দেখুন, যদি ২৫তম অ্যামেন্ডমেন্ট এনে পরের ক'টা দিনের জন্য পেন্স কে প্রেসিডেন্ট করে দেওয়া যায়। তাতে অন্তত একটা আব্রু রক্ষা হবে।
এইযে ন্যাশনাল গার্ড এসেছে ডিসিতে, তার অর্ডার দিয়েছে পেন্স। ট্রাম্প নয়।
তবে অপেক্ষা করুক। স্পিন আসছে। এরা যে কত্ত ভালো লোক, কত্ত দেশপ্রেমিক, আর কত্ত শান্তিপ্রিয় গুড নাইস গড ফিয়ারিং ক্রিশ্চান আমেরিকান সেই গল্প শোনার জন্য ফক্স নিউজকে আর কয়েকটা দিন দিতে হবে।
ট্রাম্প এখনো ইনফ্লামেটরি টুইট করেই যাচ্ছে। অ্যামেজিং এটাই যে এতো কিছুর পরেও ওর একাউন্ট সাসপেন্ড করছেনা। অন্তত টেম্পোরারিলি ও আটকাতে পারতো.
জাস্ট অ্যামেজিং .
অরিন, এই বোকা ছেলেটা এখন আমেরিকায় কুখ্যাত।
একটা দুমিনিটের ভিডিও, দেখুন, এ কিন্তু আমেরিকার মৌষলকাল,
আমেরিকা সারা দুনিয়ার কাছে লাফিং স্টক হয়ে গেল। বিগত চার বছর ধরেই হচ্ছিল, কিন্তু আজকে হাইটে চলে গেছে। এবারে বিভিন্ন দেশকে আর গণতন্ত্র নিয়ে লেকচার দিতে পারবেনা। চীন উল্টে না লেকচার দিয়ে দেয়।
অরিন , না না, ভালো দেশ আর বড়ো বা শক্তিশালী দেশ আলাদা ব্যাপার । আমি জাস্ট ইন্ডাস্ট্রি স্টান্ডপয়েন্ট থেকে বলছি পুরোপুরি. আম্রিগা কে নিয়ে সমস্যাটা হলো দেশটা যেমনই হোক, এরা কি ইকোনমিক বা এনার্জি পলিসি নিচ্ছে , তার ওপর গ্লোবাল ট্রেন্ড অনেকটাই নির্ভরশীল। ৫-১০-২০ বছর পরে হয়তো সেটা চীন হবে। কিন্তু এখনো নয়. We may like or dislike USA, but can't ignore কমপ্লেটলি এস অফ টুডে.
এদের গায়ের রং কালো হলেই দেখতেন পুলিশগিরি কাকে বলে।
"কেন, সেটাই আসল প্রশ্ন। এর পলিটিকাল র্যামিফিকেশানস আছে"
রায়টারদের সঙ্গে সেলফিও তুলেছে পুলিশ,
ডিসি পুলিশ তো মনে হচ্ছে রেডী ছিলনা। কেন, সেটাই আসল প্রশ্ন। এর পলিটিকাল র্যামিফিকেশানস আছে।
"তবে কি ছোটোখাটো দেশ নিয়ে কেও এতো ভাবেনা। আম্রিগার গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট টা খুবই মারাত্মক ,"
ছোটখাট কাকে বলছেন মশাই? শুধু পয়সা আর টেকনোলজি দিয়ে একটা দেশ বড় হয় না, আজকের দিনে দাঁড়িয়ে অন্তত এই কথাটা স্বীকার করুন!
মাইনরিটি হতে খারাপ লাগে না যদি প্রচুর সম্পদ থাকে, যেমন ধরো বিলিয়নেয়াররা। সাদা গরীব আমেরিকায় এখন অনেক, ইনকাম পিরামিডের নীচের দিকে, লো-ইনকাম গ্রুপে, তারা ভয় পেয়েছে - - তাদের জন্য এইসব প্রোপাগান্ডা - মেক্সিকানদের তাড়াও , পাঁচিল তোলো , ইমিগ্যান্ট ভিসা বন্ধ করো , ট্রেড ব্যারিয়ার তৈরি করো .
প্রতীকী ছবি, আজকের আমেরিকার!
বাজে লোক গাদা গাদা আছে সব দেশেই , তাদের ফলোয়ার ও জুটে যায় ঠিক । জাস্ট ঠিক সময়ে ঠিক সুযোগ , ঠিকঠাক ইসু আর ঠিকঠাক পলিটিকাল অলিয়ান্সের ক্লিক করা দরকার। আর মব মোবিলাইজেশন করার জন্যে ফান্ড রিসোর্স চাই. তাও জুটে যায় সময়মতো.
আমাদের আশেপাশেই যে এতো এতো ক্লোসেট চাড্ডি আছে ৮-১০ বছর আগে কে ভেবেছিলো.
আমেরিকার থেকে তো এরা শিখলো। এইসব দেশের ডিপ্লোরেবলরাও একই কাজ করার চেষ্টা করবে। তবে ট্রাম্পের মতন একটা বাজে লোকও চাই।
১০০-% সত্যি। আজকে ইউরোপ থেকে অস্ট্রেলিয়া -এই মুহূর্তে যত দেশ কনডেমন করছে আম্রিগাকে , কালকে এদের দেশে একটা কালার্ড বা ইমিগ্রান্ট প্রেসিডেন্ট বা পিএম হলে এরা কিভাবে রিয়াক্ট করবে কেও জানেনা. তবে কি ছোটোখাটো দেশ নিয়ে কেও এতো ভাবেনা। আম্রিগার গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট টা খুবই মারাত্মক , সবকিছুতেই .
আজকের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে, ট্রাম্পকে এখনই সরিয়ে বাকী ১৪ দিনের জন্য পেন্স-কে প্রেসিডেন্ট করার দাবী উঠছে
সেদিন ইউটিউবে একটা কমেন্ট দেখলাম। অনেকেই সমর্থন, লাইক করেছে। 'দে আর অ্যাফ্রেইড দ্যাট ওয়ান্স দে আর মাইনরিটি, দে উইল বি ট্রিটেড দ্য ওয়ে দে ট্রিটেড মাইনরিটি'।
Members of congress run for cover as protesters try to enter the House Chamber during a joint session of Congress.
কালো আর ইমিগ্রান্টদের দের হাতে ক্ষমতা চলে যেতে পারে আবার , এরা মরিয়া তো হবেই। ওসব ডেমোক্রেসি ফ্যাসি লেকচার ততক্ষনই শুনতে ভালো যতক্ষণ নিজেদের হাতে ক্ষমতা থাকছে। সেটা গেলেই তখন এসব মুখোশ খুলে ভেতরের আসল নাত্সি কঙ্কাল টা বেরিয়ে পরে.
ট্রাম্প ক্ষমতায় থাকতে এত মরিয়া কেন? আর ট্রাম্পভক্তরাই বা এত মরিয়া কেন?
হা হা, যা বলেছ
"E pluribus unum" ই বটে!
জর্জিয়া ক্যাপিটল এও দাঙ্গা হচ্ছে ইন প্যারালাল. প্ল্যান করে নেমেছে একেবারে.
ভারত তো স্বাধীন হল না ১৯৪৭ এ, গেল বিদেশি বানিয়াদের হাত থেকে দিশি বানিয়াদের হাতে। স্বাধীন হবার সময় কি এখনও আসে নি? পারলে বামেরাই পারত, কিন্তু তাঁরা তো বাম অতিবাম ন্যাড়াবাম হ্যানো ত্যানো ভাগে ভেঙে নিজেরাই ন্যাড়ামুন্ডি হয়ে বসে রইলেন। এই এখন শিয়রে শমন, এখনও কোনো হেলদোল নেই।
As protestors entered the Capitol, lawmakers and staffers in the House gallery took cover on the floor inside their locked chamber, donned gas masks, and then were taken to an undisclosed secure location.
Colorado Representative Jason Crow comforts Pennsylvania Representative Susan Wild while taking cover as protesters disrupt the joint session of Congress to certify the Electoral College vote.
সার্কের সেটাই লক্ষ্য ছিল। সাউথ এশিয়ায় সবাই মিলেমিশে থাকতে পারলে সত্যি ভাল হত।
এক্কেরে বাবরি মসজিদ ভাঙার অ্যাকশন রিপ্লে মাইরি। ডিট্টো সিকোয়েন্স অফ ইভেন্টস । নিজে পাবলিক কে দাঙ্গা করতে বহুদিন ধরে উস্কানি দিয়ে দিয়ে তারপর দাঙ্গা শুরু হলে তখন ভিডিওতে আদবানি দের শান্তির বাণী ছোটানো.
দেওয়াল বেয়ে ভেতরে ঢুকে এখন সেনেট চেয়ার গুলোতে দাঙ্গাবাজেরা বসে বিয়ার খাচ্ছে যেমন বাবরি ভেঙে পতাকা ওড়াচ্ছিলো.
মাঝেমাঝে ভাবছি ট্রাম্প গতবছর ফেব্রূয়ারিতে বোধহয় এসব টেকনিক শিখতেই এসেছিলো , যখন দিল্লী দাঙ্গা হলো। সাবাস , গুরুমারা বিদ্যে একেবারে.
না না, বাড়ি যেতে বলেছে বটে, কিন্তু গ্যাসলাইটিং করতে ছাড়েনি,