সো,আপনার মতন মানুষ গোটা কয়েক বেশি থাকলে,দুনিয়াটা বদলে যেতো। আপনি চালিয়ে যান।
নির্মলা দির বাজেট হলো গিয়ে লোন মেলা। সরকার লোকের পকেটে টাকা দিচ্ছে না।উল্টে তেল এর সেস দশ টাকা বাড়িয়ে প্রচুর ট্যাক্স আদায় করছে। গরীব মানুষ গুলোর হাতে কিছু টাকা দিলে কি এমন ক্ষতি হতো !?
18 মার্চ লক ডাউন হয়েছে আর 24মার্চ থেকে ই দিল্লি সরকারের টেম্পোরারি রেশন কুপন দেবার সাইট ডাউন
খোদ নিউ জিল্যাণ্ডের প্রধানমন্রীকে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণের কারণে কাফেতেই ঢুকতে দিল না, :-)
"Social distancing rules under Level 2 has limited the number of people that can get into cafes and restaurants.
For many people, that means having to wait outside for another patron to leave before they can get in for their favourite snack or caffeine fix - even if you're the Prime Minister.
Jacinda Ardern was spotted waiting outside Olive Cafe on Cuba St on Saturday morning."
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে গত ২৪ মার্চ মাত্র ৪ ঘণ্টার নোটিশে লকডাউন শুরু হওয়ায় আচমকাই স্তব্ধ হয়ে যায় দেশ। একদিকে যেমন এই লকডাউন ঘোষণায় বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়েন বহু অভিবাসী শ্রমিক, অন্যদিকে দেশজুড়ে বিপদের মুখে পড়েন দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ। দৈনিক রোজগারই যাঁদের দিনের খাবারের জোগান দেয়।
যদিও লকডাউনের প্রথম দিন থেকেই বিরাট সংখ্যক এই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায় বহু সংস্থা, বহু সংগঠন। যার কিছু রাজনৈতিক, কিছু বা অরাজনৈতিক। জয়নগর থেকে জলপাইগুড়ি, পুরুলিয়া থেকে পান্ডুয়া, শিবপুর থেকে শিলিগুড়ি, নৈহাটি থেকে নকশালবাড়ি। বামপন্থী কোনো না কোনো সংগঠন সাধারণ মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াননি, এই মুহূর্তে রাজ্যে এরকম কোনও অঞ্চল খুঁজে পাওয়া কঠিন।
ঠিক এভাবেই জনতা কার্ফু জারি করার আগের দিন থেকেই রাস্তায় নেমে সাধারণ মানুষের মধ্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিলি করা শুরু করেছিলো নৈহাটির এস এফ আই ইউনিট। রাস্তার রিক্সাচালক, টোটোচালকদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্যানিটাইজার বিলি করার পর যেদিন প্রধানমন্ত্রী গোটা দেশে লকডাউন জারি করেন তার পরের দিন থেকেই শুরু হয় হেল্পলাইন। সাধারণ মানুষের যেকোনো রকম সমস্যার কথা এই হেল্পলাইনে শুনে সমাধান করা শুরু হয়। এরপর থেকে প্রচুর মানুষ এই নম্বরে ফোন করে সাহায্য চেয়েছেন। কেউ ওষুধ পৌঁছে দিতে বলেছেন, কেউ কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দিতে বলেছেন আবার কাউকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে সেক্ষেত্রেও এই হেল্পলাইনে ফোন করেছেন অনেকে। সবক্ষেত্রেই হাসিমুখে এগিয়ে এসেছে ছাত্ররা। এখনও পর্যন্ত প্রায় ২১০ জন লোকের কাছে ওষুধ পৌঁছে দেওয়া গেছে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রায় ২০০ জন মহিলার কাছে স্যানিটারি ন্যাপকিন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।