এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রোহিঙ্গা সমস্যা

    bip
    অন্যান্য | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ১১৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 81.244.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১১:১০369681
  • নোবেল শান্তি পুরষ্কার মহা খোরাকি বস্তু। মহত্মাগান্ধী নোবেল পিস প্রাইজের যোগ্য বলে বিবেচিত হন নি ( বৃটিশ বিরোধিতায়) । কিন্ত নোবেল পিস প্রাইজ পেয়েছেন পৃথিবীর সব থেকে যুদ্ধবাজ সেক্রেটারী অব স্টেটস হেনরী কিসিংঞ্জার। যার লম্বা হাত- ভিয়েতনাম থেকে বাংলাদেশের গণনিধনের সাথে যুক্ত।

    এই তালিকায় নতুন নাম- বার্মিজ প্রধানমন্ত্রী সুকি। আন সাং সুকি। যিনি বার্মার মিলিটারি জুন্টার হাতে গৃহবন্দী ছিলেন পনেরো বছর। বার্মায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তার অহিংস সংগ্রামের জন্য নোবেল পান ১৯৯০ সালে।
    না, তিনি শুধু নোবেল পিস প্রাইজই পান নি-পেয়েছেন পৃথিবীর প্রায় সব দেশের সেরা গুরুত্বপূর্ন প্রাইজ ও
    - সিমন বলিভার প্রাইজ ( ইউনেস্কো এবং ভেনেজুয়েলা- দেওয়া হয় স্বাধীনতা যুদ্ধের স্বীকৃতি হিসাবে
    -শাখারভ প্রাইজ ( ইউরোপিয়ান ইউনিয়ান, মুক্ত চিন্তার জন্য)
    -র‍্যাফটো প্রাইজ ( নরোওয়ে- মানবাধিকারের জন্য)
    - জওহরলাল নেহেরু প্রাইজ ( আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব)
    - কংগ্রেশনার গোল্ড মেডেল ( আমেরিকা )

    আন্তর্জাতিক চাপে ২০১০ সালে ছাড়া পাওয়ার পরে, সুকি বার্মার একজন গুরুত্বপূর্ন বিরোধি রাজনীতিবিদ হিসাবে কাজ করেছেন ২০১৬ সাল পর্যন্ত। ২০১৬ সালের নির্বাচনে তার পার্টি বিরাট সংখ্যা নিয়ে ক্ষমতায় আসলে, প্রায় সব কটি গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রকই সুকি নিজের কাছে রেখেছেন।

    বর্তমানে মায়নামারের রোহিঙ্গা সমস্যা প্রশ্নে সুকির ভূমিকা সম্পূর্ন ভাবেই নিন্দানীয়।
    তার আগে বর্তমানের রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে জানা প্রয়োজন।
    রোহিঙ্গাদের আবাসভূমি আরাকান রাজ্য। সেই আরাকান রাজ্য যার উল্লেখ পাওয়া যাবে অনেক বাংলা সাহিত্যে-রবীন্দ্রনাথেও। শাহ সুজা আওরেঙ্গেজেবের হাতে পরাজিত হয়ে আরাকান রাজ আশ্রিত হোন। তখন ছিল মগদের রাজত্ব। সাহ সুজাকে ফ্যামিলি শুদ্ধ হত্যা করেন মগরাজ। মগেরা তখন দুর্ধস্য জলদস্যু। এদের মূল ব্যবসা ছিল ইউরোপিয়ান বনিকদের ( ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী) ক্রীতদাস সাপ্লাই। বাংলার নদী এবং উপকূলে মগ জলদস্যুরা তখন মূর্তিমান ত্রাস- নদীর কাছাকাছি থাকা বাংলার জনগণকে এরাই ধরে ধরে জাহাজে পুরে পাচার করত ওলান্দাজদের হাতে। এই ভাবে ফুলে ফেঁপে ওঠে আরাকানের মগরাজ্য।
    কিন্ত ১৭৮০ সালে এই রাজ্য দখল করেন তৎকালীন বার্মারাজ -কিন্ত তাও চিরস্থায়ী হয় নি। ১৮২৭ সালে বার্মা দখল করে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী। তখন থেকেই আরাকান বার্মার একটি রাজ্য হিসাবেই পরিগনিত।

    বৃটিশ আমলে অনেক বাঙালীই বার্মায় যেত। অনেকটা এখন যেমন সবাই মিডল ইস্টে কাজের সন্ধানে যায়। যেহেতু সবটাই ছিল অখন্ড বৃটিশ ভারতের অংশ, আরাকান রাজ্য যা একদা বৌদ্ধ ছিল, আস্তে আস্তে বাঙালী ( মূলত কাজের সন্ধানে আসা বাঙালী মুসলমান ) প্রধান হয়।
    বৃটিশরা যখন ১৯৩৯ সালে স্বয়ত্বশাসন দেয় এবং ১৯৪৮ সালে বার্মা স্বাধীন হল, বার্মার পার্লামেন্টে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির বিশেষ উপস্থিতি ছিল।

    ১৯৮২ সালে মায়নামারের মিলিটারি জুন্টা হঠাৎ করেই রোহিঙ্গাদের নাগরিকরত্ব কেড়ে নেয়! তারা নাকি বিদেশী!
    বুঝুন। এদের পূর্বপুরুষরা আরাকান রাজ্যে এসেছে সেই ১৫০০ সাল থেকে। বৃটিশ আমলেও যা ছিল অব্যাহত। সেই হিসাব করতে গেলে, আমেরিকাতে বসবাসকারি কেওই আমেরিকান সিটিজেন না!!! বা ধরুন বাংলায় বৃটিশ আমলে যারা এসেছে মারোয়ারী, বিহারী-তাদের ও বাংলা থেকে তাড়াতে হয়!!

    সমস্যা হচ্ছে সুকী যখন বিরোধি নেত্রী ছিলেন , ২০১৩ সালে উনিও বিবৃতি দিয়ে জানান রোহিঙ্গারা বিদেশী! এটা সত্যের অপলাপ। কারন বার্মারাজই আরাকান দখল করেছে ১৭৮৫ সালে। হয়ত ভোটে জেতার তাগিদ ছিল সুকির।
    মায়নামারের রোহিঙ্গাদের ওপর যে অত্যাচার চলছে তার সাথে একমাত্র তুলনীয় ইহুদি্দের প্রতি থার্ড রাইখের গণনিধন। যাদের পূর্বপুরুষরা কয়েক শতাব্দি ধরে আরাকানের বাসিন্দা -হঠাৎ করে, তাদের নাগরিকত্ব কাড়া হল। এখন মিলিটারি দিয়ে ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে।

    এর পেছনে কর্পরেট উস্কানি ও আছে। আরাকান রাজ্য বসে আছে তেল এবং গ্যাসের ভান্ডারে ওপরে। আমেরিকার তাড়া খেয়ে একসময়, মায়নামারের মিলিটারী জুন্টা চীনের খুব কাছাকাছি আসে এবং চৈনিক কোম্পানীরা সেখানে তেল গ্যাস খনন কার্যের অধিকার পায়। সেই সময় থেকেই রোহিঙ্গাদের মিলিটারি দিয়ে বাস্তুচ্যুত করা হচ্ছে। চীনের সংস্থাগুলোকে সেখানে একছত্র ভাবে বসানোর জন্য। এখন অন্যান্য বিদেশী শক্তি রোহিঙ্গাদের স্বাধীনতাতে মদত দিচ্ছে, যাতে ওখানে চীনকে উৎখাত করা যায়।
    তবে অবস্থা যা, আরাকান বা রোহিঙ্গাদের আলাদা দেশের দাবী সঙ্গত। আরাকান রাজ্যকে আলাদা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ হিসাবেই স্বীকৃতি দেওয়া উচিত-কারন তা কোনদিনই বার্মার অংশ ছিল না।

    যাইহোক সুকির ভূমিকা শুধু নিন্দানীয়ই না-উনি যত সব প্রেস্টিজিয়াস প্রাইজ জিতেছেন-সবগুলিকেই লজ্জায় ফেলেছেন।
  • PM | 127.194.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১৬:৩৭369682
  • রোহিঙ্গাদের ওপোর এখন নারকীয় , অমানবিক অত্যাচার চলছে। সকলের প্রতিবাদ করা উচিত সর্বত্র, সেটাও হচ্ছেও দুনিয়া জুড়ে।

    বিপ লিখেছেন "১৯৮২ সালে মায়নামারের মিলিটারি জুন্টা হঠাৎ করেই রোহিঙ্গাদের নাগরিকরত্ব কেড়ে নেয়! তারা নাকি বিদেশী!"।

    কোনো কিছুই এতো সরলরৈখিক নয়। উল্টো দিকের ভিউ হলো রোহিঙ্গারা কখনই বর্মার জনগোষ্ঠির সাথে ইন্টিগ্রেট করার চেষ্টা করে নি। বর্মার স্বাধীনতার আগে থেকে রোহিঙ্গা রা ইস্ট পাকিস্তানে যোগ দেবার জন্য সশস্ত্র ভাবে আন্দোলন করছে, ১৯৮২ সালে বর্মা তাদের নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করার অনেক অনেক আগে থেকেই । সব থেকে বেশী সন্ত্রাস প্রবন জায়গা হলো রাখাইন স্টেটের বাংলাদেশ সংলগ্ন অন্চল। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী দের ধারাবাহিক মদত দানের অভিযোগ আছে। কারনটা বীপ নিজেই বলেছেন- "আরাকান রাজ্য বসে আছে তেল এবং গ্যাসের ভান্ডারে ওপরে। "

    নতুন করে মারামারী শুরু হয় ২০১৬ সালের নভেম্বর এ-
    The latest round of violence kicked off last month, when more than a dozen soldiers and police were killed after troops in the town of Maungtaw were attacked by about 300 armed men, state media reported.

    The attackers were not identified by the Myanmar government, but the United Nations said "ethnic armed organizations" had clashed with the country's security forces.

    http://edition.cnn.com/2016/11/15/asia/myanmar-rakhine-state-unrest/index.html

    এর পরে বর্মার সৈন্য রা ঠান্ডা মাথায় ৬৯ প্রতিবাদী কে খুন করে সন্ত্রাসী বলে। সেই সন্ত্রাস আর পাল্টা সন্ত্রাস সমানে চলছে। গত আগস্ট এও সন্ত্রাসী রা ৩০ টা পুলিশ পোস্টে সশস্ত্র হামলা করে। আর বার্মিস জুন্টার নক্কারজনক অত্যাচারের কথা তো বীপ বলেইছেন আর আমরাও কাগজে রোজ পড়ছি

    সরকারী ভার্সন আর উল্টো দিকের "সন্ত্রাস "এর গল্প গুলো-ও থাক

    https://www.reuters.com/article/us-myanmar-rohingya/at-least-71-killed-in-myanmar-as-rohingya-insurgents-stage-major-attack-idUSKCN1B507K

    http://time.com/4601203/burma-myanmar-muslim-insurgency-rohingya/

    http://fortune.com/2017/08/25/myanmar-dead/

    https://en.wikipedia.org/wiki/Rohingya_insurgency_in_Western_Myanmar

    https://www.theguardian.com/world/2017/sep/06/aung-san-suu-kyi-blames-terrorists-for-misinformation-about-myanmar-violence

    http://bdnews24.com/neighbours/2017/08/30/terrorists-want-to-create-islamic-republic-in-rakhine-myanmar-home-minister

    http://www.rfa.org/english/news/myanmar/myanmar-says-islamic-terrorist-organization-behind-deadly-border-raids-in-rakhine-state-10142016164041.html

    https://www.aseantoday.com/2017/04/myanmar-islamic-terrorism-rising-in-new-threat-to-suu-kyis-government/

    ওদিকে বাংলাদেশ রোহিঙ্গা মুসলীম দের মানবাধীকারের জন্য যতটা উদগ্রীব , চাকমাদের জন্য ততটাই উদাসীন আর হৃদয়্হীন।
  • S | 184.45.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১৮:৩৩369683
  • উল্টো দিকের ভিউটা বুঝলাম না। মেজরিটির সাথে ইন্টিগ্রেট না করা বা সন্ত্রাসের দোহাই দিয়ে পুরো জাতির নাগরিকত্ব নিয়ে নেওয়া যায় কি?
  • PM | 55.124.***.*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ২৩:৩৫369684
  • না যাওয়াই উচিত। সেক্ষেত্রে হিন্দি বলয়ের লোকের যে কোনো সময় আমাদের নাগরিকত্ব নিয়ে বলতে পারে বাংলাদেশে গিয়ে থাকো। কিন্তু বার্মার ক্ষেত্রে UN কোনো ব্যাবস্থা নেয় নি ১৯৮২ থেকে--তাই আইনতঃ পারে কিনা বলা যাচ্ছে না।

    এ যেনো মোদীজী কাশ্মীরিদের নাগরিকত্ব ফেরত নিয়ে বলছে "কাশ্মীর আমাদের--কাশ্মীরিরা নয়----তারা পাকীস্তানে যাক "ঃ(। এমন কথা এখোনো মোদীজিও ভেবে উঠতে পরে নি সৌভাগ্য বশতঃ ।
  • PM | 127.194.***.*** | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১১:১২369686
  • পাকিস্তানী অ্যাক্টিভিস্টের দৃষ্টিকোন-

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন