ঠাকুর বলেছেন -- জটিলে কুটিলে নইলে লীলে পোষ্টাই হয় না।'সবাই থাকবে এবং লেগপুলিং ও হবে।
এটাই তো গুরুচন্ডালির ইউএসপি।
বং-কং-নকু-মাকু-চাড্ডি সবাই থাক নিজের নিজের মত করে। খিল্লি করাও গুরুর কালচার। কিন্তু নোংরা গালাগাল
আর এন আর ও বলছেন -- সব ঠিকঠাক চলছিল, হামাস এসে সিভিলিয়ানদের উপর আক্রমণ করে ঝামেলা পাকালো!
এই পারসেপশন অনেক পাবলিকের। কিন্তু কথাটা ভুল।
এক,এবং
যতগুলো আরব-ইজরায়েলি যুদ্ধ হয়েছে, প্রত্যেকটির পর ইজরায়েল তার অধিকৃত এলাকা বাড়িয়েই চলেছে।
দুই,
অসলো সমঝোতার (১৯৯৩) এবং (২০০০) শর্তগুলো স্যাবোতাজ করার চেষ্টা সমানে ইজরায়েল চালিয়ে গেছে যা হেডলাইন হয় না। কিন্তু এ'ব্যাপারে আমেরিকান সাংবাদিকের ফিল্ড রিপোর্ট এবং গাজা, জেরিকো, ওয়েস্ট ব্যাংক এলাকায় কার্যরত ইউএনএইচ আর সি'র ফিল্ড রিপোর্ট রয়েছে।
তিন, সন্ধি চলাকালীন ইজরায়েল সমানে আর্মি দিয়ে রিফিউজিদের বাআড়িঘর খালি করয়ে বা ভেঙে দিইয়ে সেখানে ইজরায়েলিদের বসিয়ে চলেছে। ওয়েস্ট ব্যাংক আর গাজা স্ট্রিপে ইহুদী সেটলারদের সংখ্যা ১৯৯৩ থেকে ২০০০ এর মধ্যে ১,১৫,৭০০ থেকে ২,০৩,০০০ হয়েছে।
সূত্রঃ Le More, Ann. International Assistance to the PalesTinians After Oslo: Political Guilt, Wasted Money. Np. Taylor & Francis, 2008.
এই সেটলমেন্ট বাড়িয়ে যাওয়াটাই এখানে শান্তির সবচেয়ে বড় বাধা বলে বেশিরভাগ লোকের ধারণা।
সূত্রঃ Shlaim, Avi (12/09/2013), "It's now clear: the Oslo peace accords were wrecked by Netanyahu's bad faith". The Guradian, 6th February, 2024.
চার, এই যুদ্ধটা না হলে এবার নেতানেয়াহু ইলেকশনে হেরে যেত। এখন বিরোধীরা হায় হায় করছে।