টুইটার অবশ্য sci-hub একাউন্ট টাও সাসপেন্ড করে দিয়েছে । sci -hub বহু আর্টিকেল যেগুলো পয়সা দিয়ে কিনে পড়তে হয়, সেগুলো বিনি পয়সায় লোককে পড়তে দেয় । তাতে অবিশ্যি কিছু আসে যায় না, sci -hub এর বিস্তর আরো ডোমেইন রয়েছে ।
এই সব কারণেই ফেডারেটেড সিস্টেমগুলো ব্যবহার করার উপযোগিতা ।
টুইটার কার পোস্ট, অ্যাকাউন্ট রাখবে আর কারটা রাখবেনা, সেটাও টুইটারের ফ্রী স্পিচের মধ্যেই পরে। হ্যাঁ, টুইটার ইজ নট কনসিসটেন্ট। সেতো শচিনও নয়। ঃ))
আকাদা বাড়ির দেওয়ালে বড় করে ফীল দ্য বার্ণ লিখেছেন। কেউ এসে বললো মাগা লিখবো, আমি বললাম হিলারির ছবি আঁকবো। আকাদা আমাদের না বলে দিলেন। আকাদা আমাদের সেনসর করলেন। কিন্তু এটা আকাদার ফ্রী স্পিচ, অধিকার। কিন্তু সরকার এসে বললো যে ঐ ফীল দ্য বার্ণ মুছে দাও। এইটা ফ্রী স্পিচের ইনফ্রিন্জমেন্ট।
অমিত,
টুইটার পোটাস অ্যাকাউন্টে ট্রাম্পকে পোস্ট করতে দিচ্ছে না। সেটা প্রেসিডেন্টের সরকারি অ্যাকাউন্ট।
"কোনও প্রাইভেট কম্পানি যে নিয়ম ফলো করে" - সেটাই তো প্রবলেম। প্রাইভেট কোম্পানি সচরাচর নিয়ম ফলো করতে চায় না। টুইটারে খুঁজলে অসংখ্য আল কায়্দা কি অন্য কোনো টেররিস্ট, হোয়াইট সুপ্রিমেসিস্ট গ্রুপের টুইট খুঁজে পাওয়া যাবে। চায়্না এই কদিন আগেও বোধহয় উইঘুর মুসলিমদের কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে রাখা কেন যুক্তিযুক্ত সেই নিয়ে টুইট করেছে। মানে টুইটার নিজের তৈরি করা নিয়ম সুবিধেমত ফলো করে।
আর 'কোটার' কথা উঠছে কারণ সোশাল মিডিয়া যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে, তাই। মানে ট্রাম্প যদি আজ কোনো প্রেস কনফারেন্স করে এবিসি, সিনেন, নিউ ইয়র্ক টাইমস এরা অবশ্যই কভার করবে। প্রেসিডেন্ট ইন্সারেক্শানের ডাক দিলেও করবে। না করে উপায় নেই। প্রেসিডেন্টের কোটা বললে কোটা, ডিস্ক্রিশন বললে ডিস্ক্রিশন, আপনার পছন্দ। কিন্তু কোনো সাধারণ মানুষ যদি ইন্সারেক্শানের ডাক দিয়ে সম্পাদকীয় চিঠি লেখে, নিউ ইয়র্ক টাইমস হয়ত সেই চিঠি চাপাবে না। টুইটারের যেহেতু নিউজ পেপার বা টিভি চ্যানেলের সাবস্টিটুট হয়ে ঊঠেছে অনেকের কাছে, টুইটারেও একই নিয়ম ফলো করা উচিৎ।
@realdonuldtrump টুইটার একাউন্ট টা ট্রাম্প এর ব্যক্তিগত একাউন্ট। সেটা অফিসিয়ালি আম্রিগার সরকারি একাউন্ট নয়। আর প্রেসিডেন্ট কে ব্যান করা নিয়ে যদি কারোর এতো আপত্তি থাকে , তাহলে ট্রাম্পের মতো কোনো রোগ প্রেসিডেন্ট যাতে যা খুশি তাই আনমডারেটেড পোস্ট করতে না পারে, সেই দাবিটাও পাশাপাশি থাকা উচিত।
প্রেসিডেনশিয়াল বা অন্য কোনো সরকারি একাউন্ট শুধু সরকারি আনউন্সমেন্ট এর জন্যেই যাতে ব্যবহার করা হয় এবং পোস্টের আগে তার ডিপার্টমেন্টাল এডমিনিস্ট্রেটিভ এবং লিগাল রিভিউ প্রসেস থাকে সেটাও নিশ্চিত করা দরকার , যেটা নরমাল গভর্নমেন্ট সার্কুলার এর ক্ষেত্রে করা হয় । যখন কেও সেই একাউন্ট ব্যবহার করে লোক খেপাচ্ছে , সে অবশ্যই তার সরকারি পদের অপব্যবহার করছে। সেই ক্ষেত্রে সে প্রেসিডেন্ট বলে প্রিভিলেজ দাবি করতে পারেনা.
যে কোনো প্লাটফর্মের কিছু নিয়ম কানুন থাকবেই। এক্দম খোলা আকাশের নীচে যে পৃথিবী সেখানেও কি সবাইকে শুনিয়ে যা ইচ্ছা বলা যায়? যায় না, লোকে গ্রেফ্তার হতে পারে এবং হয়ও, এই আইনকানুনের ব্যাপারটা সকলের পছন্দ নাও হতেও পারে, কিন্তু আইন আছে। এই দেখুন,
Hate speech laws by country
https://en.wikipedia.org/wiki/Hate_speech_laws_by_country
হ্যাঁ, এই সোশাল মিডিয়ায় রাষ্ট্রপ্রধান বা সেবক কোটা, এইটা খুবই বিস্মকর লাগছে।
কিছু মানুষ অন্যদের থেকে বেশি সমান, সে তো সবাই জানি, তবে এইটা এক্কেবারে প্রতিষ্ঠিত সত্য হয়ে যাওয়ার পথে, তা দেখতে কেমন কেমন লাগে।
সোশাল মিডিয়ায় হিংসাত্মক, ইনঅ্যাপ্রোপ্রিয়েট জিনিসপত্র পোস্ট করবো না, করলে আমার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে, ইত্যাদিতে রাজি হয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়।
রাষ্ট্রপতি ইত্যাদিদের সেসব করতে হয় না? সোশাল মিডিয়াতেও নানান রকম অ্যাকাউন্ট হয়?
সেকশান ২৩০ সড়িয়ে দিলে টুইটারকে হয়ত শাস্তি দেওয়া যাবে, সঙ্গে সঙ্গে যে কোটি কোটি লোকের ফ্রী স্পিচ বন্ধ হবে সেটার কি হবে। কোর্টে টিঁকবে না। সেইকারণে কেউ কিছু করবেনা।
অবশ্যই টুইটার যা করার তা করেছে, সমালোচনা ছাড়া কিছুই করার নেই। সেই প্লাটফর্মে লোকে থাকবে কিনা সেটা লোকেই ঠিক করবে। আপাতত, শেয়ার মার্কেট টুইটারের বিপক্ষে রায় দিয়েছে।
হাফিজ সৈয়দ ইঃ সন্ত্রাসবাদী-দের পোস্ট যদি খুলি গুহাস্থিত গুপু রাখতে না চায়, তাহলে প্রধান সেবকের পোস্টও রাখা যাবে না।
প্রধানমন্ত্রী কোটা বলে কিছু থাকার কথা না।
এই কোটার দাবি উঠছে, এটাই বিস্ময়ের
টুইটার যে ২৩০ প্রিভিলেজ ভোগ করে সেইজন্যই।
ধরা যাক কাল প্রধান সেবক গুরুতে পোস্ট করতে চাইলেন। গুপু বললো খুনি দাঙ্গাবাজের পোস্ট রাখা যাবে না।
এবার কি তাঁর জন্যে প্রধানমন্ত্রী কোটায় ব্যতিক্রম চাওয়া হবে?
ফ্রী স্পিচের সঙ্গে টুইটার ব্যানের কোনও সম্পর্কই নেই। বার্ণীকে ব্যান করলেও নেই। গুরুচন্ডালি যদি বলে যে কাল থেকে আমার পোস্ট সব মুছে দেবে, তাহলে কি সেটা ফ্রী স্পিচের বিরুদ্ধে নাকি। কিন্তু সরকার যদি বলে যে তুমি অমুক পোস্ট গুরু থেকে সড়াও, তাহলে সেটা ফ্রী স্পিচের বিরুদ্ধে।
আজ যারা ট্রাম্প ব্যান হয়েছে বলে আনন্দ করছেন তারই আবার কাল টুইটারের মুন্ডুপাত করবেন যদি টুইটার বার্নি স্যান্ডার্সকে ব্যান করে বিলিওনেয়ার্স শুড নট এক্সিস্ট বলার জন্যে। টুইটার মনে করতেই পারে বার্নি বিলিওনেয়ারদের বিরুদ্ধে ভায়োলেন্সের ডাক দিচ্ছেন। মোদ্দা কথা কোনটা ফ্রি স্পিচ আর কোনটা নয়, আমি চাই সেটা গভর্নমেন্ট ঠিক করুক, টুইটার নয়। কারণ গভর্নমেন্ট আমার কাছে অ্যাকাউন্টেবল। প্রাইভেট কোম্পানি নয়।
ফ্রী স্পিচ বজায় রাখা প্রাইভেট কোম্পানির দায়িত্ব নয়। দেশের সরকারের কাজ। কোনও প্রাইভেট কোম্পানি সেটা করে থাকলে আদালতে যেতে পারে ট্রাম্প বা যেকোনও মানুষ।
লোকে সত্যিই অনেক কম ভাবনাচিন্তা করেই পোস্ট দিচ্ছে আজকাল।
রাজনীতিকদের স্পেশাল প্রিভিলেজে হাত দেওয়া আর লোকাল দাদাদের তোলা না দিয়ে ব্যবসা করতে চাওয়া একইরকম মূর্খামি।
'দেশের প্রেসিডেন্ট আর সাধারণ মানুষের মধ্যে অবশ্যই তফাৎ আছে' - আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আছে, আরও কিছু ক্ষেত্রে আছে। ডিফারেন্ট রোল
কোনও প্রাইভেট কম্পানি যে নিয়ম ফলো করে , সেখানে দেশের প্রেসিডেন্ট আর সাধারণ মানুষের মধ্যে কোন তফাৎ থাকার কথা নয়
s আর a, দুজনেরই বক্তব্য ভাবার মতো। ট্রাম্পকে ব্যান করা (বা কোন দেশের রাষ্ট্রপতিকে ব্যান করা) সত্যিই প্রব্লেমেটিক।
আবারও বলছি টুইটারের ব্যান ফ্রী স্পিচের বিরুদ্ধে নয়। ফ্রী স্পিচের মানে হয় সরকার কাউকে বাঁধা দেবেনা, এমনকি যখন সরকারের সমালোচনা করা হবে তখনও না। আপনার বাড়ির দেওয়ালে গিয়ে আমি যাখুশি লিখতে পারিনা, সেটা ফ্রী স্পিচের অঙ্গ নয়।
সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টারনেট এসবই ২১স্ট সেঞ্চুরির ডেভেলপমেন্ট। এসবের তো কোনো অবসোলুট রুল বা স্কেল নেই এখনো অবধি ব্যবহার বা অপব্যবহার স্কেল সব সেট করে দেওয়ার জন্যে। এগুলো সবাই কন্টিনুয়াস লারনিং এক্সপেরিয়েন্স। ক্যাট এন্ড মাউস গেম। ডিফারেন্ট লেভেলে লোকে যেভাবে যেভাবে মিসইউস করবে, সেই বুঝে কালকে রুল চেঞ্জ হবে। আজকে যেটা বাজে প্রেসিডেন্স মনে হচ্ছে , কে জানে হয়তো কালকে সেটাই নরমাল লাগবে। হয়তো ১০ বছর পরে আবার নতুন কিছু মেজর কায়স আসবে। তখন আবার নতুন প্রেসিডেন্স হয়ে আবার রুল চেঞ্জ হবে।
কিন্তু সেই আইন সবার জন্য একই ভাবে চলে। টুইটার, ফেসবুক বহুদিন ধরেই বিভিন্ন দেশে ব্লক্ড হয়েই চলেছে।
দেখুন সোজা কথাটা হল টুইটারের বক্তব্য ফ্রি স্পিচের ভিতর পড়ে কি না। যদি উত্তর হয় ইয়েস, তাহলে প্রশ্ন আসবে কোনটা ফ্রি স্পিচ আর কোনটা নয় সেটা ঠিক করার অধিকার টুইটারের আছে কি না। মানে আজ নাহয় টুইটার ট্রাম্পের স্পিচ হেঅত স্পিচ বলে ব্যান করছে, আর এটা সর্বজন স্বীকৃত হেট স্পিচ। কিন্তু কাল যদি এটা এত সাদা কালো না হয়? তখন টুইটারের কথাই তো মানতে হবে?
ফাইনালি, টুইআর অন্য দেশে অন্য পরিস্থিতে সেম রিগর দিয়ে মনিটর করবে তো?
আসলে মরাল হাইগ্রাউন্ড খুব স্লিপারি, একটু পা স্পিপ করলেই লোকে বলবে দেখোচো কি dushhTu!!!
দেশের প্রেসিডেন্ট আর সাধারণ মানুষের মধ্যে অবশ্যই তফাৎ আছে। দেশের আইন প্রনয়ণের জন্যে প্রেসিডেন্টের সিগনেচার লাগে, সাধারণ মানুষের তাতে কোনো রোল নেই। কাজেই প্রেসিডেন্ট, লমেকার অবশ্যই প্রিভিলেজড। ইভন অ্যাঙ্গেলা মার্কেল, যার সাথে ট্রাম্পের সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়, তিনিও বলেছেন ট্রাম্পকে ব্যান করা প্রবলেম্যাটিক। আমি আবারো সেই একই কথা বলব যে একটা প্রাইভেট কোম্পানির এত ক্ষমতা থাকা উচিৎ নয় যে তারা কোনো রাষ্ট্রনেতাকে ব্যান করতে পারে।
ঊগান্ডা সরকার আজ টুইটার আর ফেসবুক ব্যান করেছে কারণ সেখানে ইলেকশান হবে। এখন টুইটার আবার ব্যান কেন করল বলে কান্নাকাটি শুরু করেছে! বেশ হয়েছে। আমি আশ্চর্য হব না যদি এবার সব দেশের সরকার কিছু একটা কারণ দেখিয়ে টুইটার ব্যান করা শুরু করে। নিজেদের প্রিসিডেন্স নিয়ে এবার নিজেরা ভুগুক।
প্রেসিডেন্ট আর সাধারণ লোকের মধ্যে পার্থক্য থাকবে কেন? এই একই কথা যদি সাধারণ লোক বলে, তাহলেও টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেবে, কারণ পলিসির বিরুদ্ধে। অতএব রাষ্ট্রপ্রধানের যুক্তিটা অচল।
আর বিগটেকের ব্যাপারটা ম্যানুফ্যাকচার্ড। আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে নিজের কথা দেশবাসীর কাছে পৌঁছতে একটা কোম্পানিরে উপর নির্ভর করতে হলে সেটা সেই প্রেসিডেন্টের সমস্যা। মাথায় রাখবেন যে প্রেসিডেন্টের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট অক্ষত রয়েছে।
যেটা কেউ বলতে পারে, তা হল আদৌ কোনওকিছুকেই ব্যান করা উচিত কিনা। সেক্ষেত্রে আমার উত্তর হল না। অনেকের উত্তরই হবে হ্যাঁ। সেতো সেনসরশিপ নিয়ে একটা বিতর্ক সবসময়ই চলছে।
অরণ্যদা, ট্রাম্প তো প্রেসিডেন্ট বলেই ডিসক্রিমিনেটেড হয়েছে। অনেকেই ওর থেকে অনেক বেশি হাবিজাবি কথা বলে, কিন্তু তারা রয়েছে, কারণ তাদের পোস্ট কেউ দেখে না, যাস্ট অতলান্তে তলিয়ে গেছে।
অতএব প্রেসিডেন্টের পোস্ট ম্যাটার করে।
অরণ্যদা, আকা, অমিত, S - এগুলোর সহজ উত্তর আমার জানা নেই :-)
পর্ন সাইট ব্যান হলে আমি একেবারে আন্দোলন শুরু করে দেবো, এটুকু জানা আছে। কিন্তু টুইটার য়ুটুব ফেবু ইত্যাদিরা একজন রাষ্ট্রপ্রধান বা একজন সাধারন মানুষকে ব্যান করতে পারে কিনা, পারলে কতোদূর অবধি লিমিট, সে সব তর্কের বিষয়। ট্রাম্প সেক্সিস্ট আর রেসিস্ট সে তো আমরা সবাই জানি। অথচ দেখুন, ট্রাম্প ব্যান হলো কারন ট্রাম্প হয়তো ডগ হুইসলিং এ অতোটা পারদর্শী নয় যতোটা আমাদের সবার প্রিয় প্রধানসেবক। ট্রাম্প যদি ফেবু আর টুইটারকে তেল দিয়ে চলতো তাহলে কি এতো সহজে ব্যান হতো? মনে হয়না। নিজের বেসকে ক্ষেপিয়ে তোলার জন্য যদি আরেকটু ঘুরিয়ে কথাবার্তা বলতো তাহলে কি এতো সহজে ব্যান হতো? মনে হয়না।
ট্রাম্প একটা বোকা পাঁঠা, পাঁঠামো করে ব্যান হয়েছে। কিন্তু এই যে প্রিসিডেন্স তৈরি হলো, এর অপব্যবহার হওয়া অবশ্যম্ভাবী।
নিউ ইয়র্ক সিটি বলেছে ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের সাথে আর কোন বিজনেস করবে না। পিজিএ ট্রাম্পের গলফ কোর্সে টুর্ণামেন্ট করবে না ইত্যাদি। হাতে, ভাতে সবেতেই মারছে। আজ ট্রাম্প কেমন স্পিচ দিয়েছে, দ্যাখেন দ্যাখেন।
কিউঅ্যাননের সমর্থক। আবার ইউএস রিপ্রেজেন্টেটিভ। কত্ত কাজ একসঙ্গে করতে হয়।