অভ্যুর পরের টই - নিলীমা সেন, মাছ ও আ্যমেরিকার সুপারমার্কেট।
অভ্যুর কথায় মনে পড়ল, একবার একজন, ছাত্রই হবে, রাজনৈতিক ইস্যুতে নিজেকে কষ্ট দিয়ে মেরে ফেলবে এরকম টাইপের পোস্ট দিয়েছিল। সব্বাই খুব চিন্তায় পড়ে গেছিল। অভ্যুই সবাইকে আশ্বস্ত করেছিল।
আহা লিখেই ফেলুন - না হয় একটু রেখেঢেকে লিখুন - বলতেই মনে পড়ল - ঢাকাঢুকি আড্ডা বলে একটা টই খুলেছিলাম। মূলতঃ হুতোই লিখত ওখানে।
নিত্য ২৫ মিনিট করা গেলে
তাতেও হবে
তবে অন্যের আরো বেশি হবে, এই আর কি
"কিন্তু সে আবার অসব্য মতন , আনপার্লামেন্টারি হয়ে যাবে :)"
আমি লিখেও "বাতিল" করে দিলাম, ;-)
@T র পোস্ট টা পরে একটা জোক মাথায় এলো , নিজেরই বানানো
কিন্তু সে আবার অসব্য মতন , আনপার্লামেন্টারি হয়ে যাবে :)
অন্যের শ্বাস প্রশ্বাসের উপর নজর কল্লে ? চোখ খুলেই আর কী। :)
হ্যাঁ vigorous কথাটা খুব জরুরী , রীতিমতো grasping for air পরিস্থিতি সবচেয়ে আইডিয়াল
তবে শরীর কিভাবে রিয়াক্ট করছে সেটা অসম্ভব গুরুত্তপূর্ণ , সেইজন্য ধাপে ধাপে ইনটেনসিটি বাড়ান খুব ইম্পরট্যান্ট
নিজের এই জার্নি নিয়ে কালজয়ী ব্লগ লেখার কতদিনের স্বপ্ন :) সব আত্মজীবনীর জন্য জমা থাকছে :)
"এক্সারসাইজ , যে কোনো ফর্মে , মিনিমাম ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হলে সবচে ভালো হয়"
Vigorous exerise । অব্যর্থ দাওয়াই। তবে যাঁদের শারীরিক সামর্থ্য আছে, তাঁদের জন্যই এটা প্রযোজ্য। না হলে যা তা হতে পারে।
আরেকটা উপায়, চোখ বন্ধ করে নিজের শ্বাস প্রশ্বাস নজর করা, মিনিট ২৫ মত।
ব্যক্তিগত জীবনে মনখারাপ , স্ট্রেস ইত্যাদির এক অব্যর্থ দাওয়াই ব্যবহার করে খুব ভালো ফল পেয়েছি
এক্সারসাইজ , যে কোনো ফর্মে , মিনিমাম ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হলে সবচে ভালো হয়
কোনোভাবে যদি ব্যাপারটাকে প্রাত্যহিক জীবনের অঙ্গ করে ফেলা যেত (যেমন খাওয়া দাওয়া , নিশ্বাস প্রশ্বাস ) অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায় বলে আমার ধারণা
অবশ্যই ব্যক্তিগত মতামত
S আপনার সিচুয়েশনটাকে হাল্কা করে দেখানোর কোনো উদ্দেশ্য কিন্তু আমার ছিল না, নীচের পোস্টের গল্পটা পড়ে যাতে কোনো ভুল বোঝাবুঝি না হয় তাই লিখছি। আমি শুধু একজনের একটি পোস্ট পড়ে তাঁর সম্পর্কে নানা রকম সিরিয়াস মতামত দিতে স্বচ্ছন্দ বোধ করি না, বিশেষতঃ যেখানে তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি না, এই টুকুই।
ভালো থাকবেন।
S ভালো থাকবেন। কনসার্ণ আমারো ছিল কিন্তু আপনার ঐ একটা পোস্ট পড়ে কমেন্ট করাটা কেমন অনধিকার চর্চার মত লাগছিল বলে কিছু লিখি নি। বিশেষতঃ আপনার সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচয় নেই বলে। ভালো থাকবেন।
একটা মজার গল্প বলি। অবন্তিকা পাল নামে একজন একবার অলমোস্ট চিরবিদায় অশ্রুজল দুঃখশোক গোছের পোস্ট করেছিলেন, তাতে, অরিনদার ভাষায় নিজে চর্চা করা লোকজন, ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশনের সিম্পটম থেকে কতো কিছু দেখতে পেলেন, কত আলোচনা, কত কনসার্ণ, কত উপদেশ।
পরে জানা গেল, ব্যাপারটা ততো গুরুচরণ নয়, উনি গুরু ছেড়ে আরেকটি কম্পিটিং প্রকাশনা ৯রিক্যালে গেছেন :)
S,
ইউ উইল বী ফাইন। ফর শিওর। বাট ইট টেকস ওয়র্ক। আ হেল লট অফ ওয়র্ক। বীইং দেয়ার, ডুইং দ্যাট। ইটস নট ইজি। বাট লেট্স কীপ ওয়াকিং।
আপনাকে সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন অনেকে। আমার খুব অনেস্টলি এই কথাগুলোই বলার ছিলো। লেটস নট গিভ আপ।
ছাতাটা কী সুন্দর! :-D
ন্যাড়াদা, দারুণ। লতিফ আহমেদ খানও বেশি পাওয়া যায়না আর।
অর্চিষ্মানদা'র কাছ থেকে কিছু লেখা আদায় কর। তোমরা একসঙ্গে থাকলে সেই ব্লগ জমে যাবে।
বড়েস নিশ্চই। ফাইন থাকবেন।
যাবাবা বড়েসবাবু এসব কি লিখছেন। আরে আপনার সাথে ইন্ডিয়া টিম নিয়ে আলোচনা করার ছিল যে।
একটা কথা বলি হয়তো অনধিকার চর্চা হবে। ঐ যেখানে থাকেন বলেছিলেন সেই জায়গাটা থেকে অন্য কোথাও মুভ করা যায় না? একটু লোকের মাঝে, চেনাজানা বা একটু ডাইভার্স কোন জায়গায়?
ভাল থাকবেন।
S কি সত্যি ওরকম লিখেছিলেন? এখন তো আপনার মন ভালো হওয়ার কথা, ট্রাম্প তো চলে গেছে! এখন নিয়ম করে ব্রাইটবার্ট আর ওএএন ফলো করুন, অফুরন্ত হাসির উপাদান পাবেন।
আর দেখুন, ওরকম মাঝেমাঝে হয়, কিন্তু বিন্দাস থাকবেন। একটা সত্যি ঘটনা বলি, মা কালির দিব্যি সত্যি ঘটনা। আজ সকালে বউ একগাদা গাল দিলো, সব্জি বাজার যাইনি বলে। গজগজ করতে করতে বেরোলাম, রাস্তায় খানিক দুর গিয়ে দেখি একটা স্কুটার এর ওপর একটা লোক বসে আছে, আর একজন মহিলা (ওনার স্ত্রীই হবেন) ওনার পেছনে বসে সে কি শাসন! একবারে তর্জনী তুলে বকছে, আর লোকটা বেচারা ঘাড় নীচু করে শুনে যাচ্ছে (অবশ্য হেলমেট পরা ছিলো, তাই কিছু শুনতে পাচ্ছিল কিনা কে জানে)। এক্কেবারে সত্যি ঘটনা। তো এই দুজনকে দেখে আমার মনে যে কি ফূর্তি হলো কি বলবো!
আমার মনে হয় আপনিও হ্যানিটি আর টাকর কার্লসন দেখুন, সব দুঃখ হাওয়ায় উড়ে যাবে (আর kc এর পরামর্শ মনে রাখবেন)।
বড় এস , একটু আশ্বস্ত হলাম গুরু। প্রফেসনাল হেল্প, ব্যক্তিগত হেল্প যেখানে যা দরকার নেবে।কুন্ঠা কোন কাজের কথা না।
S:"সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আই উইল বি ফাইন।"
আপনার পোসট দেখে ভারি ভাল লাগল!
মাঝে মাঝে জুম বা গুগল মীট জাতীয় কিছুতে গুরুর আড্ডা হলে কেমন হয়?
কবিতা যে লিখছি না সেই নিয়ে কি আমার নিজেরই কম দু:খ, কবিতা লেখার একেবারে আদর্শ পরিস্থিতি তাও খালি নেটফ্লিক্স হটস্টারে অলীক কুনাট্য রঙ্গ করছি।
ওদিকে প্রবুদ্ধ সুন্দর কর নাকি রাতুল দেববর্মনকে কী কুকথা বলেছেন সেই নিয়ে ত্রিপুরার কবি সমাজ উত্তাল, কিন্তু ত্রিপুরার কবিদের ইন্টারনেট পদচ্ছাপ এত কম যে কুকথাটা ঠিক কী খুঁজে পাচ্ছি না।
কচি আমজাদ শুনুন। বুড়ো আমজাদের থেকে বেশি ইন্টারেস্টিং।
বড় S, আপনার পোস্ট পড়ে আপনাকে বেশ সুচিন্তক ও আমুদে মানুষ বলে মনে হয়েছে। শেষ পোস্ট দেখে একটু চিন্তায় পড়ে গেলাম। আপনি কি খেতে ভালবাসেন? অনেকসময় এইরকম উদ্বেগ ও মনখারাপে নিজের পছন্দসই কিছু রান্না করে খেলে খানিক শান্তি পাওয়া যায়। রান্না করা থেকে খাওয়া পর্যন্ত যে জার্নি, সেটা উদ্বেগ কমায়, সেন্স অফ অ্যাকমপ্লিশমেন্ট দেয় একটা। আমি নিজে অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডারের পেশেন্ট, আমার ক্ষেত্রে এটা বরাবর কাজ করে। আজকেই টার্কিশ অমলেট বানিয়ে খেয়েছি।
কথা বলুন, যার সঙ্গে খুশি। যার সঙ্গে ইচ্ছে হয়। চিন্তায় রইলাম। :-)
সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আই উইল বি ফাইন।
হুতো ছেলেটাকেও আমার টুরু-লাব দিলাম। তবে ছোকরা আজকাল আর কবতে লিখছে না, এই বড় মোর দুঃখ কানাই, এই বড় মোর দুঃখ।
S, লিখুন।
কী আর বলি।এইসব একাকীত্ব, জীবনে কিছুই হলো না, এসব তো আসেই। তার মধ্যে অনেককিছু স্বখাত সলিলও আবার। আমি আর আমার স্ত্রী পৃথিবীর দুই প্রান্তে বসে ভিডিও চ্যাটে কষায় হাসাহাসি করি, ছোটবেলায় স্কুল জীবনে পাঁচ মিনিটের চোখের দেখার সম্ভাবনামাত্রের জন্যে প্রায় আক্ষরিক 'কত মার খেয়েছি মুখ বুঁজে সয়েছি অন্যায় কত অপবাদ' (আপনেরা তো আবার অঞ্জন দত্ত শোনেন না বোধয়, এ হচ্ছে মেরি অ্যান গানের লাইন), আর এখন কিসের মোহে নিজেদের সিদ্ধান্তে বছর কাবার হয়ে যায় আমাদের দেখা হয় না, কোনক্রমে তিন মাস একসাথে কাটাতে পারলে বলি এই বছরটা ভালো গেলো। ছেড়েছুড়ে একটা সহজ জীবন কাটানোই যায় কিন্তু করি না। ঘরের মধ্য ঘাপটি মেরে বসে থাকি দিনের পর দিন কোন মানুষের মুখ দেখি না। এইসব দুঃখ বেদনা নিয়ে দুটো কালজয়ী পদ্য লিখতে পারলে ব্যাপার স্যাপার সার্থক হতো, তাও হয় না। তো কী আর করা যাবে, জীবনটা একটা লেবু, ওদিকে পয়সাও কেউ ফেরত দিচ্ছে না।
তাও তো ধরুন এইসব ইন্টারনেট ফোরামের কল্যানে সমমনস্ক মানুষজন পাওয়া যায়, মনের কথা না হোক, মনের মত কথা বলা যায়।
আপনি শিক্ষিত, প্রতিষ্ঠিত উদার মনের মানুষ, আপনার তো বন্ধুর অভাব হবে না। পেশাদারের সঙ্গে কথা বলুন, অথবা এমনি কথা বলুন।
আমরা অনেকেই একা, আবার অন্যদিকে ভাবলে হয়তো তত একাও নই।
ব্যক্তিগত কথাবার্তা লিখে ফেললাম, পোস্ট করে মনে হবে না লিখলেই ভালো হতো, সে যাগ্গে।
আপনার পোস্টটা পরে অনেকেই একটু বিচলিত হয়ে আছি - নিজের খেয়াল রাখুন।
ইয়েস্মিটি থে লেকে কাকা
অরিন , আমার S এর এতদিনকার বিভিন্ন পোস্ট পড়ে (বিশেষ করে COVID সংক্রমণের প্রথম দিককার) মনে হয়েছে উনি খুব সম্ভবত কানাডায় থাকেন না , যদিও যেখানে থাকেন কানাডা বর্ডার তার থেকে খুব বেশি দূর হবার কথা নয়
এনিওয়ে ওনাকে আবার এখানে আগের মত লিখতে দেখলে খুব ভালো লাগবে