এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পঞ্চাশ বছর পরে 'গুপীগাইন বাঘাবাইন' দেখে

    রঞ্জন
    অন্যান্য | ১১ জুলাই ২০১৯ | ৮৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রঞ্জন | ***:*** | ১১ জুলাই ২০১৯ ১৭:১০384619
  • গুপী গাইন বাঘা বাইন দেখে
    =================
    কোন সার্থক শিল্পে এমন কিছু উপাদান থাকে যা স্রষ্টার নিজের কালখন্ড পেরিয়েও দর্শক / পাঠকের মনে ঢেউ তুলতে পারে। দর্শক নিজের পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে সেখানে সম্পর্ক খুঁজে পায়, তার মনে হয় এ তো আমারই কথা । এই অভিঘাত সবসময় শিল্পী বা স্রষ্টার অভিপ্রেত নাও হতে পারে। কিন্তু তাতে কি আসে যায়!
    এক শতাব্দী আগের এক রাত । রাশিয়ায় নতুন ধারার নাটকের দল মস্কো আর্ট থিয়েটার করছে ইবসেনে’র ‘এনিমি অফ দ্য পিপল’ ( সত্যজিতের চিত্ররূপ ‘গণশত্রু’)। শহরের রাস্তায় তখন শাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলিত জনতা গড়ে তুলছে ব্যারিকেড, দমন ও সংঘাত চলছে। স্তানিস্লাভস্কি লিখেছেন যে সেদিন বিভিন্ন নাট্যমুহুর্তে এবং ডায়লগে দর্শকেরা যেভাবে সাড়া দিচ্ছিল তা অভুতপূর্ব। স্তকমান যখন একটা ছেঁড়াশার্ট নিয়ে কিছু বললেন দর্শক উত্তেজনায় ফেটে পড়ল। কারণ ঘোড়সওয়ার পুলিশের হামলায় ‘ছেঁড়া শার্ট’ সহজেই দর্শককে আবেগে ভাসিয়ে দিচ্ছে। নাটক দেখে অনেকেরই আবার ব্যারিকেডে ফিরে যাওয়ার কথা ।
    এসব কথা বলার একটাই কারণ। অর্ধশতাব্দী পরে সত্যজিৎ রায়ের ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ দেখে সেটা আজ ভীষণ ভাবে প্রাসঙ্গিক মনে হওয়া। ১৯৬৯ সালে যখন ছবিটি মুক্তি পায় তখন শহর কোলকাতায়ঃ
    ‘স্কুল কলেজে খিল, রাস্তায় মিছিল।
    ক্র্যাকারের শব্দে কাঁপে রাজপথ কিনু গোয়ালার গলি।
    হীরের টুকরো ছেলেরা সব অশ্বমেধের বলি।‘
    সেইসব দিনে আঠের-উনিশ বছরের ছেলেদের চোখে এই ফিল্মটি তার যোগ্য মর্যাদা পায় নি । মনে হয়েছিল যে রূপকথার মোড়কে এটি একটি শান্তিবাদী ফিল্ম। এই ফিল্ম ন্যায় ও অন্যায় যুদ্ধের মধ্যে কোন ফারাক করে না । বাস্তবজীবনের প্রতিনিয়ত হিংসা ও অন্যায়কে ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখতে শিখিয়ে আসলে এটি স্থিতাবস্থার পক্ষে ওকালত করে ।
    তারপর গত পঞ্চাশ বছর ধরে গঙ্গা – যমুনা-নর্মদা দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গেছে।
    আজকে সত্তর বছরের বুড়িছোঁয়া চোখে এই ফিল্ম আবার দেখলে মনে হয় এর কমিউনিকেশনের সুর অনেক সূক্ষ্ম তারে বাঁধা। এর আবেদন মানুষের প্রাকৃতিক শুভবুদ্ধির কাছে। কারণ মানুষ জীবনকে উপভোগ করতে চায়—একা একা নয় , মিলে মিশে। মানুষ পেট ভরে খেতে চায়, আনন্দে বাঁচতে চায়, ভালবাসতে চায়। উলটো দিকে ক্ষমতার লোভে মদমত্ত মন্ত্রী ও বরফি জাদুকরের দল প্রজাদের বোবা করে রাখতে চায়, হিংসার বিষবাষ্পে ওদের চেতনায় জাগিয়ে তোলে পড়শি দেশের জন্যে ঘৃণা ও রক্তের স্বাদ পাবার ইচ্ছে।
    হাল্লা যখন নিজেকে ভুলে যুদ্ধোন্মাদ হয়ে বর্শা হাতে নিয়ে বীরবিক্রমে বেয়নেট চার্জের অভ্যাসে মেতে ওঠে ও সবাইকে এই কুচকাওয়াজে বাধ্য করে , তখন আমরা চমকে উঠে যেন শুনতে যেই ‘দুশমনকে ঘর ঘর মেঁ ঘুসকর মারেঙ্গে।‘ যে রণদামামা এই ভোটের বাজারে প্রতিনিয়ত বেজে চলেছিল এ যেন তারই প্রতিধ্বনি। গান ও নাচ চলে ‘সকলে মিলিয়া শুনহ তোমরা হাল্লা চলেছে যুদ্ধে’। জনতা উন্মাদনায় মেতে উঠছে। ভুলে যাচ্ছে শুণ্ডি ও হাল্লা --দুটি রাজ্যই একসময় অভিন্ন ছিল, শুধু পরে দুইভাইয়ের মধ্যে ভাগ হয়ে দুটো আলাদা রাজ্য হয়েছে।
    খিদেয় কাতর গুপ্তচর চিন্ময় রায় লোভী দৃষ্টিতে মন্ত্রীর ভুরিভোজনের দিকে তাকিয়ে ধমক খায়। শোনে –এখন প্রতিবেশি রাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে তখন কি খিদের কথা শোভা পায় ? চিন্ময় মেনে গুটিয়ে যান।
    আমরাও মেনে নিই যে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার প্রশ্নই বড়। এখন কি চাষির আত্মহত্যা, বেকারত্ব, বাড়তি দাম নিয়ে কথা বলা উচিৎ? তাহলে কেমন দেশপ্রেমী আমরা? আমরা মেনে নেই আমরা প্রজা; দেশ চালাচ্ছেন রাজারা। তাঁদের প্রশ্ন করা চলবে না । এও দেখি যে শাসক শিল্পরসিক, সে দুর্বল। তাকে যে কেউ আক্রমণ করতে পারে। তাই শুন্ডি নয় আমাদের চাই হাল্লা রাজা। সে আমাদের সুরক্ষা কবচ। শুন্ডির তো ঘোড়া নেই, হাতি নেই, উট নেই। এমন দেশে থাকব কেন ? আমাদের মিগ চাই , অগাস্টা হেলিকপ্টার চাই , রাফেল ফাইটার প্লেন চাই , তবে আমরা নিশ্চিন্ত। কিন্তু গুপী ও বাঘা যে উলটো গায়ঃ
    ওরে হাল্লা রাজার সেনা,
    তোরা যুদ্ধ করে করবি কী তা বল!
    মিথ্যে অস্ত্রশস্ত্র ধরে প্রাণটা কেন যায় বেঘোরে
    রাজ্যে রাজ্যে হানাহানি সবার অমঙ্গল!
    এমন অলুক্ষুণে কথা ! মানছি, সীমান্ত থেকে কাশ্মীর থেকে মাঝে মধ্যেই কফিন আসছে। পতাকায় মোড়া বডি, গান স্যালুট, পদক সবই হচ্ছে। সবই সত্যি। প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে সরকারি চাকরির, কয়েক লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের। কথা নিশ্চয়ই রাখা হয়, আমরা জানতে পারি না ।
    এহ বাহ্য।
    কি ভা্লই হত, যদি কোন গ্রামেই কোন কফিন না যেত? না এপারে, না ওপারে।সব সৈনিক ছুটিতে বাড়ি ফিরতে পারত—কফিনে না শুয়ে? আমরা কি গুপীর গানের প্রতিধ্বনি করছি? এটা কি রাষ্ট্রবিরোধী ফিল্ম?

    শুরুতেই দেখুন ঝামেলা। রাজার পছন্দ হয় নি গুপীর বেসুরো গান। তাই উলটো গাধায় চড়িয়ে গাঁ থেকে ওকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। উল্লাসে ফেটে পড়ছে আমোদগেঁড়ে জনতা। দূর থেকে কাপড়ের খুঁটে চোখ মোছে গুপীর বাবা কানু কাইন। ও তো আগেই ছেলেকে মানা করেছিল রাজার কাছে গিয়ে গান গাইবার বোকামি না করতে! শুনলে তো?

    হ্যাঁ, আমরাও শিল্পীর লাঞ্ছনায় চোখের জল লুকিয়ে মুছে ফেলছি।
    যখন আজকালকার রাজা সায়েবের রুচির বিরুদ্ধে বলে গাইতে দেওয়া হচ্ছে না গজল গায়ক পাকিস্তানের গুলাম আলীকে, কেরালার এক গায়ককে। আমরা চোখ মুছেচি আগেও যখন বুড়ো বয়সে শিল্পী হুসেনকে হেনস্থা করে দেশ থেকে বের করে দেওয়া হল। বাহাদুর শাহের মতনই তাঁরও হিন্দুস্তানে ‘দো গজ জমিন’ নসীব হল না । আমির খান, নাসিরুদ্দিন শাহকে বারে বারে পাকিস্থান যেতে বলা হল। এমনকি বরখা দত্ত, নাসির ও আরও কয়েকজনকে দেশের আভ্যন্তরীণ শত্রু আখ্যা দিয়ে ঘরে ঢুকে টেনে বের করে মারার নিদান দেওয়া হল, প্রকাশ্যে।
    এই রূপকথার ফিল্মে হিংসা হেরে যায়, প্রত্যাশামত । মন্ত্রী মশাই ষড়যন্ত্রীমশাই এবং বরফি যাদুকরের দল হাওয়ায় মিলিয়ে যায় । দুই পড়শি দেশ মোহমুক্ত হয়ে কোলাকুলি করে । এই ভোরের স্বপ্ন কি আমাদের জীবনে সত্যি হবে? ততদিন আমরা শুনতে থাকব গুপীবাঘার সেই গান যা সবাই গাইতে পারে নিজের মত করে আর যে গানের দুনিয়ায়‘উঁচা -নীচা-ছোট-বড় ভেদ নাই’।
  • PM | ***:*** | ১১ জুলাই ২০১৯ ১৮:৪২384620
  • সমস্যা শুন্ডি বলে কিছু নেই। বর্ডারের ওপাশেও চলছে গনতন্ত্রের নিধন। এখানের থেকেও বেশি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের একচেটিয়া ধরপাকর চলছে। এজ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রি জেলে, আরো দুজন লাইন এ। জাজ কে ভয় দেখিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রির বিরুদ্ধে রায় দেওয়ানোর ভিডিও ভাইরাল।

    একাধিক টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে বিরোধি নেত্রীর প্রেস কনফারেন্স সরাসরি প্রচার করার জন্য। সাংবাদিকদের , মিডিয়া মালিক দের থ্রেট করা হচ্ছে নিয়মিত

    এখন হাল্লা আর হাল্লা তর হবার প্রতিযোগিতা সর্বত্র। শুন্ডি রাজ্য কবির কল্পনায় ঃ(
  • কল্লোল | ***:*** | ১২ জুলাই ২০১৯ ১০:০৭384621
  • রঞ্জন। হয়তো অপ্রাসঙ্গিক, হয়্তো নয়। ধনতন্ত্রের সংকট এবং তার সাথে পরিবেশের সংকট যেভাবে পেকে উঠছে, তাতে মনে হয় জাতি রাষ্ট্র আর বছর ২০র মধ্যে নাভিশ্বাস তুলবে। সে জায়গা নেবে কোয়াসি স্টেট বা প্রোটো স্টেট। আইসিস বা রোজাভা এই ধরনের রাষ্ট্রের উদাহরণ। প্রোটো স্টেট দিয়ে খুঁজতে গিয়ে দেখি বিশাল লিস্টি!!
    https://en.wikipedia.org/wiki/Proto-state#List_of_modern_proto-states
    যদিও এই প্রোটো স্টেট্গুলো খুব ওয়েল ডিফাইন্ড বাউন্ডারী দিয়ে ঘেরা। আর এদের জতি পরিচয়টি মুখ্য। যেখানে আইসিস বা রোজাভার সীমানা পরিবর্তনশীল এবং জতিপরিচয় একটি নয়, বিভিন্ন।
    বরং এদের ধরে রাখার আঠাটি হলো মতাদর্শ।
  • PM | ***:*** | ১২ জুলাই ২০১৯ ১২:১৩384622
  • IS বলে কিছু ফিসিকালি এক্সিস্ট করে নাকি আর ?
  • কল্লোল | ***:*** | ১২ জুলাই ২০১৯ ১২:৪৫384623
  • পিএম। আজকে হয়তো নেই। কিন্তু একদিন ছিলো। মতাদর্শভিত্তিক রাষ্ট্র।
  • রঞ্জন | ***:*** | ১২ জুলাই ২০১৯ ১৪:৫২384624
  • কল্লোল,
    অপ্রাসঙ্গিক নয় । যেভাবে ইতিহাস, সংবিধান, ঐতিহ্য সংস্কৃতি সব গুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে তাতে মাথা তাজ্ঝিম মাজ্জঝিম করছে। নাগপুর ইউনিভার্সিটি ইতিহাসে স্নাতক স্তরে ভারতে রাষ্ট্র নির্মাণে , নাকি দেশ নির্মাণে অ্যার এস এসের অবদান(!) কোর্সে ঢোকানো হয়েছে।
    এমতাবস্থায় গত শতকের নেশন-স্টেট, ন্যাশনালিজম --সব নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন