কলেজ ষ্টীটে মাঝে মাঝেই যাই। দিলখুশের চিকেন বা মাটন কবিরাজী আমার চাইই চাই। আর প্যারমাউন্টের সরবত। সেটা অবশ্য প্রতি বার হয় না। যা ভিড়।
বেশিরভাগ চ্যানেলগুলো চিৎকার চেঁচামেচি টেলিকাস্ট করে নিজেদেরই তেরোটা বাজাচ্ছে।
Zee ২৪ ঘন্টার নতুন দিশা ই কনক্লেভ প্রোগ্রামটা হঠাৎই খুব ভালো লাগছে। পঃ বঃ সরকারের এই চুপচাপ কাজগুলোর প্রচার নেই কিন্তু। এই চ্যানেলটার অভিভাবক কোন দল?
কোন কারণে, পশ্চিমবঙ্গের বাইরে বসবাসকারী মেজরিটি বাঙালী, যারা এখানকার ভোটার নয়, তারা বর্তমান রাজ্য সরকারকে পছন্দ করেনা। ব্যঙ্গ করাটা তাদের সহজাত। কিন্তু, তারা যদি এই রাজ্যের ভোটার হতো, তাহলে কাকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেখতে ইচ্ছুক, সেটাও স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেনা।
প্রসঙ্গতঃ, একটা কথা শুনেছি। বলেছে এক বামপন্থী নেতা। জাস্ট কথার কথা।
কথাটা হল, শৈশব আর বামফ্রন্ট, একবার চলে গেলে, আর ফিরে আসেনা।
জানি, শেষ লাইনটা নিয়ে তর্ক হবে।
হোক।
তর্কটা জমি পেলে আমিও খুব খুশি হব।
প্রোগ্রামটা পরে ইউ টিউবে দেখে নেবেন
বলি কলকাতার কারিগরদের আর দোকানের মালিকদের নিয়ে এত কথা হচ্ছে, অথচ আমার নদীয়া বিলকুল বাদ? এ কেমনতর না-ইনসাফি? দুধকে ছিন্ন করে যে ছানা যা নাকি দেবতাকে ভোগে নিবেদন করা যায়, সে জিনিস কে চিনত যদি না চেনাত অচিন্ত্য থুড়ি চৈতন্য?
রসগোল্লা খাবেন? বা কাঁচাগোল্লা? সোজা কেষনগরের অধর। পান্তুয়া মানে রানাঘাটের হরিদাস পাল কিংবা কেষনগরের বিজয় ময়রা। আর ক্ষীরভরা পান্তুয়া খেতে চাইলে কাটোয়ার পরাণ। নিখুঁতি? লম্বা খেতে চাইলে শান্তিপুরের জলযোগ, গোল খেতে চাইলে ফের অধর। অমৃত পাকের জিলিপি? নবদ্বীপের পচা ময়রা (যদিও সে দোকান এখন মায়ের ভোগে)। আর সিঙাড়া-কচুরি? নবদ্বীপের বিমলা। কোথায় লাগে পুঁটিরাম। ছোঃ। আর দই আবার অন্য কোথাও হয় নাকি একমাত্র নবদ্বীপ ছাড়া?
তা-ও বর্ধমানের গণেশের উল্লেখ করলামই না। বা কেষনগরের সরভাজা-সরপুরিয়া। আপনাগো হক্কলের এত কলকেতা বাই কেন?
একমাত্র সোনালী আছে।
না রে বহুদিন উঠে গেছে। গৌরি, শ্রীকৃষ্ণ, অনন্যা, পারিজাত , সালকিয়ার দিকে আরো বেশ কয়েকটা। :(((
বোধহয় রাখী টা এখনো আছে। আর ডানলপে সোনালী।
দীপু :))) আহা আমাদের সেই স্কুল বেলার অমর।
এখন ওদের আরেক টা শাখা হ য়েছে রে। শুভার চেম্বারের নীচে। গৌরি সিনেমা ছাড়িয়ে কিছুটা এগিয়ে
@lcm
গোলপার্ক থেকে গড়িয়াহাট যেতে পরপর একই ফুটপাথ এ তিনটে মিষ্টির দোকান , গাঙ্গু , তারপর বাঞ্ছা তারপর মিঠাই আরেকটু এগিয়ে মোড় ক্রস করে একই দিকে যুগল চন্দ্র দাস আর তারপর আরেকটু গেলেই গুপ্তা র লস্যি
সুচিত্রা মিত্র অবশ্য থাকতেন বাল্লিগঞ্জ শিক্ষা সদন এর পাশের বহুতল এ
বাঞ্ছা র মিষ্টি চিরকাল ই হাইপ দিয়ে চলে , এখন আবার কি সব ফিউশন মিষ্টি তে ভর্তি
বনেদী ঘটস রা "মাখন" কে "মাখম" বলেন। প্রাচীন অরণ্য প্রবাদ । @ন্যাড়া দা :))))
শালা আকা, ভাট পাড়া কে টেনে খেলাচ্ছে। ওহে উত্তর পাড়ার "অমর মিষ্টান্ন ভান্ডার" এর নাম জানা আছে? :))))
আদত রসগোল্লা হলো বড় সাইজ।ধরুন গিয়ে গলফ বল আর টেনিস বলের মাঝ মাঝি সাইজ।ঠিক দুধসাদা হবে না।হালকা ঘি কালার এর হবে।মিষ্টি কম হবে।রস হবে পাতলা।আর রসগোল্লা তো কামড়ে খেতে হবে।মানে স্পঞ্জ রসগোল্লার মতন কামড়ালেন আর ভুস করে কিছু হওয়া বেরুলো এমন টি নয়।হালকা একটা কামড় দিলেন,পাহাড়ে ধ্বস নামার মতন কিছুটা অংশ খুলে বেরিয়ে এলো। দু এক ফোঁটা পাতলা রস গা বেয়ে নামলো। এই হলো কুলীন রসগোল্লা!
এটা অনেকটা সেই বরদার "তোমরা টিকটিকিকে হাসতে দেখেছ?" গোছের কথা হল।
চাচা একদম গ্যাসে। শিক কাবাব আর করেই না। ফাউল কাটলেটও গ্যাসে। শুষ্কং-কাষ্ঠং। কাটলেটের আর একটা ভাল, কিন্তু অত নাম নেই, ঠেক ছিল আমহার্স্ট স্ট্রিটের পদ্ম। সে কাটলেট করা তুলে দিয়েছে। ফিশ চপ গছিয়ে দিল।
এদ্দিনে কেউ মাখমের নাম করল। সল্ট লেকে বিএফ ব্লকে মাখমের দোকান করেছে বোধহয়।