৩০ শে জানুয়ারী, ২০১০ ...সৃজন আয়োজন করলো ' Sixth Youth Poetry Festival ' ....কলকাতার সমস্ত কলেজ আর ইউনিভার্সিটি থেকে সৃজন বেছেছিলো ৬২ টা কবিতা (ইংরাজী ও বাংলা মিশিয়ে ) .. কি করে জানি আমার ছোট্টো চার পঙতির লেখা টা জায়গা করে নেয় .. বাছাই এর দায়িত্বে ছিলেন শ্রীজাত , উৎপল কুমার বসু প্রমুখ রা ......poetry festival এ ছিলো নিজের লেখা পড়ে শোনানোর পালা .......আজ এতো বছর বাদে হঠাৎ পুরোনো কবিতার খাতায় ... ...
A game is never won until it's won . বছর ছয়ের অমর্ত্য বসু . বাড়ি চাঁদপাড়ায় . Chess clock নিখুঁত ভাবে বজায় রেখে দুর্দান্ত এক - একটা rapid খেলে দেয় . বাচ্চাগুলো যখন খেলে ওদের থেকে শেখার চেষ্টা করি . ওর থেকে শিখলাম প্রথমেই বড্ডো বেশি গভীর চিন্তা করে ফেলি আমরা . অমর্ত্য কিন্তু প্রথমেই বোর্ডে দ্রুত চারপাশের থ্রেট ও সম্ভাবনাগুলো ভালোভাবে দেখে নেয় . ওর মস্তিষ্ক তখনই বিশ্লেষণ করতে শুরু করে দেয় - চেক ? নাকি ক্যাপচার ? নাকি থ্রেট তৈরির চেষ্টা ? তখনই খুব স্থিরভাবে ধাপে ধাপে ক্যালকুলেট করতে শুরু করে প্রতিপক্ষের বেস্ট মুভ কী হতে পারে . একসাথে ... ...
দাবা খেলার জগতে পা রাখা ছেলের হাত ধরে। তার আগে ওই, পাশে মুড়ি সিঙাড়ার বাটি নিয়ে চা এ চুমুক দিতে দিতে বাবার সঙ্গে খেলার আসর বসানো ভর সন্ধ্যায়। দাবায় আমি বরাবরই হারি। হার আমার অনিবার্য। লক্ষ্য করে দেখেছি, খেলা যত এগোয়, স্নায়ুর চাপ ততো বাড়ে এবং আমি তা সামলাতে পারি না এবং অনিবার্যভাবে হারি। কিংবা ম্যাচের শুরু থেকে মাঝপথ পর্যন্ত খেলে এন্ডগেমে এসে হোঁচট খাই। কারণ ধৈর্যচ্যুতি ... ...
" খাঁচার পাখি টা ছটপট করে রোজ খাঁচায় বন্দী পালাতে পারেনা তাই দানাপানি তাকে যতই দাওনা তুমি পাখির কিন্তু ছুটির আকাশ চাই , চাই , চাই ! " আমার হাফ - ইয়ারলী পরীক্ষা চলছে . লম্বা ম্যারাথন রেসের মতো ।....চলছে তো চলছেই ।...শেষ হবে সেই একেবারে দূর্গাপুজোর দোরগোড়ায় ।....ধুলো মাখা গায়ে প্যাচ পেচে ঘাম ।....মনের অবস্থা টা সেরম ' ই ।...কোনো কিছুই ঠিক করে পড়তে পারছি না ।...কারণ আমি পড়ছি ।....রঙ পেন্সিল গুলো কেমন মন মরা হয়ে থম মেরে আছে ।...বারান্দার মেঝেতে আলো গুলো ভোঁতা.. এদিকে আকাশের আকাশি রঙ তার রঙ পাল্টেছে ।....পুজো আসছে ..পুজো আসছে এমন আকাশি রঙ ।...মেঘেরাও তাদের গড়ন পাল্টেছে ।...."পুজো আসছে " ... ...