'আপনিও ঝাঁপিয়ে পড়ুন'...হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা...
লগইন করলে অনেকগুলো ফীচারই পাবেন যেগুলো হেল্প করবে এনগেজ করতে। লগইন করে নিজের নামের জায়গায় বদলে নিকনেম করে নিতে পারেন। আমি যেমন ডিফল্ট 'Pinaki Mitra' থেকে 'পিনাকী' করে নিয়েছি। ফলে যিনি নিজ নামে পরিচিত হতে চাননা বলে নিক নিয়ে লেখেন, তিনি সেই নিকটিই লগইন করেও বজায় রাখতে পারেন।
এখন কিন্তু যে কোনো লগড ইন ইউজারকে ফলো করার ব্যবস্থা হয়েছে এবং ফলো করে রাখলে তাঁর কোনো লেখা পাবলিশড হলে আপনি আপনার 'আমার গুরু' পাতায় নোটিফিকেশন পাবেন। এর সাথেই 'আমার গুরু' পাতা থেকে 'বন্ধুদের জানান' লিংকের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপে আপনি পরিচিতদের ডেকে আনতে পারেন। হোয়াটসঅ্যাপ করার সময় যে ডিফল্ট মেসেজটি যাবে সেটায় আপনাকে ফলো করার একটা লিংক থাকছে। অর্থাৎ আপনি যাঁকে ডেকে আনছেন তিনি লগ ইন করেই ঝপ করে আপনাকে ফলো করে ফেলতে পারবেন। ওদিকে এলেবেলেদা বিশ্বেন্দুদাকে এপাড়ায় ডাকছেন দেখে ভাবলাম এটা জানিয়ে দিই। এভাবেও ডাকতে পারেন কাউকে।
না, এলেবেলে গুরুর ঘোষিত চণ্ডাল এবং তাদের সংখ্যা গুরুতে খুব বেশি নয়। গুরুদের আধিক্যের কারণেই চণ্ডালরা সংখ্যালঘু এবং র্যাগিং-এর শিকার। চণ্ডালরা যখন গুরুদের সঙ্গে কথা বলে তখন বিনীতভাবেই বলে। এটা চণ্ডালদের সহজাত প্রবৃত্তি। বরং গুরুদেরই চণ্ডালদের 'চাঁড়াল' বলাটা মজ্জাগত। তাছাড়া চ্যাংরামো আর অসভ্যতা এক নয়।
এলেবেলে এই হেজিমনিকে ভেঙে ফেলতে চায়। নাম থাকবে গুরুচণ্ডা৯ অথচ চণ্ডালদের লাগাতার চাঁড়াল বলা হবে এই হেজিমনির ১০৮।
খ, গুরুর লায়াবিলিটি মানে? কোন কারণে? কিছুই বুঝলাম না।
এলসিএম, লিঙ্কটির জন্য ধন্যবাদ। তা এরকম ২৬ পর্বের লেখা এ পর্যন্ত কতগুলো প্রকাশিত হয়েছে? লাস্ট কোনটা হয়েছে?
পাসপোর্ট না থাকা এবং ডেস্কটপ থেকে গুরু করা এক না-লেখকের ঈশান, পিনাকী, এলসিএম ও হুতোর কাছে দাবিদাওয়া:
লেখক তার প্রবন্ধের কনটেন্ট নিয়ে যেমন ভাববে, তেমন তার ফর্ম নিয়েও ভাবনাচিন্তা জরুরি এবং সেটা বর্তমানের সঙ্গে তাল মিলিয়েই। গুরুর এই অসম্ভব ভালো টেক টিমের জন্য আমার নির্দিষ্ট প্রস্তাব ---
১. দুটো অনুচ্ছেদের মধ্যে বাই ডিফল্ট গ্যাপকে কমানো।
২. ট্যাবের ব্যবহার। এর দুটো পার্ট। এক, দুটো প্যারার মধ্যে ফারাক বোঝাতে। দুই, একই প্যারার মধ্যে একটা বড় উদ্ধৃতিকে আলাদা করে দেখাতে। উদ্ধৃতি চিহ্নের ব্যবহার আজকাল পুরো আউটডেটেড। কেউ ব্যবহার করে না। এবং সেখানেও ইচ্ছে হলে একটি এবং দুটি ট্যাব ব্যবহার করার সুযোগ। যেমন একটা অনুচ্ছেদে আমি মনুকে কোট করছি। তো এক্ষেত্রে দুটো ট্যাব, শ্লোকের অর্থ বোঝানোর জন্য একটা ট্যাব। ওই 'অর্থাৎ' আজকের যুগে অচল।
৩. একই কারণে ফন্টের আকার পরিবর্তনের সুযোগ। বাই ডিফল্ট ৮ হলে এক্ষেত্রে ৬ পয়েন্ট। এটাও উদ্ধৃতিটাকে আলাদা করে দেখানোর কারণেই। এবং এটাই বর্তমানের স্টাইল।
৪. স্ট্রাইক আউট না থাকলেও ক্ষতি নেই, কিন্তু আন্ডারলাইন মাস্ট।
৫. বাকি বিষয়ে রঙচং, প্যাঁচা গুচ্ছের না অল্প, কোনটা আগে কোনটা পরে ইত্যাদি প্রভৃতি নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। কিন্তু আমি এখানে প্রকাশিত লেখাকে হুবহু বইয়ের কায়দায় দেখার ও দেখানোর পক্ষপাতী।
একজন হ্যাঁ-পাঠকের পড়ার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট প্রস্তাব ---
১. লেখক যেমন লিখে উদ্ধার করছে না, পাঠকও তেমন পড়ে উদ্ধার করছে না। আজ যে পাঠক কাল সে লেখক হতেই পারে, উল্টোটাও। কাজেই কোনও তরফেই কলার তোলা অ্যাটিচুড দেখানো স্রেফ নো নো।
২. যে লেখক কেবল নিজের লেখায় মন্তব্য করে, বাকি লেখায় সারা বছরে তাঁর কোনও ভুমিকা কোনও দিনই দেখা যায় না - তাকে আমি অন্তত পাত্তা দেব না। এর'ম লেখক গুরুতে অঢেল।
৩. গুরু কোনও সাপ্তাহিক পত্রিকা নয় যে তাকে আজকের তাজা খবর মার্কা লেখা ছাপিয়ে যেতেই হবে। ফলে হঠাৎ মানবেন্দ্র-বীরেন চট্টো-মণীন্দ্র গুপ্তকে নিয়ে চাড্ডি ফরমায়েশি লেখা প্রকাশিত হলে সে সবে নেই। সোজা কথা।
৪. লেখক-পাঠকের পারস্পরিক শ্রদ্ধা থাকা খুব জরুরি। সেটা অনেক সময় থাকে না।
৫. নিক থাকুক, নিকের আড়ালে চ্যাংরামি বাদ যাক। গাল দিলে নিজ মুখে দিন, মুখোশ করোনায় দরকারি, লেখাপত্তরে নয়।
৬. গুরুত্বপূর্ণ হোক বা না হোক আমি যে পাতাটা চিরদিন খুলে অভ্যস্ত সেটা 'টইপত্তর'-এ যা যা উঠে আসে তা-ই। তার দৈর্ঘ্য বাড়ানো হোক। যাতে একটা লেখা ভেসে উঠেই তলিয়ে না যায়।
আমি আসার পরে গুরুর নিয়মিত আলোচনাকারীদের মধ্যে একলহমা এবং অরিনবাবু ছাড়া তৃতীয় কাউকে লিখতে দেখিনি। এটা ভালো লক্ষণ নয়
বলা বাহুল্য, এর একটাও গুরুত্ব না পেলে কিছুই মনে করব না।
সবইতো বুঝলাম, অনেক নতুন কিছু হয়েছে, হচ্ছে। একদা দুক্ষেপে নবারুণারী-র অনেকগুলো লেখা বেরিয়েছিল একসাথে কয়েকদিনের এর গ্যাপে। হুতো লোগো করে দিয়েছিল (সব লেখাগুলোয় সেটা ছিল কিনা অবশ্য মনে নেই আর)। সেগুলো সব একসাথে খুঁজে পাওয়ার কোনো উপায় হয়েছে কি? পরপর সবগুলো পড়া যাবে এখন একবার?
@PT, প্লেসিবো কন্ট্রোল না থাকাটা একটা ব্যাপার, তবে তার থেকেও যে ব্যাপারটা চোখে লাগল, এরা Phase I আর Phase II ট্রায়ালের ৭৬ জনেরই পুরনো হিসেব দিচ্ছে। কিন্তু নতুন একটা হেডলাইন, :-), তাই জন্য জিজ্ঞাসা করলাম।
টই বিভাগটাই সবচেয়ে অ্যাফেক্টেড হয়েছে লাস্ট তিন চার বছরে। তার কারণ নতুন এখন যারা গুরু ব্রাউজ করে বা এখানে পাবলিশড লেখা পড়ে তারা টই এর পোটেনশিয়ালটা জানে না। অথচ ইউজার কিন্তু বাড়ছে। লাস্ট দুবছরে পেজ ভিউ, ইউনিক ভিজিট, রিটার্নিং ভিজিট - তিনটেরই স্লোপ ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু এই নতুন ইউজার মূলত প্যাসিভ ইউজার। এরা গুরুকে ওয়েবজিন বা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ট্রীট করছে, যেটা আদতে আমাদের মূল জায়গা নয়। ইউজারের অ্যাক্টিভ রোলকে ইনস্টিগেট করে এমন ডিজাইন বা ফীচার ভাবতে হবে।
হ্যাঁ, একক যেমন বলল ঐরকমই কিছু করতে হবে ভবিষ্যতে। সব থাম্বনেল একসাথে দেখানোর দরকার নেই। একটু নীট এন্ড ক্লীন দেখালে বেটার।
S যে বলছ এনগেজমেন্ট কমেছে - এটা কোথাকার এনগেজমেন্ট বলছ? কমেছে - এটা কী থেকে কনক্লুড করলে? এটা একটু বুঝিয়ে বলো। এগুলো বুঝে বুঝেই এগোতে হবে।
ফেবু রেপ্লিকেট করার মানে নেই। কিন্তু গুরু প্রথম থেকেই সাম ফর্ম অফ সোশাল মিডিয়া ছিল। ওয়েবজিন টিনই বরং পরে হয়েছে। তাই সোশাল মিডিয়া হিসেবে নিজেদের অস্তিত্বকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করার মধ্যে খারাপ কিছু দেখছি না। বাজারে হাজার একটা সোশাল মিডিয়া আছে, ফেবু, ট্যুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, লিংকডইন। ফলে এদের মধ্যে কোনো একটাকে পুরো রেপ্লিকেট করতে হবেই বা কেন। গুরু নিজের ফীচার নিয়ে ডেভেলপ করবে। প্রয়োজনে এদের কারুর কারুর ফীচারকে ফিট করবে মনে করলে একোমোডেট করে নেবে - এই তো ব্যাপার। আমরা যেরকম লেখা ছাপাই বা পড়তে ভালবাসি, সেরকম লোকজনের সাথে কানেক্ট করতে চাই, তাদের এনগেজমেন্ট চাই। বিতর্ক চাই, আলোচনা চাই, এন্ড অফ দ্য ডে এটাই মেন উদ্দেশ্য। ফেসবুকের বিকল্প হয়ে ওঠার ইচ্ছেটা মূলত পলিটিকাল অ্যাসপিরেশন, ফেবুর সর্বগ্রাসী এবং ম্যানিপুলেটিভ চরিত্রের কারণে। লক্ষ লক্ষ ইউজার ডেটা নিয়ে ব্যাবসা করা বা পাওয়ার পোজিশন এনজয় করার জন্য নয়।
মোবাইল স্ক্রীণে ঠিক চারটে লেখা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। ফন্টটাও বেটার লাগছে। ফলে অসুবিধে হচ্ছে না।
আমার ব্যক্তিগত মত প্রথম পাতার ডেস্কটপ ভিউটা বদলাতে হবে সময়সুযোগ মত। ভাল লাগছেনা নানা কারণে। প্রচুর রংচং, এটা একটা ব্যাপার। আর একটা ব্যাপার হল এত ছোট ছোট বাক্স, তাতে টাইটেলের ফন্ট - এই সব মিলিয়ে লুকটা জবড়জং লাগছে। কিন্তু মোবাইল ভিউটা ঠিকই আছে আমার মতে।
রঙের কম্বিনেশন বাদ দিলে আমার প্রথম পাতা ভালো লেগেছে ।
সুন্দর ইউনিফর্ম layout ,
খুব ভালো কাজ!
চালিয়ে যান!