সরস্বতী নদীর ওপর সিগনেটের একটা ব ই আছে। দেখে কালকে নাম বলবো
অরণ্য দা, কেমন আছো?
দেশে মুক্তবুদ্ধি চর্চার অন্যতম পথিকৃৎ, ভাষা ও স্বাধীনতা সংগ্রামী, জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড মোহাম্মাদ শাহ আলম।
নেতৃবৃন্দ আজ এক শোক বিবৃতিতে বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম, স্বাধিকার আন্দোলন, মুক্তিসংগ্রামসহ বাঙালীর প্রতিটি সংগ্রাম ও লড়াইয়ের অগ্রসেনানী ছিলেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক হিসেবে তিনি বাঙালী সংস্কৃতির প্রতি ছিলেন নিবেদিত প্রাণ। পাকিস্তানী আমলে শাসকগোষ্ঠীর বাংলা, বাঙালী সংস্কৃতি ও সাহিত্য বিরোধী যে কোন অপতৎপরতার বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার কন্ঠ ছিলেন। নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর অবদান কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করেন।
নেতৃবৃন্দ অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে বাংলাদেশের শান্তি আন্দোলনের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি আখ্যাদিয়ে তাঁর অবদান স্মরণ করে বলেন, তিনি আফ্রো-এশিয়ার নিপীড়িত মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু ছিলেন। আফ্রিকা, এশিয়া ও ল্যাটিন আমেরিকায় সাম্রাজ্যবাদী, ঔপনিবেশিক ও নয়া ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার কন্ঠ ছিলেন। তিনি সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে আজীবন লড়াই করে গেছেন। নেতৃবৃন্দ কমিউনিস্ট পার্টির প্রতি তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করেন।
নেতৃবৃন্দ তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।
পাগলা দাশু, আমি কর্তৃপক্ষ নই। আর বাকি বক্তব্য ঠিক বুঝতে পারলাম না। চাড্ডি ফেবু হোয়া ফরোয়ার্ডের বন্যা, সক পাপেটিং - এসবকে আপনার কন্ট্রোভার্সিয়াল প্রবন্ধ মনে হলে আপনার সঙ্গে আমার বোঝার পদ্ধতির একটা বড় তফাত আছে।