এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • আমার আলমগীর

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ১১ অক্টোবর ২০২৪ | ১১২ বার পঠিত
  • উপল মুখোপাধ্যায়ের 'গঙ্গা যামুনি তেহ্জিব হিন্দুস্থানের মিশ্র সংস্কৃতি'

    অজয় সেনাপতি

    দলিল দস্তাবেজ নির্ভর যুক্তিবাদী ইতিহাস রচনায় অগ্ৰদূতের ভূমিকা পালন করেছিলেন যিনি, তিনি অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। ঐতিহাসিক গল্প-উপন্যাসে যে যে ঐতিহাসিক চরিত্র ও ঘটনাগুলিকে অবলম্বন করা হয়, সেই চরিত্র বা ঘটনাগুলির বিকৃতকরনে তাঁর ভীষণ আপত্তি ছিল। এ ব্যাপারে বন্ধু রবীন্দ্রনাথের তিনি যথার্থ সমর্থনও পেয়েছিলেন। অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়ের তীব্র সমালোচনা ছুটে গিয়েছিল বঙ্কিমচন্দ্র ও নবীনচন্দ্র লিখিত যথাক্রমে চন্দ্রশেখর উপন্যাসে ও পলাশীর যুদ্ধ কাব্যে মীরকাশিমের ও সিরাজদ্দৌলার চরিত্রের অন্যায় ও অনৈতিকহাসিকভাবে অশ্রদ্ধেয় করে বর্ণনার বিরুদ্ধে।

    অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়র কথা বলা এ কারণেই যে উপল মুখোপাধ্যায়ের 'গঙ্গা যামুনি তেহ্জিব হিন্দুস্থানের মিশ্র সংস্কৃতি' এই বইটির প্রথম খণ্ড পড়তে পড়তে বারবার মৈত্রেয় মশায়ের বিভিন্ন সময়ের লেখাগুলো উঁকি মারছিল অহরহ। যখন দেশের সর্বোচ্চ আদালত শুধু বিশ্বাসের ভিত্তিতে নির্দ্বিধায় রায় দিয়ে দেন, তখন ইতিহাস নিয়ে যারা চর্চা করবেন তাঁদেরকে তো বেশি বেশি দায়িত্ব নিতে হয়। উপলের আন্তরিক প্রয়াসে তা উপলব্ধ।

    উপল মূলত মুঘল যুগের বিভিন্ন আঙ্গিক পাঠকের সামনে এনেছেন ছোট ছোট বর্ণনার মাধ্যমে। প্রত্যেকটি বর্ণনা উঠে এসেছে কোনো না কোনো গবেষণামূলক বই থেকে যা অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়ের ধারনা কে আরো দৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করায়। উপল এখানে মাৎ করে দিয়েছেন। তবে পুস্তকটির শেষে সাহায্যকারী পুস্তকগুলির একটা তালিকার প্রয়োজন বোধ করছি।
    যাইহোক বর্ণনা গুলিতে আসা যাক। যেমন ধরুন ' নূর জাহানের সার্জিকাল স্ট্রাইক '। সূত্র হল ' ইকবাল নামা- ই- জাহাঙ্গীরি' । ঘটনা হল বাদশা জাহাঙ্গীর -এর অপহরণ। কে অপহরণ করলেন? তাঁরই সেপাইসালার মহবত খান। কি বিপজ্জনক ঘটনা।কিন্তু বেগম নূর জাহানের জীবন বাজি রেখে মুঘল বাহিনীকে পরিচালনা করা এই বর্ণনাটির প্রতিপাদ্য বিষয়। ১৬২৬ সালের এই ঘটনাটি ইঙ্গিত করে অনেক কিছুর বিনিময়ে বেগম বাঁচলেন। রাজতন্ত্রের রাজনীতির বলি হলেন অসংখ্য সাধারণ সৈনিক। লেখকের আনুমানিক বিবৃতিটাই, রাজতন্ত্রের নিয়ম।
    'ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ বা মারাঠা জাতীয়তাবাদ ' - এই ছোট্ট বর্ণনার বিষয়বস্তু অনেক। আছে শিবাজির পারিবারিক অবস্থান। মুঘলদের সম্প্রসারণ - বাদের বিরুদ্ধে দাক্ষিণাত্যের নেতা মালিক অম্বরের লড়াই। গেরিলা যুদ্ধের সূচনা। মুঘলদের আঁতাতকামী কৌশল ইত্যাদি ইত্যাদি। আর আছে লেখকের স্বীকারোক্তি ' অতীতের বর্গী হানার কথা ভেবেও বলি, বাঙালি জাতীয়তাবাদের সংকীর্ণ জায়গা থেকে এই আধুনিক যুগে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ও মারাঠা জাতীয়তাবাদের মূল্যায়ন করা কখনও কাম্য নয় '। কিন্তু নেই কোনো ঐতিহাসিক গবেষণা লব্ধ সূত্রের রেফারেন্স। আশা করব লেখক এবিষয়ে পরবর্তী খন্ড প্রকাশের সময় সচেতন থাকবেন।

    ' হরকা বাইয়ের প্রতাপের সামনে গুটিয়ে গেল ইংরেজ ' - লেখাটি থেকে জানা যায় মুঘল যুগের ধনিতম ব্যাক্তিদের অর্ধেক ছিলেন মহিলা।

    ' মুঘলদের বু্রোক্রেসি ' - থেকে আকবরের সময়কালের প্রশাসন ঔরঙ্গজেবের শাসনামলে একটা উত্তরণের ইঙ্গিত মেলে। এখানে রেফারেন্স হিসেবে দুই ঐতিহাসিকের দুটি গুরুত্বপূর্ণ পুস্তকের উল্লেখ আছে।

    A contemporary Account of Jahangir ed - এর তথ্যসূত্র থেকে উপরের 'শাসক হলেম তুমি আমি দুজনায় ' বর্ণিত হয়েছে জাহাঙ্গীরের দুঃসাহস। আর পাই প্রেমিক জাহাঙ্গীর।কালের ডাইমেনশনে জাহাঙ্গীর বুড়ো আঙুল যেমন দেখিয়েছেন ধর্মের অনুশাসনকে ঠিক তেমনি মুঘল সালতানাতের অনুশাসনকেও। নূরজাহান পেয়েছেন প্রেমিকার সমানাধিকার।
    অর্থাৎ এই বই- এর প্রত্যেকটি বর্ণনা পাঠকদের মনে তৈরি করবে কিছু জিজ্ঞাসা, কিছু কৌতুহল আর পাঠক যদি তার নিরসন চান, সচেষ্ট হবার মত মালমশলা এই খন্ডে মজুদ আছে।

    আমার কথা
    আমার আলমগীর

    কমরেড অজয় অক্ষয়কুমার মৈত্রের ঐতিহাসিক উপন্যাসের সঙ্গে সঙ্গে গঙ্গা যামুনি তেহজিব বইটার তুলনা টেনেছেন। ইতিহাসে সত্যি বলে কিছু হয় না। কারণ সূত্র বা এভিডেন্স আবিষ্কার করাই ইতিহাস আর এ আবিষ্কারের কোন শেষ নেই। অনবরত তা হতেই চলার নাম ইতিহাস শাস্ত্র বা হিস্টিরিওগ্রাফি। এই সূত্র অবিষ্কারের নানান পদ্ধতি আছে , নানা দৃষ্টিতে তা দেখা যেতে পারে আর সে সব বোঝাই ইতিহাস । পদ্ধতিরগুলোর মধ্যে মেলাই তফাৎ আছে। আর তাতে আলাদা সব অর্থ উৎপন্ন হয়। সে নানা প্যাঁচপয়জার তথ্যের পাহাড় তৈরি করে। সে সব নানামুখ তথ্যের মন্থন করা অক্ষয়কুমারের যুগে সম্ভব ছিল না। তিনি তাঁর যুগে যা পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা ছিল তার মধ্যেই কাজ করেছেন। এ যুগের জটিলতা বেশি। লভ্য নানান পদ্ধতি আর তথ্য। তিরিশ চল্লিশ বছরের মধ্যে নারীর দৃষ্টিতে, ভিস্যুয়াল আর্টের দৃষ্টিতে, সংগীত চর্চার দৃষ্টিতে ইতিহাসকে দেখার নানা পদ্ধতি অবলম্বনের ফলে তার পাথুরে শরীরে চেতনার সঞ্চার হচ্ছে নানা বিভঙ্গে। হিন্দুত্ববাদী ইতিহাস পদ্ধতির সর্বগ্রাসী আগ্রাসন এই পদ্ধতিগত বহু বৈচিত্র্যকে দলতে চায় তাই সেসবকে কথকতার জনগণ ভাষ্যে নিয়ে আসার একটা দায় থেকে আমি আলমগীর নামের এক সাহিত্যিক -ঔপন্যাসিক প্রকল্পের জন্ম দিয়েছি। যা মূলত আচার্য যদুনাথের হিস্ট্রি অফ ঔরঙ্গজেবের সময়রেখা অনুসারী । এ শুরু হয় জাহাঙ্গীর থেকে আর বলে চলে । বেশিটা ইতিহাসে বহুকৌণিকতার কথা বলতে বলতে তার থেকে বেরিয়ে এসে নানান কথোপকথন চলায়। কখনও বা এখনকার জনদৃষ্টিতে তখনকে দেখে অনেকটা ইউটিউবের ব্লগের মতো করে। কখনও সামান্য কিছু গুল গাপ্পা মারে। আমার আলমগীর জীবনের বেশিটাই ঘোড়ার পিঠে একলাটি চলেন আর সে ঘোড়া নানান বেয়াড়া প্রশ্নও করে সওয়ারকে।কখনও সময়ের থেকে অনেক এগিয়ে থাকা প্রিয়তমা নূর জাহানকে সহশাসকের ভূমিকায় প্রতিষ্ঠিত করা মরহুম জাহাঙ্গীর, কখনও জন্নতের সিংহাসনে বসা -আরশ আসিয়ানি মরহুম আকবর বা দ্বিতীর তৈমুর- সাহিব কিরান মরহুম শাজাহান। কখনও অহমদনগরের পেশওয়া মিলিটারি জিনিয়াস মালিক অম্বর আসেন। কখনও সন্ত তুকারামের পথ বেয়ে শিবাজি মহারাজ বা কবি যোদ্ধা শম্ভাজি মহারাজ। কখনও শাহাজাদা এ বুলন্দ ইকবাল দার্শনিক দারা শুকোহ। কখনও হরকা বাই। কখনও সুফি কবি জাহানারা। কবি শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা মাখফি জেব উন্নিসা। কখনও সাম্রাজ্ঞী নূর জাহান। কখনও নানক কখনও শহীদদ্বয় সারমাদ ও তেগবাহাদুর । কখনও শের আফগানের কবর ঝাঁট দেওয়া বৃদ্ধ বা আলমগীরের আটপৌরে মকবরার অন্ধ গাইড। শেষে বিষণ্ণতার অনন্য ভাষ্য রচয়িতা ফারসি-হিন্দুস্থানী মিশ্র ভাষা রেখতার অন্যতম জনক মীর টাকি মীরের সঙ্গে কথোপথন হয় বিষণ্ণ একলা হয়ে যাওয়া সাম্রাজ্যের আসন্ন পতনদ্রষ্টা জৈন কবির ভাষ্যে মহাবলী মর্দান অওরংশা আলমগীরের।যিনি ছিলেন এক কবিতা ও সংগীতপ্রেমী। গঙ্গা যামুনি তেহজিব বইটা এই বড় প্রকল্প বা সে সংক্রান্ত ভাবনার কোলাজ চিত্র যাতে হিন্দুস্থানের বহুধা বৈচিত্র্য স্থান পেয়েছে। যে হিন্দুস্থানে ইসলাম মূলগতভাবে সুফি ঘরানার।

    पत्ता पत्ता बूटा बूटा हाल हमारा जाने है
    जाने न जाने गुल ही न जाने बाग़ तो सारा जाने है

    लगने न दे बस हो तो उस के गौहर-ए-गोश को बाले तक
    उस को फ़लक चश्म-मह-ओ-ख़ुर की पुतली का तारा जाने है

    आगे उस मुतकब्बिर के हम ख़ुदा ख़ुदा किया करते हैं
    कब मौजूद ख़ुदा को वो मग़रूर-ए-ख़ुद-आरा जाने है

    आशिक़ सा तो सादा कोई और न होगा दुनिया में
    जी के ज़ियाँ को इश्क़ में उस के अपना वारा जाने है

    चारागरी बीमारी-ए-दिल की रस्म-ए-शहर-ए-हुस्न नहीं
    वर्ना दिलबर-ए-नादाँ भी इस दर्द का चारा जाने है

    मेहर ओ वफ़ा ओ लुत्फ़-ओ-इनायत एक से वाक़िफ़ इन में नहीं
    और तो सब कुछ तंज़ ओ किनाया रम्ज़ ओ इशारा जाने है

    क्या क्या फ़ित्ने सर पर उस के लाता है माशूक़ अपना
    जिस बे-दिल बे-ताब-ओ-तवाँ को इश्क़ का मारा जाने है

    रख़नों से दीवार-ए-चमन के मुँह को ले है छुपा यानी
    इन सुराख़ों के टुक रहने को सौ का नज़ारा जाने है

    तिश्ना-ए-ख़ूँ है अपना कितना 'मीर' भी नादाँ तल्ख़ी-कश
    दुम-दार आब-ए-तेग़ को उस के आब-ए-गवारा जाने है
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন