S | 2a03:e600:100::***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ২১:০৪465645আমিও আমেরিকার রেসপেক্টেই কথাটা বলি।
aka | 143.59.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ২১:০২465644ক্রুগম্যান বললেই হল না, সবটাই আম্রিগার রেসপেক্টে।
S | 2405:8100:8000:5ca1::175:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ২০:৫২465643যাক প্রফেসার ক্রুগম্যানও বললেন যে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ইজ নাউ মাচ মোর সলিডলি প্রোগ্রেসিভ দ্যান হোয়াট ইট ইউজড টু বি। এই কথাটাই এখানে এতদিন ধরে বলে এসেছি যে ডেমোক্র্যাটিক পার্টি ক্রমশ বামদিকে সড়ে গেছে। অথচ এখানে কয়েকজন সেসব মানতেই চায় না।
ট্রাম্পের ডিভোর্স | 174.198.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ২০:৩২465642এইটে কিন্তু মোস্টলি গুজব। ভারতের লোক এইটে নিয়ে বেশি চ্যাঁচাচ্ছে। মার্কিন কাগজ ঘেঁটে দেখি দুটো প্রাক্তন ট্রাম্প এম্প্লয়ী যারা ট্রাম্পের ওপর খচা - স্পেকুলেট করছে।
আর কোথাও কোন খবর নেই।
আমার স্পেকুলেশান, ট্রাম্প খুশি হয়ে ডিভোর্স দেবে। এবার তো তার মার্কেট ভ্যালুয়েশানও বেড়ে যাবে।
এলেবেলে | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১৭:৩০465640বড়েস, বাড়ি ফিরে এসেছি। এবারে আপনি সৌমিত্রের চারটে ওঁচা ছবি ও আপনার চোখা চোখা মন্তব্য হাজির করতে পারেন। যেখানে সহমত হওয়ার হব। যেখানে মানতে পারব না, সেখানে বিরোধিতা করব।
আমেরিকা নিয়ে মাথাব্যথা নেইকো।
lcm | 99.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১৪:৩৪465638কার্ফু - রাতে গ্যাঞ্জাম বারণ।
California enacts coronavirus curfew for majority of state's 40m residents
Governor Gavin Newsom announced the stay-at-home order for all non-essential work and gatherings from 10pm to 5 am
https://www.theguardian.com/world/2020/nov/19/california-coronavirus-curfew-gavin-newsom
S | 2405:8100:8000:5ca1::23b:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১৩:৫২465637একবার যদি কোনও ডেমোক্র্যাট পপুলার ভোটে হেরেও বেশি ইলেকটরেট কলেজ পেয়ে যায়, তাহলেই রিপাব্লিকানরা লাফিয়ে উঠে ঠিক সেই ইলেকশানেই রেট্রোঅ্যাক্টিভলি নিয়ম পরিবর্তন করার চেষ্টা করবে। আবার নিজেদের লোক প্রেসিডেন্ট হয়ে গেলেই নিয়ম আগের জায়্গায় নিয়ে আসবে।
রিপাব্লিকানরা বলে যে বিগ গভর্ণমেন্ট ইজ ব্যাড। অথচ সেই সরকারের পাওয়ার গ্র্যাব করার জন্য এত নির্লজ্জ ভাবে লাফালাফি কেন করে বুঝিনা। এটা হতে পারে যে তারা জানে যে সরকারের বদান্যতা ছাড়া এইসব প্রাইভেট ইন্ডাস্ট্রিগুলো সব ধ্বসে পড়ে যাবে। এই যেমন ট্রাম্প আর মীচের আমলেই ফেডারাল রিজার্ভ কর্পোরেট বন্ড মার্কেটে পয়সা ঢাললো। এটা ক্যাপিটালিজম ১০১এর বিরুদ্ধে। এটা আমিও ভাবতে পারিনি যে করবে।
আমেরিকা ইজ আর সোশালিস্ট কান্ট্রি, বাট ফর দ্য রিচ।
S | 2405:8100:8000:5ca1::63c:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১৩:৪১465636রাজ্যপ্রতি ইলেকটোরাল কলেজের সীট হল সেই রাজ্যের হাউসের সীট + রাজ্যপ্রতি ২টো সেনেট সীট। এই রাজ্যপ্রতি হাউসের সীটটা মোটামুটি জনংখ্যার সঙ্গে প্রোপোর্শনাল। যতদূর জানি এখন প্রতি ৭ লাখ জনগণের একজন রিপ্রেজেন্টেটিভ। এর ফলে সেনেটে রিপাব্লিকানরা খুব সুবিধার জায়্গায় থাকে। সেনেট ইলেকশানে কম ভোট পেয়েও মেজরিটি নিয়ে বসে থাকে। এই নিয়মটা নাকি প্রো স্লেভারি স্টেটগুলোকে খুশি করার জন্য বানানো হয়েছিল। রিপাব্লিকানরা এই এখন সুবিধাটা প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশানেও পাচ্ছে। অন্যদিকে হাউসে জেতার জন্য রিপাব্লিকানরা জেরিমেন্ডারিং করে। ২০১৬তেও কিছু ইলেকটার ছিল যারা পপুলার ভোটের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল। তবে এবারে সুপ্রীম কোর্ট নিয়ম করে দিয়েছে যে সেক্ষেত্রে রাজ্য এইধরনের ফেইথলেস ইলেকটারকে ক্যানসেল করে দিতে পারে বা শাস্তি দিতে পারে।
প্রথম প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশান থেকেই এই একই নিয়মে ভোট হয়ে চলেছে। ইলেকটোরাল কলেজ দিয়ে ইলেক্ট করাটাই হল ইনডিরেক্ট ডেমোক্র্যাসি। এই মুহুর্তে ইন অল প্র্যাক্টিকাল সেন্স প্রেসিডেন্ট আমেরিকার জনগনকেই রিপ্রেজেন্ট করে। কারণ ফেডারাল গভর্ণমেন্ট প্রচুর নতুন এজেন্সি তৈরী করেছে এবং তাদের রীচ এতদূর যে এখন প্রেসিডেন্টের তৈরী নিয়ম সরাসরি জনগণকেই অ্যাফেক্ট করছে। তাছাড়া প্রেসিডেন্ট হল ফার্স্ট সিটিজেন।
যাইহোক এই ইলেকটোরাল কলেজ সিস্টেম তৈরীই করা হয়েছিল যাতে ট্রাম্পের মতন পপুলারিস্ট টাইরেন্ট আমেরিকার প্রেসিডেন্ট না হতে পারে, সেটা দেখার জন্য।
অর্জুন | 43.23.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১২:৩৪465635ট্রাম্পের ডিভোর্স হচ্ছে এটাও একটা খবর! ঃ-)))
আবার ডিভোর্সের সঙ্গে রাজনীতির একটা ইম্পরট্যান্ট সম্পর্ক আছে। ওয়েস্টে আরো বেশী। আশ্চর্যই।
টোয়াইস ডিভোর্সি অ্যামেরিকান ওয়ালিস সিম্পসনের জন্যে ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম এডওয়ার্ডকে গদি ছাড়তে হয়েছিল।
"একটা আজব প্রভিশন" | 2603:8080:d40:145:e0b8:3415:e15:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১২:৩০465634আমেরিকায় জনসাধারণের প্রতিনিধিত্ব রাষ্ট্রপতিকরে না, গভর্নর আর স্টেট্ লেজিস্লেটররা রাজ্যে জন প্রতিনিধিত্ব করে , আর কংগ্রেসের হাউস রিপ্রেসেন্টেটিভ করে কেন্দ্রে |. ১৯১৩ (এমেন্ডমেন্ট ১৭ ) এর আগে স্টেট্ সেনেটররাও সরাসরি স্টেট্ লেজিস্লেটর দ্বারা নির্বাচিত হতো, জননির্বাচিত হত না |
সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির দায় সীমাবদ্ধ শুধু স্টেট্ লেজিসলেটরদের প্রতিনিধিত্ব করায়, জনসাধারণের প্রতিনিধিত্ব নয় | সাংবিধানিকভাবে প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশনে জনসাধারণ অংশ না নিলেও কিছু যায় আসে না | প্রেসিডেন্টের ডিরেক্ট ডেমোক্রেসি দিয়ে নির্বাচন ট্রেডিশন মাত্র, সংবিধান এর দিক থেকে বাধ্যতামূলক কিছু নয় |
আর এটা আজব কিছুও না , বরং সেনসিবল যদি আমেরিকার বটম-আপ রিপাব্লিক , যা ব্যতিক্রমী , গঠনের ইতিহাস মাথায় রাখি যেখানে বিভিন্ন কলোনি একসাথে ব্রিটিশ এমপায়ারের বিপক্ষে লড়েছিল | এই দ্বিস্তরী ফেডারেল স্ট্রাকচার স্টেট্ কোরাপশানের বিপক্ষেও বাফার দেয় কিছুটা , যেটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ ইলেকশন এক্সিকিউট করা পুরোই স্টেটের হাতে | স্টেট এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চ যদি কোরাপ্ট হয়ে ফ্রড রেসাল্ট পাবলিশ করে , স্টেট্ লেজিসলেটিভ ব্রাঞ্চ সেটাকে নালিফাই করতে পারে অন্য পার্টির ইলেক্টর এপয়েন্টমেন্ট এর মাধ্যমে , বা কোনো ইলেক্টর না পাঠিয়ে |
দ্বিতীয়টা হলে কেন্দ্রে যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচন না করা যায় তখন প্ল্যান বি হলো হাউস অফ কংগ্রেস ডেলিগেশন দিয়ে নির্বাচন (এমেন্ডমেন্ট 12)- প্রত্যেক স্টেটের একটা ভোট | যে পার্টির বেশি স্টেটে ডেলিগেশন মেজরিটি কাছে --- আপাতঃত রিপাব্লিকান -- তারা জিতবে |
যেহেতু স্টেট্ লেজিস্লেচর আর হাউস অফ কংগ্রেস রিপ্রেজেন্টেটিভ দুটোই জননির্বাচিত , ডেমোক্রেসিও বাঁচলো , স্টেট্ এক্সিকউটিভ ব্র্যাঞ্চের কোরাপশানও আটকানো গেলো , আর স্টেট্ লেজিস্লেটর দিয়ে নিযুক্ত ইলেক্টর দ্বারা নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি কেন্দ্রে সব স্টেটের লিডারদের প্রতিনিধিত্ব করবে , তাই ইন থিওরি ফেডারেলিজমও রক্ষা পেল |
এইসব ভেবে করা আর কী , আজৰ না |
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১১:১৬465633স্টেট লেজিস্লেটিভ এর ও তো papulaar অপিনিয়ন বেস আছে। নেই তা না। কিন্তু ইলেকটোরাল কলেজ ityaadir ঘটনা থাকায় রিসাইnDa karaar অধিকার তা কে নিয়ে ওরা খেলছে।
আমার মনে হয় জি ও পি বোঝে যে ট্রাম্প ক সরে যেতে হলেও এই সব বাওয়াল এর পলিটিকাল বেনেফিট তাদের দিকে থাকবে। এবা`ম ওদের barha সাফল্য হবে মিনেসোটা ওহাইয়ো ইত্যাদি স্টেট গুলো তেও ওরা সাদার্ন কনফেডারেসির ঐতিহ্য আচমকা তৈরী করতে পারে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১১:০৫465632সব নিয়ম তো জানি না, বেরোবে। প্রাইমারি র বদলে ককাস কথাটাই তো শিখলা ২০১৬ তে :-) তার অল্প আগে শিখেছি ফিলিবাস্টার :-) ইলেকটোরাল কলেজ টা সত্যি কথা বলতে গিয়ে স্লেভারির আমলের লিগাসি। ওরা এ চেষ্টাও করেছে জে ইলেকটোরাল কলেজের লোক কে পপুলার ভোটের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ানো করাতে। আমি যেটা শিয়োর নই, সেটা ২০১৬ তে টু অ্যান এক্সটেন্ট হয়েছিল কিনা। এটাও জানি না, ইলেকটোরাল কলেজের সিট এর সংখ্যা টা পপুলেশনের সংগে জড়িত না কি অন্য কোন গল্প আছে। আমার তো টেকশাস , ফ্লোরিডা আর পেন এ শি ইলেকটোরাল ভোট আছে বলে মনে হয়, আর ক্যালিফোর্নিয়া তে কম। কিন্তু ডেটা দেখে বলা উচিত এবং আমি জানি না।
স্টেট লেজিসলেচার রিসাইন্ড করতে গেলে ভোটার ফ্রড এর ব কাউন্টিং অ্যানোমালি r সলিড এভিডেন্স এর প্রয়োজন হওয়ার কথা, কিন্তু সেটার আইন টা একেক্টা স্টেটে একেক রকম হলে জটিলতা বাড়বে আর ফেডেরাল পজিশন গুলো, সেনেট , কংগ্রেস প্রেসিডেন্সি র ক্ষেত্রে ইউনিফরর্ম ভাবে অ্যাপ্লিকেবল হলে সত্যি ই চাপ।
তবে আমেরিকান ফেডেরালিজম এর ঐতিহ্যে এগুলো আছে, এবং সত্যি কথ বলতে কি সেটা খুব খারাপ না। যেটা গন্ডোগোল, টি পার্টি গোছের স্ট্রাকচার গুলো ওদের স্টেট ফর্মেশন এর ঐতিহ্যে জড়িয়ে আছে। কলোনিয়ালিজম এর বিরুদ্ধে ব্যাবসায়িক হেজেমনির লড়াই , তাতে অন্যান্য রিপাবলিকানিজম এসেছে পরে, সোশাল ইনক্লুশন এসেছে সবচেয়ে শেষে।
Amit | 121.2.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১০:৩৮465631কিন্তু একটা ডেমোক্রেসি তে পপুলার ভোট নালিফাই করে স্টেট্ ইলেক্টোরেট যে আলাদা করে ভোট দিতে পারে , এটাই একটা আজব প্রভিশন। ইন্ডিয়াতে যদি ফ্রড বা ভোট টেম্পারিং সাস্পেক্ট করে তাহলে তো রিপলিং করে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১০:৩৫465630রেসিয়াল হেজেমনি রক্ষা করতে গিয়ে একট ভালো ডেমোক্রাটিক প্রসেস কে মার্ডার করার চেষ্টা করছে কারা, না, লিংকন , রুজভেল্টের দল।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 49.37.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ১০:১১465629রিসাইন্ড করবে মোটামুটি মিশিগানে পাক্কা। আছে ভালো।
তবে আমেরিকার মজাটা হল, গভমেন্ট রিগিং এর অভিযোগ আনছে, প্রসেসের বিরুদ্ধে , আমাদের এখানে গভমেন্ট ই রিগিং টা করে। ঐতিহ্য গুলো একটু আলাদা। :-)))) রিপাবলিকান ইলেকশন অফিসিয়াল রা জি ও পি র বিরুদ্ধে স্টেটমেন্ট দিচ্ছে , এটা আমাদের এখানে ভাবা কঠিন।
ট্রাম্প এসে আমেরিকাকে আমাদের দেশের মত কোরে দিছে , সাপ্রেসন য ভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে, কদিন বাদেই বুথ ক্যাপচার , মাস ভোটিং হবে, এই জন্যেই আজকাল অনেকে দেশ কে সেরকম ভাবে মিস করে না বোধ হয় :-)))))))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
S | 2405:8100:8000:5ca1::190:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৯:৩১465628ট্রাম্প তো মিশিগানের লমেকারদের হোয়াইট হাউসে ডেকেছে যাতে তারা ইলেকশানের রেজাল্ট নালিফাই করে দিতে পারে।
s | 100.36.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৭:৪৭465627লেটেস্ট খবর হল জুলিয়ানি আজ তাড়াহুড়োয় হেয়ার ডাই লাগানোর সময় পায় নি। মাসকারা বা ফেল্ট পেন জাতীয় কিছু একটা ইউজ করেছে প্রেস কনফারেন্সের আগে। সেটাই গলে পড়ছিল।
Amit | 121.2.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৬:৩৩465626আসলে লোকের অবস্থা এখন -দাদা ভিক্ষে চাইনা , শুধু কুকুরটাকে সামলান।
s | 100.36.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৬:০৯465625ইন ফ্যাক্ট, এটা বাইডেনের একটা প্লাস পয়েন্ট। যা মনে আসে বলে দেয়। ফোকাস গ্রুপে টেস্ট করা টকিং পয়েন্ট আউড়ে যায় না, যেটা হিলারি ক্লিন্টনের বিশাল নেগেটিভ ছিল।
s | 100.36.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৬:০৫465624গ্যাফ ছাড়াও একটু স্টাটারিং প্রবলেম আছে.
s | 100.36.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৬:০২465623বাইডেন চিরকালই ভুলভাল বকে। নতুন কিছু নয়। এই গ্যাফ মাস্টার হয়েই ৪০ বছর কাটিয়ে দিল। যারা বাইডেনকে ভোট দিয়েছে তারা জেনে বুঝেই দিয়েছে।
সামনে সং | 151.14.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৪:৪৩465622রেকারিং ডেসিম্যালের মত নাটক চলছে তো চলছেই। দিনের পর দিন, দিনের পর দিন। হয়তো মিডিয়াই এইসব করিয়ে করিয়ে সামনে নজর ধরিয়ে রাখাতে চায়, যাতে পেছন দিয়ে হাতি পাচার হয়ে গেলেও কেউ টের না পায়, মানে পেলেও কিসুই করতে বা বলতে পারে না! সামনে সং বেরিয়েছে তো! জেলেপাড়ার সং বলে একরকম সং ছিল না বহু আগে?
S | 2405:8100:8000:5ca1::103:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৪:৪১465621রুডি মনে হচ্ছে ট্রাম্পের শকুনী মামা।
S | 2405:8100:8000:5ca1::bf:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৪:৩৯465620পেনসিলভানিয়াতে রুডি ৩০ বছর পর ফেডারাল কোর্টে সওয়াল জবাব করলো। একসময় কোর্ট অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য নাকি ২০,০০০ ডলার অবধি নিতো। প্রথমেই ট্রাম্প ক্যাম্পেইনের পক্ষ থেকে কোর্ট কেসের সব কমপ্লেইন একবার চেন্জ করা হয়েছে। এরপর কোর্টে দাঁড়িয়ে রুডি বলে গেলো যে কত নাকি ফ্রড হয়েছে এই ইলেকশানে, একবার জাজকে অন্য জাজের সঙ্গে গুলিয়েও নাকি ফেলেছিল। যাইহোক তার বক্তব্য শেষ হলে জাজ জিজ্ঞাসা করেন যে কিন্তু এই কেসটা তো ফ্রডের নয়। তাতে রুডি বলে যে হ্যাঁ এই কেসতা ফ্রডের নয়।
ইনফ্যাক্ট ট্রাম্প ক্যাম্পেইন টুইটার আর প্রেস কনফারেন্সে যতই লাফাক না কেন, কোনও কোর্টেই কিন্তু ভোটার ফ্রড নিয়ে তেমন কেস দেয়নি। তাদের বক্তব্য হল প্রসেসে মনে হয় কিছু গোলমাল হয়েছে, এইসব ইলেকশান বাতিল করে ট্রাম্পকেই জিতিয়ে দাও।
Amit | 121.2.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৪:৩২465619গুলিয়ানি র টাক থেকে রং গড়িয়ে পড়ছে আর রুমাল দিয়ে মুছছে। খোরাক মাইরি।
aka | 143.59.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৪:৩০465618এই যে দেখে নিন। অবশ্যই বলতে চেয়েছে যে সবথেকে বড় অর্গানাইজেশন যাতে ভোটার সাপ্রেশন ইত্যাদি না হয়। কিন্তু স্টেরয়েডের এফেক্ট কমে গেলেই ভুলভাল বকে।
https://www.factcheck.org/2020/10/viral-posts-take-biden-quote-on-voter-fraud-out-of-context/
রঙ মাখিয়ে | 151.14.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৩:৪৬465617এই সং গুলোকে মিডিয়া রঙ মাখিয়ে নাচাচ্ছে কেন? কারা রঙ্গ দেখতে পয়সা দিচ্ছে?
Amit | 121.2.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২০ ০৩:২৪465616বাইডেন খেয়েছে কিনা জানিনা। তবে ট্রাম্পের উকিল টা নির্ঘাত খেয়েছে।