পার্টির তো খুব ডকুমেন্টেড লাইন থাকবে ঠিকই, থাকা উচিত। পার্টির সমর্থকদের মানসিকতা অন্ধ ডিফেন্সটা তৈরি করে। আর পছন্দের পার্টিকে প্রশ্ন করলে তাকে বিপক্ষের পার্টির সমর্থক বলে ধরে নেওয়াটাও সমস্যা। ওই উইথ আস অর এগেন্সট আস, এ খুব কমন।
এমনিতে, নিরপেক্ষ তো কেউই নয়, সব মানুষের নিজের মত পক্ষ, এজেন্ডা থাকে। কিন্তু অনেক মানুষের পক্ষ বা এজেন্ডা নির্দিষ্ট কোন পার্টিকে ঘিরে নাও হতে পারে।
এটা পার্টির প্রশ্ন নয়, পার্টি তো নিরপেক্ষ হবেই না এটা বোঝাই যায়। যেটা অসুবিধার সেটা হল নিরপেক্ষতার ভান করা।
রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের মধ্যে নিজের দলের ত্রুটি বিচ্যুত স্বীকার করে নিজের দলকে প্রশ্ন করার অভ্যাস তৈরী হলে হয়তো এসবের সুরাহা হতো।
অন্ধ আনুগত্য, চাড্ডিপনা এদিক ওদিক।
আচ্ছা রোববারের বাজারে একটা গান শুনে নিনঃ
অরণ্যদা, আশ্চর্যের আর কি আছে :-) তবে এই যে এক পার্টি ক্ষমতায় এসে অন্য পার্টির কুকীর্তিগুলোর তদন্ত করেনা বা ধামাচাপা দিয়ে দেয়, এটাও অনেক রাজ্যেই দেখেছি। তার কারন যদ্দুর মনে হয় ভেতরে ভেতরে সবাই সবার আসল চেহারা জানে, আর এও জানে যে এ ওকে ধরলে পরে আবার ও একে ধরবে। মিউচুয়ালি অ্যাসিওর্ড ডেস্ট্রাকশান :-)
বাঃ
https://www.anandabazar.com/editorial/essays/essay-a-model-village-at-kankrajhore/cid/1266420
ডিসি, এক্ষেত্রে অন্য পার্টি , তৃণমূল, যাদের লোক মারা গেল , তারা তদন্ত কমিশনই তুলে দিল, অথচ প্রতি বছর শহীদ দিবস পালন করে - খুবই আশ্চর্য্যের
'সেই মূহুর্তে আর ততকালীন পরিস্থিতি তথা রিসোর্সের বিচারে নেওয়া সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না ভুল'
- গুলি চালানোতো যে কোন ক্ষেত্রেই লাস্ট রিসর্ট হওয়া উচিত । জলকামান, লাঠি চার্জ, রবার বুলেট এমন অনেক অস্ত্রই থাকে প্রশাসনের হাতে , যেগুলো গুলি চালানোর আগে ব্যবহার করার কথা।
বুক বা মাথা লক্ষ্য করে গুলি কখনো ই চালানোর কথা নয়, যদি না হত্যাই উদ্দেশ্য হয়
মুহূর্ত
আমি জেনারালি যেটা দেখেছি, যে পার্টি যে ঘটনা ঘটায়, সেই পার্টি সেই ঘটনা সবময়েই কমিয়ে দেখানোর চেষ্টা করে, আর অন্য পার্টির ঘটনাগুলো বাড়িয়ে দেখানোর চেষ্টা করে।
আমার যেটুকু মনে হয় সেটা হল এই "তখনকার বীভতসতা কম হয়ে Jaayanaa" ধরণের যুক্তিগুলো জেনেরালি স্লিপারি স্লোপ, কারণ ইতিহাস ফিরে ফিরে আসে আর সেই ঐতিহ্যও সমানে চলতে থাকে। হাইন্ডসাইট সর্বদাই ২০-২০।
প্রশ্নটা হইয়া উচিত সেই দিন, সেই মূহুর্তে আর ততকালীন পরিস্থিতি তথা রিসোর্সের বিচারে নেওয়া সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না ভুল। কমিশনগুলো জেনেরালি সেটাই বিচার করে।
প্রথম দুটো ব্যাপারে মোটামুটি একমত। কিন্তু তিনো সরকার যে এইধরনের সবকটা তদন্তই কেন ঝুলিয়ে রাখলো, অনেক ক্ষেত্রে কমিশনগুলই তুলে দিলো তার কারণ বোধয় অতটা সোজা সাপ্টা নয়।
কলকাতাবাসী ক্ষুব্ধ হয়েছিল কিনা তাতে কী যায় আসে? দিল্লির আদালতে ছাত্রনেতাদের যখন উকিলরা ধরে কেলিয়েছিল, দিল্লীবাসীদের কজন আর অখুশি হয়েছিল? বা এখন যদি কৃষকদের ওপর ভায়োলেন্ট কিছু করে, কজনই বা অখুশি হবে?
যত আনরুলি মবই হোক, ১৩ জন লোককে গুলি চালিয়ে মেরে ফেলা, এর জাস্টিফিকেশন দিতে চাওয়াটাই গোলমেলে। অন্য দেশের সেনাবাহিনী তো নয়, নিজের দেশেরই লোক।
এবার যদি প্রশ্ন করেন পুলিশ বা সরকারের তাহলে কী করা উচিত ছিল, আমার কাছে সেই প্রশ্নের উত্তর নেই, কারন আমি পুলিশ বা সরকার নই। সরকারের কাঁধে অনেক কঠিন ও জটিল পরিস্থিতি হ্যান্ডল করার দায় থাকে, তাই তারা সরকার, লালবাতি, রূদ্ধদ্বার ইত্যাদি।
তৃণমূল কেন তদন্ত করেনি, কেন মণীশ গুপ্ত তৃণমূলে ঠাঁই পেলেন, এইসব প্রশ্ন তৃণমূলকে করাই উচিত, এবং এর থেকে বলাই যায় তৃণমূল এই মৃত্যু গুলিকে ক্ষমতার স্বার্থে ব্যবহার করে কনভেনিয়েন্টলি ভুলে গেছে। কিন্তু তাতে তখনকার বিভৎসতা কিছু কম হয় না।
অবশ্য অত কথা বলে আর কী লাভ, 'এতদিন বাদে এই নিয়ে মড়াকান্না কেঁদে কোন লাভ নেই ' - এর থেকেই টোনটা সেট হয়ে যায়।
ঋষভ পন্থ জাস্টিফায়েবলি আপসেট। এই সিরাজ ছেলেটা প্রচন্ড পাকা। এইভাবে চললে বেশিদিন টীমে জায়্গা থাকবেনা।
PT | 213.110.246.23 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৪ ০৯:০০587950"সেই ২১ জুলাই ১৯৯৩ য়ে জ্যোতিবাবু আর বুদ্ধবাবুর পুলিশের ১৩ জন কংগ্রেস সমর্থককে গুলি করে মারা, লাঠিপেটা করা বামফ্রন্ট সরকারের অনেক পাপের মধ্যে এটাও একটা পাপ।"
সেদিন সরকার এই সিদ্ধান্ত না নিলে মমতার নেতৃত্বে অনেক আগেই মহাকরণ লন্ডভন্ড হত। কলকাতাবাসী এই ঘটনায় খুব একটা ক্ষুব্ধ হয়েছিল এমন কোন খবর নেই। এতদিন বাদে এই নিয়ে মড়াকান্না কেঁদে কোন লাভ নেই কেননা সেই সময়ের যে "পাপী" গুলী চালনোর সমস্ত খবর রাখে সেই মণীশ গুপ্তকে তিনোরা বহুদিন হল আপন করে নিয়েছে। তাই এই ঘটনার সত্যতাও তিনো সরকার প্রকাশ করবে বলে মনে হয়না। তাতে হয়ত তাদের নিজেদেরই মুখ পুড়বে। সেই কারণেই হয়ত ২০১৪-র ২১-শে জুলাই পর্যন্ত তিনোর তৈরি কমিশন নীরব রয়েছে। http://www.thehindu.com/news/cities/kolkata/commission-probing-1993-police-firing-yet-to-submit-report/article6236601.ece
https://epaper.anandabazar.com/imageview_54203_72037854_4_71_14-02-2021_4_i_1_sf.html
হয় পেছনের পাতা পড়, নাহলে পাত্তা দিসনা।:--)))))
আরে এসব ঠারে ঠোরে কথা বুইতে পারি না। খোলাখুলি কও।
হ্যাঁ তাইতো, ছিঃ:---))
আমার কেন দমবন্ধ হবে?
আকার দম বন্ধ হয়ে গেলে খুব ই কষ্ট পেতাম:---))))))
আকার দম বন্ধ হয়ে গেলে খুব ই কষ্ট পেতাম:---))))))
নর্থ ক্যারোলাইনার রিচার্ড বার, লুইসিয়ানার বিল ক্যাসিডি, মেইনের সুজান কোলিন্স, আলাস্কার লিসা মারকৌস্কি, ইউটার মিট রমনি, নেব্রাস্কার বেন স্যাসে, পেনসিলভানিয়ার প্যাট টোমি।
এত ভীড়!!! মাস্ক নেই অনেকের। এখানের ছবিগুলোতে দেখলাম। করোনার ব্যাপারটা কি তাহলে ডীপ স্টেট ই নাকি? কিছুই বোঝা যায় না।
যা দেখলাম - এখনও দিনক্ষণ ঠিক হয় নি। এ বছর স্টেট অ্যাসেম্বলি ইলেকশন হবে - পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, কেরালা, আসাম, পন্ডিচেরি তে।
এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে বলছে ৫-৬ টা ফেজে হতে পারে, আসামে ২ টি ফেজে, আর বাকি রাজ্যগুলিতে এক দিনে। পশ্চিমবঙ্গের ভোট ৫ই মে এর মধ্যে শেষ করে ফেলতে চায়, কারণ বর্তমান সরকারের টার্ম ৩০শে মে অবধি।
পশ্চিমবঙ্গের ইলেকশনের ডেট কিছু বলল, রেজাল্ট কবে বেরোবে, এই সব।
হুতো ঐ একটি পোস্ট পড়ে বুইতে পাইবে না, পিছে ফিরে পড়তে হবে।
ঐ আমি নগন্য এক ব্যক্তি, মহামান্য জিজেক কয়েছিলেন মাঝে মাঝে এরকম হওয়া ভালো তাতে স্ট্যাটাস কুও ভাঙে।
তবে আমার মনে হয় পঃ্বঃ্তেও বিজেপি এলে খুব খারাপ।