একশ দিনে একশ মিলিয়ন মানে দিনে এক মিলিয়ন লোককে শট দিতে হবে। দিনে বারো ঘন্টা কাজ করলে ঘন্টায় ৮৩,৩৩৩ জনকে দিতে হবে। এক একজনের জন্য গড়ে যদি দশ মিনিট লাগে তো ১৩,889 জন ইনজেকশন দেবার লোক মিনিমাম চাই। এবারে একজন তো একটানা এতক্ষন কাজ করতে পারবে না। মোটামুটি শট দেবার লোক হাজার পঁচিশেক হলেই চলবে।
তারপর লজিস্টিক মেন্টেন করা এসব নিয়ে আরো কিছু ওভারহেড আছে।
একেবারে অসম্ভব নয়। আমাদের পিসীমার হিসেবের চেয়ে ফিজিবল মনে হয়। তবে ওবামাকেয়ারের ওয়েব সাইটের মত হলে হবে না।
আজ স্বর্গের সুপ্রীম কোর্টে যীশুর দিন। রামচন্দ্র ছুটিতে। আমার পিটিশন পেন্ডিং।
গেল, গেল।
শেষ ভরসা গেল। জাদেজা নেই। ড্র হবে না। চায়ের আগে শেষ।
পুজারা উইকেটের বলের লাইন মিস করছে। কি অবস্থা।
জাডেজা বোলিং করতে পারলে অজিরা এত রানও করতে পারতো না। ফার্স্ট ইনিংসে জাডেজাই ৪টে উইকেট নিয়েছিল। এই সিরিজে এত ইনজিওর্ড হল। ছেলেপিলেগুলো বাড়িতে প্র্যকটিস করেনি।
আমারো তাই মনে হয়। পরন্তু দশ্জনে ব্য্যট, একটা ব্যাটিং অলরাউন্ডারের ব্যাট বাদ।
পন্থ আউট না হলে চান্স ছিল। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
ম্যাচ ৫০-৫০ এখন। নেক্সট ১ ঘন্টায় কোন উইকেট না পড়লে ইন্ডিয়া ফেভরিট
পন্থ সেনচুরি মিস করলো। লাস্ত কয়েকটা বল এত শট খেললো কেন বুঝলাম না।
ওটা পন্টিং ইচ্ছা করে জলঘোলা করেছিল। সচিন পুরো ব্যাপারটা পন্টিংকে বুঝিয়েছিল। তারপরেও শোনেনি।
বলি আগরপাড়া শোনে বাপের বাঁ**
আমাদের গেরামে ফেজ ১এ, ১বি, ২, ৩ এরকম ভাগ করেছে।
১এ - ৭৫+, হেল্থকেয়ার ওয়ার্কার, ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কার
১বি - ৬৫+, এডুকেটর ইত্যাদি।
২ - ৪০-৬৫ ইত্যাদি।
৩ - বাকিসব
এখন সবে ১এ চলছে। তবে ১বি শুরু হল বলে।
আগরপাড়ার গল্পটা কী আকাদা?
আরে মা কি আঁখ শুনেছিল মাংকি। আগরপাড়া কেস।
ভারত মনে হচ্ছে ম্যাচ বার করে নেবে।
পোয়েটিক জাস্টিস!
"তবে অজি বা কিউই বা ব্রিটিশদের ভিতর একটা জিনিস দেখেছি সেটা হল এরা স্লেজ করতে পারে কিন্তু নিতে পারেনা চট করে। "
একদম নিতে পারে না।
হরভজনের এন্ড্রু সাইমন্ডসকে "তেরি মা কি " কমেন্ট নিয়ে কিরকম জল ঘোলা করেছিল অজিরা? আরে পাঁইয়াদের স্ল্যাংএর সঙ্গে তোরা পারবি?
খেলার মাঠে লোকে গালাগালি করবে এটা অস্বাভাবিক নয়, কারণ প্রেসারে টেম্পার চড়েই থাকে, আড্রিনালিনও বাড়ে। স্লেজও হয়। এসব তো আর বাদ দেওয়া যায়না।
সমস্যা হল রেসিয়াল স্লার নিয়ে। সেটা আলাদা করে বর্জনীয় সব দিক থেকেই।
তবে অজি বা কিউই বা ব্রিটিশদের ভিতর একটা জিনিস দেখেছি সেটা হল এরা স্লেজ করতে পারে কিন্তু নিতে পারেনা চট করে।
"৫০ টা রাজ্যে সেকেন্ডে ৩৪-৩৫ জনকে, মানে প্রতি রাজ্যে সেকেন্ডে এক/দেড় জনকে, অর্থাৎ প্রতি ফার্মেসিতে গড়ে হয়ত আধঘন্টায় বা কুড়ি মিনিটে একজনকে বা এরকম কিছু হয়ত।"
প্রচুর লোক লাগবে এই ব্যাপারটা এই স্কেলে এই রেটে ডেলিভার করতে |
একে এতটা স্ট্রেচড হেলথ সিস্টেম, তার মধ্যে এত মানুষকে কোথা থেকে কোথায় সরিয়ে ভ্যাকসিনেশন দেবার কাজে লাগাবে? কে জানে!
lcm,
একদম ঠিক।
@amit, এখনও অবধি যা দিচ্ছে তাই নিতে হবে। যথেষ্ট ভ্যাক্সিন স্টকে নেই বলে মনে হয়।
লোকে কি ইন্ডিভিডুয়াললী সিলেক্ট করতে পারে ফাইজার না মডার্না কোনটা নেবে ? নাকি যা দেওয়া হচ্ছে সেটাই।
এআর,
ঠিক। অ্যাকচুয়ালি ভ্যাকসিন দিতে ৩০-৪০ সেকেন্ডের মতন :-)
ভ্যাক্সিন স্কেজিউলিংটা অনলাইনেই (অভাবে ফোনে) হচ্ছে। দিনক্ষন জানিয়ে ইমেইল বা টেক্সট আসে। নির্দিষ্ট সময়ে টীকাকরণ কেন্দ্রে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে (৬ ফুট মেনে) "এইখানে টীকা প্রদান করা হয়" ঘরে প্রবেশ করার পরে (টাইমটা যদি এখান থেকে ধরেন) টীকা নিতে ৫ মিনিটও লাগে না। প্লাস এর পরে ১৫ মিনিট (টীকা নিয়ে) পাশের ঘরে অপেক্ষা করতে বলে। সব ঠিক থাকলে বাড়ি চলে যান। ৩ সপ্তাহ (ফাইজার) বা ৪ সপ্তাহ (মোডারনা) পরে গিয়ে দ্বিতীয় ডোজটা নিতে হবে। তারিখটা প্রথম ডোজ দেওয়ার সময়ই বলে দেবে।
অরিন,
যা বলেছেন। জানি না কি করবে।
অবশ্য বাইডেন পুরো দেশের কথা বলেছেন। ৫০ টা রাজ্যে সেকেন্ডে ৩৪-৩৫ জনকে, মানে প্রতি রাজ্যে সেকেন্ডে এক/দেড় জনকে, অর্থাৎ প্রতি ফার্মেসিতে গড়ে হয়ত আধঘন্টায় বা কুড়ি মিনিটে একজনকে বা এরকম কিছু হয়ত।
দেখা যাক।
lcm:"বাইডেন বলেছেন ১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন ভ্যাকসিন দেবার ব্যবস্থা হবে -- দেখা যাক কি হয় "
১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন ভ্যাকসিন দেওয়া মানে দিনে ১ মিলিয়ন, ৮৬, ৪০০ সেকেণ্ডে ১,০০০, ০০০ ভ্যাকসিন মানে প্রতি সেকেণ্ডে রাতদিন কাজ করে ১০-১১ জনকে দেওয়া, অবশ্য দেশজুড়ে, গড় হিসেব | সেটা হয়ত হবে না, সেক্ষেত্রে ছুটি বাদ দিয়ে ৮ ঘন্টা কাজের দিন ধরলে প্রতি সেকেণ্ডে ৩৪-৩৫ জন লোককে ভ্যাকসিন দিতে হবে |
একটা ভ্যাকসিন জ্যাব নিতে কতক্ষণ লাগে, শুরু থেকে (সেন্টারে গিয়ে নথিপত্রে সইসাবুদ থেকে শুরু থেকে ভ্যাকসিন নিয়ে হাসতে হাসতে বেরিয়ে আসা অবধি (নেওয়ার পরে বসে থাকা না ধরে) ?
ক্যালিফোর্নিয়াতে ৩০ লাখ লোক Phase-1 এ --- টাইম লাগবে -- বাইডেন বলেছেন ১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন ভ্যাকসিন দেবার ব্যবস্থা হবে -- দেখা যাক কি হয় --
অবশেষে পাড়ার ফার্মেসিতে নোটিস টাঙিয়েছে
হেব্বি হয়েছে, সৈকত তো এক্কেবারে ভীমসেন থেকে বালামূরলী - সব একার হাতে সামলেছে, ঠিক হাতে না গলায়, অবশ্য হাতেও একটু গীটার করেছে
:-), অনবদ্য,