
ভালো বা মাঝারি শুধু না, একটা বোগাস খারাপ লেখার ব্যাপারেও, মানুষের মতে সচরাচর মিল হয় না। কোনো লেখকই খারাপ নন, তবে স্পেসিফিক কোনো লেখা খুব খারাপ হতেই পারে।
সোশাল মিডিয়াতে সততার, অথেন্টিসিটির খুব দাম। যদিও গোটাটাই ঢপ। সবাই নিজেকে বাকি সবার থেকে বেশি সৎ বলে মনে করে, কিন্তু ছোটো সার্কেলে, দাদা আপনার এই লেখাটা জঘন্য হয়েছে, সরাসরি বলাটা পোলাইট সোসাইটির রীতিতে পড়ে না। এই টইটিতে মানুষ নিজের পড়া, খারাপ লেখাগুলির কথ বুঝিয়ে বলবে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ১৯:০৩732903না বুঝিয়েও বলা যেতে পারে :-)))))) কারণ এগুলি তো ক্লেইম মাত্র।
সায়ন্তন চৌধুরী | ১০ অক্টোবর ২০২০ ১৯:৪৩732904লেখার সপ্তাহখানেক পরে নিজের সব লেখাই জঘন্য লাগে। তবে বাজে লেখাটা মানুষের মৌলিক অধিকার। :)
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ১৯:৫৭732905খনুবাবু আগে সাব্জেক্টিভিটির ধুস্তুরি মায়া থেকে বেরোন তাপ্পর লেখাকে খিস্তোব। কনভিকশন যেখানে সব সেখানে কী বা খারাপ কী মন্দ :)) :))
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:১৯732906একক এবং সায়ন্ত্বন হতাশ করলেন, এত প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও দমহীন গ।:--())
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:২২732907থার্ড হ্যান্ড আসুক :) এরকম ওয়ান ক্লাব কলে জমে নাকি!!
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:২৪732908এটার মানে বুঝতে ই পারলাম না।আমি তাস এর টার্ম বোঝা র মত তাস জানিনা।
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:৩৭732909ওহঃ স্যরি :) মানে , পার্টনার কিছু সিগন্যাল দিক হাতে কী আছে :))
জোকস এপার্ট। গুরুর ওয়েব ভার্সনে আমরা যারা লিখি বরং আমরা না বলে, আমি বলাই সেফ, সেগুলো মূলত হাত মকশো। গুরু থেকে ছেপে বেরোনো প্রচুর টাইটেল ছড়িয়ে সেগুলো নিয়ে গালমন্দ হলে ভালো হত। গুরুতেই এতো পাঠক অথচ সবাই তাকিয়ে কবে কোন নিউজপেপারে দুলাইন আলোচনা বেরোবে সেদিকে এটা কাজের কথা না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:৫১732910গালমন্দ খুব গণতান্ত্রিক, যে কোনো জায়গায় বেরোনো বেরোনো যেকোন লেখা সম্পর্কে হলে আমার কোন আপত্তি নেই তবে ধর এবারের নোবেল জয়ী কিস্যু লিখতে জানেন না বলে লাভ কি , বাংলা স্ট্রেট টক যদি আসে ভালো লাগবে।
যেমন ধরুন বিবেক সেন এর কৃষি নীতি সংক্রান্ত লেখাটি কিসুই হয়নি। একেবারেই বাজে। ওদিকে আমি খুবই আগ্রহী হয়ে পড়লাম পড়ে পুরো ধুর বনে গেলাম।
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:৫২732911এডিটেড সেকশনকেও ইনক্লুড করা যায়। হাত মকশো বলতে ননএডিটেড সেকশনের লেখা বোঝাতে চেয়েচি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:৫৬732912তারপরে সৌভিক ঘোষাল এর হরি বাসুদেবন সম্পর্কিত লেখাটি, খুব খারাপ না হলেও , পাঠকের প্রতি ডিসরেসপেক্টফুল খুব ই মাঝারি মানের একটি লেখা , যেটা ওনার অন্যান্য টুইট রিয়াকশন গোছের লেখাগুলো র থেকে বাজে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২০:৫৭732913কুইক রিয়াকশন
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:০৮732914ভালো না লাগলে "কিছু জানেনা " বলার কোনো মানে নেই। লেখার ভালো -মন্দের পরেও রুচির পার্থক্য থাকে সেখান থেকে প্রীতি বা অপ্রীতি আসে। এবার প্রীতি -অপ্রীতি নিজের খাবারের পছন্দ -বেডশিটের রং এর মতো ব্যাপার অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা অর্থহীন। নোবেল জয়ী কবি লিখতে জানেন না এমন আদৌ ভাবিনা কিন্তু ওরকম বুঝিয়ে বুঝিয়ে , দর্শন থেকে প্রকৃতি সবকিছুকেই হুইলার স্টল লিঙ্গো তে প্রকাশ করা লেখা রুচিবিরুদ্ধ , আকাঙ্খিত সটলটি পাইনা তাই আগ্রহ বোধ করিনা। ব্যাস।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:২০732915নোবেলজয়ী কবি 'লিখতে' জানেননা, বলা হয়েছে, তাও আবার ক্লেমের উদা হিসেবে, এবং স্ট্রেট টকিং এর খারাপ উদা হিসেবে।
একক | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:২৪732916বুঝেছি ওই ক্লেম সম্বন্ধেই বল্লুম আপনার মতের বিপক্ষে না।
র২হ | 73.106.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:৩০732917ভালো লেখা ভালো বই নিয়ে এমন উদ্যম দেখলে ফুর্তি হত।
কিছু না, এ আমার নিতান্ত পক্ষপাত। তবে খুবই আজব।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:৫৪732918যার যা ইচ্ছে লিখে ফেললেই হয়। এই টইটি পোলাইটনেস নামক সর্বগ্রাসী উদ্যম প্যাঁক দেবার জন্য খোলা।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২১:৫৬732919***উদ্যম কে
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২২:০২732920আশা করি এই আলোচনায় , হঠাৎ হঠাৎ সলজ্জ নিকের আড়াল থেকে নির্লজ্জ প্যাঁকের যে ঘোড়ারোগ আমাদের পেয়ে বসে মাঝে মাঝে তার থেকেও আমরা নিজেরাই নিজেদের মুক্ত করতে পারব, সমালোচনা বা ক্লেইম নিজনামে করলে আমার তো মনে হয় যাকে সমালোচনা করা হচ্ছে সে কম মাইন্ড করবে।
নিক | 103.76.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০২০ ২৩:৩৪732921যাকে সমালোচনা করা হচ্ছে,সে সমালোচনা নেওয়ার মত হলে নিকের চেনা অচেনা বিচার করতে বসবে না। সমালোচনাটুকুকে তার বক্তব্যের মেরিটের রেসপেক্টে যথোচিত গুরুত্ব দেবে।
অন্যদিকে তার মানসিকতাই সমালোচনা নেওয়ার মতো না হলে, নিকের পিছনের মুখ খুঁজতে এবং সে মুখের প্রতি ভবিষ্যৎ ও বর্তমান দ্বেষনির্মোচনেই ব্যস্ত থাকবে। চেনামুখ হলে ইম্মেডিয়েট রিঅ্যাকশনে সেই অসহিষ্ণুতা দেখাতে লজ্জা পেলেও চেপে রাখা কুপিত পিত্ত পরবর্তী কোনো সময়ে সে ঝাল ঠিক বের করে দেবে। অনলাইনে বা অফলাইনে অন্য কারো কাছে অন্য কোনো সময়ে।
অর্থাৎ মাইন্ড না করার মত লোক হলে কখনই মাইন্ড করবে না। আর মাইন্ড করার মত হলে সর্বদাই করবে, মুখ চেনা হলে তক্ষুনি হয়তো বুঝতে দেবে না বিনয়ের অভিনয়ে, কিন্তু পরে কখনো পিছন থেকে ছুরি মেরে দেবে ঠিক।
তো, এতসব ভেবে লাভ নাই, যা বলার বলে ফেলার আগে অ্যানোনিমিটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া সবসময়েই সেফ। 'গোদী'র লেখা "কর্মযোগী" বইটিকে আপনি স্বনামে সমালোচনা করে অপেক্ষা করতে পারেন, কবে সিডশনের চার্জে থানায় ধরে নিয়ে যায়, বা 'ক্ষমতা'র বই নিয়ে ব্যঙ্গ করে অপেক্ষা করতে পারেন মাওবাদী যোগাযোগের চার্জে কবে তুলে নিয়ে যায়, কিংবা উভয়ক্ষেত্রে কবে লোকাল কিছু ছেলেপিলে বাড়ি লক্ষ করে ঢিল ছোঁড়ে বা বাজারে গেলে ঘিরে ধরে ক্যালায়।
এবার বিশাল হাউজিং কমপ্লেক্সের সিকিউরিটি সুরক্ষা প্রাচীরের ভিতরের বহুতলে থেকে বা বাড়ি থেকে বেরনো সর্বদাই কাঁচতোলা গাড়ি সম্বলে হলে যে সেন্স অফ সিকিউরিটি কাজ করে, নিজ বা পরিবারের কর্মক্ষেত্রে বা পরিজনের বাড়ি পাড়া বা লোকালয় থেকে আক্রমণের সম্ভাবনা কোনোদিন দেখা গেলে নিকের লজ্জাবিচারের থেকে নিজেদের মুক্ত করাও সম্ভব হবে হয়তো।
গুরুচন্ডালির ক্ষেত্রে শুধু নয়, যে কোনো লেখার সমালোচনার ক্ষেত্রেই আগের দুটি উদাহরণস্বরূপ লেখার এক্সটেনশনই ভেবে নিচ্ছি এক্সট্রিমিটির নিরিখে।
ভাল লাগেনি লিখে কেটে পড়লে যাকে উদ্দেশ্য করে লেখা হল, তার ঐ কমেন্ট পড়ে খারাপ লাগতে পারে, তবে তাতে কারো বিশেষ লাভ হয় না। যারা নিয়মিত সোস্যাল মিডিয়াতে লেখেন, তাঁদের কিছু রায় আসে না।। তার চেয়ে বরং "ভাল লাগেনি কারণ ..." বলে কারণগুলো লিস্ট করলে আরেকটু বোঝা যায়। এখানে একটা সমস্যা, অনেকে শুধু উপলব্ধি করেন যে ভাল লাগেনি, ফস করে লিখে ফেলেন, কেন ভাল লাগেনি সে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা নেই, শিক্ষাগত তালিম ও হয়ত নেই, তাই কমেন্ট টুকু করে কাজ সারেন। আরেক দল আছেন, ব্যক্তি আক্রমণ করতে উৎসাহী। তবে, কোনলেখা কেন ভাল লাগেনি কি হলে ভাল লাগত, তাই নিয়ে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়োজন আছে। বিশেষ করে আজকাল এই ধরণের মিডিয়াতে এটা সম্ভব।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে খুব ভদ্রভাবে জানানো যে লেখাটা ভাল হয়নি। তা সে ধরণের সমালোচনা লিখতে যে ধরণের মানসিক ঔদার্য লাগে সে সব আজকালকার দিনে লোকের মধ্যে পাবেন না।
আমার মতে, গুরু তে একটা প্রাজ্ঞ লেখকের দল হোক যারা নতুন লেখক দের লেখা পড়ে বুঝিয়ে দেবেন গোড়ায় গলদ কোথায়। এর পর সেই সব জায়গা এডিট করে ছাপানো গেল।
হানুর ধক আছে মাইরি! এককেরও আছে। আমি জানি আমার সেটা নেই । ভাল লাগলে বলব , খারাপ লাগলে সাধারণতঃ চেপে যাব। খুব খারাপ লাগলে দু'চার কথা বলেও দেব।
হানু যদি লেখা নিয়ে আমাকে গাল দেয় (টেকোবুড়ো কোন গালি নয়, ঘটনার বর্ণনামাত্র) আমি কিছু মনে করব না । একটু খারাপ লাগবে, তারপর টাক চুলকে নীচু গলায় বলব -- ক্যান খারাপ লাগসে? কুন কুন জায়গাটায় যদি বইল্যা দাও?
সব লেখারই এডিট হওয়া দরকার, তাতে ভ্যালু অ্যাড হয় । কিন্তু যে লেখাটা মুখ্যতঃ খাজা তাকে এডিট করেও কিছু করা যায়না।
অরিনের কথায় সায় দিয়ে আমার প্রস্তাব যে লেখাটার ডিফেক্টগুলো যদি কিছু বুলেট পয়েন্টে বলা যায়, যেমন কন্টেন্টের ঘাটতি, তথ্যের ভুল, যুক্তির ভুল, সাজানোর ত্রুটি, হ্যাজিওগ্রাফি বা অনাবশ্যক ইত্যাদি, তাহলে ভাল হয়।
dc | 103.195.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৭:৪৭732928এটা খুব ভালো আর দরকারি টই হয়েছে, বোধিদা কে ধন্যবাদ।
গুরুতে খারাপ লেখা বলতে প্রথমেই বোধিদার "প্রবন্ধ" গুলোর কথা মনে আসে। এরকম দুর্বোধ্য আর জড়ানো ভাষা আমি আর কোথাও দেখিনি। মোটামুটি প্রথম লাইনটা, বা বড়জোর দু তিনটে লাইন পড়ে আর অগোতে পারিনা। আর লেখার স্টাইলটা ভীষন রকম সেল্ফ কনশাস। মনে হয় যেন পাঠককে চোখে আঙুল দিয়ে খোঁচাতে থাকে, দেখো আমি কতো লেখকের নাম আর কতো বিষয় জানি।
মোটামুটি একই রকম অস্বস্তিকর লেখার স্টাইল "নিবেদিতা ক্ষেপী" নামের একটি নিক থেকে কয়েকদিন আগে দেখলাম। প্রচন্ড সেল্ফ কনশাস, লেখার কোন ফ্লো নেই, নিজেকে দেখাতেই ব্যস্ত।
আরে লেখা নয়, সবচেয়ে বাজে কমেন্ট যদি হয় তো প্রতিভা সরকারের কথা বলবো। ওনার লেখাগুলো ভালো, অন্তত পড়তে গিয়ে হোঁচট খেতে হয়না। কিন্তু অন্যদের লেখায় একটা করে কমেন্ট লিখে যান, সে একেবারে আঁতলামোর চূড়ান্ত।
আর এটা যদিও ভালো লেখার টই না, তাও তিনজনের নাম বলি যাঁদের লেখার স্টাইল অত্যন্ত ঝরঝরে, ফলে লেখাগুলো বারবার পড়া যায়। অরিন, রঞ্জনদা, আর সম্বিতবাবু। এঁরা তিনজনেই অতীব সুখপাঠ্য লেখা লেখেন।
র২হ | 73.106.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৮:২২732930এটা খুবই বিরক্তিকর একটা ব্যাপার হচ্ছে। যেন সমবেত হেডমাস্টারমশাইরা প্রোগ্রেস রিপোর্ট পড়ে শোনাচ্ছে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৮:৩৮732931ট ই টার স্পিরিট টা কিছু টা বোঝার জন্য ভিসি কে ধন্যবাদ। ডিসিকে অবশ্য অনুরোধ আমার বেলায় লেখকের উপরে মন্তব্য করলেও আমি মাইন্ড করবে না ঠিকই, কিন্তু স্পেসিফিক পূর্ণাঙ্গ লেখার উপরে স্পেসিফিক মন্তব্য করলে বেটার , কারণ টা খুব ই সোজা, কোন লেখক কে বা তার পার্সোনালিটি কে বিচার করার জায়গায় পাঠক না থাকাই ভালো, এই টা ই এর উদ্দেশ্য ও না। লেখাকে বিচার করা যেতেই পারে, এবং এটাতে ই বায়াস কমবে।
এটা যোগ করা উচিত যে প্রতিদিনের আনন্দবাজার অনেকাংশে এই সময় আজকাল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস আমার কাছে অসহ্য হলেও আমি সেখানকার ব্যাপারেও লেখা অনুযায়ী মন্তব্য করব। অন্য কোনো পত্রিকা হলেও তাই। ট ই এর হেডিং টা বদলে নিলে ভালো হত। সব পত্রিকা ও ব ই কে ইনক্লুড করা যেত।
বাংলা ইংরেজি লেখালিখি দিনের পর দিন আমাদের ক্র্যাপ দেবে আর আমরা সেটা হজম করা শুধু না সেলিব্রেট করব এটা হয়না।
dc | 103.195.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৮:৪৬732932আমারও একবার মনে হয়েছিল তুমি শুধু গুরুচন্ডালি না, সব জায়গারই লেখা কথা বলতে চেয়েছ। তারপর মনে হলো নাও হতে পারে, শুধু গুরুর কথাই বলতে চেয়েছ।
যদি সব জায়গার লেখা ইনক্লুড করা যায় তাহলে আরও ভালো। আপাতত দুয়েকটা বই পড়ছি, সেগুলো পড়া শেষ হলে এখানে লিখব।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৮:৫৮732933হ্যা না করার কি আছে। এটা তে হুতো রিয়াক্ট করলো কেনো ব রঞ্জনদার ই বা আমার প্রতি মুগ্ধতা বেড়ে গিয়ে আমার সংগে শোয়ার ইচ্ছে বেড়ে গেল কেন বুঝলাম না;-) , এটা ভালো লাগে নি, ওটা বাজে, অমুকে আজকাল জঘন্য লিখছে, ইশ এবারের আনন্দমেলাটা সেবারের আনন্দমেলার থেকেও খারাপ হয়েছে, মায় বোধিসত্ত্বের লেখা বাজে কোনটাই তো গুরুচন্ডালি তে নতুন কিসু না। :-)))
ডিসি, হ্যা বুক রিভিউ মানেই ধরে নেওয়া হয়, হয় বিপননের সহায়তা করার জন্য লেখা হবে , বা রিভিউয়ার মনে করেন , আমি দারুন গোপন জিনিস আবিষ্কার করেছি, সবাইকে জানিয়ে ধন্য করি। তো দুটো র ই তো কোন অর্থ নেই। ঠিক এই টই বা যে কোনো অপিনিয়ন এর মত। লেখা জিনিসটা ই এই, কনভিকশন থাকলে দুটো কমেন্টে ফাল্তু বদলানোর কোন প্রশ্ন নেই। তেমনি সব মন্তব্য লেখকের পাবলিশার এর পছন্দ হওয়ার জন্য কেন করা হবে তাও বুঝি না। উবের যদি অপিনিয়ন অ্যাগ্রিগেশন করেও বাজে ড্রাইভার , বাজে গাড়ি কেও চালিয়ে দিতে পারে, তাহলে এখানে কেনো হবে না :-))))
Abhyu | 47.39.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৯:২১732935ঠিক এই টইয়ের সাথে যায় না, তবে প্রবন্ধের টইতে রান্নার রেসিপি দেওয়া এককালে আমাদের ট্রেডমার্ক ছিল। তো, লেখা ছাড়া লেখক সম্বন্ধে বলা চলবে? এই রঞ্জনদা একটু ধরে বসে লিখতে পারেন না? আজ এইটা ধরলেন, কিছুটা লিখলেন, তারপরে কাল অন্য একটা লেখা অনুবাদ করতে বসলেন। কিছুটা করার পর পরশু আবার অন্য একটা জিনিস নিয়ে পড়লেন। (আর রহস্য গল্প লিখতে বলছি না, ঐ জিনিস একবারই করেছিলেন এবং ঝুল হয়েছিল, কিন্তু অনুবাদ যত্ন করে পড়তাম।)
আর হানুদা প্রবন্ধের সাথে একটু গল্প (মানে স্মৃতিকথা) লিখুন - সে ভাল্লুকই হোক কি বাড়ির ছাদে বাছুর ওঠাই হোক।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৯:৫১732937অভ্যু, যাদের মধ্যে ট্রাস্ট রিলেশনশিপ আছে, বিশেষ করে তোমাকে যারা ন্যুনতম চেনে এবং ভালোবাসে , তারা তোমার কোন মন্তব্যেই কিসুই মাইন্ড করবে না, কিন্তু লেখকের থেকে বেশি লেখায় কনসেন্ট্রেট করা ছাড়া, পাঠকের বায়াস নিয়ন্ত্রন করার আর কোন উপায় এই ফর্মাটে নেই।
আর আমার জাস্টিফিকেশন দেবার কিসু নেই , আমি স্মৃতি কথা লিখতে পসন্দ করি না। আমার স্মৃতিতে এমন কিসু নাই, যেটা এমন কিছু রেকর্ড করার মত। আমার লাইফ এমনিতে খুব ই বোরিং, কিছুই ঘটেনি, কিসু করিও নি, সেকসুয়াল ডালিয়ান্স নেই, মদ খেয়ে কোথাও পড়ে থাকি নি, কোনদিন নিজেকে এক্সপ্রেস করতে কোন কষ্ট করতে হয় নি, মোটামুটি প্রিভিলেজ্ড ব্যাকগ্রাউন্ড, মানে বাপের চাগরি ছিল, প্রচুর বীরভূমের লোকের বা তাদের বাপের চাগরি চিল না নাই ও , শুকনো নেশা খুব ই কম করেছি তিন চার বছরের বেশি না, রাজনীতি যা করেছি, তাতে নতুনত্ত্ব কিছু ছিল না, দু চারবার পুলিশের বা প্রতিপক্ষের মার খেলেও, জেল হয় নি, কোনো দিন কোন ভালো লেখা লিখিনি, অতএব, অত্যন্ত অনাটকীয় এবং না হলেও চলতো গোছের জীবন। অলরেডি টু বোরিং তু ড্র্যাগ। এই মুহুর্তে মরে গেলেও আমার নিজেরি মন খারাপ করার মত কিসু নেই :-)))))))))))))))))))))))))))))
আর পেশাদারী সাফল্যের যে স্তরে পৌছনোর পরে লোকে আফটার ডিনার স্পিচ দেয়, বা অভ্যেস অনুযায়ী আসুন একটু সংস্কৃতি চর্চা করি বলে সন্ধেবেলার আড্ডা জমায় তাতে আমার নতুন কিসু দেবার নেই। আমার জীবনে এমন কোন অভিজ্ঞতা নেই, যেটা মোটামুটি অর্ধ থেকে গোটা শিক্ষিত বীরভূমের বাঙালির জীবনে আমার সময়ে ঘটে নি। আর শান্তিনিকেতনের লোক হবার কারণে আর এই সোশাল নেটওয়ার্ক এর বোগাস আমলে বেঁচে থাকার কারণে , আমি আত্মজীবনী আর স্মৃতিকথায় ক্লান্ত। আমার এমনি এটা ওটা লেখা কোন পজিটিভ ভ্যালিডেশন ন পেলেও থামবে না, কারণ কারো অপিনিয়নেই আমার অন্তত কিসুই যায় আসে না।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 202.142.***.*** | ১১ অক্টোবর ২০২০ ০৯:৫৭732938আত্মজীবনী না লেখার আরেকটা কারণ হল, কমিউনিস্ট পার্টির বিভাজন এবং বিজেপির উত্থান ছাড়া আমার কোনদিন কোন ব্যাপারে মন খারাপ লম্বা করে হয় নি , হ্যা হ্যা করেই কেটে গেছে লাইফ, বাকি টাও তাই কাটবে, কোন অসুবিধা দেখি না।