এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ডিফিট বিজেপি কথাটায় কার কার আপত্তি

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬০০ বার পঠিত
  • বাংলায়, ইন্ডিয়া জোটের নির্বাচনী ঐক্য হয়নি। ঠিক যেমন হয়নি কেরালাতে। তাহলে ইন্ডিয়া জোটের কোনও শরিক, যদি বাংলায় বা কেরালায়, এই শরিকদলের কোনও একটি দলকে ভোট দিতে না বলে, জনগণের বিচারবুদ্ধির ওপর ছেড়ে দিয়ে বলে বিজেপিকে হারান, কাকে হারানো উচিৎ, তা যদি জনগণের প্রজ্ঞার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে ভুল কোথায়?

    ইন্ডিয়া জোট তৈরি হয়েছে বিজেপিকে হারানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। এই জোটে এ থেকে জেড সব মতের সবাই আছে। যারা আছে তাদের মধ্যে নানা রাজ্যের শাসক বা কেন্দ্রের প্রাক্তন শাসক ও বর্তমানের অপেক্ষমাণ শাসক কংগ্রেস। আছে নানা ঘরাণার বামেরা। যারা আছে তাদের মধ্যে মারামারি কাটাকাটির দীর্ঘ ইতিহাস আছে। সে সব ঝগড়াঝাঁটির লিগ্যাসির বোঁচকাবুঁচকি নিয়েই সবাই জড় হয়েছে। এদের মধ্যে দুর্নীতির লিটমাস টেস্ট চালু হলে দেখা যাবে অনেকেই ফেল করবে কারণও পরিষ্কার - শাসক হলেই স্বজনপোষণ আর দুর্নীতি, জলে মাছের মতই স্বাভাবিক। এমনকি শাসনে দড় বামপন্থীদের বড় অংশের বিরুদ্ধে শাসনের পাঁক গায়ে লাগার অভিযোগ অস্বীকার করা যায় কি? তাহলে ইন্ডিয়া জোটটা গড়ে উঠেছে কেন? কোন আদর্শগত সমসত্ত্ব তালমিল থেকে এটা যে গড়ে ওঠেনি তাতো বোঝা গেল কিন্তু গড়ে উঠল কেন? সাত কাণ্ড রামায়ণ হয়ে যাবার পর এ প্রশ্ন যে বা যারা করবে তাদের পরিস্থিতির তাগিদ নিয়ে ধ্রুব রাঠির মতো উদ্দীপক ভাষণ শোনান উচিত। হ্যাঁ, ধ্রুব ঠিক এটাই করেছেন-উদ্দীপক ভাষণ দিয়ে বুঝিয়েছেন কেন বিজেপিকে ক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গের শ্লোগান তোলাটাই জরুরি। নাহলে যে স্বাধীনতা বিপন্ন হয়, গণতন্ত্র বাতিল আর সংবিধান ছিনতাই হয় হিন্দুত্বের, ফ্যাসিবাদের আস্ফালনে। ধ্রুবর রেফারাল পয়েন্টটাও ছোটখাট কোন আইকন নয় - আশাকচুম্বি আদর্শবাদের প্রতীক শহীদ এ আজম ভগৎ সিং আর নেতাজি সুভাষ। নাহলে ক্লিশে হয়ে যাওয়া সেই কথাটা ধ্রুব মনে পড়ালেন কেন। নেতাজির সেই কথাটা, সেই অমোঘ আহ্বান - “তোমরা আমাকে রক্ত দাও! আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব!” সত্যি কৌচের আরামে বসে স্মার্ট টিভিতে ধ্রুবর তানাশাহী বিরোধী ভিডিও দেখতে দেখতে শুনতে শুনতে মনে হচ্ছিল বেতো হাঁটু আর গোড়ালির ব্যথা যেন বেশ কিছুক্ষণের জন্য ভুলেই গেছি! গায়ের রক্তের থেকে স্বাধীনতার দাম, গণতন্ত্রের দাম যে সত্যিই অনেক বড়! ভগৎ সিং, নেতাজি, নানা ধারার শহীদরা তো তাই শিখিয়েছিলেন! কত আর স্বার্থপর হব! একটা কিছু করি! করি একটা কিছু। এবারের ভোটটা দিই বিজেপিকে হারানোর জন্য! যে হারাতে পারবে সেই পাবে ভোট! তার জন্য চাঁদ সদাগরের মতো দরকারে বাঁ হাতেই নয় দেব! মনে মনে আউড়াতে থাকলাম ডিফিট বিজেপি! ডিফিট বিজেপি! নো ভোট টু বিজেপি! এতটাই হাইপার হওয়াই কি পরিস্থিতির দাবি নয়?

    কিন্তু পশ্চিমবাংলা এক আজব জায়গা। এখানে বাম আন্দোলনের ব্যাঙ্ক ব্যালান্স ভাঙিয়ে তিন দশক ধরে একটা বামফ্রন্ট সরকার চলে আর তারপর তৃণমূল আসে। তারাও তিনটে টার্মে যথেষ্ট পচে আর তার গন্ধও ছড়ায়। ফাঁক তালে বিজেপি ঢোকে। সবাই জানে বিজেপি যখন ঢোকে সে শুধু রাজনীতির বক্তৃতাবাজি, শুধু পলিটিক্যাল স্পেস নিয়ে খেলে না সে মন নিয়েও খেলে। ন্যারেটিভের পর ন্যারেটিভের পরত চড়ানোর সে খেলা মানুষকে বিশ্বাস করিয়ে ছাড়ে সেই টিনা থিয়োরি যে - বিজেপির কোন বিকল্প নেই। এখানেও তাই হয়। “তৃণমূলের থেকে আরকি খারাপ হবে ?” - এই সাচ্চা বিজেপি ন্যারেটিভটা সব অ-তৃণমূল প্রধান দল ও সাধারণ মানুষের একটা বড় অংশের মন জয় করে নেয়। তিন দশকের ক্ষমতা থেকে হটে যাওয়া বামফ্রন্টকেও প্রভাবিত করে। তারা ইন্ডিয়া জোটের রণ আহ্বান, এই সময়ের ফ্যাসিবাদ বলুন তানাশাহী বলুন, সবার বিরোধী রণ আহ্বান ডিফিট বিজেপি - বিজেপিকে হারান বলতে গিয়ে দ্বিধায় পড়ে, ভাবে ফাঁক তালে তৃণমূল বেরিয়ে যাবে না তো! তাই তারা বলে বামেরা কত ভালো। বামেরা কত আদর্শবাদী। কত শিক্ষিত! নিজেদের অস্তিত্ব ফিরে পাবার জন্য এই সব কথা নানা ভাবে তারা বলতে বলতে বিজেপির তৃণমূল বিরোধী ন্যারেটিভের বশেই থাকে। ইন্ডিয়া জোটে থেকেও ডিফিট বিজেপি তারা বলতে পারে না।

    এই দশা পশ্চিম বাংলায় শুধু বামেদের হয় না। ইন্ডিয়া জোটের কংগ্রেসও বিজেপি বিরোধিতাকে পশ্চিম বাংলায় তৃণমূল বিরোধিতার ন্যারেটিভের অধীনে রাখে। ইন্ডিয়া জোটে স্থানীয় সবচেয়ে শক্তিশালী শরিক তৃণমূলও বিজেপির ন্যারেটিভ বাজি, মন জয় করার খেলার শিকার বনে যায়। তাদের শ্লোগানও ডিফিট বিজেপি থেকে ক্রমশ সরে এসে বিরোধীদের বিসর্জনে পর্যবসিত হয়েছে। এটা যে বিধানসভা নয় লোকসভার ভোট আর তারা ইন্ডিয়া জোটের গুরুত্বপূর্ণ শরিক সে তারা মনে রাখে কি ? সিপিএম আর কংগ্রেস তো ল্যাং মারামারির খেলা খেলতে গিয়ে তৃণমূলকে ইন্ডিয়া জোটের রাইরে চলে যাওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত করছে। তৃণমূলকে দেখেও মনে হচ্ছে তাদের একটাই লক্ষ্য আর তাহল নির্বাচনে মেরেকেটে যত বেশি পার আসন জেত, তারপর ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গে দর কষাকষি কর।

    দিনের শেষে, পশ্চিম বাংলায় ইন্ডিয়া জোটের গুরুত্বপূর্ণ শরিকরা বিজেপির ন্যারেটিভের অসহায় শিকার হয়েই যে সমস্বরে ডিফিট বিজেপি, বিজেপিকে হারাও বলতে পারছেন না তা কে বলবে! কাকস্য পরিবেদনা আরকি!

    ইতিমধ্যে সহমন ওয়েবজিনে প্রকাশিত
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • h | 2a0b:f4c2:1::***:*** | ১৫ এপ্রিল ২০২৪ ১১:২৪530641
  • বেঙ্গালুরুর বাঙালিরা পশ্চিমবঙ্গে কোন সরকার চায় তা দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ভোট হয় না। জার্মানির ভারতীয় ভারতবর্ষে কোন সরকার চায় তা দিয়ে ভারতের ভোট হবে না।
  • upal mukhopadhyay | ১৫ এপ্রিল ২০২৪ ১৩:১৮530644
  • যেন বেঙ্গালুরুর বাঙালিরা আর জার্মানির ভারতীয়রা সবাই একরকম ভাবে। কী যে সব বলে।
  • সৃষ্টিছাড়া | 117.209.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৩৬530663
  • বাম কংগ্রেস কে ভোট দিন, তাতে তো আপনাদের আবার আপত্তি, কারণ আপনারা তো তস্কর তোলামুলি দের দোসর
  • upal mukhopadhyay | ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৫৫530665
  • এই তো বেরিয়ে পড়ল। "তৃণমূলের থেকে খারাপ আর কিছু হতে পারে না" লজিক​​​। এটাই বি​​​​​​​জে​​​​​​পির ​​​​​​​ন্যারেটিভ​​​​​। খেয়ে​​​​​​​ বসে আছেন ​​​​​​তো ​​​​​​​!!!
  • সৃষ্টিছাড়া | 59.9.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৯:২৬530673
  • ন্যারেটিভে  কি অনুপ্রেরনাটা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
    ভাবের ঘরে চুরি করে যারা লড়াই করেছে একদা তাদের সাথে না গিয়ে কেশ তোলার মুরোদ আর আর্থিক অনুদান, বা রে শিক্ষিত মুহ্যমান।
  • Kuntala | ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ২১:৫৬530676
  • আমি বিদেশে থাকি। সুতরাং আমার মতামত গ্রাহ্যের মধ্যে নয়। আবার গুরুতে ট্রোল পার্টির কখন যে পেছনে পড়ে যাবেন তার ঠিক নেই। এসব কারণে গুরু খোলা কমে গেছে, আর মন্তব্য দেওয়া প্রায় বন্ধই করে দিয়েছি। তবে উপলের  মন্তব্য সুচিন্তিত এবং আমার নিজের অভিজ্ঞতার সংগে মেলে। 
    দেশে ঘুরছি কিছুদিন ধরে। ট্যাক্সি বা অটো ড্রাইভার, দোকানদার থেকে শুরু করে পুরনো বন্ধুদের মধ্যে দেখছি বিজেপি একটা আদিম ঘৃণা ও মুসলিম দের বিরুদ্ধে আক্রোশ সফলভাবে জাগিয়ে তুলতে পেরেছে। আজকেই রিফিউজি হিসেবে এদেশে আসা একজন যে ভাষায় তীব্রভাবে কিছু বক্তব্য রাখলেন, তা শুনে আমার দমবন্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা। মুসলমানেরা নাকি এখন ভয়ে চুপচাপ আছে, আরও কত কি, তার মধ্যে রামমন্দির, পাকিস্তান, বিশ্বগুরু, অমৃতকাল - সব জগাখিচুড়ি হয়ে আছে।
    এনারাই সিপিএমের ভোট ব্যাংক ছিলেন এটা তো সত্যি কথা? ইনি কিন্ত উচ্চবিত্ত নন, আবার শ্রমজীবীও নন। তো এনারাই হলেন অ্যাসপিরেটিং হিন্দুদের প্রতিনিধি। আমার তো ব্যাপার স্যাপার খুবই ঘোরালো মনে হচ্ছে। মোদিবাবু আবার বেছে বেছে ইন্টারভিউও দিতে শুরু করেছেন। 
    একটা কথা বলে শেষ করি। আইডিওলজিতে না মিললে যাচ্ছেতাই বলার অভ্যাস কিন্ত গভীর ভাবে ভাবা ও আলোচনার পরিপন্থী। 
    এটি আমার ফেবু ওয়াল নয়, তাই আমি ডিলিট করতে পারবো না। আপনার অসদাচরণ কিন্ত এখানেই থেকে যাবে।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ০১:১৮530679
  • কুন্তলাদির এই পয়েন্টটা সাংঘাতিক তাৎর্যপূর্ণ। এই যে একটা polarisation, একটা "অপর" তৈরী হয়েছে, একটা অদ্ভুত ধরণের অপপ্রচারের বাতাবরণ তৈরী করা হয়েছে, এবং তার সঙ্গে জুটবে এ আই এর উৎপাত। 
    উপলবাবু বিজেপি হটাও লেখেন বটে,  স্লোগানটা মানসিকতা বদলাও হলে মনে হয় সুপ্রযুক্ত হত। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৫২530680
  • আমি গত মাসতিনেকের অভিজ্ঞতায় দেখলাম শিক্ষিত মধ্যবিত্ত (যাঁরা অনেকেই বামপন্থী ছিলেন, হয়তো এখনো আছেন ) পর্যন্ত এই 'অপর ঘৃণা' খেলায় সাবস্ক্রাইব করে বসে আছেন। এর জন্য বর্তমান প্রশাসকদলও দায়িত্ব এড়াতে পারে না। তোষণ কোনোদিনই কোনো গোষ্ঠীকে মর্যাদাও দেয় না, তাদের ভালোও করে না। সমানে সমানে কাজ করার, পড়াশোনা করার, সামাজিকতা করার উপায় দেবো না, অথচ তোষণ করে যাবো, এটা ভয়ানক একটা ফাঁদ।
  • দীপ | 2402:3a80:a3d:58ea:0:6f:64e1:***:*** | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ০২:১৮530681
  • তোষণ কোনোদিনই কোনো গোষ্ঠীকে মর্যাদাও দেয় না, তাদের ভালোও করে না। সমানে সমানে কাজ করার, পড়াশোনা করার, সামাজিকতা করার উপায় দেবো না, অথচ তোষণ করে যাবো, এটা ভয়ানক একটা ফাঁদ।
     
    একদমই ঠিক কথা। একটি মৌলবাদী শক্তিকে তোষণ করে আরেকটি মৌলবাদী শক্তির বিরুদ্ধে লড়া যায়না, বরং তাকে আরো শক্তিশালী করা হয়! 
    আমাদের দেশে দীর্ঘদিন সেটাই হয়েছে। ফল, বিজেপির উত্থান।
  • সৃষ্টিছাড়া | 59.9.***.*** | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৩৭530685
  • ১৯৫২ সাল থেকে দেশে সাধারণ নির্বাচন হচ্ছে, জনসংখ্যা বেড়ে তিন গুণ, নির্বাচক মন্ডলীর বয়সে পরিবর্ধন পরিমার্জন হয়েছে। প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি উপেক্ষা, ভাষা, জাতি তত্ত্বের আলোকে ধর্মের নামে রাজনীতির জন্যই polarisation অবশ্যম্ভাবী, বিদেশে বসে কেশ উৎপাটন করে পাণ্ডিত্য প্রকাশ করলেও, আমার মত দেশে থাকা উপেক্ষিত মূর্খের দৃষ্টি বিন্যাসেও 
    শুয়োরের খোঁয়াড় বুর্জোয়া গনতান্ত্রিক পদ্ধতির একমাত্র অশ্ব ডিম্ব,
    শিক্ষিত জন আমার মত অল্প শিক্ষিতকে তিরস্কার বাণী বর্ষণ করলেও।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন