এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জনৈক | 185.156.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২১:৫০372901
  • যেহেতু হালালা নিকাহ ব্যাপারটা পুরোটাই ছাগুদের ব্যাপার, তাই চাড্ডিরা কী বলল তাতে কিছুই যায় আসে না, যদি না চাড্ডিদের সঙ্গে ঝগড়া করতে চান। দেখা যাক দুজন "মুক্তমনা" ছাগু কি বললেন।

  • জনৈক | 185.156.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২১:৫১372902
  • জনৈক | 185.156.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২১:৫৯372903
  • ছাগুরা যথারীতি নিজেদের লাইন নিয়ে নিয়েছে। যেমন

    1 ইসলামে যা হালাল ও হারাম করা আছে তার নড়চড় হবে না, কারণ এটা আল্লার বাণী

    2 ভিকটিম ব্যাশিং, রিপোর্টার ব্যাশিং, রিপোর্টারের মুখোশ খুলে ফেলা এবং ছাগু সমর্থকদের রিপোর্টারকে বেশ্যা বলা, আবাপকে বেশ্যাবৃত্তি বলা ইত্যাদি কমন লাইন

    3 সবথেকে ভয়ানক এই যুক্তি দেওয়া যেহেতু এটা তাৎক্ষণিক তিনতালাক, তাই কোরানে এটার মান্যতা নেই। তাই নিকাহ হালালার দরকার নেই। এটা কেন সবথেকে ভয়ানক সেটা বলছি
  • জনৈক | 185.156.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২২:০৮372904
  • যখন তিনতালাক বিল এল প্রস্তাবে, ছাগু সম্প্রদায় বাধা দেবার চেষ্টা করে বিফল হলে এই বলে মেনে নিল, যেহেতু এটা তাৎক্ষণিক তিনতালাক বিল এবং কোরানে অনুমোদন নেই তাই তাদের সমস্যা নেই। সাধারণ তালাকের ক্ষেত্রে নিকাহ হালালা প্রযোজ্য।

    এখানেই আমাদের মত "প্রগতিশীল" দের সমস্যা। অৰুৰৰ বা জিমকে কেউ জিজ্ঞেস করুন

    1 ধরা যাক এক দম্পতির নিয়ম মেনে তালাক বা ডিভোর্স হয়েছে এবং খোরপোষ ও আরও যা কিছু আছে তা মিটমাট হয়ে গেছে।

    2 দম্পতি এবার এক দু বছর আলাদা থাকে, তারপর তাদের আবার মনে হয় তারা পরস্পরকে বিয়ে করবে।

    3 সেক্ষেত্রে কি মেয়েটিকে অন্য একজনকে বিয়ে করে আসতে হবে? হ্যাঁ বা না এর উত্তর। মনে রাখবেন আগের তালাক কিন্তু নিয়ম মেনে হয়েছে, তাৎক্ষণিক নয়।
  • জনৈক | 185.156.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২২:১১372905
  • উপরের প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলেই বুঝবেন আমি কী বলতে চাইছি আর কেন তিন তালাকের মত এই হালালা বিয়ের বিরুদ্ধে বিল দরকার।

    ছাগু সম্প্রদায় তো ইসলামের রক্ষার্থে লাফাবেই এবং গোল গোল লজিক দেবে। আপনি শুধু হ্যাঁ বা না এ উত্তর জানতে চান।
  • Du | 182.58.***.*** | ২১ মার্চ ২০১৮ ২৩:২১372906
  • পরের বিয়েটা পাতি সিভিল বিয়ে করে নিক। যদ্দিন না মুসলিম বিয়েতে এই নিয়ম পরিবর্তন হচ্ছে এটাই করা বিধেয়।
  • de | 24.139.***.*** | ২২ মার্চ ২০১৮ ১৪:২১372907
  • আলাদা আলাদা মুসলিম, হিন্দু ইঃ বিয়ের নিয়ম না রেখে শুধু রেজিস্ট্রি ম্যারেজ স্বীকৃত হোক - হাজারো ঝঞ্ঝাট মিটে যাবে।
  • | 52.***.*** | ২৪ মার্চ ২০১৮ ২৩:০৮372908
  • এই আলোচনায় কিছু জুড়ছি।

    প্রথমে কিছু তথ্য:

    ইসলামে বিবাহ - বিচ্ছেদ - পুনর্বিবাহ --
    মোঃ জিয়াউর রহমান

    ইসলামে বিবাহ একটি চুক্তি যা দুজন ব্যক্তির মধ্যে বিশেষ বিধির দ্বারা সাধিত হয়। এর মাধ্যমে দুজন ব্যক্তির জীবনে সামাজিক- অর্থনৈতিক অধিকার সুনিশ্চিত হয়। দুজন ব্যক্তির একজন নারী অন্য জন পুরুষ।

    এই চুক্তি প্রক্রিয়ার ধাপ সমুহঃ- ১.ইজাব(প্রস্তাব)
    ২.কবুল(সমর্থন)
    ৩.সাক্ষী ও
    ৪. ওয়ালিমা (অতিথি আপ্যায়ন)।

    অপরিহার্য বিষয় সমুহঃ
    ১.মোহর( স্ত্রীকে প্রদেয় বাধ্যতামুলক গ্যারান্টি অর্থ)
    ২. চুক্তিপত্র (লিখিত হওয়া বাঞ্ছনীয়) যাতে সমস্ত শর্তাবলি বিশদে উল্লেখিত থাকবে।

    বিবাহের অঙ্গীকার সমুহঃ
    ১.স্ত্রীর ভরন পোষণ, নিরাপত্তা, মানবিক সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা স্বামীর বাধ্যতা মুলক কর্তব্য।
    ২. স্বামীর সম্পত্তিতে স্ত্রীর আইনত অধিকার।
    ৩.পারস্পরিক আস্থা, সম্মান ও পারস্পরিক সম্ভ্রম রক্ষার দায়িত্ব উভয়ের।

    বিবাহ বিচ্ছেদঃ--
    কতগুলি বিশেষ সুনির্দিষ্ট কারণে স্বামী স্ত্রীকে বিচ্ছেদ করলে তাকে বলে 'তালাক' আর স্ত্রী স্বামী কে বিচ্ছেদ করলে তাকে বলা হয় " খুলাহ্"।

    খুলাহ্ঃ
    স্বামী অক্ষম বা দায়িত্ব পালনে অযোগ্য হলে বিনা শর্তে স্ত্রী স্বামীর কাছে বিচ্ছেদ চাইতে পারে। স্ত্রী বিচ্ছেদের আপন সিদ্ধান্তে অনড় থাকলে স্বামী তাকে তালাক দিতে বাধ্য।সেক্ষত্রে স্ত্রী স্বামীকে তার মোহর ফেরত দিলেই হবে।এবং স্বামীর উপর বা তার সম্পদের উপর স্ত্রীর কোনো অধিকার থাকবে না। সন্তান সন্ততির সমস্ত দায়িত্ব হবে পিতার।

    তালাকঃ
    কতগুলি সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বা স্বামী- স্ত্রীর মধ্যে মনান্তর হলে স্বামীর তরফে বিচ্ছেদ বা তালাক প্রক্রিয়া শুরু হয়।এটি একটি দীর্ঘ মেয়াদী প্রক্রিয়া। এর ধাপ গুলি হল-
    ১.অভিভাবকদের তরফে বা মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে মনান্তর মেটানোর চেষ্টা। প্রথম ধাপে স্বামী স্ত্রীর বিছানা আলাদা করতে পারে, শয়নকক্ষ থেকে নয়। আপোষ হয়ে গেলে কোনো সমস্যা নেই। এই প্রক্রিয়া একমাস যাবৎ চলার পর শুরু দ্বিতীয় পর্যায়।
    ২.এই পর্যায়ে শয়নকক্ষ আলাদা হবে তবে একই গৃহে থাকবে। আলোচনার মাধ্যমে আপোষ সম্ভব হলে কোনো বাধা নেই।এটিও একমাস মেয়াদী।
    ৩. এই পর্যায়ে গৃহ আলাদা হবে। বাকি কিছু পুর্ববৎ। মিটমাট হয়ে গেলে কোনো দোষ নেই। তিনমাস অতিবাহিত হলেই তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ সম্পন্ন।

    তালাক যেহেতু স্বামীর তরফে স্ত্রীর উপর বলবৎ তাই স্ত্রী কে সসম্মানে তার প্রাপ্য মোহর তথা চুক্তি মোতাবেক অন্যান্য প্রদেয় বিষয় দিতে হবে। তালাক হবার পরে নারীর সন্তান সন্ততির অভিভাবকত্বের সমস্ত দায় দায়িত্ব বর্তায় পিতার উপর। সন্তান লালন পালনের কোনো দায় স্ত্রীর থাকে না। যদি স্ত্রী কোনো কার্যকারণে সন্তান পালন করে বা দুধ খাওয়ায় তার জন্য স্ত্রীকে পারিশ্রমিক বা মুল্য দিতে স্বামী বাধ্য।

    তালাক অবৈধ হবে যদি-
    ১.স্ত্রী গর্ভবতি থাকে
    ২. স্বামী মানসিক ভারসাম্যহীন থাকে
    ৩. তালাক হওয়ার সময় মুখে "তালাক" বলা আবশ্যিক নয়।
    ৪.যেহেতু এটি একটি দীর্ঘ মেয়াদী প্রক্রিয়া তাই মাতাল( নেশা হারাম),বা রাগের মাথায়,স্বপ্নের মধ্যে তালাক হয় না।
    ৫.কোনো আপোষের সম্ভাবনা না রেখে তালাক হয় না।
    ৬. স্ত্রী রুগ্ন বা সন্তান ধারন বা পালনে অক্ষম এই অযুহাতে তালাক হবে না। এই রকম বিশেষ অবস্থায় স্বামী একাধিক বিবাহ করতে পারে সেক্ষেত্রে প্রথমা স্ত্রীর অনুমতি নেওয়া উত্তম।
    তবে একাধিক বিবাহের অন্যতম ও অপরিহার্য শর্ত হল সাম্য,ন্যায় বিচার ও পক্ষপাত হীন আচরন বিষয়ে স্বামীকে নিশ্চিত করতে হবে। এর সম্ভাবনা না থাকলে একাধিক বিবাহ স্বামীর জন্য হারাম বা নিষিদ্ধ।

    তালাক পরবর্তী সময়ঃ
    তিনমাস ব্যাপী চলা প্রক্রিয়ায় তালাক হলে নারী সম্পুর্ণ স্বাধীন। সে দ্বিতীয় বার বিবাহ করতে চাইলে তিন মাসিক ঋতুস্রাব হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় যাতে তার গর্ভস্থ সন্তান থাকলে তার পিতৃত্ব সম্পর্কে সুনিশ্চিত হওয়া যায়। এই সময়কালে স্ত্রী কে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে স্বামী অধিক হকদার। যদি তারা সংশোধনের ইচ্ছা রাখে।
    তিনমাস ব্যাপি এই তালাককে কোনো কোনো মহল মনে করে তিন তালাক আবার কোনো কোনো মহল মনে করে এক পুর্ণ তালাক। কারন দুই বার পর্যন্ত তালাক হলে স্বামী ও স্ত্রী পুনরায় সংসারে মিলিত হতে পারে, বিনাশর্তে।

    কিন্তু কোনো স্বামী যদি তালাকের অধিকারের অপব্যবহার করে বা বারবার তালাক করে তবে তার শাস্তি স্বরূপ ও তা নিরোধন এর জন্য স্ত্রী কে একটি বিশেষ অধিকার বা "অস্ত্র" দেওয়া হয়েছে। "নিকাহ হালালা" হল সেই সমস্ত পুরুষদের জন্য শাস্তি স্বরূপ যারা আল্লাহর বিধানকে তামাসা মনে করে তালাক দেয় ও পুনর্মিলিত হতে চায়। এটা নারীদের হাতে অত্যাচারী তালাক দানকারী স্বামীদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ এর এক চরম অস্ত্র। যেন "তুমি আমাকে নিয়ে আবার ছেলেখেলা করবে না তো? তুমি আমাকে সত্যি ভালোবাস তো? তোমার ভালোবাসার পরীক্ষা নেব, আমি "নিকাহ হালালা" করব। "

    নিকাহ হালালাঃ
    বিধিবদ্ধ উপায়ে তিনবার তালাক সম্পন্ন হলে কোনো স্বামী যদি স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিতে চায় তবে স্ত্রীকে নিকাহ হালালা করতে হবে। এটা স্বামীর উপর স্ত্রীর শর্ত। স্ত্রীকে নিকাহ হালালা করতে সমাজ বা অন্যকেউ বাধ্য করতে পারে না। কারণ বিবাহ হল সামাজিক ভাবে স্বীকৃত একটি ব্যাক্তিগত অধিকার এবং এ বিষয়ে একজন সাবালক বা সাবালিকার স্বাধীন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পুর্ন অধিকার স্বীকৃত । এই নিকাহ হালালার প্রক্রিয়া বা শর্তগুলো হল বিবাহের প্রাথমিক শর্তগুলোর মতোই। এই বিবাহেও আগের মতোই প্রক্রিয়া গ্রহন করতে হবে। দ্বিতীয় স্বামী যদি তালাক দিতে রাজী হয় তবে তালাকের সমস্ত শর্তানুযায়ী ও তিনমাস যাবত প্রক্রিয়া চলার পরে তালাক সম্পন্ন হবে। অর্থাৎ নিকাহ হালালাতে গিয়ে তিনমাস পরে তালাক করতে হলে বিবাহের সঙ্গে সঙ্গেই নতুন স্বামীকে তালাকের প্রক্রিয়ায় যেতে হবে। যেহেতু তালাকের প্রথম ধাপই হল আলাদা শয্যা তাই "ধর্ষন" এর কোনো উপায় নেই। তাছাড়া নতুন স্বামী তালাক দিতে রাজী না হলে বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন করার নারী অধিকার "খুলাহ্" তো রয়েছে।

    নিকাহ হালালার সপক্ষে যুক্তিঃ
    তালাক হওয়ার পরে পুনরায় মিলন হওয়ার পরে যেন স্বামী তার তালাক কালীন সময়ের জন্য স্ত্রীকে কোন চারিত্রিক অপবাদ দিতে না পারে বা সন্দেহ না করে সেই উদ্দেশ্যেই নিকাহ হালালার বিধান। যে কোন চারিত্রিক অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া যায় নিকহ হালালা হলে। এ অবস্থায় যদি স্বামী তাকে ফিরিয়ে নিতে রাজী হয় তবে স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনো চারিত্রিক অভিযোগ ধোপে টিকবে না।
    অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে এই নিকাহ হালালার বিষয়টি মোটেই সহজ নয়। আল্লাহতায়ালা কোরান এর বিধান দ্বারা মানুষের জীবনকে সহজ করতে চেয়েছেন। তিনি বারবার কোরআনের বিধানকে হাস্যকর বা লঘু করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। কুরআন শরীফ এর প্রায় প্রত্যেক বিধান এর শেষে আল্লাহ দ্ব্যর্থহীন ভাবে সুযোগ দিয়েছেন "তোমরা যদি ভুল বুঝতে পার বা একে অপরকে ক্ষমা করে দাও তবে তোমাদের জন্য তা অধিক উত্তম। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা শীল। আল্লাহ সবুর কারী গনকে ও ক্ষমাকারী গণকে অধিক পছন্দ করেন।"
    স্বামী যেন তালাকের মতো বিষয়কে অপব্যবহার না করে তার জন্য আল্লাহ বারবার সতর্ক করেছেন। আল্লার কাছে সবচেয়ে ঘৃনিত কাজ হল তালাক। এমন নির্দেশ পুর্ণ আল্লার মহান বিধানকে যারা বিকৃত করে তারা জালিম। আর জালিমদের জন্য উত্তম যায়গা জাহান্নাম।
  • | 52.***.*** | ২৪ মার্চ ২০১৮ ২৩:২০372900
  • ১৪০০ বছরের পুরোনো এবং অন্য এক সমাজের জন্যে (হয়ত) কার্যকর এক যুক্তি আবহমান যুগ ধরে সবাই মেনে চলবেন এইটা ভাবা ভুল। বস্তুত এভাবে ভাবাটা আদতে বড়ো এক গাঁট।
    আধুনিক যুগে যখন তখন দম্পতিদের বিবাহ বিচ্ছেদের ইচ্ছা হতে পারে, পূর্ণাঙ্গ নিয়ম মেনেই; এবং দু তিন মাসের মধ্যে আবার একসাথে শুরু করার কথা ভেবে শুরুও করতে চাইতে পারেন। সেখানে হালালা প্রথা বড়ো অপ্রয়োজনীয় এক দাবী।

    এইবারে একটা বিশেষ পোস্ট শেয়ার করি-
    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=861490307369715&id=100005262605601

    এর রেফারেন্স টেনে বলছি এবারে-
    -- শরীয়ত, ইসলাম ইত্যাদির সমস্যা আমরা জানি। ঐতিহাসিক কারণ থাকুক বা না থাকুক সেই সবের বিস্তর সাফাই, পরিমার্জনা দরকার। কিন্তু এইখানে নিকাহ হালালার বিরুদ্ধে কথা বলছেন এবং সেই নিয়ে পোস্ট লিখেছেন আমাদেরই সমাজের দুজন মুসলমান। কাজেই মুসলমানদের ব্ল্যাঙ্কেট হ্যাটা করা যৌক্তিক ভাবেই যে যায়না সেটা পরিষ্কার। দ্বিতীয়ত, নানা কারণে ভ্রান্ত নিয়ম সরাতে পারাটা এতদিন যে হয়নি, সেটা য্যামন ঠিক, আজ যে হচ্ছে সেটাও কিন্তু ঠিক। এই নিয়ে আবার তাই মুসলমান সমাজকে হ্যাটা দিলে, তর্ক জিতে কলার তোলা যায়, তাদের মধ্যে যারা চাইছেন নিগড় ভাংতে তাদের পাশে কিন্তু থাকা হচ্ছে না। সেইটাও মাথায় রাখতে বলবো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন