এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সৌপ্তিক কান্ড - ৮ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৬ মে ২০২২ | ৬৭৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • কুলচা রাত সাড়ে আটটার সময় এল হন্তদন্ত হয়ে । 
    ----- ' আরে ..... এ ক'দিন এত প্রিঅকুপায়েড ছিলাম যে তোমার সঙ্গে একদম কানেক্ট করার সময় পাইনি ..... প্রোজেক্টের কাজ চলছে । তারপর ..... দীপ্সিতার ম্যাটারটার আউটকাম কি হল ? ' 
    ---- ' এখন পর্যন্ত যা মনে হচ্ছে ..... আউটকাম ইজ কোয়াইট প্রমিসিং । তবে এক একটা কেস তো এক একটা ম্যাথামেটিক্যাল প্রবলেম । এখন, অঙ্ক ফাইনালি না মেলা পর্যন্ত কোন বিশ্বাস নেই । এক্স ,ওয়াই, জেড ইত্যাদির ভ্যালু নির্ভুল বার করে দিতে হবে । গোয়েন্দা তদন্তের অঙ্কে কোন গোঁজামিল চলে না । অঙ্ক পুরোপুরি মেলা চাই ..... ' 
    ------ ' হ্যা হ্যা ...... ওসব বুঝেছি ..... কেসটা 
    শেষ পর্যন্ত কি দাঁড়াল সেটা বল ..... '
    ------ ' শোন না .... সেটাই তো বলছি । এখানে ডিডাক্টেবল এক্সপোনেন্ট তিনটে এক্স,ওয়াই জেড ....... এই এক্স, ওয়াই, জেড কোন তিনজন আমি এক্ষুণি ভাঙছি না । কাল বা পরশু হয়ত ভাঙা যেতে পারে ।' 
    ------ ' আমার কাছেও ভাঙা যাবে না ? '
    ------ ' হ্যা ... তোর কাছে তো বলতেই হবে .... কিন্তু আর একটু নিশ্চিত না হয়ে আমি বলতে চাইছি না । মানে, একটা খাঁচা পাততে হবে ভিতরে একটা টোপ বেঁধে রেখে । বাঘ খাঁচায় ঢুকে আটকা পড়া পর্যন্ত  অপেক্ষা করতে হবে ।
    তবে স্টেপগুলো যদি ঠিক থাকে অঙ্ক মিলতে বাধ্য । আর গোড়ায় গলদ থাকলে তো .....  আবার হ্যাভ টু স্টার্ট আফ্রেশ প্রথম দা বিগিনিং । বড় দুঃখের ব্যাপার হবে সেটা ..... '
    কুলচা কোন কথা না বলে কলতানের মুখের দিকে তাকিয়ে রইল । 
    কলতান বলে যেতে থাকে , ' এখন প্রশ্ন হল, এখানে খাঁচাই বা কে, টোপই বা কে আর বাঘই বা কে ...... দ্যাটস দা পার্টিনেন্ট কোয়েশ্চেন । '
    ----- ' মানে বাঘবন্দী খেলা আর কি ..... সে, সব তদন্তই তো তাই ..... ' 
    ----- ' না ... ঠিক তা না .... সব কেসে খাঁচা পেতে বাঘ ধরা যায় না বা তার দরকারও হয় না ...... '
    ------ ' হ্যা .... সেটা অবশ্য ঠিক কথা .... ' 
    কুলচা মেনে নেয় কথাটা ।  

      কলতান মোবাইল তুলে নিয়ে কাকে একটা ফোন করল । 
    ------ ' হ্যা ..... শরদিন্দু তুমি কাঁথিতেই পোস্টেড আছ তো ? না  না ...... সেসব কিছু না ..... হ্যা সেটাই ..... হ্যা ভাল আছি .... ভাল আছি । ওইরকমই আর কি ..... তা বলতে পার .....বলছি আমি .......
    কলতান বলতে থাকে ,  ' ...... কেসটা ..... হ্যা দীঘায় ..... হোটেল সাগরবেলায় .... ডেটটা .... দাঁড়াও .....একমিনিট ..... বলছি ..... টুয়েলভথ এপ্রিল । দীঘা তো তোমার জুরিসডিকশানেই ? 
    শুধু দেখতে হবে উইদাউট পি এম রিপোর্ট ডাক্তার কি করে ডেথ সার্টিফিকেট দিল আর লোকাল পুলিশ সেটা কি করে অ্যকসিড করল ....... হ্যা ...পরে পি এম হয়েছিল এন আর এস-এ .....কিন্তু আমার ফিসিবল মনে হয়নি ..... ওক্কে .... ওক্কে .... দরকার হলে যাব .... আচ্ছা আচ্ছা ..... ঠিক আছে .....থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ .... থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ .....রাখছি তাহলে ..... ওক্কে ওক্কে..... খুব নাইট ....'
    মোবাইল রেখে দিয়ে কলতান কুলচাকে বলল, ' এ হচ্ছে কাঁথি সাবডিভিসানের এস ডি ও । আমার চেয়ে অনেক জুনিয়র ।  আমার বন্ধু সঙ্কর্ষণের ভাই শরদিন্দু বসু । ওকে ব্যাপারটা  জানিয়ে রাখলাম । বলা যায় না দীঘার চরিত্রদের হয়ত নাড়াচাড়া করার দরকার হতে পারে । তবে শরদিন্দু বলছে আমার যাবার দরকার হবে না । দেখা যাক । 

        অটো স্ট্যান্ডে অটো থেকে নামল মৃদুল । অফিস থেকে ফিরছে । সন্ধে সাড়ে সাতটা । এ সময়ে এ তল্লাট একেবারে জমজমাট ।  নেমেই স্বস্তিকের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল । 
    ----- ' কিরে ...... অফিস থেকে ফিরছিস ? ' স্বস্তিক বলল ।
    ----- ' হ্যা .... তুই কোথায় যাচ্ছিস ? '
    ----- ' একটু সুর ফার্মেসিতে যাব । বাবার কিছু ওষুধ কিনতে হবে .... '
    দুজনেই বলার কিছু না পেয়ে একটু চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল । 
    এবার স্বস্তিক বলল, ' কি যে হয়ে গেল ..... '
    ----- ' কি ? '
    ----- ' এই সৌপ্তিকের ব্যাপারটা বলছি .... '
    ----- ' সত্যি ..... চিন্তা করা যায় না । '
    মৃদুলের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে ..... '
    ------ ' ..... কি করে যে এসব হয়ে গেল .... অভিষেকের খবর কি .... তোর সঙ্গে দেখা হয়েছিল নাকি ? '
    ------ ' আরে না না ..... সে বোধহয় বিজনেস নিয়ে ব্যস্ত ..... পয়লা বৈশাখের হালখাতা গেল .....পরশুদিন দুবার ফোন করেছিলাম । লাইন বিজি ..... কি জানি ..... ' স্বস্তিক বলল । 
    ------ ' হালখাতা তো কি হল ..... এ তো জয়েন্ট বিজনেস .... ওর একার রেসপনসিবিলিটি নাকি ? '  
    ----- ' সেটা অবশ্য ঠিক । তাছাড়া ওর বহুৎ বাজে কিছু অভ্যেস আছে .... '
    ----- ' কিরকম ? '
    ----- ' আরে  কি বলব .... ও রুদ্রাকে মাঝে মাঝে ফোন করে ..... এটা কিন্তু ঠিক না ......রুদ্রার কাছে আমার কথা শুনতে হয় ..... আননেসেসারিলি রুদ্রাকে ওর ফোন করার দরকার কি ? বাজে হ্যাবিট .... '
    ------ ' ও রুদ্রার ফোন নাম্বার পেল কি করে ? '
    ----- ' আমিই দিয়েছিলাম । যদি কোন কারণে আমার লাইন অফ থাকে তা'লে কমিউনিকেট করতে পারবে , এই জন্য । ও বাবা .... এ তো দিয়েই ঝামেলা হল শালা ..... '
    ------ ' কি বলে ....  ফোন করে ? '
    ------ ' কিছু না .... এই... বেকার সব কথা .... কি করছিলে এখন , কাল তো ছুটি .... কিছু প্রোগ্রাম আছে ? বাড়িতে বসে কি বোর লাগে, তাই না ? ফিউচারের প্ল্যান কি...... এই সব ফালতু কথা ..... বিরক্তিকর .... ' 
    ------ ' হুমম্ ..... বুঝলাম । এই নিয়ে তুই কিছু বলিসনি ওকে ? '
    ----- ' কি বলব বল তো ? এসব নিয়ে কথা কাটাকাটি করতে আমার বিশ্রী লাগে .... ' 
    স্বস্তিকের মুখ বিরক্তিতে কুঁচকে যায় । 
    ----- ' যাকগে ..... ছেড়ে দে ... ফালতু ব্যাপার । তুই রুদ্রাকে বলে দিস ওর কল রিসিভ না করতে । ' 
    ------ ' সে ঠিক আছে ।  কিন্তু এসব বদারেশান ভাল লাগে ? '  
    ----- ' সে তো নিশ্চয়ই ..... অভিষেক কিন্তু রিসেন্টলি এরকম হয়ে গেছে .... আমি তো স্কুল লাইফ থেকে ওকে চিনি .... ও এরকম ছিল না ...  '
    ------ ' সে কিরকম ছিল , না ছিল জানি না .... এটা একটা হেডেক হয়ে গেছে আমার ..... দেখা যাক কি দাঁড়ায় । এমনি না বুঝলে .... অন্য রাস্তা নিতে হবে ..... ধান্দাবাজি ছুটিয়ে দেব .... '
    মৃদুল চুপ করে থাকে ।
    একটু পরে দুজন দুদিকে চলে যায় । দুজনের
    কেউই কিন্তু কলতান গুপ্তের সঙ্গে তাদের মোলাকাতের কথা ঘুণাক্ষরেও প্রকাশ করল না।
          বাবার জন্য ওষুধ কিনতে হবে । স্বস্তিক সুর ফার্মেসির দিকে যাচ্ছে । এখন সন্ধেবেলা,  দোকানে  বেশ ভিড় আছে দূর থেকেই বোঝা যাচ্ছে ।  স্বস্তিক দোকানের দিকে তাকিয়ে হাঁটছে । প্রায় তিরিশ ফুট দূর থেকে চোখে পড়ল দোকানের কর্মচারি পরেশ দাসের সঙ্গে  একপাশে ফাঁকা জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলছে অভিষেক । স্বস্তিকের কি জানি কেন এই মুহূর্তে অভিষেকের মুখোমুখি হতে ইচ্ছা হল না । সে পিছন ফিরে উল্টোদিকে হাঁটা দিল । দোকানের সামনে আবার ফিরে এল মিনিট পনের পরে । তখন সেখানে অভিষেক নেই । পরেশ দাস ঢুকে গেছে দোকানের ভিতর । 
    ***********   ***********   ************** **

         দীপ্সিতার মাসি এসেছে বাঁশদ্রোনী থেকে । উনি মাঝে মাঝেই আসেন তার দিদি  জামাইবাবুকে দেখতে । দীপ্সিতার মা অনেক দিন ধরেই কিডনি সংক্রান্ত অসুখে ভুগছেন । মাঝে মাঝে ডায়ালিসিস করতে হয় । বাবাও সুস্থ নন। হার্টের রুগী । একটা মাঝারি অ্যটাক হয়ে গেছে । খুব সাবধানে থাকতে হয় । 
    দীপ্সিতার মাসী কমলিকা বলল, ' দিদি .... দীপুর জন্যে ছেলে টেলে দেখছ ? তোমাদের শরীর ভাল না .... '
    ----- ' দাঁড়া ..... এই তো সবে বাইশ পেরোল .... এখন কি আর আগের দিন আছে .... এখন সব উনত্রিশ তিরিশের আগে কেউ .....'
    ----- ' হ্যা .... সে তো বটেই ....আমাদের  দীপু তো ছেলেমানুষ .... কিন্তু তোমাদের শরীর ভাল না .... তাই বলছিলাম .....  তারপর..... দীপু তোর কোচিং কেমন চলছে ?'
    ------ ' ভাল '
    ------ ' চাকরির জন্য অ্যপ্লাই করছিস ? '
    ----- ' হ্যা ..... করেছি কিছু জায়গায় .... এখনও ফিড ব্যাক পাইনি । ডেডলাইন পেরোয়নি অবশ্য ।'
    ------ ' তোর জন্যে চিন্তা করিনা । তুই ভাল চাকরি পাবিই । তোর অবশ্য টিচিং লাইনে চাকরি হলে ভাল হয় .... '
    ------ ' দেখি কি হয় ..... চেষ্টা তো করছি  .... তারপর আমার তো কপাল ..... '
    ------ ' কেন তোর কপাল খারাপটা কিসে ? কত ভাল রেজাল্ট করেছিস ...... বাবা মা তো অসুস্থ হতেই পারে । তার জন্য তো আমরা আছি ....অত চিন্তা করছিস কেন ? '
    দীপ্সিতা চুপ করে রইল । মনে মনে আবার বেদনার তারে কে ছড় টানতে লাগল । গুনগুনিয়ে সুর ঘুরতে লাগল নাছোড়বান্দার মতো । 
    ঠিক এই সময়ে কাঁক .... কাঁক শব্দ তুলে দীপ্সিতার মোবাইলে একটা মেসেজ ঢুকল ।মোবাইলটা নিয়ে বাইরে চলে গেল দীপ্সিতা । তার মনে পড়ে গেল কলতান স্যার বলে গেছেন, মোবাইলে মেসেজ বা কল আসতে পারে আননোন নাম্বার থেকে । এলে যেন তাকে জানানো হয় ।
       ( ক্রমশঃ )
    ************************************************************************************

        
        

        
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ২২ মে ২০২২ ০৭:৩৫507964
  • খুবই ইংরেজির বাড়াবাড়ি।  পড়তে গিয়ে রীতিমতো হোঁচট খেতে হয়। আগেও বলেছিলাম। ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবেন ভাই? 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন