ট্রাম্প হয়তো আজকে শেষ হয়ে গেল। তাই বলে এরকম ঘটনা আবার হবার সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেল না। ট্রাম্প শাস্তি পেলে ভাল লাগবে। কিন্তু যে সিস্টেমে এত লোক সিস্টেমকে বিশ্বাস করে না সেখানে ও শহীদ হয়ে যাবে। প্রতিশোধ ভেবে লাভ নেই।
যেসব কাউন্টির ইলেকশান নিয়ে ফ্রডের অভিযোগ করেছে ট্রাম্প ক্যাম্পেইন এবং কেস করেছে, সেগুলো সবকটা মাইনরিটি অধ্যুষিত কাউন্টি।
ট্রাম্প পোস্ট ইলেকশন এ ক্লাসিকাল গোয়েবলসীয় নীতি নিয়েছিল (অবাক হবো না যদি স্টিভ মিলার এর মস্তিক প্রসূত হয় ); ইলেকশন ফ্রড বলেই যাও যতোক্ষণ না লোকের মনে সন্দেহ হয়
তবে এদ্দিনে যা কেউ করতে পারে নি ট্রাম্প আজ নিজেই করে দিয়েছে। যেটুকু সিমপ্যাথি পেয়েছিল, আজ চ্যালা কাঠের বারি খাবার পরে বাপ বাপ বলে সেঁধিয়েছে।
লিন্ডসি গ্রাহাম একটি হারামজাদা।
সবচে বড় কথা এই এতো কিছুর পরেই ট্রাম্প এর কনসিকোয়েন্স ভোগ করবে না
কারেন্ট সেনেট্ (যা এখনো রিপাবলিকান মেজরিটি ইন থিওরি ) এর গাঁ**** ওতো দম নেই কোনো স্টেপ নেয়
১০০-% কোথাও আটকানো যায়নি , যাবেওনা. সিস্টেম থাকলেই কিছু লোকে তার সুযোগ নেবে কিছু লোক তার মিসইউস করবে কিছু লোক ডেপ্রিভড হবে. সবসময় চেষ্টা এটাই থাকা উচিত যে ম্যাক্সিমাম লোকে যাতে সিস্টেমে সুযোগ পায় , যাদের দরকার তাদের ম্যাক্সিমাম যেন বেনিফিট পায় যার কেও যেন ডাইরেক্ট ভিক্টিম নাহয়ে যায় সিস্টেম এর । এটা একটা কন্টিনুয়াস ডেভলপিং প্রসেস সবসময় , কোনো অবসোলুট বা ওয়ান সাইজ ফিটস অল সলুশন নেই.
সিস্টেম এর ফল্ট দিয়ে আজকের ঘটনা জাস্টিফাই করলে কালকে গোরক্ষকদেরও জাস্টিফাই করতে হবে হয়তো.
অ্যানার্কিস্টদের অনেকরকম নাম থাকে। কোন দেশে তাদের প্রো-ট্রাম্প ডিপ্লোরেবল বলে কোন দেশে মাওবাদী। নাম বদলে গেলে আমাদের সুরও বদলে যায়। কখনো আমরা তাদের রেসিস্ট অ্যানার্কি বলি আবার কখনো বলি ক্লাস স্ট্রাগল।
লিন্ডসে গ্রাহাম একটি উচ্চ শ্রেণীর কন আর্টিস্ট , সময় ও সুযোগ থাকলে ওই প্রথম ভোল পাল্টাবে
এই মাল ই ইলেকশন এর পর জর্জিয়া (আর বোধহয় আরিজোনা ) ইলেকশন অফিসিয়াল দের ফোন করে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিল ইলেকশন সার্টিফাই না করার জন্য , চেপে ধরায় বলছিলো আমি তো শুধু সিগনেচার ইররেগুলারিটি নিয়ে প্রশ্ন করেছি
অমিত
কেউ কিছু সাপোর্ট করছে না। কি করলে এরকম ঘটনা আটকানো যায় সেটা ভাবতে বলছে।
আমি ভিকটিম তো হাতেই পারি। তাই তো ব্যাপারটা নিয়ে তালে তাল মেলাতে পারছি না।
লিণ্ডসি গ্রাম তুলো ধুনেছে, যখন নিজের পিঠে চ্যালা কাঠ পড়েছে।
যারা করেছে তাঁরা এবং আরো অনেকে সিস্টেমকে বিশ্বাস করে না। তাদের একটা অংশ সিস্টেম যাই বলুক মনে করে ভোটে ফ্রড হয়েছে। আবার অন্য একটা অংশ কোর্ট পুলিশ অফিসারকে কালো মানুষ খুন করার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিলেও মনে করে কোর্ট রেসিস্ট।
কথাটা হল একটা বড় অংশ সিস্টেমকে বিশ্বাস করে না। এই অবস্থায় বহু লোক তাণ্ডব করার জন্য মনেমনে তৈরী। ট্রাম্প না হলে অন্য্ কেউ এটার সুযোগ নেবে। প্রমাণ নেই সেটা তো আমি আপনি বুঝলাম। আমার আপনার বোঝায় কাজ হবে না।
There is a way to stop him, though.
More than 50 years ago, the framers of the 25th Amendment to the Constitution foresaw the possibility of a president’s behavior becoming so unstable that it would prove necessary to have some constitutional mechanism to remove him immediately from office. Section Four of that amendment provides a process for doing so: If the vice-president and the majority of the Cabinet decide that, for whatever reason, the president has become unfit to carry out the powers and duties of the office and they transmit a letter to Congress to that effect, then the vice-president becomes the acting president and remains so unless and until Congress refuses to allow that transfer of power to stand.
রেসিজম একমাত্রর কারণ সেটা কে বলেছে ? বা যে ৭৪ মিলিয়ন লোক ওকে ভোট দিয়েছে তারা সবাই রেসিস্ট সেটা ও তো নয় . যেমন যারা মোদিকে ভোট দেয় সবাই চাড্ডি বা গোরক্ষক নয়। কিন্তু ট্রাম্প গত চার পাঁচ বছরে রেসিয়াল বা রিলিজিয়াস ডিভিশন তৈরী করে করে একটা রবিনহুড মার্কা ইমেজ তৈরী করে নিজের একটা মাস সাপোর্ট বেস তৈরী করেছে । তাদের একটা ছোট অংশ আর্মড মিলিশিয়া এন্ড ফানাটিসিস। তারাই আজকের ঘটনা ঘটিয়েছে. এই ভাবেই কিন্তু আস্তে আস্তে ইলেক্টেড ডেমোক্রেসি জিজিতে যায় আর ফ্যাসিজম তার জায়গা নেয়.
আজকে যারা এটাকে জাস্টিফাই করেন কালকে তারা নিজেই এর ভিকটিম হয়ে যেতে পারেন. বাই দেন্ ইটস টু লেট্.
তো যে ইলেকশন এ 'ফ্রড' এর কোনো প্রমান নেই (আসলে একটা আছে কিন্তু সেটা সেম সাইড গোল) তাকে সম্বল করে এই সহায় সম্বলহীন গরিব মানুষ গুলি শুধু কিছু বন্দুক অবলম্বন করে তান্ডব চালিয়ে গেলো আর পুলিশ বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবে সব শেষ হয়ে গেলে তাদের বাইরে ছেড়ে দিয়ে আসলো
এই ঘটনার অন্য কি ব্যাখ্যা হতে পারে জানা নেই , অবশ্যই কিছু আছে কিন্তু সে না জানা আমারি অক্ষমতা
সাদার্ন ডেমোক্রাটরাই সিভিল রাইট অ্যাক্ট পাস হবার পর রিপাবলিকান পার্টি জয়েন করেছে। এখন তাদের নাম রিপাব্লিকান।
সাদার্ন ডেমোক্রাট দের ইতিহাস তো রেসিজিম এ ভরপুর
একটা জায়গায় যদি অনেক লোক তাণ্ডব করার জন্য তৈরী হয়ে থাকে তো কেউ না কেউ তার সুযোগ নেবেই। ট্রাম্পকে মৃত্যুদণ্ড দিন আর কেউ এসে যাবে। এখানে কোন জাস্টিফিকেশনের ব্যাপার নেই।
হ্যা সিনেট ডিবেট দেখছি , এই জনগণ ই আবার ইলেকশন এর সময় ট্রাম্প বেস কে কাছে ধর্ণা দেবে
গত চার বছরে এরা ট্রাম্প এর পা চাটা ছাড়া অন্য কিছু করে নি (আরো খারাপ কথা মাথায় আসছে কিন্তু আমরা ত ভদ্রলোক সিভিক ডিসকাশন ইত্যাদি )
রেসিস্ট ডেমদের মধ্যেও আছে। বিদেনের নিজেরই কিছু রেকর্ড আছে যেটাকে রেসিজম বলা যায়। কিন্তু আজকের ঘটনার জন্য রেসিজম একমাত্র কারণ বললে আর কিছু বলার থাকে না।
সেই জন্যেই ম্যাচুরেড ডেমোক্রেসি গুলোতে সোশ্যাল সিকিউরিটি, anti-ডমেস্টিক ভায়োলেন্স সেল অনেক কিছু থাকে যাতে এসব সোশ্যাল প্রবলেম এড্রেস করা যায় । এই জন্যেই লোকে ট্যাক্স দেয়। ট্যাক্স ইস নাথিং বাট দা কস্ট ইউ পে টু লিভ ইন এ সিভিল সোসাইটি।
আর ইন্ডিভিজুয়াল কেও একজন এর কোনো একটা ক্রাইম করা আর একটা ইলেক্টেড হেড ওফ স্টেট্ দলবল জড়ো করে মাফিয়া বসদের মত অর্গানিসজড ভায়োলেন্স ইন্সটিগেট করা -এই দুটোকে কিভাবে একসাথে গোলাচ্ছেন আর কিভাবে এর মধ্যে ডিসেনফ্র্যাঞ্চাইজড ঢোকাচ্ছেন সেটা আমার গোদা মাথায় ঢুকছে না. যাকগে , আমি কাটি.
কারোর রাজত্বেই গরিবের উন্নতি হয়নি। সেটাই সমস্যা। সুতরাং তাদের একটা অংশ তাণ্ডব করার জন্য রেডি হয়ে আছে। ট্রাম্প সেই সুযোগটা করে দিয়েছে।
গরিবের কিছুটা অন্ততঃ উন্নতি নাহলে এসব হতেই থাকবে। ট্রাম্প নাহলে অন্য কেউ।
সেনেটে ডিবেট হচ্ছে। দেখে নিন, বহু রিপাবলিকান ট্রাম্পকে সোজাসুজি অ্যাকিউজ করেছে।
কথা হল ট্রাম্পকে যারা ভোট দিসে তাদের মধ্যে রেসিস্ট আছে। সে কোন জাতেই বা রেসিস্ট নেই? কালোদের মধ্যেও আছে। এদের কিছু করার নেই। অ্যানার্কিস্ট, এন্টাইটেলড লোকজন। কিন্তু শুধু এরাই তো ট্রাম্পকে ভোট দেয় নি, দিয়েছে ৭৪ মিলিয়ন লোক। এখন যদি দাবী হয় যে এই ৭৪ মিলিয়নের সবাই রেসিস্ট, সে নিয়ে তক্কো করার কিছু নেই, কারুর অপিনিয়ন মাত্র।
আজ যারা এই জিনিষ করেছে তারা রেসিস্ট কিনা জানা নেই। কিন্তু তারা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে ভোটে ফ্রড হয়েছে। আর ট্রাম্প তাদের তাতিয়েছে। ট্রাম্প শুড বি প্রসিকিউটেড। অন্তত ইম-্পিচ করে আর যাতে কোনদিন প্রেসিডেন্ট হতে না পারে তার ব্যবস্থা করা উচিত।
ব্যাস আবার কিছু জার্গন এসে গেলো বাজারে
আসল সমস্যা সিস্টেমেটিক রেসিজম - সেটা যতদিন না নির্মূল হচ্ছে এই সব চলতেই থাকবে , স্কেল টা তফাত হবে ক্ষমতায় কে আছে তার ওপর
ট্রাম্প এর চার বছরে এই গরিব (কিন্তু বন্দুক কেনার পয়সা আছে ) সাদাদের উন্নতি হয়েছে এ সব বললে ব্রাইটবার্ট ও হাসবে
এটা জাষ্টিফাই করার প্রশ্নও না। জাস্টিফাই করলে তবে ভায়োলেন্স করবে কেউ কি এত সুবোধ বালক? কথা হল কি করলে ভায়োলেন্স কমবে :-)
আজকে বিএলেম এই কান্ড করলেও আমি একই কথা বলতাম। বিএলেমের আন্দোলনের সময় বলেওছি।
পলিটিশিয়ান , মনের খবর তো বলতে পারবোনা। কিন্তু আমার প্রশ্ন টা ছিল কেও নিজেদের ডিসেনফ্র্যাঞ্চাইজড ভাবলেই একটা ডেমোক্রেসিতে ওপেন ভায়োলেন্স কোনোভাবে জাস্টিফাই করা যায় কি- ?
মানে কোনো বেচারা খেতে না পেয়ে সিস্টেম এর ওপর খচে গিয়ে কালকে আমাকে বেমক্কা ছুরি বসিয়ে দিল। তাতে কোনো আপত্তি নেইতো ? জাস্টিফাই করা যাবে ডিসেনফ্র্যাঞ্চাইজড এর নাম করে। ?
কেউ কিছু ডিফেন্ড করছে না। এরকম যাতে না হয় তার পথ খুঁজছে। রাইচ্যাস ইনডিগনেশন দিয়ে কিছু হবে মানে হলে সেটা করে যান। আমার মনে হয় না তাতে কিছু হবে।
বাই দা ওয়ে, যারা অর্থনৈতিক ভাবে সমাজের একেবারে নিচুতলায়, মানে যাদের সত্যি সত্যি খাবার বা ওষুধ কেনার সমস্যা, তার ২০১৬ এ হিলারি ক্লিন্টনকে আর ২০২০ তে জো বাইডেনকে ভোট দিয়েছে।
আসলে কিছুতেই আজকের তান্ডব ডিফেন্ড করা যাচ্ছে না , রাইট উইং মিডিয়া একটা পাকাপোক্ত এলিবাই ও তৈরী করতে পারলো না এতক্ষণে , সুতরাং কি আর করা , কিছু ভারী ভারী কথার অবতারণা করা ছাড়া আপাতত কোনো উপায় নেই
সিস্টেম এর কাছে আমার কোনো আশা নেই -সুতরাং আমার সমাধান স্টিমুলাস মানি দিয়ে AR-15 কিনে পাশের রাজ্যে গিয়ে গুলি চালিয়ে কালো মানুষ খুন করা
আবার তার জাস্টিফিকেশন ও আছে - ওই যে ডিসেনফ্র্যাঞ্চাইজড না কি , তার পর ডেমোক্রেসি ইত্যাদি জুড়ে দিলে তো আর পায় কে
আজ যদি BLM এই ফর্ম এ প্রোটেস্ট করতো দেখতাম এই সব বুকনি কোথায় থাকতো,
আজকে পুলিশ সো কল্ড প্রটেস্টর দের সঙ্গে সেলফি তুলেছে ।....গরিব ,ডিসেনফ্র্যাঞ্চাইজড কিনা