পন্থটা একদমই অচল। নতুন ছেলেপিলে দরকার।
একটা খবরের চ্যানেলে নিউজ অ্যান্করের চাকরি পেলে খুব ভালো হত। সারাদিন বসে বাজে বকো আর কারি কারি পয়সা কামাও।
চীন বা রাশিয়া কোনো স্টেটমেন্ট দেয়নি।আসলে ওরা এখন ও বোঝার চেষ্টা করে যাচ্ছে এই ডেমোক্রেটিক ভোট নামক জিনিসটা কি।
পন্থের কীপিং এর খামতি ব্যাটে ঢাকা পড়ে না।
পুকোভস্কি গেল বটে, কিন্ত গুড ফাইন্ড, কেমন ম্যাথ হেডেনকে মনে পড়ল।
https://www.google.com/amp/s/amp.rnz.co.nz/article/fc1b45cc-36cf-4ee1-9701-95c1fcbd196c
ওদিকে চীনের কীর্তি
ব্যালেন্স অফ পাওয়ার শিফট করছে, আমেরিকার অস্ত আর চীনের উদয় হচ্ছে। এসব ছোটখাটো ঘটনা তো হবেই।
এই যে ট্রিটমেন্ট এর ডিফারেন্স .... ক্যাপিটল বিল্ডিং ন্যাশনাল গার্ড দিয়ে মুড়ে দেওয়া হয়েছিল গত জুন মাসে BLM প্রোটেস্ট এর সময় .... আর আজ আরিজোনা র এক গরিব প্রতিবাদী ন্যান্সি পেলোসি এর ডেস্ক থেকে এমব্লেম করা খাম নিয়ে আবার চার আনা রেখেও গেছে , দাম হিসাবে
কোনো BLM , ANTIFA র ক্ষমতা হবে না বন্ধুত্বপূর্ণ পুলিশের সহযোগিতায় এ কাজ করার
এখানেই ফান্ডামেন্টাল তফাৎ ..এই টেররিস্ট দের একমাত্র কোয়ালিফিকেশন এদের গায়ের রং সাদা
হ্যাঁ এটা CNN এর লিঙ্ক (জনি অনেকের এলার্জি CNN কভারেজ এ ), কিন্তু তাতে সত্যি টা মিথ্যে হয়ে যায় না
https://www.cnn.com/2021/01/07/us/police-response-black-lives-matter-protest-us-capitol/index.html
নস্টালজিক যে বলেনি এই অনেক।
"distressed to see news about rioting and violence" । উনিজি বলেছেন। বললে হবে?
কনফেডারেটের সঙ্গে ভারতের ঝাণ্ডাও উড়েছে! বাহ বা!
https://twitter.com/iJasOberoi/status/1347052911541374977?s=09
আমেরিকার এই ঘটনাটা নিয়ে মামুর প্রবন্ধ কখন আসবে? হ্যাঁ ঈশানবাবু?
আমেরিকা অনেকদিন হল বড় কোন যুদ্ধে যায়নি।
বোধি
ঈশ্বর গুপ্ত এই সময়ের কবি।
" দিনদুপুরে চাঁদের উদয় রাত পোহাতে হল ভার,
হল পূণ্ণিমেতে অমাবস্যা চারিচক্ষু অন্ধকার। '
পেন্টাগনের মাথায় সব ট্রাম্পভক্তরা বসে আছে। অতেব আরো ভয়ন্কর কিছুর জন্যও রেডি থাকুন।
ওদিকে রিসভ পন্থ একই ব্যাটসম্যানের দুটো ক্যাচ মিস করলো।
চীন যে এখনও কোনও বক্তব্য রাখেনি, এই অনেক।
(Nancy) Maclean "She observes, for example, that many liberals have missed the point of strategies like privatization. Efforts to “reform” public education and Social Security are not just about a preference for the private sector over the public sector, she argues. You can wrap your head around those, even if you don’t agree. Instead, MacLean contends, the goal of these strategies is to radically alter power relations, weakening pro-public forces and enhancing the lobbying power and commitment of the corporations that take over public services and resources, thus advancing the plans to dismantle democracy and make way for a return to oligarchy. The majority will be held captive so that the wealthy can finally be free to do as they please, no matter how destructive.
MacLean argues that despite the rhetoric of Virginia school acolytes, shrinking big government is not really the point. The oligarchs require a government with tremendous new powers so that they can bypass the will of the people. This, as MacLean points out, requires greatly expanding police powers “to control the resultant popular anger.” The spreading use of pre-emption by GOP-controlled state legislatures to suppress local progressive victories such as living wage ordinances is another example of the right’s aggressive use of state power.
Could these right-wing capitalists allow private companies to fill prisons with helpless citizens—or, more profitable still, right-less undocumented immigrants? They could, and have. Might they engineer a retirement crisis by moving Americans to inadequate 401(k)s? Done. Take away the rights of consumers and workers to bring grievances to court by making them sign forced arbitration agreements? Check. Gut public education to the point where ordinary people have such bleak prospects that they have no energy to fight back? Getting it done.
Would they even refuse children clean water? Actually, yes.
MacLean notes that in Flint, Michigan, Americans got a taste of what the emerging oligarchy will look like — it tastes like poisoned water. There, the Koch-funded Mackinac Center pushed for legislation that would allow the governor to take control of communities facing emergency and put unelected managers in charge. In Flint, one such manager switched the city’s water supply to a polluted river, but the Mackinac Center’s lobbyists ensured that the law was fortified by protections against lawsuits that poisoned inhabitants might bring. Tens of thousands of children were exposed to lead, a substance known to cause serious health problems including brain damage.
Tyler Cowen has provided an economic justification for this kind of brutality, stating that where it is difficult to get clean water, private companies should take over and make people pay for it. “This includes giving them the right to cut off people who don’t—or can’t—pay their bills,” the economist explains.
To many this sounds grotesquely inhumane, but it is a way of thinking that has deep roots in America. In Why I, Too, Am Not a Conservative (2005), Buchanan considers the charge of heartlessness made against the kind of classic liberal that he took himself to be. MacLean interprets his discussion to mean that people who “failed to foresee and save money for their future needs” are to be treated, as Buchanan put it, “as subordinate members of the species, akin to…animals who are dependent.’”
Do you have your education, health care, and retirement personally funded against all possible exigencies? Then that means you."
আজকের আমেরিকাকে চিনতে গেলে,
https://www.rawstory.com/2020/06/meet-the-hidden-architect-behind-americas-racist-economic-system/
এটাও থাক।
এই লোকটা কি অ্যান্টিফা?
"Police opened gates and offered them in"
https://twitter.com/i/status/1346938214867738625
https://pbs.twimg.com/media/ErAkYjpW4AEtcRL?format=jpg&name=large
"That’s Richard “Bigo” Barnett, 60, from Gravette, Ak., showing off the personalized envelope he took from Speaker Pelosi’s office. He insisted he didn’t steal it — “I left a quarter on her desk.”
https://pbs.twimg.com/media/ErFcRcBXMA0n2y6?format=jpg&name=large
ট্রাম্প যে কোথায় কোথায় যেতে পারে, তার একটা ধারণা পাওয়া যাচ্ছে ডেসপারেশান দেখে।
সে যাই হোক, আগামী চার বছর মনে হচ্ছে সাংঘাতিক টালমাটাল যাবে। ট্রাম্প প্যানডোরার বাকসো খুলে দিয়েছেন, এ যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে কে জানে |
চীন যে এখনও কোনও বক্তব্য রাখেনি, এই অনেক।
লিন্ডসে গ্রাহাম কি বলছে? কার পা চাটছে এখন, এই মালটা কে ম্যাককেন এত সাপোর্ট দিত কেন?
হয় ইলেকটোরাল পলিটিক্স বদলাবে না হয় প্রেসার কুকার ফাটবে।
আজকে সিস্টেমটা এমন যে দুই পার্টিরই স্ট্যাটাস কুও বজায় রাখার প্রচুর ইনসেন্টিভ। সকলেই জানে আপ্ৰে মোয়া দেলুজ। কিন্তু সে তো অন্যের সমস্যা।
সুতরাং আমার ধারণা প্রেসার কুকার ফাটবে, ইভেঞ্চুয়ালি।
ওয়ারেন বা যে কেউ ভাল সমাধান দিয়ে থাকুন, কেউই খুব একটা এগোতে পারছেন না।
চক্ষু সার্থক হল, ক্ষি দিংকাল
- পাতি ভোট দখল করার রায়ট করাচ্ছে ট্রাম্প।
- পেন্স, মিচ ম্যাকনেল অবদি জনগণের ইচ্ছার পক্ষে স্পিচ দিচ্ছে মাইরি
- পিসফুল ট্রানজিশন নিয়ে আমেরিকা কে জ্ঞান দিচ্ছে মোদী, এর্দোগান :-)))))))))))))))
এর পরে দেখবো, ইউনাইটেড নেশন্স পিস ফোর্স ক্যাপিটল হিল পাহারা দিচ্ছে, সিয়ের লিওন এর মত :-)))
এমনি চাঁদের আলো, মরি যদি সেও ভালো।
হ্যাঁ, এবং সে আগ্নেয়গিরির গরম ধোঁয়ায় বারবিকিউ পার্টি হচ্ছে |
সেটাই তো বলছি - আগে ইলেটোরাল পলিটিকসে ঢুকতে হবে। তারপর তো প্রতিকার। এখন কোনো একজন জায়ান্টের টাকা না নিলে ঢোকাই যাবে না। আর সমস্যাটা বিগ টেকের নয়। সমস্যাটা মনোপলির। আর এই ইলেকশান সাইকেলে এই সমস্যার ঠিকঠাক সমাধান বাতলেছিলেন দুজন। না বার্ণি নন, এলিজাবেথ ওয়ারেন আর অ্যান্ড্রু ইয়ং।
"অরিণ ইনইকুইটি ব্যপারটা কি? বুঝি নি। আর আম্রিগায় ইনইকুয়ালিটি তেমন নেই, এর ডেটা আছে? "
একটা উদাহরণ দিই, তাহলে হয়ত বোঝাতে পারব কি বলতে চাইছি | আমেরিকায় সব শহরে প্রচুর হাসপাতাল, এবং অসম্ভব রকম ভাল চিকিৎসার বন্দোবস্ত আছে, মোটামুটি এক রকমের উচ্চ মানের কেয়ার, যে কোন নাগরিক যেতে পারেন। কাজেই তুলনামূলক ভাবে ইকোয়ালিটি নেই বলতে পারবেন না।
কিন্তু তার মানে সবাই কি সব হাসপাতালে যেতে পারেন? তা তো নয় | আপনি ভাবতে পারেন যে চিকিৎসায় কে অগ্রাধিকার পাবেন সেটি কেবল তাঁর অসুখের বা শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করেই বুঝতে পারা যাবে, সেটা তো হয়না | কে কি ধরণের চিকিৎসা পাবেন তার অনেকটা নির্ভর করে কার আর্থিক অবস্থা কেমন, বর্ণ, কোন ZIP কোডে রয়েছেন এই রকম নানান রকমের ব্যাপার | একই রকম ব্যাপার লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও |
এখন এই যে লোকে বলে স্বাস্থ্যের "অধিকার", সে কথাটার মানে পরিষেবা পাবার অগ্রাধিকার। সিস্টেম যদি সুনিশ্চিত করতে পারে যে যার প্রকৃতপক্ষে যে ধরণের প্রয়োজন, ধন বা সামাজিক অবস্থান ব্যতিরেকে সে সেই সামাজিক পরিষেবা পাবে, তাহলে ব্যাপারটা equitable হয়। সেটা করতে গেলে সমাজের নানান ব্যবস্থা আমূল বদলাতে হবে।
রিপাব্লিকানরা গত ১০ বছর ধরে ওবামাকেয়ার সড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছে। ট্রাম্পের ক্যাম্পেইন প্রমিস ছিল। রিপাব্লিকান ভোটারদের সমর্থ্নও আছে। এমনকি এদের মধ্যে অনেকেই ওবামাকেয়ারের থেকে সাহায্যও পায়। আমি যে শহরে থাকি সেই শহরের যে প্রিসিন্ক্টের গড় আয় সবথেকে বেশি, সেখানে ৮০% ভোট পায় ট্রাম্প।
অতেব কেউ যদি এগুলোকে ইনিকুয়ালিটি দিয়ে ঢাকতে যায়, তাহলে বললো দে হ্যাভ নো আইডিয়া হোয়াট'স গোয়িং অন।
ট্রাম্প এর টুইটার ফেবু একাউন্ট বন্ধ রেখে মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে উনফিসিয়াল হাউস এরেস্ট করে রাখা হোক এই দু হপ্তাহ. টুইটার না থাকলেই আর উস্কাতে পারবেনা মবকে . মানে যদি সেকশন ২৫ লাগানো না যায়.