without skin color,
    without nationality, without religious bias... and you call us criminals.
    You build atomic bombs, you wage wars, you murder, cheat, and lie to us
    and try to make us believe it's for our own good, yet we're the criminals.
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৩৮407666
  • টিসিএস থেকে যখন ওপাসওয়েভ/সিমেনসের প্রোজেক্টে কলোরাডোতে ছিলুম, তখন ওপাসওয়েভের বড়কর্তা একদিন একটা কথা বলেছিলো - যেটা এই হ্যাকারদের নিয়ে বই পড়তে পড়তে মনে পড়ছিলো - ভদ্রলোক সম্ভবত: নর্টেলে চাকরি করতেন - তো নর্টেল তখন একটা সুইচ (টেলিকম-এর) বানাতো। ঐ ভদ্রলোকের ইচ্ছে ছিলো সুইচটা কি করে কাজ করে জানার - ডিটেইলসে। তো তাঁর বস তাঁকে বলেছিলেন - গো অ্যাণ্ড আস্ক দ্য মাস্টার - দ্যাট ইজ দ্য সুইচ ইটসেল্ফ। ল্যাবে আছে - ওখানে যাও - নিজের ইচ্ছেমতন ওর সাথে interact করো - দ্য মাস্টার উইল টেল ইউ।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ১৭ মার্চ ২০০৯ ১৫:০৭407667
  • টেক মডেল রেলরোড ক্লাব
    ==============

    MIT-র ট্র্যাডিশনাল ওয়েলকাম লেকচারে বলা হত - "Look at the person to your left...look at the person to your right...one of you three will not graduate from the Institute.' - রীতিমতন ভয় দেখানো একটা দাবি - যে তোমরা কেউ অনন্য নও - তোমার পাশে তোমার মতই বা তোমার চেয়েও বেশি স্মার্ট কেউ দাঁড়িয়ে আছে। কিছু ছাত্রছাত্রীর কাছে অবশ্য এসবের কোনো মানে থাকতো না - "To these youngsters, classmates were perceived in a sort of friendly haze: maybe they would be of assistance in the consuming quest to find out how things worked, and then to master them. There were enough obstacles to learning already why bother with stupid things like brown-nosing teachers and striving for grades?' - পিটার স্যামসনের মতন ছাত্রদের কাছে "quest meant more than a degree.'

    ইউনির ক্লাসের পাশাপাশি ওই নানারকম ফ্র্যাটারনিটি ইত্যাদিতে যোগ দিত লোকজন - এরকমই একটা সোসাইটি ছিলো টেক মডেল রেলরোড ক্লাব - ওরফে TMRC - যার HO গেজের মডেল ট্রেন নিয়ে খেলাধুলো করতো বিল্ডিং ২০-র ক্লাবরুমে - যেখানে একটা বিশাল লে-আউট ছিলো মডেল ট্রেনের - ওয়ার্কশপ, স্টেশন, সিগন্যালিং সিস্টেম থেকে শুরু করে সব।

    তো এই পিটার স্যামসন MIT-তে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথে ঢুকলো TMRC-তে। নিয়ম অনুযায়ী ওই লে-আউটের ওপর ৪৮ ঘন্টা কাজ করার পর কোনো ফ্রেশম্যান ক্লাবরুমের একটা চাবি পেত - এক শুক্রবার ক্লাবে যোগ দিয়ে পরের সোমবারের মধ্যে পিটার নিজের চাবি পেয়ে গেছিলো।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ১৭ মার্চ ২০০৯ ১৫:২৮407668
  • TMRC-র দুটো সাব গ্রুপ ছিলো - একদল মাথা ঘামাতো নতুন মডেল ট্রেন নিয়ে - ঐতিহাসিক সমস্ত ট্রেনের রেপ্লিকা মডেল বানাতো এরা বসে বসে - ম্যালার্ড, ফ্লায়িং স্কটসম্যান - এই গ্রুপের নাম ছিলো "নাইফ অ্যাণ্ড পেইন্টব্রাশ'।

    দ্বিতীয় গ্রুপের ইন্টারেস্ট ছিলো লে-আউটের নীচে অসংখ্য তার, রিলে সুইচ ইত্যাদির ওপর - যার নাম ছিলো "দ্য সিস্টেম'। এই গ্রুপটি হল "সিগন্যালস অ্যাণ্ড পাওয়ার সাবকমিটি' বা S&P গ্রুপ। হ্যাকার গ্রুপের প্রথম দিককার হোতা এই S&P গ্রুপের ছেলেরা - রাতবিরেতে ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াতো কখন কোন ল্যাবে কোন কম্পিউটারটা খালি পাওয়া যায় হাত পাকানোর জন্যে - বব সন্ডারস, অ্যালান কোটক, পিটার স্যামসন - এরা হল এসবের মূলে। এরা একটা টেলিফোন জাংকইয়ার্ডে ঘুরে বেড়াতো পরিত্যক্ত ইনস্ট্রুমেন্টের খোঁজে - সেই সব তুলে এনে কাজে লাগাতো সিস্টেমের মধ্য - মানে ওই মডেল লে-আউটের নীচে।

    এদের কিছু নিজস্ব লিঙ্গো ছিলো - "When a piece of equipment wasn't working, it was "losing"; when a piece of equipment was ruined, it was "munged" (Mash Until No Good); the two desks in the comer of the room were not called the office, but the "orifice"; one who insisted on studying for courses was a "tool"; garbage was called "cruft"; and a project undertaken or a product built not solely to fulfill some constructive goal, but with some wild pleasure taken in mere involvement, was called a "hack."'

    পুরনো MIT লিঙ্গোতে হ্যাক মানে ছিলো নানারকম কলেজ প্র্যাঙ্ক - যেমন কলেজ বিল্ডিং-এর গম্বুজটাকে সিলভার ফয়েল দিয়ে মুড়ে দেওয়া। কিন্তু TMRC-র লোকজনেরা হ্যাক কথাটার সাথে বেশ সিরিয়াস শ্রদ্ধা মিশিয়ে উচ্চারণ করতো।

    "While someone might call a clever connection between relays a "mere hack," it would be understood that, to qualify as a hack, the feat must be imbued with innovation, style, and technical virtuosity. Even though one might self-deprecatingly say he was "hacking away at The System" (much as an axe-wielder hacks at logs), the artistry with which one hacked was recognized to be
    considerable.
    '
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন