Atoz | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৪৩431039
Atoz | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:৩৬431038
অরিন | 198.4.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৮431037@সে: "অরিনকে বলছি। সোলার প্যানেল জারমানির প্রচুর বাড়িতে এবং দোকানপাটে রয়েছে। তবে শুধু গ্রীষ্মেই এটা পুরোপুরি কাজে দেয়। শীতকালে কার্বনফ্রি হবার সম্ভাবনা কম। সেক্ষেত্রে হাওয়া থেকে এনার্জি "
তা তো বটেই। উত্তর ইউরোপ/নিউজিল্যাণ্ডে শীতকালের ব্যাপারটা অন্যরকম যে।
একে আলো কম থাকে, তায় এই সময়টাতেই সবচেয়ে বেশী ইলেকট্রিসিটি খরচা হয় -- সারাদিন গরম জলের হিটার চলে, যাঁরা বাড়ি গরম করে রাখার জন্য হিট পাম্প ব্যবহার করেন তাঁদের ক্ষেত্রে প্রায় সারা রাত হিটার, ইলেকট্রিক ব্ল্যানকেট, আলো, সব মিলিয়ে যে সময়টাতে সূর্যালোক -নির্ভর ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন হলে সবচেয়ে সুবিধে হত, সেই সময়টাতেই বিদ্যুৎবাবুকে সেই সূত্রে পাওয়া যাবে না। এখন ব্যাটারী থাকলে কিছুটা সুবিধে হতে পারে হয়ত, কিন্তু সে সাংঘাতিক খরচসাপেক্ষ। আবার এদিকে যে সময়টুকুতে সূর্যের আলোয় ইলেকট্রিসিটি জেনারেট হবে সেটা কিন্তু দারুণ এফিশিয়েন্ট কারণ, ঠাণ্ডা কিন্তু সূর্যের আলো পাওয়া যাচ্ছে, ফলে প্যানেলগুলো খুব গরম না হয়ে গিয়ে হইহই করে পাওয়ার জেনারেট করতে পারবে।
আমাদের এদিকটায় শীতকালে হাওয়া থেকে এনার্জি পাওয়ার সম্ভবনা নেই বললে চলে, কারণ গোটা শীতকাল হয় বরফ পড়ে, না হলে বৃষ্টি। কাছাকাছি একটা ঝরণা কি নেহাৎ ছোটখাট একটা জলপ্রপাত থাকলেও ছোট টারবাইন চালানো যেতে পারে অবশ্য। আমি একবার একটি গহণ অরণ্যে পাহাড়ের মাথায় এক ভদ্রলোকের একটি hut-এ দু'রাত ছিলাম, সেখানে অন্য কোনভাবে ইলেকট্রিসিটি পৌঁছনোর কোন গল্পই নেই -- তিনি বাড়ির কাছাকাছি একটা খুব ছোট জলপ্রপাত, ঝোরাই বলা চলে, সেখান থেকে টারবাইন চালিয়ে দিব্যি পাওয়ার জেনারেট করতেন। সে টারবাইনটা তিনি নিজে ডিজাইন করেছিলেন। বাকীটা সোলার থেকে। ওরকম একটা সাংঘাতিক বিপজ্জনক পাহাড়ের মাথায় তায় অরণ্যসঙ্কুল সরু পথ দিয়ে কি করে প্যানেল আর টারবাইন টেনে তুলেছিলেন জিজ্ঞেস করাতে বলেছিলেন ঘোড়ায় চড়ে। লোকে পারেও বটে!
কার্বন ফ্রি নিদেন পক্ষে কার্বন লঘু প্রায় সম্বৎসর একটু চেষ্টা করলেই হওয়া যায় অবশ্য, সেক্ষেত্রে বসন্তদিনে দিল খুশ করে দোকান থেকে মাংস কিনে কষে রান্না করে হাত চুবিয়ে না খেলে দেখবেন স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে নিজের থেকে অনেকটা কার্বন কম ঢাললেন, ;-), কাব্যি হবে না, এই যা ।
Atoz | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২৬431036
Atoz | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:২২431035
অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:১৫431034*Prof. P Lal র Writers Workshop
অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৫৭431033@Du, P Lal'র Writer's Worshshop র রবীন্দ্রনাথের ইংরেজি অনুবাদের বইগুলোয় (বিভিন্ন জনের কৃত) পাবেন। আমাকে (কবি) রাজলক্ষ্মী দেবী তাঁর করা অনুবাদের বইটি দিয়েছিলেন কিন্তু সেটা এই মুহূর্তে খুঁজে পেলামনা । সেখানে মনে হয় 'যখন পড়বে না মোর পায়ের....' onubad ache.
lcm | 172.68.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৫২431032সারাদিন হাসপাতাল হাসপাতাল করে ফোনেফ চার্জ রাখার চক্করে নেট অন করিনি। এখন একটু পড়তদ গিয়ে দেখছি ইন্টারেস্টিং সব আলুচানা মিস করে গেছি।
বাঁশী নিয়ে দু পয়সা -
ক্লাস নাইনে পড়তে এক্সটেম্পোর এর বিষয় পেলাম " যদি বাঁশী আর না বাজে" - কবিতাটা তখন শুধু জানা তাই না, রীতিমত মুখস্থ বলতাম, সব্যসাচীর ভঙ্গী নকল করার চেষ্টা করে। তা সত্ত্বেও প্রথম যে সেন্টেন্সটা আমার মাথায় এল আর বলেও ফেললাম, সেটা হল "যদি বাঁশী আর না বাজে তবে দেখতে হবে সেটা ফেটে গেছে কিনা"। এটা বলে নিজেই বিপদে পড়ে গেলাম - এখান থেকে কবিতাটার প্রসঙ্গে কিভাবে আসব সে আর ভেবে পাইনা। প্রচুর আমতা আমতা করে গোঁজামিল দিয়েছিলাম
aka | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৩৪431030
চশমা | 162.158.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:১৭431028হ্যাঁ ছেষট্টির ওপর প্যাঁচা বসে আছে তো।
pi | 172.69.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:১২431027
pi | 172.69.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:১১431026
lcm | 172.69.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০৯431022
অপু | 162.158.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৪৮431020
aka | 162.158.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৪৬431019
গ | 14.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৪২431018বসন্ত দিনের চেয়েও বসন্ত রাতেটা বেশী ইন্টারেস্টিং -
"এমন বসন্ত রাতে
আলো জ্বালো বিছানাতে
থাকিও না পাঁচে সাতে
করিও না খেলা"
Du | 108.162.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:০৭431016
Du | 108.162.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২১:২৮431012
r2h | 162.158.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২১:০০431011