এবম পিটিস্যার আবাপ-র পবিত্র ক্রোধ দেখবেন। মানে পারলে নিজেরাই সিপিএম-এ জয়েন করে তৃণমূলের সাথে জোট করে ফেলে।
যাদের ভোট ৭% মাত্র তারা নাহলে নাকি বিজেপিকে ঠেকানো যাবেনা? এবার আবাপ কান্নাকাটি শুরু করেছেঃ
"রাজ্য কমিটির বৈঠকে তাঁহার পরিবেশিত কথামালার সারমর্ম: বিজেপিকে প্রধান শত্রু মনে করিলেও পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে বিজেপি-বিরোধী রাজনীতির স্বার্থে তৃণমূল কংগ্রেসকে এক ইঞ্চি জমি ছাড়িয়া দেওয়া চলিবে না, তাঁহাদের পরাজিত করিয়াই বিজেপিকে হারাইতে হইবে। অর্থাৎ, তৃণমূল কংগ্রেস তাঁহাদের প্রথম ও প্রধান প্রতিপক্ষ। নির্বাচনে সম্মুখসমরে অবতীর্ণ দুইটি দলকেই প্রধান প্রতিপক্ষ বলিবার অর্থ সোনার পাথরবাটির সন্ধান। সিপিআইএমের সাধারণ সম্পাদককে নির্বোধ মনে করিবার কোনও কারণ নাই, তিনি বিলক্ষণ জানেন সোনার পাথরবাটি হয় না। তথাপি তিনি এবং তাঁহার সহযোগীরা বাংলার হাটে সেই কল্পবস্তুটি চালাইতে বদ্ধপরিকর। কেন?"
ওনার বন্ধুর ভাই। খুব ই দূর সম্পর্কের।
ধন্যবাদ অরিনবাবু ১১-টা ৫৩: যা বুঝলুম -- ডিসিবাবু খুব ভুল বলেন্নি। ভূ-পৃষ্ঠ অর্থাৎ কিনা পিঠ চুলকাবার কাজেই ব্যবহার করা হয় এই যন্ত্র।
রে চার্ল্স , জর্জিয়া অন মাই মাইন্ড :-)
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
অভ্যু,
দাদা আদানীর কোম্পানির ওই রাইস ব্র্যানের তেলে হার্ট অ্যাটাক হয়না বলে যে অ্যাড করত তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক খোরাক হয়েছে। এমনকি প্রাক্তন ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ সেরে ওঠার শুভ কামনার সংগে দাদা যে তেল খান যেন তারই অ্যাড করেন বলে আওয়াজ দিয়েছে।
কিন্তু আদানী কোম্পানিটির মুখপাত্র বিবৃতি দিয়েছেন যে দাদাই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর থাকবেন, শুধু খিল্লির বিজ্ঞাপনটি সাময়িক তুলে নেয়া হল।
সুযোগ যেমন পেয়েছে তেমন বাঁশও হয়েছে। বার্ণির কথা শুনবে? না সুন্দর পিচাই, মার্ক যুকারবার্গ, জেফ বেজোসের কথা শুনবে? বার্ণি এতদিন যা করেছে ঠিক সেটাই করে যাবে।
অন্তত কিছু কাজ করুক। বড় স্টিমুলাস চেক, ১৫ ডলার মিনিমাম ওয়েজ, রাইট টু ইউনিয়ানাইজ (জানিনা এটা স্টেটের হাতে কিনা), ওবামাকেয়ার এক্সপ্যানশান, কিছু জাস্টিস রিফর্ম, ডাকা, কেজ থেকে বাচ্চাগুলোকে প্রপার চাইল্ড কেয়ারে রাখা হোক, প্যারিস ক্লাইমেট অ্যাকর্ড। এগুলো করলে তো প্রোগ্রেসিভরাও খুশি হয়, ভোটও আসে। জানিনা কতটা কি করবে। বাইডেণ ভালো সূযোগ পেয়েছে।
এটা যদি হয় খুব ই ভালো হয়, এটা কি স্টেসি অ্যাব্রামস এর মোবিলাইজেশন এর জয়?
https://www.nytimes.com/2021/01/05/us/politics/stacey-abrams-georgia.html
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ডেমরা জর্জিয়াতে জিতে গেলে কাজ না করার আর কোন অজুহাত থাকবে না। এবার দেখা যাক সত্যি কাজ করার ইচ্ছে তথা দক্ষতা আছে কি না
এক্কেরে টিপিকাল নাত্সি স্টাইল নারেটিভ । যেরকম হিটলার এর প্যারেডে হিমলারের ব্ল্যাকশার্ট SS ঠেঙ্গাড়ে বাহিনী মিছিল করতো। তবে জার্মান ডিসিপ্লিনটা শালারা এখনো রপ্ত করতে পারেনি, দৌড় ওই ইট পাথর ছোড়া আর হল্লাগুল্লা করা অবধি ই.
কালকে ডিসিতে ট্রাম্পভক্তদের শক্তিপ্রদর্শন। আজকে সারাদিন সেই নিয়ে বিস্তর আয়োজন এবং ভাষণ চলেছে। একজন বক্তা সবাইকে মাস্ক খুলে ফেলে একে অন্যকে জড়িয়ে ধরতে আহ্বান জানিয়েছে। বলেছে যে কোরোনা ভাইরাস 'ফেক' এবং ওষুধ অলরেডি আছে কিন্তু ইচ্ছা করে দেওয়া হচ্ছে না। কোরোনা ভাইরাস ছড়ানোর ডাক দিয়েছে সেই লোক। কালকে তান্ডব হতে পারে, তবে ট্রাম্প ভক্তদের কাওয়ার্ডনেসের উপর আমার পুরো ভরসা আছে।
আপনারা এটা দেখেছেন? https://www.anandabazar.com/sport/fortune-oil-advertisement-removed-after-sourav-ganguly-suffers-heart-attack-dgtl-1.1255162?ref=home-more-news-three-story-pq-collection-6
জর্জিয়ায় সেনেট ২ টো সিট ডেমোক্র্যাটরা পেয়ে গেল মনে হচ্ছে
@S, যেমন লিখেছেন, হ্যাণ্ড উইডার |
@:|: "অরিনের ৮টা ৫৭-র যন্ত্রের ফয়সালা কখন হবে? অপেক্ষায় --"
Weed picker, বাগানে আগাছা তুলতে কাজে লাগে, প্রায় রোজকার কাজ, বিশেষ করে গরম কালে। মহা বিরক্তিকর কাজ, কিন্তু না করলেই নয়।
এতক্ষণ আমেরিকান ইলেকশনের নাটক, তারপর নিউজিল্যাণ্ডের পাকিস্তানকে গোহারান হারানো, এইসব করতে গিয়ে উইড পিকারের মতন তুচ্ছ ব্যাপার ভুলে গেছিলাম, :|: কে ধন্যবাদ, মনে করানোর জন্য, :-)
হ্যান্ড উইডার।
ট্রাম্পভক্তরা এখন দুটো নিউজে খুব লাপাচ্ছে। ১) পেনসিলভানিয়াতে নাকি ট্রাম্পই জিতবে কালকে, ২) ওবামা আর ইতালি মিলে ইলেকশান রেজাল্ট পাল্টেছে।
অরিনের ৮টা ৫৭-র যন্ত্রের ফয়সালা কখন হবে? অপেক্ষায় ---
ট্রাম্প আর নিউ ইয়র্কে যাবে নাকি?
সেদিন ফোন কলে তো যে এইসব আজেবাজে রিউমার সোশাল মিডিয়া থেকে না, ট্রাম্প পায় "ট্রাম্প মিডিয়া" থেকে। তারমানে টিভি চ্যানেল খুলছে। টাকা নয়ছয় করা ট্রাম্পের অন্যতম প্রাইমারি এক্সপার্টাইজ।
ছোটেস এইটা পড়ে দেখতে পারে।
https://www.technologyreview.com/2020/11/10/1011902/biden-big-tech-plans-google/
না না ঐভাবে টাকা দুমদাম দেওয়া বা নেওয়া যায় না। ট্রাম্পকে নিউ ইয়র্ক কোর্ট ছিঁড়ে খাবে এমনিতেই।
ঐ টাকার মধ্যে একটা পার্ট রিপাব্লিকান পার্টি ইয়ারমার্ক করে রেখেছে। বাই দ্য ওয়ে ট্রাম্প আর রিপাব্লিকান পার্টির একটা বড় অংশকে আলাদা করে দেখার কোনও মানে নেই।
ট্রাম্পের টাকা বাল দেবে ও অন্যকে
ওই টাকা দিয়ে ও বাকি জীবন ফুর্তিতে কাটাবে. বাকিদের লবডঙ্কা.
ট্রাম্পকে রিপাব্লিকানরা তোল্লাই দিচ্ছে কারণ ১) এখন ট্রাম্প কোনও রিপাব্লিকানের নামে বাজে টুইট করলেই তার ক্যরিয়ার শেষ, ২) শুনলাম ট্রাম্প হাফ বিলিয়ন ডলার তুলেছে, সেটার একটা অংশ পাওয়ার জন্য সবাই মরিয়া।
দুটোতেই ডেমরা জিতে গেলে দ্যাখেন যে যেসব সেনেটর গুলো এদ্দিন ধরে ট্রাম্পকে তোল্লাই দিচ্ছিলো, সেগুলোই সবার আগে ওকে খিস্তোবে.
ছোটেস মানুক না মানুক ট্রাম্প একটা ব্যপারে ঠিক এই ডেম পার্টি ইজ রান বাই বিগ টেকস। যাদের কাছে বার্ণি, স্টেসি এরা টু লিবারাল কারণ এরা মানুষের কথা ভাবে।
স্টেসি যদি এই ডেম পার্টিতে যথেষ্ট উঠতে না পারে তাহলে অবাক হব না।
স্টেসি শুড বি দা ফার্স্ট ফিমেল প্রেসিডেন্ট, পরের বার। তবে একটাই অসুবিধা, ওর বক্তৃতা গুলো বেশ কোল্ড, ড্রাই লেগেছে আমার। শি ইজ অ্যানাদার অ্যাডমায়ারেবল পলিটিকাল পার্সোনা, যেমন বার্ণি খুড়ো।