এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা ইংরিজি শিক্ষা উচ্চশিক্ষা পরিভাষা ইত্যাদি

    Ishan
    অন্যান্য | ১২ নভেম্বর ২০০৯ | ৪৩৫১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পিনাকী | 186.7.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১৭ ২০:০১431568
  • কমরেড একক, ‘মেঘারুকল’ এর চেয়ে ভালো কিছু পাওয়া গেল না? ঃ-(
  • rabaahuta | 132.172.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১৭ ২০:০৮431569
  • টেকনলজি তো যন্ত্র নয়, প্রযুক্তি; সেই হিসেবে টেকনিকেল এর মানে যান্ত্রিক হলে একটু অসুবিধে না?
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৩:৪০431570
  • পরিভাষা তৈরির ক্ষেত্রে আর একটা প্রবণতা আমার বেশ বিপজ্জনক মনে হয়, সেটা হল অনুবাদের চেষ্টা। মানে অনুবাদ করার সময় পরিভাষা লাগবে, কিন্তু পারিভাষিক শব্দটাকে নগ্রেজি পরিভাষার অনুবাদই হতে হবে কেন?
    এই যেমন এককের মেঘারুকল। ক্লাউড কম্পিউটিং এ ক্লাউড আছে বলেই মেঘ শব্দটা রাখতে হবে? কেন? ক্লাঊড কম্পিউটিং এ ক্লাউডের যা ব্যঞ্জনা তা মেঘপুঞ্জ-র সাথে, পুঞ্জর ব্যঞ্জনা অনেক বেশী জরুরী, মেঘ শব্দটার চেয়ে, নয়।

    এইজন্যেই আমি সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই সেইসব পূর্বসূরীদের যারা ভেক্টরের বাংলা পরিভাষা চয়ন করেছিলেন সদিশ ( দিশার সহিত বর্তমান), ল্যাটিন vehere এর বাংলা করতে গিয়ে বাহিকা করেন নি।
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৩:৪১431571
  • *ইংরেজি
  • Pinaki | 93.25.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৬:০৩431572
  • স্বর্ণেন্দু এ নিয়ে আগে কী কাজ হয়েছে, স্ট্যান্ডার্ড বই কী আছে জানা থাকলে একটু লিখবি। আমি কলকাতায় গেলে জোগাড় করার চেষ্টা করব।
  • pi | 24.139.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৬:৪৩431573
  • যেগুলো খুবই চালু, সেগুলোর পরিভাষাও কি খুব দরকার ? ভেক্টরকেই তো বাংলা বানিয়ে নিলে হয়।
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:০১431574
  • পিনাকীদা,
    আমি খুব জানি এমন নয়। কিন্তু পরবর্ত্তীতে দেখেছি ছোটবেলায় বিজ্ঞানের পপুলার সায়েন্সের লেখা পড়াটা আমার গোটাটাই বাংলায় হওয়ার জন্য আমি এরকম বহু একসময়ের প্রচলিত ও স্বীকৃত বাংলা পরিভাষা জানি যা অনেকেই জানে না, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বাংলায় পড়েছে ছোটবেলায় এমন অনেকেও না। সেই পড়ার জন্যই কিছু অসাধারণ কাজের সাথে পরিচয়।

    এরকম নমস্য ব্যক্তি একজন হলেন শত্রুজিৎ দাশগুপ্ত। বাউলমন প্রকাশন থেকে ওনার করা বিজ্ঞানের বই প্রচুর কিনেছি ও পড়েছি। পদার্থবিদ্যার বিবর্তন ও কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দুটোই প্রথম ওনার অনুবাদে বাংলায় পড়া, ইংরেজিতে পড়েছি অনেক পরে। ওই মানের কাজ বাংলায় বেশ বিরলই। অনুবাদের যা মান যে কেউ ওই কাজ করতে পারলে গর্বিত হতেন। ওনার গ্রন্থসূচীতে একটা অভিধান থাকত --- চলন্তিকার বাংলা পরিভাষাকোষ ( বা পরিভাষা অভিধান, সেইটা কার সম্পাদিত আর মনে নেই। এখন সম্ভবত আর বেরোয়ও না। সত্যিই এখন আর না বেরোলে বাংলা ভাষা জ্ঞানচর্চায় স্বাবলম্বী হওয়ার পক্ষে একটা বড় ক্ষতি নিঃশব্দে হয়ে গেল। )

    আর একজন অসাধারণ লেখক ছিলেন সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র। মূলত কসমোলজি নিয়ে লিখতেন, সেগুলো অবশ্য অনুবাদ নয়। পরবর্ত্তীতে পড়েছি 'মহাকাশের জ্যামিতি' লেখকের নাম দিব্যেন্দু দিয়ে কিছু একটা, এখন মনে নেই, বইগুলো বাড়ীতে ( মানে পড়তে চেয়ে নিয়ে যাওয়াদের দয়ায় যে কটা এখনো বেঁচেবর্তে আছে আর কি)।

    সেইগুলো থেকেই যেটুকু যা। এগুলো এখন জাস্ট উঠে গেছে, নেই হয়ে গেছে। আবার শুরু করা নিয়ে খানিক কথাবার্তা হচ্ছিল বন্ধুদের মধ্যে। দেখি চেষ্টা করব। কেউ আগ্রহ থাকলে জানাবেন। অনুবাদ এমনিতে খুবই থ্যাঙ্কলেস জব হয়ত, কিন্তু পরের প্রজন্ম ধন্যবাদ দেবে হাতে পেলে। আর না পেলে কিছু যে পেল না সেটুকু বোঝারও সুযোগ পাবে না।
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:০৭431575
  • পাই,

    যেগুলোর অসাধারণ পরিভাষা আছে সেগুলোকে চালু না করে ভেক্টর চালু বলেই ভেক্টর ব্যবহার করব কেন? ভেক্টর শব্দটা যা বোঝায় সদিশ শব্দটা অনেকগুণ ভালভাবে সেইটা বোঝায়। প্রত্যেকটা ভাষার নিজের ইতিহাস আছে। ইংরেজিতে something with a direction এর কোন সংক্ষিপ্ত প্রতিশব্দ নেই, কিন্তু বাংলায় তো আছে। অন্য ভাষা থেকে শব্দ নেওয়ায় কোন ছুঁতমার্গের কিছু নেই, কিন্তু সেটা যখন নিজের ভাষায় শব্দ নেই তখন। যেমন আমি নিজেই লেখার সময় লিনিয়ার শব্দটা লিনিয়ার লিখি, কারণ রৈখিক-এ লিনিয়ারিটির খুব কিছু বোঝা যায় না।
    আবার ফাইবার বান্ডলকে তন্তুগুচ্ছ লেখারই পক্ষপাতী।
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:১৩431576
  • এই ফাইবারে মনে পড়ল আর একটা জিনিস। শুধু পরিভাষা নয়, এমনি অনুবাদের সময়ও শব্দ থেকে শব্দ একটা one to one mapping থাকতে হবে এই ধারণা সাধারণভাবে খুবই প্রবল। আর আমার মতে সেইটা অনুবাদের ভীষণ ক্ষতি করে।

    এই কয়েকদিন আগেই একজনের সাথে তর্ক হচ্ছিল এই ফাইবার শব্দটি নিয়ে। ফাইবারের বাংলা তন্তু, ঠিক। কিন্তু আমি বলছিলাম duch meat has more fiber than chicken --- এর বাংলা হওয়া উচিৎ মুরগীর চেয়ে হাঁসের মাংসে ছিবড়ের ভাগ বেশী, অর্থাৎ ফাইবারের বাংলা এখানে ছিবড়ে। আলাদা ভাষার ইতিহাস আলাদা, one to one bijective mapping করতে গেলেই অনুবাদের বারো বেজে যায়।
  • একক | 53.224.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:২৭431578
  • মেঘারু র চে মেঘপুঞ্জ বেটার অবস্যই :)

    তবে এখানে একটা কথা আছে । এইযে বললে ভেক্টর এর বাংলা সদিশ ওটা কিন্তু একটা অর্থ যা অঙ্কের বা ফিজিক্স এর ভেক্টর । ওই ব্যবহারের অবাক আগে থেকেই জীববিদ্যায় ভেক্টর শব্দব্যবহার হচ্ছে বাহক বোঝাতে যা ভেক্টরের নিজস্ব অর্থ ,কাজেই জীবিবিদ্যায় ভেক্টরের বাংলাও বাহক হবে সদিশ নয় । অর্থাত কোনক্ষেত্রে ব্যবহার করছ -ভাষার অভিযোজন কিবাহ্বে ঘটেছে সবকিছু খেয়াল রাখা দরকার ।

    আর ওয়ান টু ওয়ান ম্যাপিং এর একটা সুবিধে হলো আন্দাজে মানে বুঝে শিক্ষার্থী শিখতে পারে । কম্পিউটারের মাউসের বাংলা মুষিক করাই শ্রেয় কারণ যে শিখছে তার কাছে ম্যাপ করে মনে রাখা সহজ । সবক্ষেত্রে এরকম তা নয় ।
  • pi | 24.139.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:২৯431579
  • হ্যাঁ, এটা বলতে ভুলেই গেছিলাম। আমাদের সব মশারা অবশ্যই বাহক , সদিশ না।
  • sswarnendu | 223.55.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৭:৩৯431580
  • তখন বাহকই লিখবে৷ ঠিক সেইটাই তো বললাম৷
  • pi | 24.139.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৮:৫৬431581
  • তোর মাঝের একটা পোস্ট মিস করেছিলাম।

    ক্কিন্তু ফেবুর আলোচনাটা কেউ রাখো না বাপু, ডাক্তারদের প্রচুর বক্তব্য ছিল। প্রেসক্রিপশন বাংলায় লেখা নিয়ে দিলীপদার একটা দারুণ প্রস্তাব আর সেই নিয়ে আলোচনা ছিল।
  • ?! | 220.212.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৯:২৯431582
  • ওটা মেঘপুঞ্জের বদলে ঘঘচচ লিখলেও ক্ষতি নাই। দুদিনেই অভ্যেস হয়ে যাবে।
  • অরিজিৎ | 105.9.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৭ ১৯:৩১431583
  • উপরে একজন লিখেছেন।
    টেকনিকাল টার্ম এর সঠিক পরিভাষা হওয়া উচিৎ পারিভাষিক শব্দ। "যান্ত্রিক পরিভাষা" একটু যান্ত্রিক অনুবাদ হোল।

    বাংলা ভাষায় পরিষেবামূলক কাজ, কিছু জীবিকার বন্দোবস্ত, বই অনুবাদ এবং অরিজিনাল বই লেখার জন্য অনুদান এসব গত ৬০-৭০ বছরে খানিক হলেই এতদিনে বাংলা ভাষা বিঞ্জান প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও যথেষ্ট স্বাবলম্বী হয়ে যেত। সেগুলো কিছু হয়নি। বাঙলীর মননশীলতার জগতে ঠিকেদারি নিয়ে রেখেছিলেন যে সমস্ত জ্যাঠারা তারা কিছু ফাঁকা স্লোগান তুলে ক্ষান্ত হয়েছেন। দু চার জন সৎ শিক্ষাব্রতী ছিলেন যারা এর জন্য কিছু কাজের কাজ করেছিলান। তাদের মধ্যে সর্বাগ্রগণ্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু্ । ( ইচ্ছে করেই সত্যেন বোস লিখিনি কিন্তু )। অনেক গুলো ভাষা তে সাবলীল ছিলেন-তাই মাতৃভাষায় বিঞ্জান চর্চার গুরত্ব বুঝেছিলেন। অনেক কাজ ও করেছিলেন। আসলে মহামূল্যবান সময় নষ্ট করেছিলেন আজকাল মনে হয়।

    আর বাংলা পরিভাষার এর উল্টোদিকে যে যুক্তিগুলো শুনি সেগুলো বেশিরভাগ ই ফালতু। গুরুচন্ডালীর ফেসবুক গ্রুপে তিনদিন অন্তর এটা নিয়ে আলোচনা হয়। রোজ ই একই ধরনের যুক্তি-প্রতিযুক্তি, তামাশা চলে।

    একটা উদাহরণ দি । একজন এসে একদিন রংতামাশা করলেন। বাংলা পরিভাষা বুঝতে তো আগে ভালো করে সংস্কৃত শিখতে হবে ইত্যাদি। এই বলে একটা উদাহরণ টানলেন। "hydrostatic paradox" যার বাংলা পরিভাষা "উদস্থৈতিক কূট" । এবার শব্দ দুটোর ব্যুৎপত্তি ধরে একটু দেখা যাক।

    "hydrostatic= hudro (জল) + statikos (স্থির) অর্থ উদস্থৈতিক আর paradox = para- + doxa যার আভিধানিক অর্থ "contrary opinion"। ইংরাজি ভাষার শব্দ ভাণ্ডারে একটা বড় অংশ বিশেষত বিজ্ঞানের পরিভাষামূলক শব্দ গুলতে বেশিরভাগ ই গ্রীক ল্যাটিন ঘেঁষা। কারণ সুদূর অতীতে বিজ্ঞান চর্চার ভাষা ছিল গ্রীক বা ল্যাটিন। ঠিক সেরকম ভাবেই বাংলা ভাষার শব্দ ভাণ্ডারের একটা বড় অংশ তৎসম, সংস্কৃত থেকে সরাসরি আসা শব্দ। এবং প্রাচীন পুঁথিপত্রে সম্ভবত এই " উদস্থৈতিক" পরিভাষাটির উল্লেখ পাওয়া যাবে। এবং কূট শব্দটি এমনই paradox এর থেকে বেশি কাছের এবং প্রচলিত। আমাদের জাতিগত দুর্ভাগ্য যে "hydrostatic paradox" শব্দটিকে "উদস্থৈতিক কূট" এর থেকে সহজ মনে হচ্ছে। আর hydrostatic paradox বা উদস্থৈতিক কূট যাই বলুন তা দিয়ে বিষয়টি কিছুই অনুধাবন সম্ভব নয় আলাদা করেই সেটা শিখতে হয়। "উদস্থৈতিক কূট" এর কি আভিধানিক অর্থ হতে পারে এটা ভাষাটাকে যত্ন নিয়ে শিখলে বছর ১০ বয়সের মধ্যে অনুমান সম্ভব। বিষয়টি বুঝতে অবশ্য বিজ্ঞান বুঝতে হবে।

    আধুনিক পারিভাষিক শব্দ, ধরা যাক মেডিক্যাল টার্ম, সেগুলো সব ভাষার মানুষের কাছেই বেশ খটমট। আলাদা করে কষ্ট করে ই শিখতে হবে। সেলফ এক্সপ্ল্যানেটরী হবে না।

    আচ্ছা এবার সব শব্দের ক্ষেত্রে কি এটা করা যাবে বা আদেও কি কাম্য বা দরকার ও কি আছে? না মনে হয়। যদি কোন শব্দের সঠিক পরিভাষা উদ্ভাবন করা না যায়। ধার করাই উচিৎ অন্য ভাষা থেকে।
    এতে ভাষা পরিপুষ্টই হয়। সাহিত্যের মত ঞ্জান-বিঞ্জান চর্চার ক্ষেত্রে তাই হয়ে এসেছে চিরকাল। সত্যেন্দ্রনাথ বসু্ বহুকাল আগেই এই প্রস্তাব করেছিলেন। বক্তৃতা দিয়ে। প্রবন্ধ লিখে। প্রচলিত ইংরাজী শব্দের ব্যাপারে ছুতবাই এর যেমনি কোন কারণ নেই। ঠিক তেমনি যদি প্রচলিত কোন শব্দ প্রাচীন পুঁথিপত্রে থাকলে তাকে পুনর্ব্যবহার না করার ও কোন কারণ নেই। দরকার মত নতুন শব্দ তৈরী করাও যেতে পারে যাতে অর্থ সহজে বোধগম্য হয়। সমস্যটা আামাদের মানসিকতার টেকনিক্যাল সমস্যা নেই বিশেষ। তবে যে বিপুল পরিমাণ কাজ করতে হবে, পেশাদার লোক লাগবে, কিন্ত সেদিকে চাপ তৈরী করতে পারত যে শ্রেণী তাদের কাছে এই ডিবেটের কোন তাৎপর্য আর নেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন