বিগ ফার্মা দের জ্বালা ধরেছে। এদ্দিন মনের সুখে চড়া দামে রেমডিসেভির, টসিলিযুম্যাব বিক্রি করছিলো। আরো কিছু বিক্রি করার তালে আছে।ভ্যাকসিন চার পাঁচ মাস বাদে এলে ও কোন ক্ষতি নেই।
প্রসঙ্গত ইউ এস এর মর্ডেনা কোম্পানির ভ্যাকসিন এর দাম ত্রিশ ডলার হতে পারে।সর্বোপরি এ ধরনের ভ্যাকসিন তৈরির কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা ই নেই !!
ভারত,চীন,রাশিয়া,মেক্সিকো, ব্রে জিল এর মতোন দেশ গুলোতে করোনা আটকাত ঘরে খিল দিয়ে বছর খানেক বসে থাকা যায়না।জাস্ট অসম্ভব।লোকজন না খেতে পেয়ে বেঘোরে মরবে।এজন্যই চীন,রাশিয়া নতুন স্ট্র্যাটেজি নিয়েছে।ফেজ থ্রি চলুক সঙ্গে সঙ্গে ইচ্ছকু জনগণের মধ্যে কিছু ভ্যাকসিন চালু রেখে দাও। খুব বেশি প্রবলেম না দেখা দিলে,বাজার জাত করে দাও।
স্ট্রিনজেন্ট ফেজ থ্রী মেনে চলতে বেশ কয়েক মাস লাগবে।সেই সময় টুকু অপেক্ষা করা যাবে না।রাষ্ট্রের ডিসিশন।জনগন যদি ইচ্ছুক হয় তো নেবে, নয় তো ফেজ থ্রি কমপ্লিট হবার জন্য অপেক্ষা করবে।
এই তো আমেরিকায় শিশুদের স্কুল খুলে, দু সপ্তাহে লাখ খানেক শিশুর করোনা ধরিয়ে দিলো।কোন গাইড লাইন মেনে এই আহাম্মকি করলো?
ট্রাম্পের মাথা খারাপ হয়ে গেছে।কিন্তু বাচ্চা দের স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত কি একা প্রেসিডেন্ট নিয়ে থাকে? এটা তো ইন্ডিভিজুয়াল স্টেট এর ডিসিশন হওয়া উচিত।
বিদ্যাসাগর কুমিরে ভরা দামোদর সাঁতরে ইসকুলে যেতেন।
প্রচণ্ড চাপ। ডাক্তার ও নার্সের এর অভাব তো আছেই।এর সঙ্গে রয়েছে দক্ষ ল্যাব টেকনিশিয়ান ও প্যারামেডিকেল স্টাফের সমস্যা।
যেমন ধরুন নাস্যাল ও থ্রোট সোয়াব নিখুঁত ভাবে নিতে গেলেও ভালো দক্ষতার দরকার। ভেন্টিলেটর চালাতে গেলে (তা,নন ইনভেসিভ হোক বা মেকানিকাল) দক্ষ নার্স ও টেকনিশিয়ান চাই।
এই সব বিষয়ে প্রচুর নতুন কোর্স চালু করা দরকার।নতুন রিক্রুট মেন্ট করা উচিৎ।কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে।কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় কম।
মুশকিল হচ্ছে,বে সরকারী হাসপাতাল বা পরীক্ষা কেন্দ্র গুলোয় গলা কাটা চার্জ হাঁকে। এগুলোতে কড়া সরকারী নিয়ন্ত্রণ দরকার।
একটা ভালো জিনিষ।নতুন জিপি কোর্স চালু হয়েছে।এতে প্রাথমিক চিকিৎসায় কিছুটা উন্নতি হবে।