এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ভজহরি মুখূজ্জে | ২৬ মে ২০১৫ ১২:০২680631
  • ধর্ম আর ভারত
    ------------------

    এই অদ্ভুত বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি।জানিনা আমার যোগ্যতা আছে। তবে পড়ে দেখতে পারেন।আমি কোন বিশ্লেষনে যাবার চেষ্টা না করে,খুব নিরপেক্ষ ভাবে নিজের দেখা বা শোনা কিছু ঘটনা তুলে ধরছি। আসলে ভারতের "সুপ্রাচীন ঐতিহ্য " এর কথাতো সর্বজনবিদিত। তাই মাঝেমধ্যেই কানে আসে অপসংস্কৃতি, ভারতীয় সংস্কৃতির পরিপন্থীর মতন কঠিন কঠিন শব্দবন্ধ। কিন্তু কোন ভারত!! কোন ভারতীয় সংস্কৃতি!! খাঁটি ভারতীয় সংস্কৃতি বলে কিছু হয়?? যে দেশে প্রাচীন কাল থেকে বিভিন্ন জাতির মানুষ এসে মিশেছে,সেখানকার একান্ত নিজস্ব সংস্কৃতি বলে কিছু থাকতে পারে?? ভারতের স্থাপত্যকলা, শিল্প সবেতেই এই মিশ্রন স্পষ্ট। ধর্মেও তাই। নইলে হিন্দু ধর্মে কখনো বুদ্ধকে অবতার বলা হয়? হিন্দু,মুসলিম,শিখ সব ধর্মই তো ভারতীয়দের হয়ে গেছে। সেদিন শুনলাম প্রায় ২০০০০ বছর আগে বিষ্ণু আর মহেশ্বর নামে দুজন নাকি ভারতে এসে এখানকার মানুষকে প্রভাবিত করেন। মানে হিন্দু ধর্মের প্রবক্তারাই বাইরে থেকে এসেছিলেন!! কিরকম আমিশ ঘেঁষা নিরামিষ তত্ত্ব। কিন্তু একটা প্রশ্ন মনে জাগছে, মানে ওই ২০০০০ বছর আগে ঠিক কোন সময়ে ছিল মানুষ!! মানে এই গোষ্ঠী, দল ধর্ম সব কিছুর উদ্ভব হয়েছিল তখন??? যাইহোক সেটা নিয়ান্ডারথাল ছিল না নয়ন দত্ত ছিল তা নিয়ে নৃতত্ত্ববিদরা ভাবুক। আমি মুখ্যুসুখ্যু মানুষ।তাই আমি বরং আসল ভারতীয় নিয়ে কথা বলি।যারা খাঁটি ভারতীয়।অন্তত তথাকথিত আর্য সংস্কৃতির থেকে এদের সংস্কৃতিতে ভারতীয় মাটির গন্ধ অনেক বেশী। এরা আমাদের সাথে সমান্তরাল ভাবে বেঁচে থাকা আদিবাসীরা। এরা সেই আদিম যুগ থেকেই আমাদের পাশে থেকে গেছে। কিন্তু খুব কি চোখে পড়ে এরা!! চারদিকে সংরক্ষন নিয়ে এত কথা। কিন্তু আদত যে আদিবাসী, তারা এর সুযোগ কতটা পায় জানিনা। বরং কিছু সুবিধাবাদী নিজেদের জাত পালটে এর সুযোগ নিয়ে যায়। তথাকথিত সভ্য সমাজ এদের অপাঙক্তেয় করে রেখেছে। কিন্তু এদের মধ্যে নিজের ধর্ম চেতনা দিতে ভোলেনি।আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এদের ধর্ম ভাবনাকে নিজস্ব করে নিয়েছে, যেমন কালী। কিন্তু এদের ধর্ম ভাবনাকেই নিয়েছে।এদের সংস্কৃতিকে না। কারন এরা যে অসভ্য,বর্বর। কিন্তু তথাকথিত সভ্য সমাজ যখন নারীমুক্তি নিয়ে সোচ্চার।এখানকার এক তারকাকে যখন বলতে হচ্ছে, "my life,my choice", তখন কিন্তু এরা নিশ্চুপ। কারন এদের দরকার নেই। সাঁওতালদের সাথে কয়েকদিন মেশার সুবাদে দেখেছি,এদের মতন মুক্তমনের মানুষ কম আছে। কিন্তু এদের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব সবসময় কাজ করে। সেটা মনে হয় উদার প্রকৃতির নিচে সযত্নেলালিত উদার মানসিকতার সাথে কংক্রিট এর জঙ্গলে বেড়ে ওঠা ভিক্টোরিয়ান মানসিকতার দ্বন্দ্ব। এদের উপর সভ্যতার অভিশাপ নামিয়ে খ্রীষ্টান মিশনারিরা এদের সম্যক ক্ষতি সাধন করেছে। যদিও ধর্ম ছিনিয়ে নিয়ে তার পরিবর্তে বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য,বস্ত্র বাসস্থান দিয়েছে। কিন্তু তার দামটা খুব চড়া। এদের স্বাধীন চেতা,স্বনির্ভরতাকে আচ্ছন্ন করেছে ধর্মের আফিম দিয়ে। এদের অবস্থা তাও ভাল। কিন্তু ভারতের উত্তর পূর্ব দিকে এমন অনেক আদিবাসী আছে,যাদের আর্থিক সঙ্গতি বলে কিছু নেই। এদের অবস্থা ভাবনারও অতীত। দারিদ্রতা কতটা ভয়ানক হতে পারে, তা এদের দেখে বোঝা যায়! কখনও মানুষকে সাপের মতন খোলস ছাড়তে দেখেছেন কেউ?? এরা ছাড়ে। শীতকালে এদের গায়ে দেওয়ার মতন কাপড় নেই।অবশ্য শীত কেন?? এমনিসময়েও দেখেছি এদের ঘরে মাত্র একটা শতচ্ছিন্ন কাপড়। তা দিয়েই বাড়ির সকলের লজ্জা নিবারনের ব্যবস্থা হয়। একসাথে একজনের বেশি দুজন কখনো বাইরে বেরোতে পারেনা। কারন দুজনের পড়ার মতন কাপড় নেই এদের।এরা শীতকালে গা গরম করার জন্য আগুন জ্বালিয়ে সেদিকে পিঠ করে শুয়ে থাকে, পিঠের চামড়া আগুনের তাঁতে পুড়ে রোস্টেড হয়ে যায়। তখন আবার উলটো দিক করে শোয়। এভাবে সারা শরীরের চামড়া রোস্টেড হতে থাকে। শীত চলে গেলে আস্তে আস্তে এই চামড়া খসে পড়ে, নতুন চামড়া গজায়। কিন্তু এদের বাড়িতে যখন কেউ আসে,অতিথি আপ্যায়ন এ কিন্তু কারুর থেকে কম যায় না। এরা ভূট্টা গুড়া করে,তা দিয়ে এক ধরনের রুটি বানায় আর কিছু জংলী সব্জী।যদিও সারা বছর তা পায়না। বাকি সময় জংলী ফল বা মাংস। এই রুটির স্বাদ অনন্য। এই লোকগুলির কিন্তু নিজের অবস্থা নিয়ে কোন অভিযোগ নেই। এরা সব কিছু ভগবানের লীলা ভেবে নিজের অবস্থায় খুশি থাকে। কোন সর্বহারা বা মা-মাটি-মানুষ কিংবা আম-আদমির সরকার এদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটায় না। এদের শুধু ধর্মের আফিম খাইয়ে চুপ করিয়ে রাখা হয়। এদের ছোটলোক, অসভ্য,বর্বর আখ্যা দেওয়া খুব সহজ। কিন্তু যারা এদের ধর্মের আফিম খাইয়ে নিশ্চুপ রেখে নিজেরা মৌতাত করছে,সেই ধর্ম ব্যবসায়ীরা কি?? কোনদিন শুনেছেন কোন সাঁওতাল ঘরে ধর্ষন হয়েছে??? না।কিন্তু আমাদের সমাজে হয়। কারন আমরা এদের তো ধর্মের নেশা ধরাচ্ছি ঠিকই।কিন্তু এদের মনুষ্যত্ববোধ আমরা নিতে পারিনা।এরা ধর্মের নামে নিজেদের স্বাধীনতা,নিজেদের বেঁচে থাকার অধিকার ধর্মের নামে বিকিয়ে দিচ্ছে। অদেখা পরকালের কথা ভেবে নিজের ইহকালকে নষ্ট করছে। ভারতীয় সংস্কৃতির ধারক বাহকরা এভাবেই নষ্ট হচ্ছে।অনেকে হয়তো রুষ্ট হচ্ছেন। কারন ভারততো আর্যদের চারণভূমি। সেখানে অনার্যদের নিয়ে এত মাথাব্যথা কেন?? আচ্ছা আপনাদের কাছেই আসছি। হিন্দু সমাজেরও কি একই অবস্থা নয়? হয়তো এরকম দুঃসহ দারিদ্র সবাইকে পোহাতে হয় না। কিন্তু ধর্মের আফিম কি এদেরও চেতনাকে আচ্ছন্ন করে রাখছে না!! একটু ভাবুন। হিন্দু,মুসলিম ইত্যাদি ধর্মের নেশা তো অনেক হল। এবার একটু মানুষ হবার নেশায় মাতি।
  • সিকি | ২৬ মে ২০১৫ ১২:২৮680632
  • ভজহরি মুখুজ্জে কিংবা টেনি শর্মা,

    ভালো হচ্ছে লেখা। কিন্তু একটা ছোট রিকোয়েস্ট করি?

    যে হেতু লেখাগুলো খুব ছোট ছোট সাইজের নিবন্ধ, তাই প্রত্যেকটা নিবন্ধের জন্য একটা করে (কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে একাধিক, যেমন এই টপিকে) টই না খুলে, একটাই টই খুলে তাতে পরপর নিবন্ধগুলো লিখে গেলে হত না? আমাদেরও খুঁজে পেতে সুবিধে হয়, অন্য অন্য টইগুলোও টপ টোয়েন্টির লিস্টে জায়গা পায় - এই আর কি।
  • ভজহরি মুখূজ্জে | ২৬ মে ২০১৫ ১৫:৪৬680633
  • এই রে!!! আমি এত ভেবে করিনি।আচ্ছা তাই করব আর একাধিক নেট এর সমস্যার দরুন হয়েছে।
  • Mridha | 77.16.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১৭:১৪680634
  • অনেক দিন আগে এই খবরটা পড়েছিলাম, এত ভীড়ে this write-up appeared to me as a soothing breeze in a hot summer day

    How a tiny hamlet of 1000 embraced new ideas for the sake of the future : The Telegraph,Calcutta, India

    Jhargaon (Gumla), Jan. 23: Jhargaon holds out hope that success is possible, even in Jharkhand. Two years after it was chosen as a model, over 1,000 residents of this nondescript hamlet of Gumla, 110km from the state capital, want to junk their BPL cards. For, self respect does not allow them to be claimants of government dole.
    If self-sufficiency is their goal, the people of Jhargaon, in Toto panchayat of Gumla Sadar block, 10km from the district headquarters, have imbibed its true spirit. Over the last two years, they have achieved a lot.
    They have set up a mango orchard in collaboration with the district administration on 47 acres of fallow land, pooled in resources for group farming, banned the sale of liquor, ensured their children go to school and even set up an informal administrative system with “ministers” to monitor various aspects of their day-to-day lives.
    But, their most remarkable achievement is an en masse attitudinal change, the belief that self help is the best help. All 1,160 residents are on board and it is this understanding that has propelled them to give up their BPL cards by next year in stark contrast to the growing demand for the dole cards that entitle the poor to subsidised foodgrain.
    “None of us want to remain in BPL (category). Our self-respect does not permit it,” said village leader Chajren Kujur. “We have decided to hand over our BPL cards to the district administration within the next one year,” said the mother of three whom villagers call “prime minister”.
    In January 21, 2010, Gumla district administration selected Jhargaon as a model where various welfare schemes would be used to develop the village socially, economically and attitudinally.
    John Joseph Benjamin Tirkey, the district planning officer was assigned the task of converting the hamlet into a “model village” while Unicef assigned an officer of its own, Subir Das, to work with the district administration.
    There was no looking back since then. The district administration successfully donned the role of a facilitator. Officials held several meetings to motivate villagers, renovated a few buildings and ensured that benefits of the various government welfare schemes reached them.
    That’s all. They also knew when to step back and allow the people of Jhargaon to take over.
    “Liquor was the biggest problem in our village and hence nearly two years back we decided to ban it,” said Kujur, who has studied up to Class IX. “Except a few, many households used to send their children to graze cows as they were unaware of the benefits of education. All of us discussed the issue and two men were appointed to graze all village cows so that the children could be in school,” she explained.
    The results are showing. Headmaster of the local primary school Dipendra Kumar Choudhary proudly announced that he now had 140 children, all of whom were regulars. Before 2010, only 35 children were in class, with many bunking due to cattle grazing duty.
    The enthusiasm has rubbed off on the teachers who have devised new ways of keeping the children involved. Some of life’s basic lessons — like the importance of sanitation and cleanliness — are imparted through fun and games.
    Choudhary explained a unique variation of musical chairs in which each circle is divided into divisions and each of which is named by a phrase that explains a key element of personal hygiene.
    A student’s fate is decided by which division he finds himself/herself in. “For instance, if someone is in ‘wearing dirty clothes’ or ‘sporting long nails’, he/she is out. But, if he/she is in ‘washing hands before meals’, a trait that needs to be encouraged among children, he moves on,” said the head master.
    The district administration’s contribution has been no less. It has renovated a health centre, a large area multi-purpose societies (LAMPS) building and has also set up a Gokul gram, a milk collection centre, using various government schemes.
    Villagers have been funded for buying goats and milch cows for their livelihood. Youths have been given pump sets to irrigate agricultural land and produce vegetables.
    “In all, we have spent only Rs 21 lakh in various schemes in this village. But, we have been able to imbibe in the villagers an attitude for self-growth. Now, the villagers decide in their gram sabha what they want to do and we only support them,” Tirkey told The Telegraph.
    Recently, about 45 villagers pooled in their land, 47 acre in all, and asked the administration to plant mango trees under national rural horticulture mission.
    Jhargaon residents have also adopted a new institution — a gram sansad, or village parliament — in which all of them are members.
    They have assigned specific tasks or portfolios to individuals who look after, say, education, agriculture, health or sanitation — much like ministers.
    Kujur, who is widely accepted as village leader, is called “prime minister” for co-ordinating with the “ministers”.
    When chief minister Arjun Munda visited Jhargaon last week, he said the village would show the way for the state.
    Why did Jhargaon succeed? Gumla deputy commissioner Rahul Sharma, the man behind the scene, said its proximity to the state capital helped to a large extent as did his officials who worked very hard.
    “The district headquarters is very well connected by Gumla-Bishunpur Road. We could, therefore, monitor the results of our exercises. Our officers worked very hard, very often discussing issues with villagers late into the night,” Sharma said.
    The deputy commissioner revealed that the Jhargaon model would be replicated in 21 other villages across the district. “After all, more than our efforts, it is the villagers’ willingness to change that helped us realise our goal,” he said.
    The difficult part, that of changing mindsets, had been achieved. The next step, he hoped, would be easier. “We are being flooded with requests from as many as 60 villages to launch similar initiatives,” Sharma said.
  • সিকি | ২৬ মে ২০১৫ ১৭:১৬680635
  • না না, ভেবে করেছেন এমন বলছি না - জাস্ট বললাম, আমাদের সুবিধার কথা ভেবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন