70 poysa?
পাই,
ধন্যবাদ। কিন্তু ব্যাংকিং নিয়ে বড় লেখা নামানোর এলেম আমার সত্যিই নেই । এত টেকনিক্যালিটি! ভয় পাই মুখ খুলতে। এর জন্যে শিবাংশু ও বড়েস যোগ্য ব্যক্তি। আমি সাইডলাইনের বাইরে বসে ফুট কাটতে পারি, ঐটুকুই। তবে এই সুযোগে আমাদের এসএমকে একবার সরি বলে নিই।
@এস এম,
বছর চারেক আগে আপনি এখানে ভারতের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ভেতরে ঘুণ ধরেছে , এনপিএ হুহু করে বাড়ছে, আরও বাড়বে বলায় এখানে আমরা ( আমি সমেত) হেসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম। বড় মুখ করে বলেছিলাম-- এসব নতুন নয়, থোড়া বহুত উঁচানীচা হোতা হ্যায়। ঘাবড়াও মৎ । ইন্ডিয়ান ব্যাংকিং সিস্টেম অত্যন্ত রোবাস্ট। শক অ্যাবসর্প করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
আজ নিঃসংকোচে স্বীকার করছি সেদিন আপনি ভুল ছিলেন না , আমি ও আমরা ছিলাম।
tahole sokal theke interaction niye chintito onara kara
: ese link diye zao
: link diye vir koro na
: onner link dao nijer ta debe na
"লেখার লিংক ভাটে নিয়ে এসে আড্ডা হলে সেই লেখা তো ফাঁকাই যাবে। ভাটটা বিবিধ ব্যাপারে ভর্তি হয়ে যাবে, সেরকম হলে বোঝা-টোঝা যাবে ?"
ঠিকই বলেছেন, লেখার লিংক ভাটে নিয়ে আসার আইডিয়াটা দেখছি বাজে, যেরকম ভেবেছিলাম সেরকম নয়।
অনেক ঝামেলা,
- যার লেখা, সে আনলে "বিজ্ঞাপণ",
- অন্য কেউ আনলে আনতে পারে, তাহলে লিংকের ভিড়ে যাচ্ছেতাই,
- অন্যান্য আলোচনাগুলো বারোটা বাজবে।
- মাঝখান থেকে মূল লেখাটায় ফাঁকা থাকবে, আবার
- আলোচনাগুলো ভাটে নিয়ে এলে মূল লেখার সঙ্গে যোগসূত্রটাও মাটি
বাই দ্য ওয়ে, শমীক কোথায়। সেও কী অনেক মুখোসধারীর একজন?
নিজের লেখা নিজে শেয়ার করার দরকার নেই। অন্যের লেখা ভাল লাগলে শেয়ার করুন। নইলে এখানে লিঙ্কের ভিড় জমে উদ্দেশ্য পন্ড হবে।
একক | | ২৯ জুলাই ২০২০ ০৭:৪১
l
লোকে ভাটয়ালিতে এসে ওইভাবে লেখার লিনক রেফার করে একে অপর কে পড়তে বলবে। একে অন্যের মতামত চাইবে। তাতে একটা ক্যাপ্সুল বিহিন জায়গা হল আবার আড্ডাটাও লেখালেখি জুড়ে হল।
এই সুত্রে আগমন
:)
হে হে দেখবেন কেউ আবার 'বিজ্ঞাপন' করার অভিযোগ না করে!
রাবণদার ছড়াগুলো কোন টইতে ছিল? গুরুর সার্চের কি অবনতি ঘটল?
গুরুর ব্লগে লিখে তাকে ভাটিয়ালিতে শেয়ার করলাম,
ডায়মন্ড সাহেবেরটা ঠিকই লিখেছেন। অস্ট্রেলিয়ার নেটিভ পপুলেশনেও বোধহয় এরকম কিছু হয়েছিল যার ফলে গেল শতাব্দীতে একটা-দুটো ট্রাইব সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।
আমার কাছে চিরকালই গুরু সেরা ওয়েবজিন। মুক্তমনা এবং ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত পাঠক হয়েও এ কথা আমি বলতে বাধ্য। কেন সেরা? না, পাঠকের ফিডব্যাক। সে লেখককে প্রশ্নবাণে অস্থির করবে, নানা প্রশ্ন করবে, প্রশংসা করবে, নিন্দা করবে হুলিয়ে - সব মিলিয়ে লেখক হাই পেডেস্টালে আর পাঠক পায়ের তলায় হাত কচলে বসে - এই কনসেপ্টকে তুমুল চ্যালেঞ্জ করেছে বলেই গুরু সেরা। কিন্তু ইদানীং সেটা মারাত্মকভাবে কমছে। মানে একটা ভালো লেখায় তেমন মন্তব্যই নেই, কিন্তু একটি খাজা লেখায় পপিচু-র হদ্দমুদ্দ একেবারে। লেখক-পাঠকের ক্রমাগত স্থানবদল ও সতত আদানপ্রদান ফিরিয়ে আনার বিষয়টা সিরিয়াসলি ভাবা হোক। গুচ্ছের লেখা প্রকাশিত হল অথচ তার অধিকাংশই রয়ে গেল নজরের বাইরে, এটা যত কম হয় তত ভালো।
হ্যাঁ, কোনও লেখা আমার ভালো লেগেছে তার লিঙ্ক ভাটিতে শেয়ার করার ভাবনাটা ভালো। আর একটা কথা, ধারাবাহিকভাবে যে লেখাগুলো প্রকাশিত হচ্ছে - সে ধারাবাহিক সেকশনেই হোক বা ব্লগে কিংবা টইতে - সেগুলোকে একত্রে কোথাও রাখা হোক। এবং সেটা আলোচনার পাতায় 'ধারাবাহিক লেখা' শীর্ষকে রাখার প্রস্তাব করছি।
বাগানে বসে লকডাউনের দিন একখানা মাঝারি মাপের কাঁঠাল সাবড়ে দিয়ে নিজেকে বেশ রাজা রামমোহন মনে হচ্ছে। কিন্তু গুরুতে সমনামী টই কিছুতেই হাতে আসছে না। অনুসন্ধানের অবস্থা গোলমেলে, নাকি আমার যন্ত্রে আসছে না কোনো কারণে, কে জানে!
এসব খবরে প্রতিষ্ঠানের নাম দেয় না কেন? কোন আইনি বাধা আছে, না কর্পোরেট কর্পোরেটের মাংস খায় না?
তাহলে তো মহেঞ্জোমারি হবার কথা নাম!