ওষুধের দোকান আর টুইটার যে এক জিনিস সেটাও জানতাম না। টুইটারকে পাড়ার তেলেভাজার দোকানের বেশি কিছু মনে করলে উই নীড টু রিচেক আওয়ার লাইফস্টাইল।
বাই দ্য ওয়ে আমেরিকাতে হাসপাতাল আপনাকে ট্রিটমেন্ট দিতে ডিনাই করতেই পারে, কতগুলো প্রোটেক্টেড ক্যাটিগরি ছাড়া।
নিন, এবার পারলারের কীর্তি দেখুন,
কে যে কার হয়ে খেলছে কে জানে?
;-)
সোশ্যাল মিডিয়া জিনিষটা উঠে গেলে বা অন্তত ৯০% কমে গেলে খুব খুশী হবো।
র২্হ,
কারণ ট্রাম্প বা মোদির কথায়, কাজে দেশ চলছে। ট্রাম্প বা মোদির সই ছাড়া দেশ চলবে না। তাই ট্রাম্প বা মোদি প্রিভিলেজেড। জনগণ ট্রাম্প বা মোদিকে রাষ্ট্র চালানোর ভার দিয়েছে, আপনাকে নয়। ধরে নিচ্ছি আপনি কোন রাষ্ট্রপ্রধান নন।
পুলিশের জন্য একটা নিয়ম আছে। দাঙ্গা বন্ধ করার জন্য পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে। কিন্তু তারপর আদালতে যেতে হয়। টুইটার ইত্যাদির জন্য সেরকম কোন নিয়ম থাকা উচিত বলে মনে হয়।
আজ আমি টুইটারে দাঙ্গা করার ডাক দিলে, আমার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার আগে টুইটার আদালতে যাবে? তা যদি না যায় তবে ট্রাম্প বা মোদির জন্যে যেতে হবে কেন?
পাড়ার তেলেভাজা দোকান, আর মনোপলি এক জিনিস না। ধরুন ওষুধ কোম্পানি বলল এক্সকে ওষুধ বিক্রি করবে না। ওষুধের কোন বিকল্প নেই। সেটা হওয়া উচিত না ডিউ প্রসেস ছাড়া।
যদি বলেন লোকের কাছে কথা পৌঁছনো প্রয়োজনীয় নয় তো অন্য কথা।
"One of Trump's top allies, Sen. Lindsey Graham (R-S.C.), pledged he is "more determined than ever" to try to terminate legal protections for Facebook, Twitter and other social-media sites, faulting them for censorship"
এইটে আমি খুব সমর্থন করি। এই প্রোটেকশান অবশ্যই যাওয়া উচিত। ইন ফ্যাক্ট এই প্রোটেকশান চলে গেলে অটোমেটিকালি প্ল্যাটফর্মগুলো প্রায় উঠে যাবে।
মায়ানমারে রেসিস্ট পোস্ট করে করে জনমত জেনোসাইডের পক্ষে টানার চেষ্টা হয়েছে।
ফেসবুক কারো অনুরোধ রাখেনি
ওসব পোস্ট দু বছর পর সরিয়েছে
খেলাটা যদি টুইটার ফেসবুকের চে বড় হয় , প্রস্তুতিও সেই মাপে হওয়া উচিত জিততে চাইলে
আজ আমি টুইটারে দাঙ্গা করার ডাক দিলে, আমার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার আগে টুইটার আদালতে যাবে? তা যদি না যায় তবে ট্রাম্প বা মোদির জন্যে যেতে হবে কেন?
মনে করুন হিলারি আপনার দোকানে তেলেভাজা খেতে এলো। আপনি বলে দিতেই পারেন যে দেবোনা, ফুটুন এখান থেকে। পৃথিবীর কোনও কোর্ট আপনাকে কিস্যু করতে পারবে না। ধরে নিচ্ছি আপনার দেশের আইন ইংলিশ কমন ল ফলো করে। এবারে দেখা গেলো আপনি সব বড়লোকদেরই তেলেভাজা ডিনাই করেন। তারপরেও কেউ কিছু করতে পারবেনা, কারণ ইকনমিক ক্লাস প্রোটেক্টেড ক্যাটিগরি নয়। অথবা দেখা গেল ডেমোক্র্যাটদের বা সেনেটারদের বা প্রাক্তন সেনেটারদের বা হোয়াইট হাউসে থাকা লোকেদের সার্ভিস ডিনাই করেন। তাও কেউ কিস্যু করতে পারবেনা। আবার রোজ দিতেন তেলেভাজা, একদিন বললেন যে আর দেবোনা। তাও কিছুই করতে পারবেনা কেউ। এবারে দেখা গেল আপনি শুধুমাত্র মহিলাদের তেলেভাজা দেন না, তাহলেও হিলারি কিছু করতে পারবেনা বিকজ শি ইজ সো প্রিভিলেজড। হয়ত অন্য মহিলারা আপনাকে কোর্টে নিয়ে যেতে পারে। এবারে আপনি হয়ত অন্যান্য কাজকর্মের মাধ্যমে দেখিয়ে দিলেন যে আপনি আসলে মহিলাদের খুব ভালোবাসেন বলেই তাদেরকে পেট গরম করা তেলেভাজা বিক্রি করেন না। তাহলেও ছাড়া পেয়ে যেতে পারেন। এফডিএ হয়ত আপনার পিছনে পড়লো। এইসব আরকি।
কোনও ডিউ প্রসেস ছাড়াই অন্তত হিলারিকে তেলেভাজা নাও দিতে পারেন। বা দাবী করতেই পারেন যে ডিউ প্রসেস করেছি।
অরিন
আমার বক্তব্য হল টুইটার যেটা করেছে তাতে আইন ও কোর্টের একটা ভূমিকা থাকা উচিত।
টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে শুধু একপাতা সার্ভিস প্রোভাইডার রুল দেখিয়ে টুইটার পার পেত না। যে কোনো রুলমেকিং এর আগে ডকেট বানিয়ে পাবলিক করতে হত। তারপর তিনমাস ধরে পাবলিক কমেন্ট কালেক্ট করা হত। তিনমাস পরে সেই কমেন্টের বেসিসে রুলের অল্প সল্প চেঞ্জ করা হত। আবার চার বছর পর অ্যাড্মিনিস্ট্রেশান চেঞ্জ হলে সেই রুল শিকেয় তুলে আবার হয়ত নতুন এক সেট রুল বানানো হত। আবার তিনমাস -
ও, এর সাথে টুইটার FOIA র আন্ডারে আসত। যে কেউ কি প্রসেসে রুল তৈরি হয়েছে তার সমস্ত ডিটেল চাইত। সব ম্যানেজারদের ডিটেল ফোন আর ইমেল রেকর্ড পাবলিক করতে হত। টুইটার যে এজেন্সির আন্ডারে সেই এজেন্সি হেডকে কংগ্রেসে সাপিনা করে গ্রিল করা হত। মানে ব্যাপার হল যে টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে অ্যাকাউন্ট ডিলিটের ঝামেলায় যেতই না।
AWS থেকে ডাটা সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া অন্তত ২০ তারিখের আগে পারলার করতে পারবে না। গুগল ক্লাউড স্পেস দেবে বলে মনে হয় না। রাশিয়ানরা (Yandex ) বা আলিবাবা যদি দেয়, :-) |
টুইটার যে কারণ দেখিয়ে একাউন্ট বন্ধ করেছে
সেই একই কারণ দেখিয়ে অধিকাংশ এক্স ব্রিটিশ কলোনিতে নিউসপেপার বন্ধ করা যায় ।
ট্রামপ যদি ভোক্তা হয় টুইটার নিজের মরজি মত তাকে সারভিস বেচতে পারে
ট্রামপ যদি বিক্রেতা হয় টুইটার নিজের মরজি মত তার ডাটা বেচাকেনা করতে পারে
ট্রাম্প চাইলে কোর্টে যেতে পারে।
ডিউ প্রসেস অর্থ আইনি পদ্ধতি। টুইটার যে কাগজেই সই করাক, একটা মনোপলির এ ধরণের ক্ষমতা থাকা উচিত না। টুইটার যদি কাল ডিএনসির টুইট সেন্সর করতে শুরু করে কি করে আটকাবেন?
এরকম প্রিসিডেন্স তো আছে। ভারতেই ফেসবুক অ্যান্টি আরএসএস পোস্ট, গ্রূপগুলোকে সেন্সর করেছে ব্যবসার স্বার্থ দেখিয়ে। কয়েক বছর বাদে টুইটার আমেরিকায় লিবারেলদের সেন্সর করবেনা তার গ্যারান্টি নেই কোন।
যারা টুইটার প্রাইভেট কোম্পানি অতেব তাদের হাতে এত ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলছেন, তারা কি টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে পছন্দ হত?
ডিউ প্রসেস অর্থ আইনি পদ্ধতি। টুইটার যে কাগজেই সই করাক, একটা মনোপলির এ ধরণের ক্ষমতা থাকা উচিত না। টুইটার যদি কাল ডিএনসির টুইট সেন্সর করতে শুরু করে কি করে আটকাবেন?
এরকম প্রিসিডেন্স তো আছে। ভারতেই ফেসবুক অ্যান্টি আরএসএস পোস্ট, গ্রূপগুলোকে সেন্সর করেছে ব্যবসার স্বার্থ দেখিয়ে। কয়েক বছর বাদে টুইটার আমেরিকায় লিবারেলদের সেন্সর করবেনা তার গ্যারান্টি নেই কোন।
যারা টুইটার প্রাইভেট কোম্পানি অতেব তাদের হাতে এত ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলছেন, তারা কি টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে পছন্দ হত?
s: "আমি কিছু গুলিয়ে ফেলিনি। আমেরিকায় এজ, রেস, জেন্ডার, ন্যাশনালিটি - এইসব হল প্রটেক্টেড। টুইটার ব্ল্যাক বলে কি বয়স্ক বলে কি মহিলা বলে করোর অ্যাকাউন্ট লক করতে পারে না বা টুইট ডিলিট করতে পারে না। করলে তা হবে বেআইনি। মরালিটি বিচার করুন বা না করুন। আমি চাই এর সাথে ইলেক্টেড লিডারদের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টও অ্যাড হোক।"
Account লক কিন্তু কারো ডেমোগ্রাফিক, বর্ণ, জাতপাত, বা পাবলিক সারভিসে কি তাদের পরিচয় তার ভিত্তিতে হয় না, বা এক্ষেত্রেও হয় নি | টুইটার পোটাস একাউন্টও ব্লক করে নি লক্ষ করুন।
ব্যক্তিমানুষ ট্রাম্প এমন কিছু টুইট করছিলেন যাতে বহু মানুষের প্রাণ সংশয় হতে পারত (৬ই জানুয়ারীর আগেও ট্রামপ দায়িত্বজ্ঞানহীন পোস্ট করছিলেন, টুইটার কর্তৃপক্ষ সেগুলো অ্যানোটেট করে ছেড়ে দিচ্ছিলেন), টুইটের জেরে পাঁচজনের প্রাণ গেছে, এবং আরো মানুষের প্রাণ যে যাবে না তার কোন গ্যারান্টি নেই | নিরাপত্তার স্বার্থে এই ধরণের অ্যাকাউন্ট ব্লককে ব্যক্তি-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বললে ভাবতে হবে আমার আপনার ব্যক্তি-স্বাধীনতার ধারণা ভিন্ন। জনগণের কাছে বার্তা পৌঁছনোর জন্য ট্রাম্পের আরো অনেক উপায় আছে, কিছু না হলে খোলা ওয়েব (Open Web) রয়েছে। ফেডারেটেড সোস্যাল মিডিয়ার যুগে সরকার নিজের মত সোস্যাল মিডিয়া খুললেই পারেন (যেমন ধরুন ম্যাসটোডন) | আমার মনে হয় এই ব্যাপারগুলো বিবেচনা করার জায়গা আছে।
পলিটিশিয়ানের বক্তব্য কোন মনোপলি করপোরেশন যদি নিজেরাই জাজ জুরী ইত্যাদি, সেক্ষেত্রে অ্যান্টি ট্রাসটের একটা ভূমিকা থাকা উচিৎ যাতে সেটা না হয় | আজকে ট্রামপের সঙ্গে যেটা হয়েছে, তার উলটো, অর্থাৎ জেনে বুঝে অন্যায় কে প্রশ্রয় দেবার কাজ ভারতের মিডিয়া কোম্পানী গুলো করছে। আপনি কোথায় দাঁড়ি টানবেন?
s: "আমি কিছু গুলিয়ে ফেলিনি। আমেরিকায় এজ, রেস, জেন্ডার, ন্যাশনালিটি - এইসব হল প্রটেক্টেড। টুইটার ব্ল্যাক বলে কি বয়স্ক বলে কি মহিলা বলে করোর অ্যাকাউন্ট লক করতে পারে না বা টুইট ডিলিট করতে পারে না। করলে তা হবে বেআইনি। মরালিটি বিচার করুন বা না করুন। আমি চাই এর সাথে ইলেক্টেড লিডারদের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টও অ্যাড হোক।"
Account লক কিন্তু কারো ডেমোগ্রাফিক, বর্ণ, জাতপাত, বা পাবলিক সারভিসে কি তাদের পরিচয় তার ভিত্তিতে হয় না, বা এক্ষেত্রেও হয় নি | টুইটার পোটাস একাউন্টও ব্লক করে নি লক্ষ করুন।
ব্যক্তিমানুষ ট্রাম্প এমন কিছু টুইট করছিলেন যাতে বহু মানুষের প্রাণ সংশয় হতে পারত (৬ই জানুয়ারীর আগেও ট্রামপ দায়িত্বজ্ঞানহীন পোস্ট করছিলেন, টুইটার কর্তৃপক্ষ সেগুলো অ্যানোটেট করে ছেড়ে দিচ্ছিলেন), টুইটের জেরে পাঁচজনের প্রাণ গেছে, এবং আরো মানুষের প্রাণ যে যাবে না তার কোন গ্যারান্টি নেই | নিরাপত্তার স্বার্থে এই ধরণের অ্যাকাউন্ট ব্লককে ব্যক্তি-স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বললে ভাবতে হবে আমার আপনার ব্যক্তি-স্বাধীনতার ধারণা ভিন্ন। জনগণের কাছে বার্তা পৌঁছনোর জন্য ট্রাম্পের আরো অনেক উপায় আছে, কিছু না হলে খোলা ওয়েব (Open Web) রয়েছে। ফেডারেটেড সোস্যাল মিডিয়ার যুগে সরকার নিজের মত সোস্যাল মিডিয়া খুললেই পারেন (যেমন ধরুন ম্যাসটোডন) | আমার মনে হয় এই ব্যাপারগুলো বিবেচনা করার জায়গা আছে।
পলিটিশিয়ানের বক্তব্য কোন মনোপলি করপোরেশন যদি নিজেরাই জাজ জুরী ইত্যাদি, সেক্ষেত্রে অ্যান্টি ট্রাসটের একটা ভূমিকা থাকা উচিৎ যাতে সেটা না হয় | আজকে ট্রামপের সঙ্গে যেটা হয়েছে, তার উলটো, অর্থাৎ জেনে বুঝে অন্যায় কে প্রশ্রয় দেবার কাজ ভারতের মিডিয়া কোম্পানী গুলো করছে। আপনি কোথায় দাঁড়ি টানবেন?
টুইটার তার ডিউ প্রসেস করেছে তার নিয়ম অনুযায়ী। আগেই লিন্ক দিয়েছি। কেউ যখন টুইটারে অ্যাকাউন্ট খোলে তখন রাজী হতে হয় যে ঐ নিয়ম গুলোতে।
মহিলা গুলি খাবার প্রথম যে ভিডিও দেখেছিলাম সেখানে মারকিন রাষ্ট্র এক ভাবে ফুটে উঠেছে।
প্রশ্নটা সরকারী বেসরকারীর নয়। প্রশ্নটা মনোপলি আর ডিউ প্রসেসের।
যারা টুইটার প্রাইভেট কোম্পানি অতেব তাদের হাতে এত ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলছেন, তারা কি টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে পছন্দ হত?
যারা টুইটার প্রাইভেট কোম্পানি অতেব তাদের হাতে এত ক্ষমতা থাকা উচিত নয় বলছেন, তারা কি টুইটার সরকারি কোম্পানি হলে পছন্দ হত? টুইটারকে শক্তিশালী করেছে ট্রাম্প নিজেও। প্রথম থেকে ব্যবহার না করলেই তো এখন আর ব্যান হতে হয় না।
টুইটারের ট্রাম্প ব্যান ইজ নট নিউ (বহু লোককেই করে থাকে), নট ইল্লিগাল, ডিসক্রিমিনেশান তো নয়ই। খুব শক্তিশালী লোকেরা ডিসক্রিমিনেশান দাবী করতে পারে না। আইনত প্রমাণ করা প্রায় অসম্ভব।
কেউ যদি বলে যে কাউকেই ব্যান করা উচিত নয় যাই বলুক না কেন, তাহলে তাও মেনে নেবো। যদিও সেখানেও অন্য অনেক প্রশ্ন আসে।
আজ যেন একটা উইকেটও না পড়ে।
জাহাজের আঙুল ভেঙেছে। দুঃসময়।
প্রাইভেট কোম্পানিদের মনোপলি, ডেটা কালেকশন ও ডেটা প্রাইভেসি নিয়ে রেকর্ড এত খারাপ এবং অন্ধকার - সেগুলো আশু আ্যড্রেস করা অসম্ভব জরুরি। কিন্তু তার সঙ্গে ফারদার ড্যামেজ আটকানোর জন্যে কিছু কমিউনিকেশন চ্যানেল বন্ধ করাকে গুলিয়ে ফেলা আ্যট বেস্ট অনেস্ট কনফিউশন, আ্যট ওয়ার্স্ট ধূর্ত প্যাঁচপয়জার।
হচ্ছে ক্যু
আপ্নেরা কন আমার বাক স্বাধীনতা কো ?
লোকেদের হাতে জিপ টাই ছিল। বাইরে ফাঁসও রাখা ছিল। অপছন্দের কিছু কঙ্গ্রেসের লোকদের সঙ্গে কি কি করার প্ল্যান ছিল ভগবান জানে।
নাহ, দুই প্রাইভেট কর্পোরেশান নিজেদের মধ্যে মারপিট করে গোল্লায় গেলে আমি অন্তত রেগে যাবো না। বরং খুশী হব।
ডিউ প্রসেস নিয়ে আলোচনা শুরু হোকনা. সোশ্যাল মিডিয়ার অল পারভেসিভ ইমপ্যাক্ট তো শুধু আম্রিগার নয় , গোটা দুনিয়ার প্রব্লেম. টেক কোম্পানি গুলোর মনোপলি ভাঙতে আন্টি মনোপলি আইন নিয়ে চিন্তা করা হোক. আফটার অল ১৯-২০ শতকের আইন দিয়ে ২১স্ট শতকের রেপিডলি চেঞ্জিং নিউ টেক বিসনেস কে হ্যান্ডেল করা সম্ভব নয়.
কিন্ত তার মানে এই নয় যে যতদিন ডিউ প্রসেস কমপ্লিট হচ্ছে, ততদিন ট্রাম্পের মত হাই প্রোফাইল হেট্ স্পিচ মঙ্গের দের খোলা মাঠ ছেড়ে দিতে হবে ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশন এর নাম করে. যদি ইন পিন্সিপাল এটা ১০০% ভূল ও হয়, টু প্রিভেন্ট ফারদার এসকালেশন অফ ইমিডিয়েট ভায়োলেন্স , ব্যান করে ঠিকই করেছে. একটা রাস্তার গুন্ডা বা চীনা প্রোপাগান্ডাটিস্ট দের মতো লোকেদের দের থেকে ট্রাম্প এর রিচ বা ইনফ্লুয়েন্স বহুগুনে বেশি.
নেক্সট বহুদিন পেন্স বা ন্যান্সি পেলোসি দেরকে রিটায়ারমেন্ট এর পরেও পুরো সিকিউরিটি প্রটোকলের মধ্যে থাক্তে হবে. কে বলতে পারে কোনো ব্রেনওয়াশড , রাসিয়ালি ব্লাইন্ড ট্রাম্প সাপোর্টার সুযোগ পেলে ওদেরকে গাড়ি চাপা দেবেনা ?
ডিউ-প্রসেসওলারা আবার খুব রেগে যাবেন।
ওয়াও আমি এই হ্যাঙ্গ মাইক পেন্সটা জানতাম না। শুনেছি টুইটারে নাকি ট্রেণ্ড হয়েছে হ্যাঙ্গ মাইক পেন্স। কিন্তু ঐখানে সেদিন চ্যান্ট হয়েছে জানতাম না।