জল দাও পিচের শিকড়ে।
যাক।
খেলা বন্ধ। জয় মা, ম্যাঘ দে পানি দে, সেন্ড মাই রুট্স রেন।
ইউএস কঙ্গ্রেসের লোক। অ্যাটাকের আগেরদিন কয়েকজন রিপ্রেজেন্টেটিভ লোকেদের (সম্ভবত অ্যাটাকার) কঙ্গ্রেস টুর দিচ্ছিলো। এই টুর এখন বহুদিন বন্ধ। অ্যাটাকাররা স্পষ্ট জানতো কিকরে কোথায় কি আছে। একজন মহিলাকে দেখা যাচ্ছে মেগাফোনে করে স্পষ্ট সব বলে যাচ্ছে যে কোথায় কি আছে। এত ডিটেলে সবকিছু জানা বেশ সন্দেহজনক। এমনকি একজন কঙ্গ্রেসম্যান দেখেন যে তার অফিসের প্যানিক বাটন অ্যাটাকের আগেই কেউ নষ্ট করে রেখেছে।
সে তো ভিডিওতে দেখা গেছে। দলের মধ্যে কংগ্রেসের কিছু লোক ছিল। আর কি নতুন খবর এল?
ক্যাপিটল অ্যাটাক সম্বন্ধে আরো ভয়ানক সব খবর আসছে। কঙ্গ্রেস মেম্বাররা নাকি জড়িত।
বললাম না কমপক্ষে একদিন বৃষ্টি চাই। ১০০ ওভার মতন নষ্ট না হলে সমস্যা আছে। এদিকে শুনছি বৃষ্টি নাকি থেমে গেছে।
মুশকিলের কি হল, :-)?
খেলা শুরু হচ্ছে আবার। কি মুশকিল। ঃ))
ইগো বোলিং বোঝেন কি করে।
ভালো বৃষ্টি হলো মশাই। এক্কেরে আনএকপেক্টেড।
হুঁ। ওইজন্য ডিসিপ্লিনের কথা লিখেছিলাম। ইগো ব্যাপারটা রামাধীর সিংই ঠিক ধরেছিলেন।
অশ্বিন যখন সেন্চুরি করেছে তখন কি আট নম্বরে নামতো? ইন্ডিয়ান পেসার আর অজি বা ইংলিশ পেসারদের গড় দেখলে একটা তুলনা হয়। তবে সেটা আসল কারণ নয়, সেইজন্যই স্মাইলি দিয়েছিলাম। আসল কারণ হল ইগো বোলিং যেটা আগেও লিখেছি। ইন্ডিয়ান বোলারস আর ট্রাইয়িং টূ মাচ। আজকেও প্রচুর শর্ট বল করে গেলো। অথচ লেঙ্গথ বলেই আউট হয়ে যায়।
উঁহু, সেটা দিয়েও ব্যাখ্যা হয় না। ভারতের গত তিন চার বছরের খেলায় দেখছি, বিশেষ করে দেশের মাটিতে নিজেদের লেজের ব্যাটিং একদম খারাপ বলা যাবে না। শেষ ইংল্যান্ড সিরিজ জিতেছি মূলত লেজের ঝাপটায়, এই সময়ের মধ্যে রবিচন্দ্রন অশ্বিন চারটে টেস্ট সেঞ্চুরি করেছে, একটায় জয়ন্ত যাদবের লাস্ট উইকেট মাস্টারক্লাস ইনিংস ইত্যাদি।
এইতো বৃষ্টি হচ্ছে।
ওটা বোধয় রিফ্লেকশান। মানে অন্য দলের টেইলকে নিজেদের মতনই ভাবে। ঃ)) আসলে ওগুলো সব ইগো বোলিংএর কুফল।
পরেরবার মাগা অ্যাটাকের সময় আমি আর আকাদা একটা পিঠা জয়েন্ট দেবো। অনেক পয়সা উঠবে।
কিন্তু মাঠে তো এই সিদ্ধান্ত এবং তদনুযায়ী ফিল্ড প্লেসিং সাধারণত অধিনায়কের নেওয়ার কথা, ইন্ডিভিজুয়াল বোলার নেয় না।
ভারতের অভিজ্ঞ বোলিং বিভাগও অনেকদিন ধরেই বিপক্ষের লেজের সামনে অতি আক্রমণাত্মক হয়ে অনেকটা করে রান লিক করে। সম্ভবত এটা থিঙ্ক ট্যাঙ্কেরই সিদ্ধান্ত।
একটা স্ট্যাট দেখেছিলাম কালকে। অস্ট্রেলিয়ার পাঁচজন বোলারদের মোট টেস্ট উইকেট ১০১৩, আর ইন্ডিয়ার পাঁচজনের ১৩ ঃ))
তবে এও ঠিক যে বোলাররা অপেক্ষাকৃত কম পোড় খাওয়া, অভিজ্ঞতা কম, কাজেই হতে পারে এই দিকগুলো মাথায় রাখে নি।
প্রথম দিন থেকে ম্যাচ বাঁচানোর চিন্তা করলে ব্যাটে ডিফেন্সিভ হওয়ার থেকেও বেশি বলে ডিসিপ্লিনড হতে হবে। সেখানে অজি লেজের সামনে অতি আক্রমণে গিয়ে একগাদা রান বারে বারে করতে দেওয়া খুব খারাপ ট্যাকটিক্স।
এরা গত ম্যাচটাতেও জিততে পারত, অন্তত চেষ্টা করতে পারত, যেহেতু এরা টি২০'র ওস্তাদ।
S, আপনার কথাই মনে হচ্ছে যে এরা ডিফেনসিভ হয়ে গেছে, ম্যাচে মাটি কামড়ে টিকে থেকে যতদূর করা যায়।
ইন্ডিয়ান থিংক ট্যান্ক হয়ত ম্যাচটাকে না হারার দিকে নিয়ে যেতে চাইছে। এই বোলিং অ্যাটাক, এত ইনজিওরি, তার থেকেও খারাপ ফিল্ডিং নিয়ে সেটাই বেস্ট রেজাল্ট। ট্রফিও থেকে যাবে। সেক্ষেত্রে যতটা টাইম পিচে কাটাতে পারবে তত সুবিধা। তবে বৃষ্টি হয়ে অন্তত একদিনের খেলা পন্ড না হলে ইন্ডিয়ার পক্ষে ম্যাচ বাঁচানো মুশকিল হবে।
ক্রোগার থেকে দুধ, চিনি, মিল্ক মেইড, চালের গুঁড়ো, আর ইন্ডিয়ান দোকান থেকে খোয়া ক্ষীর কিনে আন। তারপর তো সহজ।
পাই কোথা? তুমি তো ছবি দেখিয়েই খালাস।
রাহানে পূজারার এপ্রোচটাও চোখে দেখা যায় না। পঁচিশ ওভারের পুরোনো বল এমনভাবে রেয়াত করতে শুরু করে হঠাৎ করে, বোলাররা সব মাথায় চড়ে যায়।
আর যদি টিকেও যায়, দেখা যায় পরের নতুন বল এল বলে, এদিকে বোর্ডে দেড়শোও ওঠেনি। ফল যথাপূর্বং।
তা ভালো, বরম পিঠে খা।
আকাদা, দাঙ্গার সমর্থকদের সোজাসুজি দাঙ্গার সমর্থক বলা যে তোমার ভাষায় স্টিরিওটাইপিং, সেটা আগে বললেই পারতে। আমি যা লিখেছি সেটা কেন লিখেছি তা একাধিকবার ব্য্যখ্যা করেছি, আর পোষাচ্ছে না। যারা বিএলেম আর ক্যাপিটলের দাঙ্গার তফাত করতে পারে না, তাদের একটু আত্মসমীক্ষার দরকার আছে মনে হয়। এ নিয়ে এখানে আর লেখার চেয়ে যার কথা কোট করেছো, তার সমর্থকদের সঙ্গে তর্ক করা বেশি সহজ হবে মনে হয়। অতএব এই আলোচনার এখানেই ক্ষান্তি দিলাম।
ই বাবা, রোহিত আউট। তাও সেট হয়ে গিয়ে। chhyaa.
স্মল বিজনেস দের জন্য কিছু করা উচিত। জানি না ঐ কোভিড প্যাকেজে কি আছে।