এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কবিতা / অকবিতা 

    Chirasree Debnath লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ অক্টোবর ২০২০ | ১৬৬৬ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • কাল রাতে ঘুমোবার সময় সাত আটটা লাইন লিখেছিলাম, ঐ যাকে আমি কবিতা বলি, সেভ করে ঘুমিয়ে গেলাম। সকাল বেলা যখন মোবাইল খুললাম, প্রথমেই হাত গেল সেই কচি কচি সদ্যজাত কয়েকটি লাইনের ওপর। প্রথমে একটি শব্দ বদলে দিলাম, তারপর আরেকটি, তারপর একটি লাইন, দুটো লাইন, তিনটে লাইন, আধঘন্টার মধ্যে সবকিছু বদলে গেলো। গতরাতের একটি অক্ষরও না। এখন যেটা হলো সেটা কি নির্মান। এইসমস্ত পংক্তি কি সত্যিই আমার, না কাল রাতে যেগুলো লিখেছিলাম সেগুলো আমার ছিল। এই বহতা দিনটি কি আমার? না পেরিয়ে আসা সেই নির্জন অন্ধকারতম দীঘির ঘাটটি । কোনটি?

    মনে হলো বিনির্মিত হয়ে যা এসেছে সেটাই সুন্দর। কিন্তু বন্যতা নেই।

    কবিতা তো ঐ বন্য হরিণশিশুটি যে এক ফুট দূরে বসে ঝকঝকে ডোরা কাটা লাল হলুদ ব্যাঘ্রশিশুটিকে পরম কৌতূহলে দেখতে থাকে। বাঘের বাচ্চাটিও কাছে আসে, হরিণবালিকাটিও। আচমকা বিদ্যুৎ পতন হয়, দুজনে বড় হয়ে যায় এক মুহূর্তেই। হরিণ দৌড়ে পালায়, সামনে ঝর্ণা, ঝর্ণা পেরিয়ে পাহাড়, সেখানেই তার বাড়ি, ফলের গাছ, অজস্র ছাতিম ফুল। ব্যাঘ্রশিশুটির সঙ্গে আর তার সারা জীবনেও দেখা হয় না। বাঘ বড়ো হয়, শিকার করা শেখে।হরিণের মাংস খুব প্রিয় তার। টক টক, গরম, নরম।
    খাওয়ার পর হুংকার দেয়, হুংকারে জঙ্গল কেঁপে ওঠে। চোরা শিকারীর দল বন্দুক হাতে ছুটে আসে। তারপর কি হয়?

    নাহ্ কবিতায় আর বলতে নেই। জন্ম, দহন, কাম, ক্ষুধা, মৃত্যুভয়। ব্যস্ এতটুকুই। কামড়ে ধরো কবিতার নরম চাদর।

    জন্ম হোক তরুণতর কবির। সে আর কোনদিন খালি চোখে একা একা ঝড়, চাঁদ, নদী, পাহাড়, সমুদ্র, নারী, পুরুষ দেখবে না। সবকিছু দেখবে অক্ষরের চোখ দিয়ে। ঘোরের মত। পদাবলী গায়কের মতো। তার অন্তরে থাকবে গোপীভাব। পেশীতে যাবতীয় অন্যায়ের প্রতিবাদ না করতে পারার ব্যর্থতা। চাটুকারিতার অন্তর্দহ। আলোকিত মঞ্চ ছেয়ে থাকা দুধঘাস, শারদসংখ্যা, বইমেলার অজস্র চোখে ঈর্ষা দেখতে চাওয়ার ব্যাকুলতা।

    তরুণ কবি যাকে দেখতে ভালো লাগে তাকে দেখে না, জলধারা পতন দেখে। বৃক্ষ ফুলশোভিত হওয়ার মধুক্ষণ দেখে, শিশিরের মতন যে জীবন, কবিতার স্পর্শে আগুনের মতো জ্বলতে থাকে।
    তখন ভেতর থেকে বলি আগুন নিভে যাক।
    সংসারী হও। সুন্দর করে রান্না করো। নুন, হলুদ, লঙ্কা, তেল ঠিকঠাক। মুখের ভেতরের স্বাদকোরকগুলো বিস্ফারিত হোক। কবিতা গলা থেকে, আঙুলের ডগা থেকে নেমে যাক, দুফোঁটা শান্তির জীবন দাও এই বেজন্মা আত্মাকে।
    ঘুমোতে দাও।
    ঘুমের ঘোরে বারান্দার রেলিং ভেঙে একান্ত অমাবস্যার এই আনাগোনা বন্ধ হোক।
    চুরমার হোক চরাচরের বিষণ্ণতা। রাতের পাখিরা ঘর খুঁজে নিক।
    মায়ের মৃত্যুর পর একবার ঊনকোটি গিয়েছিলাম, কয়েকবার দেখা ক্ষীণ ঝর্ণাধারা, নীচে সীতাকুণ্ড। সীতাকুন্ডের জলকে একটু ছুঁয়ে দেখলাম, ঝট করে মনে হল মায়ের মৃতহাত, ঠান্ডা। বহুদিন ঊনকোটি নিয়ে কিছু লাইন লেখার চেষ্টা করেছি। অনেকবার দেখা জিনিসকে নিয়ে কিছু লেখা যায় না।
    আবছা করে আঘাত দিয়ে যায় যে মানুষ, যে বন্ধু, যে প্রেম, যে নদীর শরীর, দ্রুত চলে যাওয়া কোন স্টেশনের সাইনবোর্ড, এক ঝলকের জন্য দেখা কুটির প্রাঙ্গনে দড়িতে ঝোলানো হলুদ শাড়িটি অনেক বেশী কবিতাসূত্র দেয়।
    যার কাঁধে মাথা, যার সঙ্গে মিশে আছি দিনরাত, কবিতা তাকে ভয় পায়।
    চুপি চুপি ডাকে। বলে বাইরে আয়। বিরহী জোনাকি ঘুরে বেড়াচ্ছে আলো জ্বেলে, কি অভিশাপ তার বয়ে বেড়াতে হয় সারাজীবন দেখলি, তারপর আরো কাছে আসে, ফিসফিস করে বলে দেখ্,

    "মাইমুখ তলে রাসবালিকা, রত্নবিধুরা পলয় গোধূলি
    রাজনিয়ম তুলহ কন্যা, কন্ঠে এনে বলিছ আজো
    মানি নি, মানি নি, মানবো না"।

    বলে নিরন্তর প্রসবিনী হও,

    টেবিলের ওপর পেপার ওয়েট দিয়ে চাপা থাকে সাদা কাগজ/
    হাত চালালেই হলুদ অসুখে ভরা অক্ষর নেমে আসবে /
    নেড়েচেড়ে ভাবি স্কেচ আঁকবো অনুভবের/
    জটিল বাঁকানো শরীরের রেখা বলে দেবে ধুলো উড়েছিল /
    অবিশ্বাসী চোখ না দেখে বুনে গেছে পোকামাকড়ের বাসভূমি /

    কবিতা হয়তো এভাবেই আসে ধুলো উড়িয়ে, গোধূলিআক্রান্ত জাহ্নবীর রঙ মেখে, বড়ো শুদ্ধ সে, মন থেকে সোনা বের করে আনে।
    এরকমই হঠাৎ খুব পরিচিত ঊণকোটির ভাস্কর্যের কাছে এসে মনে হল,
    "ঊণকোটিকে নিয়ে বেশী কিছু বলতে পারি না,
    এ ভূমি শিল্পীর খেয়ালে রচিত, রাজাদেশে নয়।"

    তারপর আমার দিকে ছুটে আসে দিগন্তরেখা, বলে পৃথিবীর শেষ এখানে, কি চাও বলো, তারপর স্বর্গ, সুখ অনন্ত, তৃষ্ণা নেই।
    দুহাতে ঠেলে ঠেলে দিগন্তরেখা সরিয়ে দিই। আবার স্পষ্ট হয় কাদাজল, ধানক্ষেত, কচুপাতা, লাউডগা সাপ, নেরী কুকুর, পলা পরা রোগা হাত, এই হাতটি মেয়ের, এই হাতটি সেই মেয়ের যে কোনদিন চিবুকে জ্যোৎস্না গুছিয়ে রাখতে শেখেনি। ভেঙে ভেঙে, কঠিন হয়েছে, পরমানু আরো ভাঙো, মহাজাগতিক হও। তারপর হাসি আসে। সত্যিই কি কবিতা লিখতে এতো কিছু লাগে ! একটি আসা এবং ফিরে যাওয়ার মধ্যেই তো এককোটি কবিতা। যা এখনো লিখে শেষ করতে পারেনি পৃথিবীর কোন কবি।

    আবার আজ সকালের ঘটনায় আসি, তারপর খুব চেষ্টা করলাম, যাকে বলে মেধাবী এবং সিরিয়াস চেষ্টা।

    কিন্তু সেইসব মুছে যাওয়া লাইনগুলোকে মনে করতে পারি না। অথচ তারা অশ্বারোহী। মালভূমির পর মালভূমি পেরিয়ে যাচ্ছে। সরাইখানা, লাস্যমন্ডপ, ভগবানের দুয়ার কোথাও থামছে না। ভেতরের কবি যেদিন মরবে সেদিন লাফাতে লাফাতে আমার আগে সে চিতায় উঠবে।

    আমি দাঁড়িয়ে থাকবো আকাশের দিকে তাকিয়ে। হেমন্তের গৃহমুখী শেষ বৃষ্টিপাতের জন্য। দু ফোঁটা জল ঠোঁটে পরবে। অভিশাপ শেষ হবে আমার। কবিতা গ্রস্ততার অভিশাপ।

    খেয়ে নিয়েছে জীবন বাকি, পুননির্মানের ঘরে মুঠো মুঠো বালি দিয়েছে। দশ মিনিটে ধসে গেছে একটি পর একটি ঘর।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Chittaranjan Debnath | ১৩ অক্টোবর ২০২০ ১১:২৪98393
  • দারুণ দারুণ কবিদিদি... 


    খুব সুন্দর লিখেছেন 

  • | ১৩ অক্টোবর ২০২০ ১২:০৬98395
  • ভাল লেগেছে পড়তে। 

  • π | ১৩ অক্টোবর ২০২০ ১৮:১৩98416
  • "...মায়ের মৃত্যুর পর একবার ঊনকোটি গিয়েছিলাম, কয়েকবার দেখা ক্ষীণ ঝর্ণাধারা, নীচে সীতাকুণ্ড। সীতাকুন্ডের জলকে একটু ছুঁয়ে দেখলাম, ঝট করে মনে হল মায়ের মৃতহাত, ঠান্ডা। বহুদিন ঊনকোটি নিয়ে কিছু লাইন লেখার চেষ্টা করেছি। অনেকবার দেখা জিনিসকে নিয়ে কিছু লেখা যায় না। 
    আবছা করে আঘাত দিয়ে যায় যে মানুষ, যে বন্ধু, যে প্রেম, যে নদীর শরীর, দ্রুত চলে যাওয়া কোন স্টেশনের সাইনবোর্ড, এক ঝলকের জন্য দেখা কুটির প্রাঙ্গনে দড়িতে ঝোলানো হলুদ শাড়িটি অনেক বেশী কবিতাসূত্র দেয়। 
    যার কাঁধে মাথা, যার সঙ্গে মিশে আছি দিনরাত, কবিতা তাকে ভয় পায়।... "
     
    পুরো লেখাটাই সুন্দর লাগল তো বটেই, এই অংশটা বেশিকরে। কেন?  রিলেট করতে পারলাম বলে কি?  ভেবে দেখলাম, তা নাও হতে পারে।   অনেকবার দেখা জিনিসকে নিয়ে না লিখতে পারার সঙ্গে রিলেট করতে না পেরেও,  রিলেট করতে না পারা, না অল্প অল্প পারা কিছুকেই ভাল লেগে যেতে পারে,  এক ঝলকের দেখা কবিতাসূত্র দিয়ে যাওয়ার মত।  যাকিছুর সঙ্গে বড় বেশি মেলাতে পারা, কোন কোন ভাললাগা তাকে ভয় পায়।
  • Chirasree Debnath | ১৩ অক্টোবর ২০২০ ২১:১৩98421
  • অসংখ্য ধন্যবাদ। ইস্পিতা পাল। ভালো লাগলো জেনে উৎসাহিত হলাম। আগামীতে খেরোর খাতাকে আরো ব্যতিব্যস্ত করব আশা করি। 

  • Tim | 2607:fcc8:ec45:b800:496d:77fa:557a:***:*** | ১৪ অক্টোবর ২০২০ ০৭:০২98434
  • ভালো লাগলো পড়তে। ছোট ছোট গল্প ও ছবি। বিশেষ করে চিবুকে জ্যোৎস্না গুছিয়ে রাখতে না জানা শব্দগুচ্ছ আলাদা করে চোখ টানলো। এইরকম আপাত সহজ ভাষায় লেখা ভালো লাগে। 

  • Chirasree Debnath | ১৯ অক্টোবর ২০২০ ১০:৫৪98627
  • ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা আমার

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন