কলকাতা বইমেলা তো হবে বলছে । তবে খুব অল্প সময়ের জন্য । জানুয়ারী ২৮ থেকে ৩১ ।
আকাদা তো বলেই যাবে "লোক খুব খারাপ নয়" তবু দেখুন বঞ্চিতের হাহাকার
https://www.cnn.com/2021/01/14/politics/police-officers-capitol-riot-hodges-fanone/index.html
আসলে এটা নিয়ে দুটো স্কুল অফ থট হয়ে গেছে। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে টুইটার সরকারি প্লাটফর্ম নয় , যে যাই ভাবুক। সরকারি কমুনিকেশন এর অনেক অফিসিয়াল চ্যানেল আছে । সুতরাং সেখানে কেও কোনো স্পেশাল প্রিভিলেজ পেতে পারেনা।
আর যদি এটাকে সরকারি না হলেও একটা মেজর কমিউনিকেশন চ্যানেল হিসেবে ধরা ও হয় , সেক্ষেত্রে সেখানে যেন একমাত্র প্রপার এবং দরকারি সরকারি কমুনিকেশনই পোস্ট করা যায় সেই কন্ট্রোল টাও অবশ্যই থাকা দরকার। ট্রাম্পের মতো পাবলিক কে সেই অফিসিয়াল একাউন্টে আলবাল মার্কা পার্সোনাল পোস্ট করতে দেওয়া র অধিকার থাকা উচিত নয়।
যখন ট্রাম্প সেই সরকারি একাউন্টে অন্য সরকারি অফিসার বা ইলেক্টেড সেনেটরদের নাম ধরে ধরে যা ইচ্ছে তাই গালাগাল দিচ্ছে বা আনপ্রভেন ফ্রড ক্লেম করে যাচ্ছে প্রপার সরকারি ইনকোয়ারি না করে, সেক্ষেত্রে সে নিজেই সবার আগে আইন ভাঙছে বা নিজের সীমা ছাড়াচ্ছে। সুতরাং সেখানে সে প্রেসিডেনশিয়াল ইমিউনিটি বা স্পেশাল প্রিভিলেজ দাবি করতে পারেনা।
আর ওনাদের স্কুল ফ থট হলো প্রেসিডেন্ট যাই বলুক তাকে বলতে দিতে হবে , রোগ হলেও দিতে হবে। নাহলে ফ্রিডম অফ স্পিচ ভায়োলেট হচ্ছে বা টুইটার নিজের মাত্রা ছাড়াচ্ছে। বা একটা বাজে প্রেসিডেন্স তৈরী হচ্ছে।
বাজে প্রেসিডেন্স নিয়ে আর কি বলা যায়। ট্রাম্প নিজেই অনেক ফালতু প্রেসিডেন্স তৈরী করেছে এতো দিনে। সেগুলো ঠেকানো যায়নি। এবার সে কন্সিস্টেন্টলি নিজের লিমিট ছাড়াবে , কিন্তু তার উল্টোদিকে সবাই সব ঠিকঠাক করে যাবে , এটা হয়তো একটু বেশি দুরাশা।
ক্লিনটন এপস্টাইনের দ্বীপে যাবার কথা কখনো স্বীকার করেনি।
ক্লিনটন 'ওই মহিলার' সাথে সেক্স করার কথা অস্বীকার করেছিল।
মায়াংক আর পন্থের জায়গায় পন্থ আর ঋদ্ধি-কে খেলালে পারত। পন্থ ক্যাচ ফেললে খুবই দুঃখ পাব
টুইটারে ট্রাম্প-্কে ব্যান করা নিয়ে এখানে যারা আপত্তি করছেন, যেমন ছোট এস, আকা এরা কেউই ট্রাম্প ভক্ত বলে মনে হয় না।
@অরিন, আরে তাই তো দেখছি। কমলাবাবুর কথা আটকে দেবার দুঃখে দরদ একেবারে উথলে উথলে উঠছে চারপাশে।
হ্যাঁ, বাংলায় কবরও দেওয়া হয়। তাই কবরখানার আশেপাশে ভূত পাওয়া যায়, কিন্তু তাঁরা কদাপি ভ্যাম্পায়ার টাইপ নন। বেশিরভাগই বেশ ভদ্র ভূত। কেউ কেউ তো রসগোল্লা অবধি খেতে চান।
শ্মশানের নিকটস্থ গাছে গাছে প্রচুর ভূতপেত্নী শাকচুন্নী থাকেন। তাঁরা কেউ কেউ খুব সাজেন, নাকে নথ পরেন, গলায় হার। এক শ্রেণীর পেত্নী খুবই মাছে আসক্ত, মাছ খেতে ভালোবাসেন। আর অদ্ভুত দুই বোন পেত্নী আছেন, বুনি আর কুনি। বুনি বনে থাকেন আর কুনি থাকেন বাড়িঘরের অন্ধকার কোনায়।
মামদো ভূত মানে তো মহমেডান মানে কবর কেস, শবদাহ নয়
শোনেন, সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী রাণীমা দুশোর উপর সিট পেতে চলেছেন। ওম্প্রকাশ মিশ্রা উবাচ।
আবার রিদ্ধি বাদ। এই "ওয়ান-মোর ব্যাটসম্যান" সিন্ড্রোম ভারতীয় মানসিকতা থেকে যে কবে যাবে! স্টপ-গ্যাপ উইকেটকিপার নিয়ে লিমিটেড ওভার যদি বা খেলা যায়, টেস্টে একদম স্যাক্রিলেজিয়াস। একটা ড্রপ মানে শতখানেক/শদেড়েক বা তারও বেশি রানের তফাত করে দিতে পারে।
"তবে ট্রাম্প ভক্তদের এসবে সত্যি কিচ্ছু আসে যায়না। দে ডোন্ট গিভ এ ড্যাম। "
আহা , শুধু ট্রাম্প ভক্ত বলছেন কেন? ট্রাম্পকে বাজে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না দেখে চারপাশে মানুষজনের দুখখু কিরকম উথলে উঠছে দেখছেন না?
যত দোষ টুইটারের ।
ট্রাম্প হলেন বায়ো কি ত্যায়ও ।
;-)
ওহ এপস্টিন। গুডনেস। ইনি তো মহাপুরুষ। যে পরিমান মাইনর দের এক্সপ্লয়টেশন এর অভিযোগ জমা পড়েছিল এনার এগেনস্টে, তিনদিনের ফাঁসি আর সাতদিনের জেল অবধারিত ছিল। এর কেসটা জেলের মধ্যে সুইসাইড না খুন , সেটা পুরো ধোঁয়াটে। গিলেন ম্যাকসওয়েল ছিল ওর প্রধান একমপ্লিশ, বহুদিন লুকিয়ে ছিল । এরেস্ট হবার পর ট্রাম্প আবার ওকে বেস্ট অফ লাক জানিয়েছিল মামলার জন্যে।
সইত্যের খাতিরে অবশ্য বলতে হয় এপস্টিনএর সাথে বিল ক্লিনটন এরও মাখামাখি ছিল শোনা যায়। আসলে আন্ডার দা টেবিল সব দলের মাথারাই কোরাপশনে সব মিলেমিশে একাকার , ভক্তরাই বেকার মরে মারামারি করে।
তবে ট্রাম্প ভক্তদের এসবে সত্যি কিচ্ছু আসে যায়না। দে ডোন্ট গিভ এ ড্যাম। ও যাই করুক , সেটা মাগা।
সিরাজ উইকেট পেলো প্রথম ওভারেই।
ইন্ডিয়ার ননপ্লেয়িং ১১, প্লেয়িং ১১র থেকে বেটার।
আগেকালের গ্রীক বা রোমান পিরিয়ডে কিন্তু শব দাহের প্রথা ছিল ইউরোপে। কবে থেকে কবর দেওয়ার প্রথা চালু হল কে জানে ? নাকি যুদ্ধ বা এপিডেমিক এ বহু লোক মারা যেত আর অত দেহ পোড়ানো যেতনা বলে শুরু হলো ?
"আপনার লিংক পড়লাম। কেমন গা ছমছম করল। এসব নিয়ে কোনও ধারণা ছিল না।"
রঞ্জনবাবু, ট্রামপ হচ্ছে দুষ্ট চতুষ্টয়দের মধ্যমণি, প্রিনস অ্যানড্রু, গিলেন ম্যাকসওয়েল, জেফ্রি এপস্টিন, এদের মধ্যে একজন জেলের ঘানি টানচেন, একজন জেলে অক্কা পেয়েছেন, আর বাকী দুজন বহাল তবিয়তে রয়েছেন। মহাপুরুষদের আরো গল্প এখানে,
কেন ট্রামপ জিততে মরিয়া হয়ে উন্মাদের ন্যায় আচরণ করছে, তার কিছু টা বোঝা যাবে, পড়ে দেখুন।
অ্যানোনিমাস আর কিউ অ্যানোনের ব্যাপারটা ভদ্রমহিলা ভাল লিখেছেন।
@ :|:, পাটিসাপ্টাগুলো বানিয়ে টেস্ট করুন। তারপরে বলুন কেমন লাগল। :-)
কেকে, অনেক ধন্যবাদ। খুঁজে নিয়ে দেখব।
@ অরিন, স্রেফ শবদাহ করে দিলেই আর ঝামেলা থাকত না। কিন্তু ওঁরা কবর দিতেন।
অ্যান্ডরকে (লেখার সুবিধার জন্য বাংলা অক্ষর করে নিলাম) বলি, ট্রাভেল চ্যানেলের 'এক্সপেডিশন আননোন' সিরিজে জশ গেট্স বেশ ভালো করে দেখিয়েছিলেন এই ড্রাকুলার মিথের জট খোলা নিয়ে। কোথা থেকে কী লেজেন্ড এলো, কোন গল্প কেন তৈরী হলো ইত্যাদি। না দেখে থাকলে খুঁজে নিয়ে দেখতে পারো।
রঞ্জনদা, ওই লাইন নিজে খুঁজে নিন। তাতে অনেক বেশি রোমাঞ্চ। :-)
অরিন
আপনার লিংক পড়লাম। কেমন গা ছমছম করল। এসব নিয়ে কোনও ধারণা ছিল না।
&/
ওই হেমেন্দ্র প্রেমেন্দ্র লাইনটি দিন না?
এদিকে সুন্দর আর নটরাজন ডেবিউ করল। যাক অন্তত অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংটা দেখতে পাব
ভ্যামপায়ার শুধু পরফাইরিয়া নয়, রেবিস অর ট্রিপটোফ্যান/নায়াসিনের অভাব দিয়েও ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। যেমন, কফিনে জল ছড়ালে আর ভ্যামপায়ারত্ব হবে না, জল সহ্য না করতে পারা, আলো সহ্য না করতে পারা, এইসমস্ত।
তছাড়া ভ্যামপয়ারের মতন মিথ অন্যান্য দেশেও দেখতে পাওয়া যায়।
পার্লারে জনতা প্রোগ্রেসিভ ওয়েব অ্যাপ তৈরী করা নিয়ে আলোচনা করছিলেন,
আহা পাটিসাপ্টার লিং-টা দেখেও ভালো লাগলো। এবং অথবা ধন্যবাদ :)
এদিকে সাম্প্রতিক বাংলা সাহিত্যের মূল উঠোন ভূতেপ্রেতেদত্যিদানোতে ভরে গেছে। ডাইনে বাঁয়ে ভূতের গল্প, নরবলির গল্প, বলি হয়ে যাবার পরে গলায় স্কচটেপ লাগিয়ে ফেরৎ আসা ভূতনির গল্প। ফোন থেকে ভূত বেরোয়, ল্যাপটপ থেকে পেত্নী বেরোয় ---সে মানে যা তা চলছে। :-)
হরররা সব বাস্তবে চলে এসেছে। তাই গল্পের হরর এখন বিরক্তির উদ্রেক করে।
এখন আর ওসব হরর স্টোরি লাগেনা ভয় পাওয়াতে । আমাদের প্রিয় প্রধান সেবকের একটা টিভি ঘোষণা বা ট্রাম্প এর এক খান টুইট এই যথেষ্ট পানিকড হয়ে যায় ম্যাংগো পাবলিক।