এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব

  • গুরু - পুরোনো মিসিং লেখা

    lcm
    বাকিসব | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৮৮ বার পঠিত
  • সোমনাথ অনেক লিংক/লিস্ট দিয়েছি ভাটে, এক জায়গায় রাখছি, পরে কাজে দেবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১২:৫২741373
  • r2h | 165.1.172.197 | ১৬ নভেম্বর ২০২৩ ১৮:৩৪

    ২০১১ পুজো ইস্পেশাল (পাশবিক) কাগু হয়ে বেরিয়েছিল, তাই সাইটে আর নেই - এমন হতে পারে কি?
     
    *** *** 
     
    *** *** 
     
    ডেড লিংক | 43.251.171.49 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০০:১৮

    কুমিরছানা দেখালে হবে? ২০০৯ কই? বিশেষ করে এই উল্টোপুজো, উল্টোরথ, উল্টোডাঙ্গা, উল্টোপীঠ -- এই বিভাগগুলো লেখা আছে কোথায়? সূচিপত্রটা? সম্পাদকীয়টা? ওই html পেজগুলো উড়ে গেছে কিনা?


    ২০১০ এর ও সেই বিভাগগুলোর নাম কোথায়? "নির্যাণ, পর্যাণ, নিপান, যূণা, যূথ, বৎসক, দামনী, বিতংস, সামনী" ? এই সাজানোটা না হলে সম্পাদনা বলে কিছু বোঝা যায়? সূচিপত্র, সম্পাদকীয়টা কই?

     
    *** *** *** 
     
    ডেড লিংক | 43.251.171.49 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০০:৫৩

    এইরকম ফ্ল্যাশ যেকটা তৈরি করা হয়েছিল, একত্রে কোথাও রাখা যায়? 

    প্যাঁচা৯ ছিল অনেকগুলো, সাইটেই রাখা থাকত একদা,রবিবার এইসময় কাগজে যেভাবে ছাপা হত। সেগুলো আর আছে? 
    https://web.archive.org/web/20190605032751/http://www.guruchandali.com/amaderkatha/2012/11/12/1352670540000.html
     
    *** *** *** 
     
    ডেড লিংক | 43.251.171.49 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০১:২০

    প্যাঁচা৯টা দেখলাম আছে। গুরুসন্ধান এর মধ্যে।
     
    এই ছোটো ছোটো ইমেজগুলোর কথা পুরো ভুলে যাওয়ার আগে সবগুলো খুঁজেপেতে একত্রে কোথাও রাখা যায়?
     

     
    বইপত্তর সেকশনে নিরন্তর প্রব্রজ্যায়ঃ দ্বিতীয় খসড়া আর গ্নু লিনাক্স ইশকুলঃ এর সবকটা পর্ব হাইপারলিংক করা যায়?
    এখানে যেমন ছিল --
    https://web.archive.org/web/20190526093926/http://www.guruchandali.com/amaderkatha/2004/04/16/1082079540000.html
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১২:৫৯741374
  • fix | 76.89.14.36 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০১:২৮

    ওহ! স্পেসিফিক html পেজ কিস্যু নেই... পেজের টেক্সট কনটেন্ট ডেটাবেসে মাইগ্রেট হয়ে গেছে... মানে চলে যাওয়া উচিত... এটা ম্যানুয়ালি হাতে হাতে করা অসম্ভব ছিল, হাজার হাজার পেজ, তার লাখ লাখ কমেন্ট... স্ক্রিপ্ট লিখে মাইগ্রেট করা হয়েছিল.... এবার কিছু ক্ষেত্রে ক্যাটাগরি, সাবক্যাটাগরি ঠিকঠাক হয় নি... আর কিছু ক্ষেত্রে টেক্সট ঠিকঠাক আসে নি, ক্যারাকটার এনকোডিং প্রবলেম... এবার কাস্টম পেজ যেগুলো অনেক আগে বানানো হয়েছিল, এই যেমন স্পেশাল পুজো পেজ ইত্যাদি, যেখানে কিছু বাছাই লেখা তুলে লিস্ট বানিয়ে রাখা হয়েছিল, সেগুলোকে আলাদা করে কিছু করা হয় নি, তবে বেশ কিছু আর্টিকলকে উৎসব/পুজো ইত্যাদি ক্যাটাগরি/সাবক্যাটাগরিতে ফেলা হয়েছিল... কিন্তু এই ক্যাটাগরি/সাবক্যাটাগরিত কিছু ঘেঁটে আছে।.. 
     
    *** *** *** 
     
    ডেড লিংক | 43.251.171.49 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০১:৪৪

    কিন্তু শেষ প্যাঁচা৯ টা ছাড়া আর কোনোটাই খুলছে না। আর এগুলোর পরেও বেশ কিছুদিন প্যাঁচা৯ বেরিয়েছিল। সেগুলো কোনওদিনই সাইটে ওঠেনি।
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০৭:৩৪
     
    থ্যাংকু, ডেডলি 
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ০৮:০২
     
    পলিটিশিয়ান | 2607:fb91:88a7:d0fe:ac39:d1f7:7fdd:30ac | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১১:০৮

    এলেবেলের একটা লেখা ছিল গীতা নিয়ে। খুঁজে পাচ্ছি না।
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:৪১

    সোমনাথ,
    বইপত্তর ঃ https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=16976
     
    *** *** *** 
    ডেড লিংক | 43.251.171.176 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:৫৪

    বইপত্তর এর লিংক-এ নিরন্তর প্রব্রজ্যায়ঃ দ্বিতীয় খসড়া আর গ্নু লিনাক্স ইশকুলঃ এর সবকটা পর্ব হাইপারলিংক করা নেই।
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:০১

    ২০০৯ এ ঐ একটাই -
    আর্কাইভ অর্গ
    গুরু এখন
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:০৩

    নিরন্তর দ্বিতীয় ... গ্নু লিনাক্স --- এগুলো অনেক আগে থেকেই মিসিং
     
    *** *** *** 
     
    ডেড লিংক | 43.251.171.176 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:০৮

    আসলে গুরুর একজন টেস্টার দরকার ছিল,স্ক্রিপ্ট লিখে সব মাইগ্রেট করার পর কী কী ঘেঁটেছে সেসব আইডেনটিফাই করার জন্য। চেনা টেস্টার তো রয়েইছেন একজন।
    একটা বেসিক জিনিস যেমন দেখা যাচ্ছে, পুজো ইস্পেশাল বা গুরুচন্ডা৯র ওয়েব ইস্যুগুলোর মূল লেখা মাইগ্রেট হলেও,যে পাতাটায় তাদের সূচিপত্র করা ছিল,বা যেটায় সম্পাদকীয় লেখা ছিল সেটা মাইগ্রেট হয়নি। এরকম। বেশ কিছু পুজো ইস্পেশালও মাইগ্রেট হয়নি সে নাহয় ছেড়েই দাও।
     আগের ওয়েবসাইটটা পুরোটা ব্যাকয়াপ রাখা আছে? HTTrack দিয়ে পুরো ওয়েবসাইট যেমন-কে-তেমন ব্যাকাপ রাখা যায় তার সমস্ত পেজ শুদ্ধু। সেটা করা আছে? বা প্রতিবার সাইট আপডেট করার সময় সেটা করা হয়? তাহলে পাশাপাশি দুটো স্ক্রিনে ব্যাকয়াপ নেওয়া পুরোনো সাইট আর ওয়েবে আপ হওয়া নতুন সাইট ,মিলিয়ে দেখা যেত, সময়সাপেক্ষ হলেও। 
    ২০০৯এর পুরো লিস্ট এর জন্য আর্কাইভ এর লিংক আমি দিলাম তো।  ইন্ডিভিজুয়াল লেখাগুলো  পাইনি, কিন্তু সূচিপত্র দিয়েছি। নানান তারিখের আর্কাইভ খুঁজে দেখতে হয় ওখানে।
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:০৮741375
  • ডেড লিংক | 43.251.171.176 | ১৭ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:০৩

    ২০০৯ পুজো ইস্পেশাল
    1) https://web.archive.org/web/20100329165221/http://www.guruchandali.com/?portletId=21&porletPage=1   (2010-03-29 এর আর্কাইভ)
     
    2) https://web.archive.org/web/20100529231945/http://www.guruchandali.com:80/?portletId=21&porletPage=1   (2010-05-29 এর আর্কাইভ)
     
    3) https://web.archive.org/web/20100815050533/http://www.guruchandali.com/?portletId=21&porletPage=1   (2010-08-15 এর আর্কাইভ)
     
    ভিতরের লেখাগুলোর লিংক এরকম আসছে ঃ 
    https://web.archive.org/web/20100329165221/http://www.guruchandali.com/?portletId=21&pid=jcr://content/pujo09/2009/1254180209867
     
    এখানে jcr://content/pujo09/2009/1254180209867  -- এরকম আসছে। porletPage=1 তো যায়নি দেখা যাচ্ছে। এই Content Repository গুলো database এ  গিয়েছিল? পরের বছরের যে পাতাগুলো উদ্ধার হয়েছে তাতে //content/pujo09/2010/ এ রাখা পাতাগুলো উদ্ধার হয়েছে দেখা যাচ্ছে।
     
    ২০১০ পুজো ইস্পেশাল
    ১) https://web.archive.org/web/20110111030157/http://www.guruchandali.com:80/?portletId=21&porletPage=1
     
    ২) https://web.archive.org/web/20111009173516/http://www.guruchandali.com/?portletId=21&porletPage=1
     
    ২০১১ পুজো ইস্পেশাল (দ্বিতীয় ভাগ)
    https://web.archive.org/web/20111121170137/http://www.guruchandali.com:80/?portletId=21&porletPage=1
     
    ২০১১ পুজো ইস্পেশাল (প্রথম ভাগ)
    https://web.archive.org/web/20111025055935/http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=unicode&portletId=21&porletPage=1
     
    যা বুঝছি, guruchandali.com থেকে guruchandali.com:80 হয়ে guruchandali.com/guruchandali.Controller এ শিফট করার সময়েই প্রচুর পাতা উড়ে যায়। নাকি?
     
    আগে ২০০৬ এর ইস্পেশাল ছিল portletId=13 তে, সেইটা টিঁকে গেছে।
    https://web.archive.org/web/20110111030221/http://www.guruchandali.com:80/guruchandali.Controller?portletId=13&porletPage=1
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০০:১৭

    হ্যাঁ, তখন টেস্টিং ভাল হয় নি। আর অনেককিছু একসঙ্গে হচ্ছিল - ডেটা মাইগ্রেশন, নতুন লেআউট, মোবাইল অ্যাপ।
     
    ২০১০ এর পুজো স্পেশালে ৪৭ টা আর্টিকল আছে। 
     
    কিন্তু ২০০৯ এর পুজো স্পেশাল - রহস্য! কোথায় গেল ফাইলগুলো?  একটাই লেখা দেখা যাচ্ছে, সামরানের - উত্তম বসনে বেশ করয়ে বনিতা। 
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০০:২২

    সোমনাথের এনালিসিস থেকে অন্তঃত একটা আন্দাজ পাওয়া গেল যে এই টাইম পিরিয়ডের লেখাগুলো দেখতে হবে, এখানে মিসিং  - 
    * ২০০৯ এর পুজো স্পেশাল
    * ২০০৬ ডিসেম্বর - ২০০৭ মার্চ 
     
    *** *** *** 
     
    ডেডলি | 43.251.171.176 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০২:১৭

    ২০১০ এর পুজো ইস্পেশাল এ যে লিংক দিলে তাতে আর্কাইভের সাথে তুলনা করে দেখলে দেখবে তিনটে লেখা মিসিং। 
     
    ১) https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=21502
    এর ট্যাগ পুজো ইস্পেশাল ২০০৬ হয়ে গেছে
     
    (আচ্ছা ট্যাগগুলো কোথায় আছে? ট্যাগ ধরে সার্চ করার কী উপায়?)
     
    ২) https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=21491
    এর ট্যাগ পুজো ইস্পেশাল ২০১০ হয়ে রয়েছে পুজো ২০১০ এর বদলে
     
    ৩) মধ্যরাতের কীট - অরণ্য (এটা সাইটে নেই। মনে হয় হারিয়ে গেছে)
    https://web.archive.org/web/20110112123211/http://www.guruchandali.com/?portletId=21&pid=jcr://content/pujo09/2010/1288020391491
     
    এইটা শুধু ২০১০ এর পুজো ইস্পেশাল খুঁটিয়ে দেখে পাওয়া গেল। এবার বলো বাকিগুলোতে এরকম আরও কত ঘাঁটা থাকতে পারে?
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০২:৫৯

    ধরে ধরে সার্চ করলে আরও বেরোতে পারে। কয়েকটা আর্টিকল ওয়েব আর্কাইভ থেকে রিকভার করা হয়েছে, আরও করতে হবে।

    ট্যাগগুলো আছে এখানে,
     
    *** *** *** 
     
    &/ | 107.77.234.186 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০৩:০৭

    প্রত্ন লেখাপত্র পাওয়া যাচ্ছে দেখে মনে পড়ে গেল বাংলালাইভ। সেখানের প্রাচীন লেখাপত্র সব মনে হয় ভ্যানিশ, গল্প উপন্যাস প্রবন্ধ কড়চা কবিতা মজলিশ সব উবে গেছে আর্কাইভ সমেত । মায়ার কেস শঙ্করাচার্য কেস :)
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ০৯:২৭

    সোমনাথ,
    তুমি হারানো আর্টিকল ইউনিকোডে যদি পাও, মানে আর্কাইভ অর্গে, তাহলে একটু শেয়ার কোরো, ওখান থেকেই তুলে নেওয়া যাবে।
     
    *** *** *** 
     
    ডেডলি | 223.29.193.34 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১২:২৮

    সাইট ইউনিকোড এ কনভার্ট হওয়ার সময় (এটা কোন ডেট এ হয়েছিল নির্দিষ্ট করে বলতে পারবে?) যে পেজগুলো উড়ে গেছে সেগুলো তো আর্কাইভ থেকে ইউনিকোড-এ উদ্ধার করা যাবে না। অন্য পাতা যেভাবে ইউনিকোড-এ কনভার্ট করা হয়েছিল সেগুলো তেমনভাবে আবার কনভার্ট করে নিতে হবে মনে হয়। 
     
    যেমন অরণ্য-র "মধ্যরাতের কীট" লেখাটা --এর ৯ টা ক্যাপচার আছে আর্কাইভে।  স্বভাবতই বাংলাপ্লেন এ। কিন্তু সাইটের উপরের Unicode Version(beta) তে ক্লিক করলে ইউনিকোড-এ পাওয়া যাচ্ছে লেখাটা। এবার মৃগাঙ্কশেখরের আঁকা ছবিটা কীভাবে পাওয়া যাবে জানিনা।
     
    এইভাবে বাকি জিনিস ইউনিকোড-এ উদ্ধার করা যেতে পারে। তবে কোন পেজ কবে আর্কাইভ করা হয়েছে এটায় যেহেতু কন্ট্রোল নেই, তাই দেখছি ২০০৯ পুজোর সুচিপত্র পাতাটার বাংলাপ্লেন ভার্সানের ২০১০ সালে তিনটে ক্যাপচার থাকলেও ইউনিকোড ভার্সানের কোনো ক্যাপচার নেই ২০১১-র আগে। তখন আবার পেজ কনটেন্ট পাল্টে পরের পুজোর সূচিপত্র এসে গেছে।
     
    আমার প্রশ্ন, নিচের তালিকায় নীল হাইপারলিংকড টেকস্টের উপরে যে "নির্যাণ" "পর্যাণ" এইসব বিভাগ লেখা ছিল, সেটা তো একটা সূচিপত্র পেজ, আলাদা ফাইল। এই পাতাটা উদ্ধার হয়নি?
     
    https://web.archive.org/web/20111125202943/http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=unicode&portletId=21&pid=jcr://content/pujo09/2010/1288020391491
     
    মধ্যরাতের কীট

    অরণ্য



    ১.
    হে গাছ, তোমাকে বলছি শোনো, শুনতে পাচ্ছো কি, কীভাবে কুরে কুরে খেয়ে চলেছে শরীর, মধ্যরাতের কীট? কুকুরের চিৎকার শুনে, আমি বড়জোর কল্পনা করতে পারি মানুষের হাসি, যারা শেষরাতে ঘরে ফেরে, মাতাল। এর বেশি হলেই এসে যায় শ্মশান, যেখানে তুমিও পুড়তে থাকো নির্বিকার। আমাকে প্রশ্ন করো না এখন, একটা অদ্ভুত স্বপ্ন শেষে এই মাত্র জেগেছি! অগোছালো আমি তাকিয়ে আছি দূরে। জানি, প্রশান্তির কোন সংজ্ঞাই দিতে পারে না কেউ। তবুও বিশ্বাসী মানুষ, প্রিয় ঘুম। এতসব হট্টগোল শেষে পড়ে থাকে হাড়, আর সেদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে লালা ঝরায় পোষা কুকুর। তারপরও আমি ভালবাসি জাদুঘর, ভালবাসি সাপের খেলা, বোমারু বিমান, কসাইয়ের দোকান। বর্ণিল মোড়কে এভাবেই ফিরে আসে বাধ্যবাধকতা, আর টিভির পর্দায় সারাদিন ভেসে থাকে সুখ।



    শেষরাত পর্যন্ত আমি রোজ মৃত্যু প্রার্থনা করি, আর ভোরবেলা দেখি, ঘোড়া ছুটিয়ে খুব ছন্দে সামনে দিয়ে কেউ টেনে নিয়ে যাচ্ছে লাশ। হে গাছ তুমি কি দেখেছো, আমাদের সুনীল জলে, কীভাবে একটা কালো হাঁস অসংখ্য সাদা ফুল ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে, আর অজস্র সাদা হাঁস বসে আছে একটিমাত্র কালো ফুলের পাশে? যে কোন দীর্ঘশ্বাসের পর মনে হয়, কোথাও যেন খসে গেল তারা, কারও শুভকামনা নিয়ে। প্রার্থিত রাতের চাঁদ, সেও আমার-ই মত মূর্খ, সহাস্যে জেগে থাকে। বেশ গুমোট হয়ে উঠেছে এখানে বাতাস! হে গাছ, তোমাকেই বলছি শোনো, শংকা ও ভয়হীন পৃথিবীর যে নাম আমি জেনেছি, তা সবুজ। অনেকটা তোমার-ই মত, পাতায় পাতায় ছেয়ে থাকে শরীর। আমাদের শীতের দিন ফুরিয়ে যায় না কখনও। হাড়ের ভেতর কাঁপন নিয়ে যে বেঁচে থাকা, তাকে এই নাম দেয়া যেতে পারে, হলুদ।

    ঝরে যাওয়াকে তবে সংজ্ঞায়িত করা হোক, আর বসন্তের দোহায় দিয়ে নতুন করে সাজানো হোক মঞ্চ। কেউ কখনও মরে না, এভাবেই ফুরিয়ে যায় নাটক। নির্লজ্জতা নিয়ে এভাবেই দাঁড়িয়ে থাকি সমুদ্রের ধারে, আর প্রার্থনা করি, হে ডুবে যাওয়া সূর্য, পুনরায় ফিরে এসো। শব্দ সে তো ইথারের দাস। তবুও চিৎকার করছি, আর সমস্ত অপরাধীদের ধরে ধরে ঝুলিয়ে দিচ্ছি ফাঁসিতে। কে কার হাত ধরে ডেকে নিয়ে যায়, কে কার পিছু পিছু ফিরে আসে? বিভ্রান্তির শেষ পেরেক তুমি গেঁথে যাও মগজে, আমার আত্নার বিলাপ শেষ হয়ে গেছে। খুব শীতল একটা ঘরে এবার চুপচাপ শুয়ে থাকতে চাই। একটানা শুনতে চাই সেই সব ট্রেনের আর্তনাদ, যারা থেমে গেলে কাঙ্খিত শান্তি নেমে আসে, মনে হয়, হয়তবা এবার ফিরে আসবে প্রিয় মানুষ।

    হতাশ হতে হতে এভাবেই ফিরে আসে দীর্ঘশ্বাস, আর প্রাণের উপরে রেখে যায় হলুদ রং। হে গাছ, তোমাকেই বলছি শোনো, শিশুদের গাড়ি ঠেলে ঠেলে দেখেছি, তারা একেকটা রাক্ষস, ঘাড় ফিরিয়ে কেমন হাসতে হাসতে কামড়ে ধরে হাত। তারচেয়ে ললিপপ কিনে মুখে পুরি, ভাবি, কত না সুন্দর এই পৃথিবী। নাগরদোলা তুমিই ঈশ্বর, অসীম শক্তিশালী কালো গহ্বর থেকে বের করে এনেছো।

    হায়, প্রার্থনার সুর কখনৈ প্রাণ থেকে মোছে না, মোছে না আঁতুর ঘরের প্রথম ক্ষত। যে মানুষ আলো দেখে প্রথম কাঁদে, সে কীভাবে ভুলতে পারে আঁধার ছেড়ে বেরিয়ে আসার ক্ষোভ? বস্তুত, যে কোন প্রথম ক্ষোভ আজীবন থেকে যায়, যেভাবে থেকে যায় অবিশ্বাসী নারীদের দাঁত, ধারালো নোখ। আমি কল্পনা করি, হাত-পা বিহীন মানুষ, যারা বেড়ে উঠছে কুকুরের পেটে, আর পিতৃত্ব সনাক্তকরণের জন্য গড়ে তোলা হচ্ছে বিচারালয়। হাস্যকর এই যে, পৃথিবীর সমস্ত গর্ভধারিণীর ঋতুস্রাব বন্ধ হয়েছিল আগেই। তারপরও শিশু! হে গর্ভপাত তুমি ঝড় হয়ে এসো, তছনছ করে দিয়ে যাও গর্ভাশয়। আমিতো চাই, পৃথিবীর সব নারী বন্ধ্যা হয়ে যাক, সমস্ত পুরুষ নির্বীজ। এখানে বাতাস সত্যিই গুমোট হয়ে উঠেছে। হে গাছ, তুমি কি বুঝতে পারো না, হাড়ের মধ্যে কীভাবে ঘুমিয়ে আছে আমাদের পরিচিত সাপ।

    পাপ পাপ করে যেসব মিছিল প্রার্থনালয় থেকে বেরিয়ে আসে, তার পেছন পেছন অনেক বছর হেঁটে দেখেছি, জন্ম বিষয়ে আমাদের সবারই জ্ঞান সীমিত, এবং যেসব পিতৃপরিচয়ে আমাদের হাত নেই কোনো, তাকে ভালবেসে চলেছি অন্ধের মত। আমি পতিতালয়ের সেইসব শিশুদের সাথে খেলতে চাই, যাদের কারও কারও পিতার পেছন পেছন প্রার্থনালয় পর্যন্ত হেঁটেছি, আর ঘরে ফিরে ভেবেছি, শুভ্র পোশাক তোমাকে আমি সস্তা দরে বেচতে চাই। গণশৌচাগারের ভাষা, তোমাকে ঘৃণা করতে পারি না আর, ঘৃণা করতে পারি না নির্লজ্জ নারীদের মুখ। একটা প্রকৃত সাদা ঘর, তোমার জন্য আজীবন জমাতে চাই ভালবাসা, তারপর মূর্খ এক নারীর হাত ধরে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতে চাই সে আকাশ, যার ওপারে থাকে না কোনো দীর্ঘশ্বাস।

    ২.
    হে গাছ, তুমি কি জানো, বিশুদ্ধ ঘুম কীভাবে স্বপ্ন থেকে মুছে দেয় ক্লান্তির ছাপ? আমার শরীরে এখন অজস্র ক্ষত। মরুঝড়ে হারিয়ে ফেলেছি পথ, আর কল্প-সমুদ্র নিয়ে এগিয়ে চলেছি শকুনের দেশে। শুনেছি সেখানে অনেক হাড়, মাংস ভুলে পড়ে থাকে রোদে। আমার এখন ছায়ার লোভ নেই কোনো। পালক উপড়ানো শকুনের মত খুঁজে চলেছি রক্তের স্বাদ। অবশেষে নিজেরই মাংস খুবলে খুবলে বের করে আনি কংকাল, যা বহুবছর আগে দেখা সেই মৃতের মত।

    হে গাছ, তুমি তো জানো, পোকামাকড়ের শব্দে কীভাবে ঘুম ভেঙে যায় আর নিজেরই আত্নার ফিসফিসানিতে কীভাবে হয়ে উঠি ভীত? তবুও উঠে দাঁড়াই, দেয়ালে হাত বুলিয়ে দেখি কতটা গাঢ় সেইসব প্রতিবিম্বের রং, যাদের হাতছানিতে এতদূর এসেছি। পবিত্র পালক হাওয়ায় নড়ে ওঠে আর নিজেকে ঘৃণার জন্য ভুলে যাই কান্নার স্বর। হে গাছ, শরীর এখন কাঠ, আগুন ছাড় সে কিছুই ভালবাসে না আর। এভাবেই ভাল আছি। বুকের ভেতর মরা পাতা, একমাঠ হলুদ ঘাস। পাথরের সংখ্যা বাড়ে, বাড়ে পরিচিত ডাহুকের ডাক। দৈত্য-দানো, তোমাদের সত্যিই ভালবাসি না এখন। আমার হাড় কালো হয়ে গ্যাছে, মরে গ্যাছে মাথার ভেতরের অবুঝ পোকা। প্রিয় ট্রেন সশব্দে ফিরে আসে না আর। থেমে থাকি আমি, থেমে থাকে পরিচিত ঘড়ি, আর পৃথিবীর সমস্ত ছায়া চিৎকার করে ওঠে একসাথে!

    হে গাছ, আমি জানি, তোমার ঘৃণা থেকে মুক্তি নেই কোনো। অনেক আগেই হারিয়েছি সবুজ পালক, মায়াবী নদী। জানি, কোনো কান্না-ই পারে না ধুয়ে দিতে সেইসব পাপ, যা নির্বিকার মিশিয়েছি জলে। বস্তুত, এখন আর শোক নেই কোনো, শুধু শরীর মেলে চুপচাপ শুষে নিচ্ছি আগুনের তাপ। তবুও স্বপ্ন দেখি, সুবিশাল পাহাড়ের চূড়ায় মেঘের কাছাকাছি আমি, উড়িয়ে চলেছি রূপকথার ঘুড়ি...

    ৩.
    অপেক্ষা করে আছি সময়, এই দ্যাখো আমার অসুখের বৃত্তান্ত, কেমন দিনের পর দিন ভারী করে চলেছে রুপোলি রঙের ডালা। ঘড়ি আর ঘন্টার ভেতর শুয়ে আছি একটানা, আর শরীর থেকে উড়ে যাচ্ছে ডানাহীন পাখি। বহুদিন কেউ ডাকে না জলে। শুকিয়ে যাওয়া হাড় লিখে চলেছে ফ্যাকাসে দিনলিপির পাতা। বন্ধ্যা-প্রেম, তোমার প্রসবযন্ত্রণা এখনও বাতাসের গায়ে এঁকে চলেছে ঝিনুকের গ্রাম, দেহাতি নারীর মুখ। আমি তবে কোন সমুদ্রপথে ফিরে এসেছি পাড়ে ? কোন পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে রেখেছি ঋতু ? মুগ্ধতা, পুনরায় হারিয়ে ফেলেছি হৃদয়। যে মোহ নিয়ে বার বার হেঁটে গেছি তার বাড়ির সীমাহীন পথ, সে মোহে বাসা বেঁধেছে পায়ুরোগ, ধর্ষকাম। আঁধারের গর্ভে আমি সযত্নে বুনে রাখি সাপের দাঁত। যে হরিণের চোখ আমাকে চিনতে পারেনি কখনও, আমি তার মুখে লেপে দিই কুমারীর রক্ত, ধর্ষকের লালা। ঘর্মাক্ত সিঁদুর মেখে বসে থাকি অপেক্ষায়, শুনেছি এবার পুজোয় নাকি নরবলি হবে।

    ৪.
    যন্ত্রণার নীল-গহ্বর এভাবে কেন গুছিয়ে রেখেছো পুরোনো ছাতা? তুমি তো অনেক আগেই চিনেছো গ্রহপথ, গ্যালাক্সির ব্যথা। তুমি কী দ্যাখোনি পৃথিবীর থালে কীভাবে খেয়ে গ্যাছে দ্বি-মুখী মানুষের মুখ? নদীর ধারে দাঁড়িয়ে কখনও ভাবতে নেই উঠোন। বস্তুত, জলের গভীরেই রয়ে গ্যাছে জীবনের প্রকৃত-পাঠ, প্রাচীন গাঁথা। রয়ে গ্যাছে অসংখ্য বিজ্ঞ-মাছ। তুমি তাদের কথা ভাবো, ভাবো কাদার কাছাকাছি যে দারুণ অন্ধকার, সেখানেও আছে সুন্দর ঘর, মাটির ঘ্রাণ। সেখানে নিশ্চিন্তে ভেসে বেড়ায় শিশুমাছ, শান্ত-সময়। ছোপওয়ালা হলুদ গামছা দ্যাখো, কীভাবে সে ঝুলে ঝুলে শুকিয়ে যায়, শুষে নিয়ে মানুষের তৃপ্তির দাগ। হে গাছ, এইখানে শুরু আমাদের বাল্যপাঠ। সরল বর্ণমালা দিয়ে ভরিয়ে দেবো পৃথিবীর পাঠশালা আর সারাদিন কেটে যাবে নামতায়।

    ৫.
    কারা আজ শব্দ করে চলে গেল এই উর্বর বালুকাবেলায়? কাদের পায়ের চিহ্ন মুছে তটজুড়ে পড়ে রইল মাছের আঁশ? প্রিয় মানুষ কোথায় তোমার সবুজ-ছায়া, ওষধি-গাছ? অসুখের নামতা গুনে গুনে আজ আমি প্রাচিন-বট, কোটরে যার বাসা বেঁধেছে বাদুড়ের ঘ্রাণ, পেঁচার চোখ। তুমি নেই তাই এখানে প্রলাপের হাট, মরুঝড়, কাটার বাগান। অনেক সুগন্ধিফুল ফুটে থাকে বালিশের তলায়। ঘুম আর স্বপ্নের মাঝামাঝি উড়ে বেড়ায় ময়ূর-পালক। কে তোমাকে আজ স্মরণ করি বিকেল বেলায়? কে তোমাকে ভাসিয়ে দিচ্ছি কাগজের নৌকা, ময়ূরপঙ্খী-নাও? বনৌষধির বাগান খুঁজে খুঁজে হারিয়ে ফেলেছি গোয়াল-ঘর, দীঘির ঘাট। আমড়াগাছের নীচে এখনও আমি সেই অপরাধী বালক, যে তোমার তেতুল-স্বাদ, একটু একটু করে লুকিয়ে রাখছে ডায়েরীর পাতায়।

    ৭.
    বলছি না আমি, এভাবে পার হওয়া যায় না সেতু, সবুজ-রক্তের নদী। টালামাটালো পায়েই তো হেঁটে এসেছি পাহাড়, গভীর অরণ্য, শত শত বধ্যভূমি। কুড়িয়ে কুড়িয়ে খেয়েছি হাড়, পোড়ামাটি, আর শুয়ে থেকেছি পাতার বাগানে, শেকড়ের ছায়ায়। অগুনিত উষঞ্ঝ-কাছিম নেমে এসেছে ঘুমে, আর জলের সমান্তরাল উড়ে গেছে অচেনা-পাখি অথবা সাপ। কত মাছ ছিল, ছিল কত আপ্লুত-হরিণ ও আরোগ্য-লতা, তবুও তো আমি অন্ধকার পথ চিনে ফিরে এসেছি কামারের গ্রামে। ফুটন্ত-ভাত আর রাক্ষসী আগুন, কত গভীর ঘুমিয়েছি হাপরের ধুনে। আমাকে বলে দেয়নি কেউ পথের হদিশ। শুধু ঘুম ভেঙে দেখেছি নতুন সূর্য আর হেঁটে গেছি সে পথে রোদের-ঘ্রাণ শুঁকে শুঁকে, যে পথে ছড়িয়েছিল পবিত্র-পালক ও পুঁথি।

    ৮.
    পোশাক শুকিয়ে নিলে কান্নার-ঘ্রাণ, গতির ভেতরে ঘুমিয়ে যায় নিষ্পাপ-শিশু। উলম্ব ঝুলে থাকে সিঁড়ির সংকেত, পেরেছি এসেছি নদী, সামনে আতরের দেশ। অদৃশ্য-সুগন্ধ আর তুলার আদর, ঘুম, ঘুম জাগরণে ভরে ওঠে শূন্য-শরীর। এ কোন ধ্বনি বাজে সাগরকিনারে, বিশাল কোন রাক্ষস কাঁদে অবোধ চিৎকারে? মোহ আর মোহনীয় ফলের যে দ্বীপ, ভেসে গেছে বহুদূর বাতাস-সুবাসে। আলোক, আলোক খেলা, খেলে শিশুদল, বিমুগ্ধ-পৃথিবী হেসে ওঠে পায়ের আঘাতে। আমাকে মুক্ত করো এই মরীচিকা বনে, মাটির বুনটে খুঁজে নিই অদৃশ্য-ঘর। লুকিয়ে লুকিয়ে রোজ নিজেকেই দেখি, দাঁড়িয়ে আছি চুপচাপ মাংসের দোকানে। হাড়ের গহীনে বসে ডাকে সেই পাখি, উড়েছিল যারা সব পরম-পাহাড়ে। ফসল, ফসল-ঋতু, নবান্ন-উৎসব, মাখছি কাদার-ক্বাথ মশাল-মেলায়।

    ৯.
    এইখানেই থেমে যাও মোহ-ঘোড়া, তোমার ছুটি। ফিরে পেয়েছি আমি সপ্তমুখি নদী, কাগজের নাও। হাওয়া-ঘড়ি দ্যাখো হাসছে কেমন পালের ছায়ায়, কম্পাসের নির্ভুল শিখরে। মিটে গ্যাছে জলের বিবাদ, কোলাহল, আর মূর্খ-অধিকার। রেখেছি চোখ চোখের গভীরে আর হাত থেকে পড়ে গ্যাছে দূরবীন জলের তলায়। ঐ তো দেখছি গ্রাম, কুড়েঘর, শিমুলগাছ, পাশাপাশি সব সরলরেখায়। ও মৃদু বাতাস, তুমি কি পারো না শোনাতে আমাকে সেই গান, যা গাইত আমার দাদীমা আর সারারাত আমি আকাশের গায়ে চরাতাম শুভ্রভেড়া? ও ঘুম, তুমি কি সত্যিই পারো না আর জাগাতে আমায় সকালবেলা, দীঘির পাড়ে রোদের আভায়, অনন্ত মুড়ি ও রসের নেশায়? কি করে আমি ফিরে পাব সেই গাড়ি, যা আমাকে নিয়ে ছুটত সারাবেলা? এখনও তো আমি দেখতে পাই নারকেলগাছ, বিশুদ্ধ তালপাতা। বাঁশি বাজে, বাজতেই থাকে ঘাসের ডগায়।

    কুমড়োফুল জানি তুমি এখনও হলুদ থালা ও জিহ্বায়। লোলুপ-হাত যেভাবে শিখেছিল ছিঁড়ে অথবা ছুঁড়ে দেওয়া, ও আমার গোপনসময় আমাকে ফিরিয়ে দাও আঙুল-কথা। লেপের ভেতরে বার বার ছিঁড়ে গ্যাছে স্বপ্নসুতা, আর নকশী-কাঁথা থেকে বেরিয়ে এসে রাক্ষস খেয়ে নিয়েছে আলোক-লতা। ও মোহ-ঘোড়া, আজ সত্যিই তোমার ছুটি, বহুদিন বাদে প্রাণ পেয়েছে আমার কাঠের-ঘোড়া।

    ১০.
    আমাকে শুদ্ধ করো নীল, করো শুভ্র কাপাসের তুলো। আজ সন্ধ্যা নেমেছে ঠিক, আর একঝাঁক পাখি উড়ে গেল, যারা ফিরেছিলো মায়া ও নেশায়। কত সুন্দর চাঁদ, যেন আকাশে উঠেছে ঝড়, হাসি আর ধুলোর। দূর দূর ছেয়ে আছে পালকের ঝালর, আর ডানার ওম থেকে দু'ফেআঁটা শিশির ঝরে গেল! হয়ত আকাশও আজ ফিরে পেয়েছে পঙ্খীরাজগুলো। কার কাঁধে চড়ে এগিয়ে চলেছে বালক? কোন বিস্ময়ে একজোড়া সুখি পা মাটিতে নেমে এলো? আমাকে অনুলিপি করো নীল, আকাশের ধুলো। দ্যাখো, কীভাবে ছড়িয়ে আছে কাগজের শরীর, নকশীআঁকা পথগুলো। এই বিনম্র সন্ধ্যার শান্ত সুরে, আমাকে ফিরিয়ে দাও সেই গান, যা আমার সন্তানদের জন্য তুলে রাখা ছিল।

    ছবি- মৃগাঙ্কশেখর গাঙ্গুলী

       বাহন-কাহন
       বাহন-কাহন

       প্যাঁচালি
       ব্রাত্যজনের পাঁচালি

       পাশবিক
       ক্ষরা ও খুনের অবেলা
       দ্য আদার সাইড
       একটি আপাত পাশবিক গল্প
       প্যাঁচাদের পাড়া
       সাড়া
       টিয়ামন্ত্র
       পশুর মৃত্যু
       স্টেগো বিষয়ক

       নির্যাণ
       যাপনকাল
       কাক
       এক পুরোনো পানকৌড়ি

       পর্যাণ
       একটি অতিবাস্তবিক গল্প
       অল্ফ বাঘের গল্ফ
       পরজনমে হইও গাধা
       কাঠাবেড়া৯
       একটি পাশবিক প্রতারণা কিংবা প্রেম

       নিপান
       পুরা ভারতের পশুভাবনা
       জিভের ডগায় জীবজগৎ
       বেহায়া পাখী ও ইত্যা¢দ
       তিমি, ডায়নোসর থেকেও বিবর্তনের ইতিহাসে বৃহত্তম
       বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে চিংড়ি চাষের সাতকাহন
       জীবজন্তুর ছদ্মবেশ
       সর্প ভয় ও প্রেম
       শঙ্খমালা
       টিটেনি কাহিনী

       যূনা
       মধ্যরাতের কীট

       যূথ
       বেড়াল ও একটি পারিবারিক ডি এন এ চর্চা
       পরস্মৈপদী হাতির গল্প
       খাসি
       শিকারোক্তি
       সত্যিকারের গল্প
       একটি গরু, একটি গ্রাম
       অথ গজ-অনাথশালা : কম্বু-কলস্বনা কথোপকথনে কলম্বো-ক্যান্ডি ভ্রমণ বৃত্তান্ত
       মানুষের কাছে বাঘের গল্প
       মশা সম্বন্ধে যে দু চার কথা আমি জানি

       বৎসক
       পিপীলিকাভূকের পিছনে

       দামনী
       বাৎসল্য
       টাট্টু ঘোড়া আয়েগা
       মুরগিচোর
       ফেরোমন

       বিতংস
       বিড়ালবৃত্তান্ত
       বাহন = ধোবি কা কুত্তা
       ব্যাঙ মা
       একটা 'গরু' রচনা

       সামনী
       কসাইখানার স্বপ্ন
       মাহবুবুর রহমান
       শুয়োর পালন: স্থায়ী ঠিকানা থাকলেও পেশাগত কারণে যাযাবর যারা
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:১০741376
  • lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:০০

    আর অনেক পুরোনো স্পেশাল সেকশনের লেখাগুলোয় ডেট তো পাওয়া যায় নি, তাই একটা টেনটেটিভ ডেট দেওয়া হয়েছে, যেমন পুজো ২০১০ এর লেখাগুলোয় দেখো সবকটারই ডেট হল গিয়ে "০১ অক্টোবর ২০১০" । এভাবেই অরণ্য-র লেখাটাও "মধ্যরাতের কীট" তোলা  হল।  থ্যাঙ্কু। 
     
    *** *** *** 

    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১২:৪৭

    "... সাইট ইউনিকোড এ কনভার্ট হওয়ার সময় (এটা কোন ডেট এ হয়েছিল নির্দিষ্ট করে বলতে পারবে?) যে পেজগুলো উড়ে গেছে সেগুলো তো আর্কাইভ থেকে ইউনিকোড-এ উদ্ধার করা যাবে না..."
    - এটা খুব সম্ভবত ২০০৬-২০০৭ নাগাদ হয়েছে, সৈকতের যদি মনে থাকে বলতে পারবে 

    ---

    "... সাইটের উপরের Unicode Version(beta) তে ক্লিক করলে ইউনিকোড-এ পাওয়া যাচ্ছে লেখাটা... "
    - আর্কাইভ অর্গে এই লিংকিং খুব একটা ভরসাযোগ্য নয়, অর্থাৎ অনেক সময় কোনো পেজে গিয়ে কোনো লিংক অন্য সময়ের অন্য পাতায় যেতে পারে। সেটা আর্কাইভ-অর্গের প্রবলেম নয়, সাইটে লিংক মডিফিকেশন/ফরোয়ার্ড হয়ে থাকলে তখন ঘেঁটে যায়।
     
    *** *** *** 

    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১২:৪২
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:১৭741378
  • ডেডলি | 223.29.193.34 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:৫৬

    বোঝাতে পারিনি?
     
    আমার প্রশ্ন, নিচের তালিকায় নীল হাইপারলিংকড টেকস্টের উপরে যে "নির্যাণ" "পর্যাণ" এইসব বিভাগ লেখা ছিল, সেটা তো একটা সূচিপত্র পেজ, আলাদা ফাইল। এই পাতাটা উদ্ধার হয়নি?
     
    মানে, নির্যাণ পর্যাণ ইত্যাদি শব্দগুলো লেখা কোনো পাতা গুরুতে আর এগজিস্ট করে কি? 
    অর্থাৎ ২০১০ পুজো স্পেশাল এর সূচিপত্র পাতাটা সাইটে আছে আর? 
    বলতে চাইছি, গুরুসার্চে "নির্যাণ" লিখলে কোনো পাতা পাওয়া যাবে সাম্প্রতিক ভাটিয়া৯ আর টইয়ের প্রশ্নপত্র ছাড়া?
     
    নিচের দুটোও ঠিক করা হোক?
     
     
    ১) https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=21502
    এর ট্যাগ পুজো ইস্পেশাল ২০০৬ হয়ে গেছে পুজো ২০১০ এর বদলে
     
    ২) https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=21491
    এর ট্যাগ পুজো ইস্পেশাল ২০১০ হয়ে রয়েছে পুজো ২০১০ এর বদলে
     
    *** *** *** 
     
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:০০

    না, কারণ সূচীপত্র তো আর্টিকল নয়।
     
    *** *** *** 
    ডেডলি | 223.29.193.34 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:১০

    কিন্তু ওটা দরকার ছিল, ওই ভাবে বিভাগগুলোর নাম করা যে হয়েছিল, এই ডকুমেন্টেশনটুকুর জন্যেই।
     
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=16461
     
    এই পাতাটা যেমন বুলবুলভাজা  | আলোচনা  | বিবিধ  | পুজো স্পেশাল ২০১১
    এখানে ঢুকে আছে। ফলে  পুজো স্পেশাল ২০১১ এই ট্যাগটা কোথায় পাবো? আলোচনার নিচেও নেই (সাবক্যাটেগোরি বিবিধ অবধি আছে), ইস্পেশাল এর নিচেও নেই।
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:১৪

    বেসিক্যালি স্ট্রাকচারটা তিনটে হায়ারার্কিকাল লেভেলে আছে,

    (1)  ফোরাম - ৬ রকমের ফোরাম (ওপরের মনু)
    ১ঃ ভাটিয়ালি
    ২ঃ টইপত্তর
    ৩ঃ হরিদাস পাল
    ৪ঃ টইপত্তর
    ৫ঃ আমাদের কথা
    ৬ঃ খেরোর খাতা

    (2) লেখা - সব লেখা/আর্টিকল আছে কোনো একটি ফোরামের আন্ডারে

    (3) কমেন্ট - প্রত্যেক লেখার করেস্পন্ডিং কমেন্টগুলি।

    [ ভাটিয়ালির ক্ষেত্রে একটিই লেখা (ডামি) তাতে লক্ষ লক্ষ কমেন্ট ]
    ---
    তো এই হল মোটামুটি স্ট্রাকচার, এর আন্ডারে কনটেন্ট আছে।
     
    *** *** ***
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:২০

    একটা ব্যাপার আছে ক্যাটাগরি (বিভাগ), সাবক্যাটাগরি (উপবিভাগ) ।
    আর একটা সম্পূর্ণ আলাদা ব্যাপার আছে -- ট্যাগ।

    যেমন একটা লেখা থাকতে পারে, "বিভাগ=ইস্পেশাল", "উপবিভাগ=পুজো ২০১০" .... এবং, তাতে ট্যাগ থাকতে পারে, "ট্যাগ=বিশেষ জীবনানন্দ সংখ্যা"

    ট্যাগ জিনিসটা দেওয়া হয়েছে বিভাগ, উপবিভাগের বাইরে একটা ফ্লেক্সিবল ট্যাগিং অপশন হিসেবে, যেটা মোর জেনারেল পারপাস
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:২২

    তো, এই - বিভাগ/উপবিভাগ/ট্যাগ এগুলো অর্গানইজড নয়, এগুলো ঠিক করতে হবে
     
    *** *** *** 
    ডেডলি | 223.29.193.34 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:৩১

    আমি সমস্ত ট্যাগগুলোর একটা লিস্টিং চাইছি। এটা আছে? আসলে নবারুণারীর সব লেখাগুলোকে এই ট্যাগ দেওয়া যায় কিনা সেই চেষ্টায়।
     সমস্ত বিভাগ আর উপবিভাগ অলরেডি লিস্টেড সম্ভবত। 
     
    *** *** *** 
    lcm | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ১৫:৫০

    ট্যাগগুলো প্রথম পাতায় বা আমারগুরু পাতায় পাবে, যেমন "খাই দাই ঘুরি ফিরি", ট্যাগের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল প্রথম পাতায় গ্রুপিং এর জন্য, সব ট্যাগ প্রথম পাতায় নেই, আর ট্যাগ অন অফ করা যায়। 
     
    ট্যাগ এর লিস্ট - ---
     
    জীবনানন্দ
    পাবলিক হেলথ,
    পুজো স্পেশাল ২০১১
    শনিবারবেলা
    গুরুচন্ডা৯ চার
    kindle, ebook
    দোতলার এগজিট
    #পরিবেশ, #জলবায়ুপরিবর্তন, #করোনাভাইরাস
    শিক্ষা
    গুরুচন্ডা৯ এক
    গুরুচন্ডা৯ দুই
    গুরুচন্ডা৯ তিন
    গুরুচন্ডা৯ পাঁচ
    গুরুচন্ডা৯ ছয়
    গুরুচন্ডা৯ সাত
    মানবেন্দ্র+বন্দ্যোপাধ্যায়
    গুরুচন্ডা৯ আট
    গুরুচন্ডা৯ নয়
    গুরুচন্ডা৯ দশ
    গুরুচন্ডা৯ এগারো
    গুরুচন্ডা৯ বারো
    গুরুচন্ডা৯ তেরো
    সিরিয়াস৯
    শুক্রবার
    kdgp
    শরৎ ২০২০
    পড়াবই
    শিশুদিবস
    বুলবুলভাজা
    ইলেকশন
    ইদের কড়চা
    শরৎ ২০২১
    kumudi
    শরৎ ২০২২
    শরৎ ২০২৩
    ----
    ট্যাগ ধরে লিস্ট পেতে গেলে :
    https://www.guruchandali.com/forum.php?forum=4&tag=tag_name
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:১৮741379
  • ডেডলি | 223.29.193.34 | ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ২১:৪২

    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=11912&page=13
    এই লিংক-এর 734628 নং কমেন্টে (২৩ জুন ২০২১ ১২:৫৩)  ১১+৮ টা লিংক আছে নবারুণারী-র। এই লেখাগুলোকে "নবারুণারী ট্যাগ দিয়ে রাখা গেলে ভালো হয়। আর ট্যাগটা কোথাও দেখা গেলেও, যেখানে ক্লিক করা যাবে।
     
    *** *** *** 
    ডেডলি | 43.251.171.178 | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১২:১৩

    ২০০৯ পুজো ইস্পেশাল নিয়ে আরেকটা সমস্যা আছে। এর দুটো কিস্তি আপলোড হয়েছিল। এর মতামতের পাতা থেকে জানা যায় ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ প্রথম কিস্তি মাত্র চার পাঁচ দিনের চেষ্টায় আপলোড হয়।

     এর পর ২৮ মার্চ ২০১০ এ দ্বিতীয় কিস্তি আপলোড হয়। দ্বিতীয় কিস্তিতে ছিল 
     
    শুদ্ধপ্রসাদ বাগচীর "বিসর্জন'
    শঙ্খ কর ভৌমিকের লেখা
    হাসান মোরশেদের গল্প
    তীর্থংকর দাশগুপ্তের লেখা
    সম্বিৎ বসুর লেখা
    চতুর্মুখ-এর লেখা
    আর্য্য-র লেখা
    ইত্যাদি
     
    ২০১০-এর ২৮শে মার্চ ও ২৯শে মার্চের মধ্যে আপলোড করা লিংক এর সূচিপত্র পাতায় কিছু পরিবর্তন ও করা হয়েছিল। কী, সেটা আর বোঝা যাচ্ছে না। তবে ২৮ মার্চ ২০১০ তারিখে  ১৯:১৬ থেকে ২১:০৬ এর মধ্যে নতুন আপডেট করা ইনডেক্স গায়েব হয়ে যায়। ২৯ মার্চ ২০১০ এর সকাল ০৭:০৬ তে ও কর্তৃপক্ষের তরফে পাঠকদের অপেক্ষা করার আবেদন জানানো হয়। সেসব লিংক অন্তত ২৯ মার্চ ২০১০ এর সকাল ১১:৩০ এর মধ্যে ফিরে আসে।
     
    উলোটপুজো লেখাটা সম্ভবত সম্পাদকীয়, যেটুকু সাইটের প্রথম পাতায় ছিল -
    https://web.archive.org/web/20100329190256/http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?font=unicode&null
     উলোটপুরাণ থাকলে উলোটপুজো থাকতে বাধ্য, রোনাল্ড উইস্লির ধারণা, পুজো-ফুজো হরির আমলেই শুরু হয়ে ছিল, হ্যারির কালে নয়। চাল পুরানো হলে ভাতে বাড়ে, বোলচালও। আমাদের পুজো আছে কি নেই তা ব্রহ্মা জানতে পারেন,কিন্তু কিবোর্ড জানে হাত আছে, অজুহাতও। বিকাশ ভসচাজ্জি বিধুর, জলের পরে দুগ্গোর মুখখনি ফেডাউট হচ্ছে নিজস্ব ভঙ্গিতে, জলবত্ তরলং হয়ে যাওয়া জীবনে কারুর সম্বল পনিপথের ইতিহাস কারুর বা ভরসা বাংলা গ্রিটিংস কার্ডে, আমরা নাম রেখেছি উল্টোডাঙ্গা, মানে ঐ ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে দেবী যেখানে গিয়ে উঠিয়াছেন।

    আমরা কেবল উল্টোচ্ছি, ভোটে জোটে ও হাইওয়েতে। এপিঠ থেকে ওপিঠ, বক্রেশ্বর থেকে তারাপীঠ । বক্রেশ্বরে এখন আপত্তি নেই কিন্তু পীঠের ভেতর যেহেতু আছে রিলিজিয়াস সুড়সুড়ি , রামদেব বাবা পিঠ টানটান রাখতে বলেছেন । আর এটা তো ঠিকই এফিশিয়েন্টদের যজ্ঞে সতীর বডি পার্টস কিছু কম পড়িয়াছিল, যাই হোক বাঙালি থেমে থাকেনি, ঘুরে ও দিস্তেলিখে বহুত নাম কিনেছে , দাদাগিরি আনলিমিটেড। নাক কুচকানো আর সবকিছু উল্টো দেখা যাদের স্বভাব তাদের জন্যে রইল উল্টোপীঠ।

    বেচাবেচির সিন যখন নেই মনরথ মানে স্কাইরেল, স্লো কলার অয়োজন। ভীড় এড়িয়ে, মন খারাপ করে, সিদ্ধির ঝিমে বা ফুল্টুস মস্তিতে কি করছেন, কি দেখছেন, কি পড়ছেন জনি না। আমাদের সাইবারমন্থনে জমা থাক আরেক প্রকার উল্টোরথ। আর মনে রাখুন উল্টোরথ কিন্তু মামা বাড়ির আব্দার শেষে ঘরে ফেরার দিন।
     ================================================================================
    সাইট তো নানা সার্ভারে ঘোরাঘুরি করেছে। কোথাও কোনো পুরোনো ফাইলপত্র এখনো রয়েছে? 
     
    ভাটিয়ালি আর্কাইভও পুরোটা নেই। সেটা অবশ্য একদা অ্যাডমিন স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন যে চিরতরে হারিয়েছে।
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৩:৪৩741380
  • লেটলতিফ পুজো ইস্পিশাল - এই গুগল বুকস এ কিছু মিসিং লেখা রয়েছে। কিন্তু এটা ঠেকে ইউনিকোড পাবো কি করে। 
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:০৫741381
  •  
     
    এখানে তো সবটাই আছে। বেটার বার্সান। এখান থেকে সূচিপত্র (লেখার নাম আর লেখকের নাম সহ) বানিয়ে পোস্ট করে দেবে কেউ? 
    তবে এটা ২০১৭ র। ২০০৯ এর লেখা পাওয়া যাবে না এখানে।
     
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:১৩741382
  • সব কয়টা বিশেষ সংখ্যার সূচিপত্র এক জায়গায় না রাখলে মিসিং লেখা খুঁজে পাওয়া কঠিন। ট্যাগ বা বিভাগ উপবিভাগ দিয়ে খুঁজে পাওয়া পোস্টগুচ্ছ মিলিয়ে মিলিয়ে কোন লেখা আছে,কোনটা নেই সে বড় চাপের। ট্যাগলিস্ট আর বিভাগ উপবিভাগ মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে ২০০৯ এর দুটো পর্ব ছাড়াও ২০১৫, ২০১৬, ২০১৮, ২০১৯ মিসিং
  • lcm | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:১৭741383
  • "... তবে এটা ২০১৭ র। ২০০৯ এর লেখা পাওয়া যাবে না এখানে ..."
     
    কিন্তু দেখলাম যে, এই যেমন তোমার আগের পোস্টে ২০০৯ এর "উল্টোপীঠ" সেকশনের প্রথম লেখা "দু প্যান্ডেলের মাঝখানটায়" - ওটা তো রয়েছে এই ২০১৭ এর ইবুকস এ . 
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:২৮741384
  • তাই তো। এই হল,যেমন বললাম, প্রপার সূচিপত্র না থাকার মুশকিল। সম্বিৎ বসুর লেখাটাও তাহলে ২০০৯ এর দ্বিতীয় পর্বেরই হবে।
     
    পুজো ইস্পেশাল ২০১৮ (কোনো ট্যাগ বা বিভাগ/উপবিভাগ দেখলাম না, তবে সূচিপত্র পাতা আছে।)
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৪:৪২741385
  • https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=16752
    এইটা মনে হয় ২০০৯ পুজো ইস্পেশালের তীর্থংদার লেখা। শিগগিরি ট্যাগ বা বিভাগ উপবিভাগ লাগিয়ে দিন।
     
    আগে টইপত্তর আর বুলবুলভাজা খোঁজার জন্য একটা ক্যালেন্ডার থাকত। তাতে দরকার মতো সময়ফ্রেমের সব বুলবুলভাজা ইত্যাদি খোঁজা যেত কোনো সার্চস্ট্রিং ছাড়াই। সেটা সরে গেল কোথায়? সেটা ফিরিয়ে আনা যায়?
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ২০:২২741388
  • লেটলতিফ পুজো ইস্পিশাল ২০১৭
    সূচিপত্র
     
    আমাদের লেটলতিফ পুজো ইস্পিশাল
     
    গপ্পো :
     
    মৃত্যুর পরের দিন - রবিশংকর বল
    আমপাতা জোড়াজোড়া - বিপুল দাস
    চলতি আগামী - মাহবুব লীলেন
    তকদির - মুরাদুল ইসলাম
    গুরুজীবন - দীপ্তেন
    তেভাগু - প্রতিভা সরকার
    রক্তমাংসগাছ - শাশ্বত বন্দ্যোপাধ্যায়৭৭
    পাত্থর - শক্তি দত্তরায় করভৌমিক
    কল্প - ইন্দ্রাণী
    মৃত্যুর দরজা ঠেলে - মোজাফফর হোসেন
    ডাইনি বুড়ির চুল - সোনালী সেনগুপ্ত
    লেজপুরাণ - আহমেদ খান হীরক
    কাঠগড়া - কৌশিক দত্ত
    আর্য - রুখসানা কাজল
    নিরুদ্দিষ্টের অশেষ যাত্রা - অমর মিত্র
    জলের মাদুর - সম্বুদ্ধ আচার্য
    অটলপাথর - স্বকৃত নোমান
    ধূসর ঘুঘু পাখির দেশে - নলিনী বেরা
    ক্ষীর নদীর কূল - তিতাস বেরা
    ভালো থেকো ফুল... - রুমা মোদক
    এমাজনের পেঁপে - একক
    একটি অবাস্তব গল্প - সোমেন বসু
    করুণাধারা - দীপেন ভট্টাচার্য
    পদ্মবীজ - জয়ন্তী অধিকারী

    কবিতা : বাছাই নব্বই 
     
    ধরতাই - ফরিদা
    দীঘা (রেলিং জড়িয়ে প্ল্যাস্টিক) - সোমনাথ রায়
    সেস্তিনা, হেপ্তিনা (জলতলের ফটোগ্রাফি) - আর্যনীল মুখোপাধ্যায়
    উইকএন্ড (উইকএন্ড) - মিতুল দত্ত
    প্ল্যাটফর্ম শব্দটি নিয়ে লেখা একটি কবিতা (উহ্য) - শমিত রায়
    বাইশ (যখন ফানুসেরা ওড়ে) - সাম্যব্রত জোয়ারদার
    মা শেতলার থান (ফোনঘর) - সুমন মান্না
    সাক্ষরতা মিশন (সাক্ষরতা মিশন) - যশোধরা রায়চৌধুরী
    কুকুর - গরু; শ্লথ; বড়জোর গ্লোবের পৃথিবী (১৯৮৯) - রোশনারা মিশ্র
    মাইন (সরে দাঁড়ালেন লেন্ডল) - অংশুমান কর
    (যে গান শোনে না কেউ) - কল্পষি বন্দ্যোপাধ্যায়
    (বিষন্ন রূপকথা) - অয়ন চক্রবর্তী
    দাম্পত্য (কূর্মাবতার) - পারমিতা মুন্সী
    ম্যাজিক বোতাম / ২৫ মিনিট (পড় শুধু স্মৃতি) - শান্তনু রায়
    উৎসব (লেখো আলো, লেখো অন্ধকার) - হিন্দোল ভট্টাচার্য
    (উজ্জ্বল শ্যামবর্ণা বান্ধবীকে) - প্রসূন ভৌমিক
    যে বয়েস হরিণের নয় (যে বয়েস হরিণের নয়) - শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়
    আগরতলার পদ্য (পাখিয়াল) - সায়ন করভৌমিক
    আত্মার আশ্চর্য সেলফি (আত্মার আশ্চর্য সেলফি) - সার্থক রায়চৌধুরী
    মেঘে মেঘে (সরুচাকলি) - চন্দ্রিল ভট্টাচার্য
    পুজোর ছবি - ঋতুপর্ণ বসু, পদ্য - ফরিদা

    বাড়তি কোচ :

    পোড়া ক্যাম্পাস - সুমন্ত
    ঢাকের দিনে ঢুকুঢুকু - ঋতেন মিত্র
    দু-প্যান্ডেলের মাঝখানটায় - সোমনাথ রায়
    মাকোন্দোয় দুর্গা পূজা - ইন্দ্রনীল ঘোষদস্তিদার
    ডিডি র ডায়রি - দীপ্তেন
    ব্যক্তিগত পুজো - সম্বিত বসু
    পুজোর আমি , আমার পুজো - পারমিতা চ্যাটার্জী
    আমার পুজোনামচা - জারিফা জাহান
    হারামপূজা এবং মঞ্জুভাইয়েরা - মুহাম্মদ সাদেকুজ্জামান শরীফ
  • r2h | 165.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২৩ ২১:৪৩741399
  • এটা একটা অতি ভালো উদ্যোগ গয়েছে। হৃদয় (আর্কাইভ) খুঁড়ে বেদনা (হারানো লেখা) জাগানোর জন্য ডেডলিকে ধন্যবাদ।
  • kk | 2607:fb91:89d:9cdb:d93d:3ff2:1a91:***:*** | ২০ নভেম্বর ২০২৩ ২১:৪৯741400
  • হ্যাঁ, আমারও ডেডলিকে ধন্যবাদ দেবার আছে। তার টেনাসিটি ও ধৈর্য্য যে কী প্রচণ্ড তা আগেও দেখেছি। আবারও দেখলাম। অনেক লেখা যেগুলো ভুলেই গেছলাম, দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এই উদ্যোগটা সত্যি ভালো হয়েছে। ল্যাদোষদাকেও সেজন্য ধন্যবাদ।
  • ডেডলি | 223.29.***.*** | ২০ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:১৪741401
  • https://drive.google.com/drive/folders/1Im7K5zXIXhDGwF1Mdo2Fwb840efeNuIs?usp=sharing
     
    দ্যাখো, এইখানে দুটো ভাটিয়ালি আর্কাইভ আছে। আমি শুধু এটুকু বলতে পারি, "পুরোনো ভাটিয়ালি" বলে যেটা সার্চ উইন্ডোর নিচে রাখা হয়েছে (ওটা ভাটিয়ালিতে না রেখে ওখানে কেন জানিনা) তাতে পুরো ভাটিয়ালি আর্কাইভ নেই। এবার কোন কোন জিপ ফাইল থেকে নেওয়া পাতা ওখানে রাখা আছে সে আমি জানিনা। কিন্তু এইদুটো জিপ ফাইলে আমার জানা প্রায় পুরোটা ভাটিয়ালি রয়েছে (আর একটা স্ট্রেচ, মামু বলেছিল চিরতরে উড়ে গেছে, সেটা বাদে) তারিখ মিলিয়ে দেখে নিতে পারবে (যদিও তারিখ ভাটে যোগ হয় অনেক পরে)। এবার যেটুকু মিসিং আছে সেটুকু এখান থেকে নিয়ে রাখতে পারো। অন্তত প্রথম জিপ ফাইলটা যে নেই সেটা তো নিশ্চিতই।
     
     
  • ডেডলি | 223.29.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০২৩ ০১:০১741402
  • ১৯ জুন ২০০৭ ০০:৫৩  থেকে ০৩ জুন ২০০৮ ০৮:৫৫ এইটা পুরোটা মিসিং।  এক বছর ষোলো দিন। মামু লিখেছিল পাতাগুলো নামিয়ে রেখেছে, পরে আর্কাইভ বানিয়ে দেবে। 
     
    • Ishan | ০৩ জুন ২০০৮ ০৮:৫৭ | 12.240.14.60
    • আরে নামিয়ে নিয়েছি সব। বললাম তো। ঃ)
    • Ishan | ০৩ জুন ২০০৮ ০৮:৫৯ | 12.240.14.60
    • টইয়ে সব ঠিকঠাক। ভাটের পাতাগুলান আর্কাইভ বানিয়ে দেব।
     
     
    সেইটা আর হয়নি। তারপরে বোধয় হার্ড ডিস্ক ক্র্যাশ করে ওটুকু চিরতরে যায়।
    https://www.guruchandali.com/bhatiyaliOld.php?page=4334  এই পাতায় আছে গ্যাপটা।
     
    এরপরে নানা সময়ে সাইটে নানা আপডেট মডিফিকেশন করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু টই, বেশ কিছু বিশেষ সংখ্যার লেখা, বেশ কিছু বইপত্রের পিডিএফ লিংক ও গেছে, যেটা কিনা খুবই বেদনাবহ। 
     
    যেমন গ্নু লিনাক্স ইশকুল এর পিডিএফ গুলো হয়তো এখানে https://www.geocities.ws/ddipankardas/book.html তথা 
    https://www.geocities.ws/ddipankardas/download.html বা এখানে রয়েছে:
    কিন্তু জানিনা গুরুতে তোলার সময় সেগুলোর কিছু বদল হয়েছিল কিনা। আমি গুরু থেকেই নামিয়েছিলাম, সেই হার্ড ডিস্ক নামিয়ে দেখতে হবে
     
     
    আসলে নিজের এবং বন্ধুদের লেখালেখির প্রতি অতিমাত্রায় সেনসিটিভ হলে হারিয়ে যাওয়া লেখাপত্র বিষয়ে এই ক্ষোভ, অভিযোগ অনুযোগ কাজ করেই। আমার তো করে ভাই। এটাও অন্যতম একটা কারণ নিজের নাম বর্জন করার। যাকগে, বাংলালাইভের হারিয়ে যাওয়া পাতা বিষয়েও একই বক্তব্য।
     
    বালা বিষয়ক মনখারাপকারীদেরও বলা থাক, আর্কাইভ ডট অর্গ এর ওয়েব্যাক মেসিন ব্যবহার করুন। ল্যাপির ফন্ট ফোল্ডারে Banglaplain.ttf আর BanglaFontNormal.ttf ফন্টদুটো কপি করে রাখুন। 
    যেমন উপরের লিংক থেকে একটা মজলিশ এর পাতা খুলবে। এর নিচের পাতার নাম্বার থেকে কিছুটা নেভিগেট করা যায়, কিছুটা তীর চিহ্ন দেওয়া এই দুজায়গা থেকে। 
    তবে যেহেতু ওই সাইটের পেজ নেভিগেশনের কোডিং অত্যন্ত বাজে ছিল, তাই যে যে তারিখে যে যে পাতা আর্কাইভ করে হয়েছে তার উপরে নির্ভর করেই ঘোরাঘুরির কাজটা করতে হবে। সব পাতা পাওয়া যাবে না, আবার অনেক পাতাই পাওয়া যাবে। ধৈর্য, সময়, আর কতটা ডিটেলে নোট রেখে রেখে খুঁজছেন তার উপর নির্ভর করে কিছু লেখা পাবেন। কিছু পাবেন না। 
     
    যেমন এটা আমার ফেবারিট
     
    এবার মামুর একটা বাংলাপ্লেন থেকে ইউনিকোড কনভার্টার ছিল, সাইটেই ছিল, সেটাও উড়ে গেছে।  প্রথমে বালার লেখার ফন্ট BanglaFontNormal থেকে বদলে Banglaplain করে তারপর সেই কলে ফেলে ইউনিকোড করা যেত। মামু যদি দয়াপরবশ হয়ে সেইটা আবার দেয় তো এগুলো ইউনিকোডে উদ্ধার হয়। লিংকটা একবার শমীকও ভাটে পোস্ট করেছিল, যথারীতি খুঁজে পাওয়া মানে ইয়ে ...
  • ডেডলি | 43.25.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০২৩ ১০:৩১741404
  • আর্‌রে লাবিউ। heart
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন