স্পষ্টতই শেয়ার মার্কেট সম্বন্ধে লোকেদের অনেক উল্টোপাল্টা ধারণা আছে।
ডিসি,
সে তো আছেই ঃ-)
আমি গুগল হোমকে দিয়ে - নয়ন সরসী কেন বাজিয়েছি --- একটু আস্তে আস্তে ভেঙ্গে ভঙ্গে বলতে হয়েছে -- প্লিজ প্লে দ্য সং ...ব্লা ব্লা... বাই কিশোরকুমার ইন ইউটিউব ---
এমনকি ---- বালো বেসে সোকি নি ব্রি তে জ তো নে বাই দেবো ব্রোতো বিশ ওয়াস --- সেটাও ধরেছিল একবার
আমি তো এমনিতেই শেয়ার ট্রেডিং কে গ্যাম্বলিং মনে করি :-) পাতি সাপ সিঁড়ির খেলা, তার মধ্যে একটু কায়দা করে ফান্ডামেন্টাল্স গুঁজে দিয়েছে, এই আর কি।
আমি গুগল হোমকে বলি, আচ্ছা গুগল, বাংলা গান বাজাও দেখি। আমার যেহেতু ইউটিউব প্রিমিয়াম মেম্বারশিপ নেই, তাই সে নিজের মত যা ইচ্ছে গান চালায়, তার মধ্যে অনেক সিনেমার গান থাকে। তার থেকে গত কয়েক দশকের বাংলা সিনেমার গান নিয়ে আমার অনেক অভিজ্ঞতা হচ্ছে। কিছু নতুন নতুন গান শুনলাম, সেসব পরে সার্চ করে দেখলাম খুবই হিট জনপ্রিয় গান, তাদের মধ্যে দুটো গান বিশেষ করে অভিভূত করলে, একটা 'কি মজা কি মজা কি মজা', আরেকটা 'এলো মনে যে বসন্ত বাহার' - অর্পিতা (পদবীটা ভুলে গেলা, নামকরা অভিনেত্রী) হাওড়াব্রীজে সখীপরিবৃতা হয়ে উদ্দাম নৃত্য করছেন। আজ একটা নতুন গান শুনলাম 'সুটিয়ে লাল করে দেবো/ নোংরামি বের করে দেবো'। এর ভিডিওটা এখনো খুঁজে দেখা হয়নি, কিন্তু এর থেকে জীবনমুখি আর কীই বা হতে পারে।
রবিনহুড ইজ ক্র্যাপি, গতকাল থেকে গেমস্টপ/এএমসি ট্রেডিং বন্ধ করে দিয়েছে, হিপোক্র্যাট --- মুখে বড় বড় কথা --- উই আর নট ইট্রেড অর মর্গ্যানস্ট্যানলি --- হাতির মাথা! যদি দম থাকে তো দেখাক --- ট্রেডিং বন্ধ করল কেন -- অবশ্য ক্যাশ ক্রাঞ্চ হয়েছে ১ বিলিয়ন ডলার ---
যে সব কারণের জন্য "ইনভেস্টমেন্ট = গ্যাম্বলিং", তার মধ্যে শর্ট সেলিং অন্যতম প্রধান কারণ।
মার্কেট ভোলাটাইল হলেই সঙ্গে সঙ্গে শর্ট সেলিং বন্ধ না করে, পার্মানেন্টলি বন্ধ করে দেওয়া উচিত
তবে ইন্ডিয়াতে ব্রোকারেজ ফি খুব বেশী, ফলে শর্ট সেলিং করাও মুশকিল। আমি একবার বছর খানেক ডে ট্রেডিং শুরু করেছিলাম, তাতে প্রথম থেকেই শর্ট সেলিং করতে চেষ্টা করতাম। কিন্তু ব্রোকারেজ কভার করে প্রফিট করা খুব মুশকিল হতো। ইন্ডিয়াতে এই রবিনহুড টাইপের নো ব্রোকারেজ ফি অয়াপ খুব দরকার।
শর্ট সেলিং অসাধারন ভালো একটা টুল। কখনো যেন না ওঠায়।
এই যে সোশ্যাল মিডিয়া ড্রিভেন প্রফিট মেকিং, এটা যদি আর বেশী করে হয় তাহলে তো খুবই ভালো। তবে কিনা ইডিয়াতে এরকম করা যাবেনা, হাজার রকম রেগুলেশান দিয়ে বেঁধে রেখে দিয়েছে :-(
শর্ট সেলিং ব্যাপারটা উঠিয়ে দেওয়া উচিত...
s, ভিডিওর জন্য ধন্যবাদ, ভালো লাগলো। তবে দেখুন, আমার পার্সোনাল ফিলোসফি হলো প্রফিট ইস গুড, গ্রিড ইস গুড। যে যেভাবেই প্রফিট করুক না কেন, আমার আপত্তি নেই। হেজ ফান্ড ম্যানেজার প্রফিট করলেও ভালো, বিলিওনেওয়াররা প্রফিট করলেও ভালো, রেডিট ইউসাররা প্রফিট করলেও ভালো। আমি প্রফিট করতে পারলে আরও ভালো :-)
শুক্কুরবার সাঁঝের বেলা মন দিয়ে ওয়েদার চ্যানেল দেখে চলেছি- বাপের জন্মে কল্পনা করিনি কত বরফ পড়তে পারে নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে:-((
ন্যাড়াবাবু, কোনও অসুবিধে নেই, আপনার আইডি টা দিয়ে দিচ্ছি- টাকা র চিন্তা মিটলে মন দিয়ে স্বপ্নের আমেরিকা ও কালিমা পালের উপাখ্যানটা লিখে ফেলুন
মাইমার যদি পয়সা প্রয়োজন না থাকে লোন নিয়ে পয়সাটা আমাকে দিয়ে দিতে পারেন। এত করে যখন দিতেই চাইছে।
গত সপ্তাহে পাঠালাম, জুম (xoom)-এর সাইট থেকে, কাকার পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে, এই অ্যাকাউন্টে এই প্রথম পাঠালাম, ব্যাংকের লিস্ট থেকে পিএনবি চুজ করলাম, অ্যাকাউন্ট নম্বর চাইল, ভরে দিলাম - ব্যস, ১০ মিনিটের মধ্যে টেক্সট এল যে ট্রান্সফার কমপ্লিট। কাকাও সঙ্গে সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিল যে ডিপোজিট টেক্সট পেয়েছে। এত স্মুথ যে আমি ইয়ে মানে ...
হিহি, ওয়ালস্ট্রিট ত সোশালিস্ট হই গেল , ফ্রি মার্কেট গাঁড়ে ঢুকে গেসে
ব্যাংকের অখাদ্য মেইল আসা বন্ধ করার কোনও উপায় আছে- যাবতীয় ব্যাংক গাড়ি, বাড়ির লোন দিতে চেয়েই যাচ্ছে!
দ্যাশে যদি রেগুলার টাকা পাঠাতে চান তাহলে ব্যাংক ট্রান্সফার সবচেয়ে সহজ উপায়। তবে ব্যাংক যদি ডাইরেক্ট ট্রান্সফার করতে না দেয় তো পেপ্যাল ব্যবহার করতে পারেন। পেপ্যালে আপনার ব্যাংক অয়াকাউন্ট নং দিলে ওরা ভেরিফাই করে নেবে, তারপর টাকা পাঠাতে পারবেন। বারো থেকে চোদ্দ ঘন্টা লাগে ট্রান্সফার হতে, আজ অবধি আমার কোন অসুবিধে হয়নি। তবে পেপ্যাল কমিশান কাটে, তার ওপর এক্সচেঞ্জ রেট কম। এই দুটো অপশান পছন্দ না হলে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, আর নতুন বেশ কয়েকটা সার্ভিস চালু হয়েছে।
দেশে আত্মীয় ছাড়া টাকা পাঠানো সমস্যার। সেই সোমরাজ লক ডাউনের সময় কাজ করেছিল মনে আছে, ওকে ডাইরেক্ট USD পাঠানো মুশকিল। অন্যদিকে গত সেপ্টেম্বর থেকে ফরেন ফাণ্ড নিয়ে নিয়মকানুন অনেক বদলেছে। সেগুলো এখানে রিলেভেন্ট নয় বলে লিখছি না। কিন্তু দেশে টাকা পাঠানোর অভিজ্ঞতা সাত বছর আগের সাথে মিলবে না। চাইলেই শ্রমজীবী হাসপাতালে আজ ডলার পাঠানো যাবে না।
Remitlyর রেট একটু বেটার থাকে সাধারণত। তাছাড়া একটা অপশান আছে যেটাতে একটু কম রেট হলেও ওভারনাইট টাকা চলে যায়।
দাঁড়ান দাঁড়ান। বড্ড বিজি, অরিনদাকে ইমেল করছি না হয়। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন একদম নয়।
Xoom ব্যবহার করে আজ পর্যন্ত কোন সমস্যা হয় নি , ইন ফ্যাক্ট একবার টাকা পাঠাতে গিয়ে গন্ডগোল হয়েছিল আমাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ডলার এমাউন্ট ব্যাঙ্ক এ রিফান্ড করে দিয়েছিলো
Remitly ও বেশ ভালো সার্ভিস ।...এই দুজনের এক্সচেঞ্জ রেট কতটা কম্পিটিটিভ সেটা বলা কঠিন , তবে খুব বেশি ফারাক হবার কথা নয়
একদম রিসেন্টলি ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন দিয়েও টাকা পাঠিয়েছি , সেও ঠিকঠাক , ওদের এক্সচেঞ্জ রেট একচুয়ালি বেটার
কলকাতায় টাকা পাঠানোর ভাল সার্ভিস কারা দেয়?
আমি প্রায় বছর সাতেক Worldremit বলে একটা সার্ভিস ব্যবহার করেছি, কালকে টাকা পাঠাতে গিয়ে দেখলাম, টাকা ব্যাঙ্ক থেকে কেটে নিল, এনারা আর ট্র্যানসাকশন নাম্বার দিলেন না | এইরকম এর আগে কখনো হয় নি, যদিও দু-একবার টাকা মার গেছে, তবে এনারা পাঠিয়েছেন কলকাতায় যাঁর কাছে যাবার কথা তিনি নাকি পান নি।
আজকে ওয়ার্লডরেমিটের টোল ফ্রি ফোন নম্বরে যোগাযোগ করতে শুধু অমুক নম্বর টিপুন তমুক নম্বর টিপুন করে করে দেখা গেল চ্যাট রুমে ডিরেক্ট করে দিলেন | চ্যাটবাবুও সেই কেস, নাম ধাম ফোননম্বর, বাড়ির ঠিকানা, জন্ম তারিখ বৃত্তান্ত জেনে টেনে বললেন, ইমেল করতে, ৪৮ ঘন্টা পরে জানাবেন।
আর কোন সার্ভিস আছে যাতে একটু কম ঝঞ্ঝাটে কলকাতার ব্যাঙ্কে টাকা ট্রানসফার করা যায়? একটু জানালে বা পরামর্শ দিলে ভারি উপকার হয় |
মন্ত্রী হয়ে বসুন। তারপরে দেখিয়ে দিন খেল। :-)
কিন্তু সব ব্যাটাকে ছেড়ে শুধু শীর্ষেন্দুকে কেন? আমাদের হ বা খ বাবুর অপছন্দের লোক বলে? তাইলে তো এখানে অনেকেরই চান্স আছে।
কিন্তু 'বর্গী এলো দেশে' র টইটা গেল কই?
আর যদি নাও আসে, তাহলেও খপ করে ধরে নিয়ে গিয়ে কেন্দ্রে মন্ত্রী বানিয়ে দিতে পারে।