মিসৌরির গ্রামে একটি বাড়ি বিক্রি আছে। নীচের লিঙ্কটিতে পর পর অনেকগুলো ছবি দেখবেন। প্রথমে বর্ণনাটা না পড়ে পর পর ছবি দেখতে দেখতে ৩০ নম্বর ছবির পর থেকে একটা ব্যাপার লক্ষ করবেন।
https://my.flexmls.com/traviskempf/search/shared_links/3mADu/listings/20200812154502685559000000
"বুদ্ধের সোশ্যাল রেভোলিউশানের পেছনে এক্টা পিওর টেকনিকাল আবিষ্কার ছিল। মানে, আমার তেমনই ধারনা। মনের ফোকাস কোন বাহ্যিক দৃশ্য বা মূর্তিতে না রেখে নিজের শরীরে রেখে ধ্যান করা। কিন্তু নিশ্চিত নৈ ব্যপার এমোন সরল কি না!"
দারুণ সুন্দর করে লিখেছেন!
এটা নিয়ে অনেক কিছু বলার।
আপাতত এখন কাজে যেতে হবে, ফিরে এসে লিখব।
চেতন চৌহান, কভিডে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন।
তা আতোজ আপনি কি টাইপের কারেন্ট খাওয়ান? স্ট্য়াটিক না ইলেকট্রিক? এসি না ডিসি? কত ভোল্টেজের? :-)
সব্বোনাশ! আতোজ কারেন্ট খাওয়ান! আমি তো আতোজকে ভালেমানুষ ঠাউরেছিলুম :-)
স্যান্ডি, আমি নিছকই মজার ছলে কাল আতোজকে প্রশ্নটা করেছিলাম। আমার সঙ্গেও এখানেই আলাপ। আশা করি উনিও আমার প্রশ্নটিকে মজার ছলেই নিয়েছেন। এমনও হয়েছে, কোনও প্রশ্নের জন্য উনি নির্দিষ্টভাবে আমাকেই উত্তর দিতে অনুরোধ করেছিলেন। সেটা চোখে পড়লে তাঁকে আমার সাধ্যমত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি। তবে একাধিকবার কারেন্ট খেতে চাওয়ার আবদার করলেও এখনও অবধি খাওয়াননি বলে মৃদু অভিযোগ আছে!
এলেবেলে, আতোজের প্রতি আপনার এই অভিযোগ সিরিয়াস নয় আশা করি। সম্ভবত মজা করছেন আপনি আতোজের সঙ্গে। আর আপনি যদি সিরিয়াসলি এই অভিযোগ আনেন তাহলে বলব যে আমার কখনো মনে হয়নি যে আতোজের শিষ্টাচারের অভাব আছে বা উনি উত্তর পেলে অ্য়াকনলেজ করেন না। হয়ত আপনি ওনার প্রশ্নের উত্তর দিলেন, কিন্তু উনি আলাদা টাইম জোনে থাকার কারণে উনি আপনার উত্তর দেখার আগেই আরো তিরিশটা পোষ্ট হল এবং ভাটের অভিমুখ অন্য় দিকে ঘুরে গেল। ব্য়ক্তিগতভাবে আমার আতোজকে আশার অধিক বন্ধুবৎস্যল একজন বলেই মনে হয়েছে, যদিও এই ফোরামের বাইরে ওনার সঙ্গে আমার আলাপ পরিচয় নেই।
যোগবলে যদি ওড়া যায় তাহলে বিয়োগবলে ডোবা যাবে নিশ্চয়। সিম্পুল ম্য়াথস।
স্পাউসদের ছাড় আছে তো
আমাদের সপ্তর্ষি কিন্তু সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মেইন্টেইন করেন। কিউই সপ্তর্ষি বড়ই অসতর্ক দেখা যাচ্ছে
"আকাশের প্রতিটি নক্ষত্র নিজ মুখ চেনাবার
মতন একান্ত ব্যাপ্ত আকাশকে পেয়ে গেছে আজ"
(নিউজিল্যাণ্ডের আকাশে সাত তারার ঝিকিমিকি মাতারিকি, বন্ধু একান্ত বীরের তোলা ছবি)
"স্কুল খুলল, আর মাত্র সপ্তাদুয়েকের মধ্যে স্কুলের লাখখানেক বাচ্চা আক্রান্ত হল!!! হাজারের মধ্যে দু'জন মারা যাবার সম্ভাবনা হলে চিন্তা করুন অবস্থাটা।"
এই অঙ্কগুলো তো আইন করে পুলিশ পাঠিয়ে মানুষকে বোঝানো যাবে বলে মনে হয় না।
তার ওপরে ভ্যাকসিন ভগবানের পূজারীরা জুটেছেন।
"অদ্ভুত হল, এতগুলো মাস চলে গেল, সংক্রমণের হার কমবার কোনো লক্ষণ দেখা যায় না!!!!"
তার দুটো কারণ | এক, বহু মানুষ যাঁদের সংক্রমণ হচ্ছে তাঁদের লক্ষণ খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেরোচ্ছে না, অনেকের যেমন একেবারেই বেরোচ্ছে না, যার জন্য আপনি যে কার কাছ থেকে সংক্রমিত হতে পারেন তার ঠিক ঠিকানা নেই। সেটা আটকাতে গেলে যে ধরণের লক ডাউন করতে হবে, তা করতে গেলে সংসার পণ্ড | দ্বিতীয়ত, এ অসুখটার একটা অদ্ভুত রকমের দীর্ঘ সময় লাগে শরীরে প্রবেশ ও তারপর লক্ষণ বেরোনর মাঝে। এটাও এর আগের ভাইরাল আক্রমণে দেখা যায়নি। তার পর যে পথে সংক্রমণ হয় (কথা/হাঁচি/কাশি/স্পর্শ), তার একটা দারুণ সামাজিক সাংস্কৃতিক তাৎপর্য আছে। মানুষের সঙ্গে মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক কতটা কমাবেন? কতদিন ধরে কমাবেন? সব তো সম্ভব হয়না। এর আগে প্লেগে এমন হতে পারত, সেবারেও দেশ উজাড় হয়েছিল। ১০০ বছর আগে স্প্যানিশ ফ্লুও দীর্ঘকাল ছিল।
কাজেই রহু ধৈর্যম।
বহু দেশেই কমেছে। কমেছে, আবার ফিরে ফিরে আসছে। তবে অনেক কম।
ভারত আর আমেরিকাতে কি হচ্ছে তা দিয়ে পৃথিবীর সব দেশ বিচার করলে অবিশ্যি কিছু বলার থাকে না।