পর্ণ সাইট বন্ধ হলে টেড ক্রুজ কি করবে ভেবে দেখেছে কেউ?
এইটা কাজের কথা। সেন্সরশিপ তুলে দেওয়ার আলুচানা হওয়া উচিত, অন্তত ডিসি-র কথা ভেবে :-)
তবে রাষ্ট্রপ্রধান কিছু ভগবান না, যে তাকে স্পেশাল প্রিভিলেজ দিতে হবে, ভোটে জিতেছে এইঅব্দি , নো বিগ ডিল । বিশেষতঃ দেশে দেশে রাষ্ট্রপ্রধান-দের যা ছিরি, অনেকেরই জেলে থাকার কথা
এভারেজ পর্ন সাইট আর ইনফ্লামেটরি টুইটের স্কেল অফ ইমপ্যাক্ট তো এক নয়। কোনো পর্ন সাইট একসাথে ৮০ মিলিয়ন লোককে দাঙ্গা করার খেপিয়ে দিতে পারেনা , মাস স্কেলে ভায়োলেন্স ওসাকাতে পারেনা। কিন্তু একটা টুইট পারে।
আর যেসব পর্ন সাইট এ মাইনর দের ব্যবহার করে সেসব তো বন্ধ হওয়াই উচিত। যেকোনো শুভবুদ্ধির লোকই তাই বলবে।
করেনি। কেবল বাজে বকলে ডিলিট করছে
মূলত ইন্টারনেটের সেন্সরশিপ থাকা উচিত কি? আজ যদি চার্চ বা মন্দির বা মসজিদ বা সদগুরু বলে যে পর্ণ সাইট বন্ধ কর, ডিসির কি হবে ভেবে দেখেছে কেউ?
টুইটার রাষ্ট্রপতি-কে ব্যান করল কী একজন দিন-আনি-দিন-্খাই মানুষকে ব্যান করল - একই নিয়ম পালন করে ব্যান করার কথা , কোন পার্থক্য থাকার কথা নয়
টুইটার মনে হয় প্রেসিডেন্ট অফ ইউএসএ কেও ব্যান করেছে।
'একটা প্রাইভেট কোম্পানি একটা দেশের প্রধানকে ব্যান করলো' - দেশের 'প্রধান' আর অন্য যে কোন মানুষের মধ্যে তফাৎ কি থাকা উচিত?
এটা যদি একমাত্র ইমপিচমেন্ট হত আলাদা কথা। কিন্তু প্রথম ইমপিচমেন্টটা পুরোপুরি উইচ হান্ট, রিডিকিউলাস, আন প্রোডাক্টিভ পার্লামেন্টারি পলিটিক্স। কম্পাউন্ড এফেক্টটা অনেক বেশি।
হ্যা। এই ইম্পিচমেন্ট না আনলেও হতো । বিশেষ কিছু পারপাস এচিভ করবেনা এটা। বরং ডিভিশন বাড়াচ্ছে।
তার কারণ আর কিছুই নয় এটা পুরো আমরা ভার্সেস ওরা হয়ে গেছে। পুরো আমেরিকা এখন ট্রাম্পের চারধারে গোল গোল ঘুরছে, পুরোপুরি ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগান।
অথচ পুরো এফর্ট ও অ্যাটেনশন যাওয়া উচিত মানুষের দিকে। প্রতি মিনিটে তিনজন মানুষ মারা যাচ্ছে, মিলিয়নস অফ লোকের চাকরি নেই, লোকে হোমলেস হচ্ছে। আর ওদিকে মিডিয়া, কঙ্গ্রেস ট্রাম্পের চারধারে ঘুরে চলেছে।
খারাপ প্রেসিডেন্স ঠিক আছে থিওরিটিকালি। কিন্তু দেশের প্রেসিডেন্ট যখন নিজেই রোগ হয়ে যায় , তখন ইম্মিডিয়েট এস্কালেশন অফ আর্মড ভায়োলেন্স থামানোর জন্য অন্য উপায় আছে কি ?
ওই দিনে যখন গন্ডগোল হচ্ছে তখন ট্রাম্প এর একাউন্ট ব্লক না করলে কয়েকটা বেলাগাম টুইটে সিচুয়েশন অনেক বেশি বিগড়াতে পারতো। ইন ফ্যাক্ট এখনো পারে।
হ্যাঁ, মানে যে কোন পন্থীই অপব্যবহার করবে।
"অ্যামাজন, গুগুল যা শুরু করেছে তাতে ওদের ইউজ করতে ইচ্ছে করছে না কিন্তু উপায়ও নেই"
এটার সাথে আমি ১০০% একমত, তবে আজ না, অনেকদিন আগে থেকেই। আমি ফেবু আর টুইটার ব্যবহার করিনা, তবুও গুগল , আপেল, আমাজন, মাইক্রোসফট ছাড়া এক ঘন্টাও চলতে পারবো না। সারা পৃথিবীতেই এই অবস্থা।
আকা যে কাদের সঙ্গে মেশে! জর্জিয়ার নবনির্বাচিত রিপ্রেজেনটেটিভ আজ বলেছে ইনঅগরেশনের পরের দিন, 21 জানুয়ারি, বাইডেনের নামে ইম্পিচমেন্ট মোশন আনবে কংগ্রেসে।
সত্যকিঙ্কর বাবুর টপ্পা শুনুন। ইউটিউবে আছে। আশি বছর বয়সের রেকর্ডিং। কি দাপট !
আমেরিকার ছোট ছোট শহর o শহরতলীতে বহু লোক স্মল বিজনেসের সাথে জড়িত, সাদা, চার্চে যায়, রিপাবলিকান পার্টিকে ভোট দেয় আর কন্স্টিটিউশনকে ভগবান বলে মনে করে। তাদের কাছে এইসব আইডিয়া ফরেন। ব্যান করা মানে প্রায় তাদের ধর্মে আঘাত করার মতন। ছাপোষা মানুষ যাদের ভ্যালুগুলো অন্যরকম।
আজই একজন বলল অ্যামাজন, গুগুল যা শুরু করেছে তাতে ওদের ইউজ করতে ইচ্ছে করছে না কিন্তু উপায়ও নেই।
দক্ষিণপন্থী কেন বামপন্থীরা আরও অপব্যবহার করবে। টুইটারের স্টক প্রাইস কমেছে প্রচূর।
এদিকে জ্যাক ডর্সি নিজেও স্বীকার করছেন যে ট্রাম্পকে ব্যান করতে খারাপ লেগেছে, কিন্তু এটা একটা খারাপ প্রিসিডেন্ট হয়ে গেলো। সোশ্যাল মিডিয়া জিনিষটা উঠে গেলে ঠিক আছে, তবে আগামী দিনে যদি থেকে যায় তো খারাপ প্রিসিডেন্ট তৈরি হলো। একটা প্রাইভেট কোম্পানি একটা দেশের প্রধানকে ব্যান করলো। দক্ষিনপন্থীরা অবশ্যই এর অপব্যবহার করবে।
পেলোসি ম্যাম GOP কে দারুণ সুযোগ করে দিয়েছিলো , এই নিয়ে দ্বিতীয়বার
কিন্তু GOP র "ট্রাম্প পার্টি" না হওয়ার কোনো ইচ্ছা আছে বলে মনে হয় না
এই সব বাওয়াল ই চালাবে নেক্সট চার বছর
নিজেকে পার্ডন করা যায় না। পার্টি এ যখন পার্টি বিকে পার্ডন করে তখন পার্টি এ জাজের ভুমিকায় অবতীর্ণ হয়। নিজেই নিজের কেসে জাজ হওয়া যায় না। এটার প্রিসিডেন্স আছে। কিন্তু এখন তো সব হযবরল কেস। যে যাখুশি বলছে, করছে। ট্রাম্প নিজেকে পার্ডন না করলেই অবাক হব।
এ একেবারে ক্লাসিক ডাবল জেওপারডি কেস। প্রেসিডেন্ট নিজে ইমপিচবোল অফেন্স করেছে নিজের গভর্নমেন্টের বিরুদ্ধে ক্যূ করতে উস্কানি দিয়ে। কিন্তু অ্যাকশন নিতে নিতে সে প্রাইভেট সিটিজেন হয়ে যাবে , তখন কিভাবে ইমপিচ করা যাবে সেটা একটা আননোউন লিগাল টেরিটরি । আবার যদি এর মধ্যে নিজেকে সেলফ পার্ডন করে দেয় , সেটা র লিগাল রামিফিকেশন কি কেও জানেনা , সেটাও আনচার্টেড লিগাল টেরিটরি।
মানে এইসব নিয়ে নেক্সট কয়েক বছর অনেক রুলবুক নতুন করে লিখতে হবে।
যুক্তি দুদিকেই আছে। ট্রাম্প নিজেই প্রাইভেট সিটিজেন হিসাবে ট্রিজনের চার্জ নিতে চাইবেনা।
"ইম্পিচমেন্ট ট্রায়াল শুরু হবে ট্রাম্প অফিস ছাড়ার পরে।"
কিন্তু তখন তো ট্রাম্পবাবু প্রাইভেট সিটিজেন, তিনি আর incumbent president নন। ওরকম হলে আনকনস্টিটিউশনাল হবে হয়ত।
সেনেটের পরের অধিবেশন ১৯ তারিখে, আবার ২০ তারিখ থেকে নতুন প্রসিডেন্ট আসছেন, অবশ্য এর মধ্যে সেনেটে স্পেশাল অধিবেশন করিয়ে ভোটে যেতে পারে, কিন্তু তার জন্য সেনেট মেজরিটি লিডার মিচ ম্যাককোনেল এর সাহায্য চাই, কিন্তু মিচ ১৯ তারিখের আগে অধিবেশন চাইছে না। ওদিকে বাইডেনের প্রেসিডেন্সি শুরুতে সব ফোকাস চলে যাক বিদায়ী প্রেসিডেন্টের ইম্পিচমেন্টে - এমনটি তারা ঠিক চাইছেন না। যাই হোক, মনে হচ্ছে, এই ইম্পিচমেন্ট ট্রায়াল শুরু হবে ট্রাম্প অফিস ছাড়ার পরে।
ট্রাম্পকে হাউস আবারও ইম্পিচ করলো।
কালকে টেস্টের জন্য ১১ জন সুস্থ প্লেয়ার আছে?
যা বলেছেন। সব সমান মশাই | মানুষ ফুটে গেলে যা ক্ষতি, কিউই পাখি ফুটে গেলেও সেই একই ক্ষতি |
কিউয়ি পাখি ফুটে গেলেই বা কি ক্ষতি? আগে মাইরি গুরুতে আলাদা লেভেলের তক্কো হোতো। এককের সেই প্রাকৃতিক ভারসাম্য একটি পাগান বাতিক টই কিংবা মামুর সুন্দরবনের বাঘ মেরে দেওয়ার প্রস্তাব। কালে কালে গুরুও হাগান হয়ে গেল।
বাবুল সুপ্রিয় দাবী করেছে যে হনুমা বিহারি এত কম স্ট্রাইক রেটে রান করায় ইন্ডিয়া টেস্ট জিততে পারলো না। লোকে যখন হ্যামস্ট্রিঙ্গের খবর দিল, তখন বললো যে সেসব ঠিক আছে, কিন্তু চারের বলগুলো তো সেফলি চার মারলে পারতো। তাহলেই জিতে যেত।